বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

সবাই মন্ত্রী হতে চান!

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:০২ এএম

শপথ গ্রহণের পর নির্বাচিত এমপিদের সবাই এখন মন্ত্রী হতে চাচ্ছেন। আওয়ামী লীগের এমপিদের অধিকাংশই মন্ত্রিসভায় ঠাঁই পেতে প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন। রাজধানী ঢাকা থেকে শুরু করে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে নির্বাচিত এমপিদের মন্ত্রী করার দাবিতে প্রচারণা চলছে। নির্বাচনে অভাবনীয় ফলাফলের পর আওয়ামী লীগ থেকে একাধিকবার নির্বাচিত এমপিদের মধ্যে মন্ত্রী হওয়ার প্রত্যাশা বহু গুণে বেড়ে গেছে। মন্ত্রিসভায় জায়গা পেতে তারা দৌড়ঝাঁপ করছেন। গতকাল ‘জাতীয় পার্টি সরকারে থাকছে না’ এরশাদের এই ঘোষণার পর মন্ত্রিত্বের জন্য অস্থির হয়ে পড়েছেন জাতীয় পার্টির কয়েকজন এমপি। তারা মন্ত্রিসভায় ঠাঁই পেতে এরশাদে সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে রওশন এরশাদকে উসকে দিচ্ছেন। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের আভাস দিয়েছেন নতুন মন্ত্রিসভায় বড় ধরনের চমক থাকতে পারে। তিনি বলেছেন, আমার কেন যেন মনে হয় বিশাল একটা চমক আসবে এবারের মন্ত্রিসভায়।
‘জাপা সরকারে নয়, বিরোধী দলে থাকবে’ এরশাদ এই ঘোষণা দেয়ার পর মন্ত্রিত্বের জন্য অস্থির হয়ে পড়েছেন জাতীয় পার্টির সিনিয়র এমপিরা। তারা নানাভাবে চেষ্টা করছেন জাপা যেন দশম সংসদের মতোই সরকার ও বিরোধী দলে থাকে। মহাজোটের অন্যান্য শরিক বাম-মধ্যপন্থী-ইসলামী দলগুলোর এমপিদের মধ্যেও মন্ত্রী হওয়ার দৌড়ঝাঁপ চলছে। রাশেদ খান মেনন ও হাসানুল হক ইনু ছাড়াও আরো একাধিক এমপি মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী হওয়ার জন্য জোর তদবির চালাচ্ছেন। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ থেকে যারা একাধিকবার এমপি হয়েছেন তারা যেমন মন্ত্রিত্বের প্রত্যাশায় স্থানীয় নেতাকর্মীদের ‘মন্ত্রিত্বের দাবি’তে ‘অমুন ভাইকে মন্ত্রী হিসেবে দেখতে চাই’ স্লোগান নিয়ে মাঠে নামিয়েছেন; তেমনি প্রথমবার এমপি হয়েছেন এমন নেতা-পেশাজীবী-ব্যবসায়ী-সাবেক আমলারাও হঠাৎ এমপি হওয়ায় তাদের প্রত্যাশা বেড়ে গেছে। তারাও এখন ‘না চাইতেই ছাতা/চাইলে ঘোড়া পাওয়া যাবে’ প্রবাদের মতোই মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী-উপমন্ত্রিত্বের প্রত্যাশায় দৌড়ঝাঁপ করছেন; সিনিয়র নেতাদের বাসায় যাতায়াত করছেন। অতীতে অঞ্চলভিক্তিক এমপিদের মন্ত্রিত্ব এবং তৃণমূল পর্যায়ের এমপিদের মূল্যায়ন করে মন্ত্রিসভার ঠাঁই দেয়ার অতীত ইতিহাস শেখ হাসিনার রয়েছে। অবস্থা যেন মান্না দে’র ‘সবাই তো সুখী হতে চায়/তবু কেউ সুখী হয় কেউ হয় না’ গানের মতোই। অপ্রত্যাশিতভাবে এমপি নির্বাচিত হয়ে সবাই এখন মন্ত্রী হতে চাচ্ছেন। তবে মান্না দে’র গানের মতো কে সুখী (মন্ত্রী) হচ্ছেন আর কে সুখী হতে পারছেন না তা দেখতে ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
সংবিধানের বিধান অনুযায়ী মন্ত্রিসভা গঠনের দায়িত্ব প্রধানমন্ত্রীর। তিনি যাকে খুশি মন্ত্রী করবেন। কিন্তু আওয়ামী লীগের অধিকাংশ নেতার মধ্যে এমপি হওয়ার পর আরো অধিক পেতে মন্ত্রী হওয়া চাই-ই অবস্থা। যারা মন্ত্রী রয়েছেন তারা পদ ধরে রাখতে; যারা প্রতিমন্ত্রী রয়েছেন তারা পূর্ণমন্ত্রিত্বের জন্য নিজেদের তুলে ধরার চেষ্টা করছেন। কোথাও কোথাও আবার অঞ্চলভিক্তিক মন্ত্রী করার দাবিও উঠেছে। মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী পদ-প্রত্যাশীরা নানা কৌশলে নিজেদের তুলে ধরতে চেষ্টা চালাচ্ছেন। ঢাকা, চট্টগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর, বাগেরহাট, কুষ্টিয়া, যশোরসহ দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলো থেকে নির্বাচিত অধিকাংশ এমপিকে মন্ত্রী করার দাবিতে প্রচারণা চলছে। একই অবস্থা রংপুর, দিনাজপুর, লালমনিরহাট, গাইবান্ধা, নিলফামারী থেকে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত এমপিদের মধ্যে। ওইসব জেলার কয়েকজনকে মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী করার দাবিতে প্রচারণা চলছে। একাধিকবার নির্বাচিত এমপিরা দলের নেতাকর্মীদের ‘অমুক ভাইকে মন্ত্রী চাই’ প্রচারণায় মাঠে নামিয়েছেন নিজেদের ওপর কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সুদৃষ্টি পড়তে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ বিজয়ের পর ময়মনসিংহবাসী তাদের জেলার একাধিক এমপিকে পূর্ণমন্ত্রী করার দাবি জানিয়েছেন। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে স্ট্যাটাসের প্রতিযোগিতা চলছে। তাদের দাবি, ময়মনসিংহ আওয়ামী লীগের ‘ঘাঁটি’ হিসেবে পরিচিত। ২০০৮ সালের নির্বাচনে পর একাদশ সংসদ নির্বাচনে আবারো ময়মনসিংহের ১১টি আসনে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মহাজোটের প্রার্থী এমপি হন। ১১টি আসনের মধ্যে ৯টিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা নির্বাচিত হয়েছেন, আরো দুটি আসনে জয়ী হয়েছেন জাপার প্রার্থীরা। কিন্তু মন্ত্রিসভায় কখনো ময়মনসিংহকে গুরুত্ব দেয়া হয়নি। নতুন মন্ত্রিসভায় তাই ময়মনসিংহের একাধিক এমপিকে পূর্ণ মন্ত্রিত্ব দেয়ার দাবি জানাচ্ছেন ময়মনসিংহবাসী। যাদের মন্ত্রী করার দাবি জানাচ্ছেন তারা হলেন- ময়মনসিংহ-৩ (গৌরীপুর) আসনের এমপি নাজিম উদ্দিন আহমেদ, ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনের মোসলেম উদ্দিন ও ময়মনসিংহ-৭ (ত্রিশাল) আসনের সাংসদ রুহুল আমিন মাদানী।
একই প্রচারণা সিলেটে। সিলেট-১ আসন যে দল পায় সে দলই সরকার গঠন করে। এই রেওয়াজের জোরেই জেলার কয়েকজন এমপি মন্ত্রিত্বের জন্য নেতাকর্মীদের মাঠে নামিয়েছেন। তারা নিজ নিজ আসনের এমপিদের মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী করার দাবিতে প্রচারণা চালাচ্ছেন। এমনকি তাদের প্রচারণায় রয়েছে সিলেট থেকে অর্থমন্ত্রীর করার পুরনো রেওয়াজ বহাল রাখার দাবিও। মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল ও কমলগঞ্জ দুটি উপজেলা নিয়ে গঠিত মৌলভীবাজার-৪ আসন। চা-শ্রমিক অধ্যুষিত এই দুই উপজেলার দলীয় নেতাকর্মীরা উপাধ্যক্ষ ড. মো. আব্দুস শহীদকে মন্ত্রী হিসেবে দেখতে চান। নির্বাচনের আগে থেকেই এলাকায় জনসাধারণের মাঝে ব্যাপক গুঞ্জন ছিল; তিনি আবারো এমপি নির্বাচিত হলে মন্ত্রী হবেন। সে প্রত্যাশা থেকেই তিনি ষষ্ঠবারের মতো নির্বাচিত হন। সে কারণেই এলাকার পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী চা-শ্রমিকসহ অন্যান্য নৃ-গোষ্ঠীর মানুষরাও চাচ্ছেন উপাধ্যক্ষ আব্দুস শহীদকে এবার মন্ত্রী করা হোক। সুনামগঞ্জ থেকেও মন্ত্রী করার দাবিতে প্রচারণা চলছে।
বরিশাল বিভাগে সংসদের আসন সংখ্যা ২১টি। এর মধ্যে জাতীয় পার্টির একটি এবং জাতীয় পার্টি মঞ্জুর একটি ছাড়া সবগুলো আসন আওয়ামী লীগের। এ জেলা থেকে মন্ত্রিত্বের দাবিতে প্রচারণা চলছে। যারা সাবেক মন্ত্রী ছিলেন, তাদের মন্ত্রিসভায় নেয়ার দাবিতে যেমন প্রচারণা চলছে; তেমনি যারা একাধিকবার এমপি হয়েছেন; তাদের মন্ত্রিসভায় নেয়ার দাবিতে প্রচারণা চলছে। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা নিজ নিজ এমপিদের মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী করার দাবিতে প্রচারণা চালাচ্ছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। একই চিত্র কুমিল্লা, নোয়াখালী অঞ্চলেও।
একাধিক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী চায় খুলনাও। আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনের পর এরই মধ্যে শপথ নিয়েছেন নতুন এমপিরা। এবার চলছে মন্ত্রিসভা গঠনের প্রস্তুতি। খুলনা জেলার ছয়টি আসনেই আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন। এর মধ্য থেকে চারজন মন্ত্রিসভায় স্থান পেতে পারেন বলেও প্রচারণা চলছে। এসব এমপিদের কর্মী-সমর্থকরাও তাদের ‘নেতাকে’ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চেয়ে ব্যাপক প্রচারণা চালাচ্ছেন। খুলনা-৩ থেকে নির্বাচিত সাবেক প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুয়িয়ান টানা তৃতীয়বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। খুলনা-৫ (ডুমুরিয়া-ফুলতলা) আসনের সংসদ সদস্য নারায়ণ চন্দ্র চন্দ বর্তমানে মন্ত্রী। খুলনা-৪ আসন থেকে নির্বাচিত শিল্পপতি ও সাবেক ফুটবলার আবদুস সালাম মুর্শেদী, খুলনা-২ (সদর-সোনাডাঙ্গা) আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন বঙ্গবন্ধুর ভ্রাতুষ্পুত্র শেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল। এদের প্রথম দুজনকে মন্ত্রী ও দুজনকে প্রতিমন্ত্রীর করার দাবি জানিয়ে প্রচারণা চলছে।
নরসিংদী-৪ (মনোহরদী-বেলাব) আসনের চারবারের এমপি অ্যাডভোকেট নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনকে মন্ত্রী করার দাবি উঠেছে। এ নিয়ে তার কর্মীরা প্রচারণা চালাচ্ছেন। সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ইন্তেকাল করেছেন। এখন কিশোরগঞ্জ থেকে নির্বাচিত এমপিদের মধ্যে তিন থেকে চারজনকে মন্ত্রী করার দাবিতে প্রচারণা চলছে। টাঙ্গাইল-১ ড. আবদুর রাজ্জাক ও টাঙ্গাইল-৩ (ঘাটাইল) আসন থেকে বিজয়ী আলহাজ আতাউর রহমান খানকে মন্ত্রী হিসেবে পেতে চান টাঙ্গাইলবাসী। স্থানীয় নেতাকর্মীদের কথা, আবদুর রাজ্জাক মন্ত্রী ছিলেন। কিন্তু ২০১৪ সালের নির্বাচনের পর মন্ত্রী করা হয়নি। আর বিএনপির চারবারের এমপি এবং তিনবারের মন্ত্রী লুৎফর রহমান খানকে পরাজিত করে নির্বাচিত হন আতাউর রহমান খান। তাদের মন্ত্রী করার দাবি জানিয়ে জেলায় প্রচার-প্রচারণা চলছে।
দেশের রাজনীতিতে রাজধানী ঢাকার পর চট্টগ্রামের অবস্থান। পার্বত্য তিন জেলা ও কক্সবাজারসহ এ অঞ্চলে আসন সংখ্যাও অনেক। এই অঞ্চল থেকে প্রতিবারই কয়েকজন করে মন্ত্রী করা হয়। এবারো চট্টগ্রাম থেকে কয়েকজনকে মন্ত্রী করার দাবিতে প্রচারণা চলছে। বর্তমানে যারা মন্ত্রীর রয়েছেন তাদের ছাড়াও চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান) আসন থেকে টানা চারবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরীকেও মন্ত্রী করার দাবি উঠেছে। চট্টগ্রাম পার্বত্য জেলার বেশ কয়েকজন নির্বাচিত এমপিকে মন্ত্রী করার দাবিতে প্রচারণা চলছে। একাধিকবার নির্বাচিত হয়েছেন তারা যেমন মন্ত্রিত্বের জন্য নেতাকর্মীদের দিয়ে প্রচারণা চালাচ্ছেন; তেমনি প্রথমবার নির্বাচিত হয়েছেন এমন এমপিরাও প্রতিমন্ত্রী-উপমন্ত্রী হওয়ার চেষ্টায় কর্মী বাহিনীকে প্রচারণায় নামিয়েছেন। স্বাধীনতার পর ১৯৭৩ সালে জাতীয় চার নেতার অন্যতম শহীদ এ এইচ এম কামরুজ্জামান ছিলেন রাজশাহী থেকে বঙ্গবন্ধু সরকারের পূর্ণমন্ত্রী। এরপর আওয়ামী লীগ সরকারের তিন মেয়াদে আর পূর্ণাঙ্গ মন্ত্রী পায়নি বিভাগীয় শহর রাজশাহী। টানা ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে আবারো জয়ের মুখ দেখে আওয়ামী লীগ। জয়লাভের পর সরকার গঠন করে দলটি। ওই সময় রাজশাহী বিভাগের পার্শ্ববর্তী জেলা শহর নওগাঁ থেকে বাণিজ্যমন্ত্রী করা হয় মরহুম আবদুল জলিলকে। রাজশাহী থেকে আ.লীগ নেত্রী অধ্যাপিকা জিনাতুন নেসা তালুকদার ও নাটোর থেকে আবদুল কুদ্দুসকে প্রতিমন্ত্রী করা হয়। যমুনাপাড়ের সিরাজগঞ্জ থেকে দলটির সিনিয়র নেতা মোহাম্মদ নাসিমকে দেয়া হয় পূর্ণমন্ত্রীর দায়িত্ব। এবার রাজশাহী-১ আসনের এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী, রাজশাহী-৬ আসনের এমপি শাহরিয়ার আলম, রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনের সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হককে মন্ত্রী হিসেবে দেখতে চান। এমনকি রাজশাহী-২ (সদর) আসন থেকে নির্বাচিত ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশাকেও মন্ত্রী হিসেবে দেখতে রাজশাহীকে চলছে প্রচার-প্রচারণা। বগুড়া-১ আসনের এমপি কৃষিবিদ আবদুল মান্নানকে মন্ত্রী করার দাবিতে প্রচারণা চলছে। প্রচারণায় বলা হচ্ছে, বগুড়া বিএনপির ঘাঁটি। সেখানে নৌকার প্রার্থীর বিজয় ধরে রেখেছেন আবদুল মান্নান। তাকে মন্ত্রী করে বগুড়ার মানুষের মূল্যায়ন করা হোক। ওয়ার্কার্স পার্টির রাশেদ খান মেনন, জাসদের হাসানুল হক ইনু মন্ত্রিত্ব ধরে রাখার চেষ্টা করছেন পাশাপাশি সাবেক মন্ত্রী দীলিপ বড়–য়া মন্ত্রিসভায় প্রত্যাবর্তনের লক্ষ্যে দেনদরবার করছেন। এ ছাড়াও একাধিকবার নির্বাচিত এমপিরা মন্ত্রিত্ব পেতে প্রচারণা চালাচ্ছেন।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (23)
Mon Hassan ৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৩৪ এএম says : 1
মার্কা পেলেই তো পদবি নিশ্চিত,,
Total Reply(0)
Jaynal Abedin Jex ৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৩৪ এএম says : 1
আমাদের গনতন্ত্র চিড়া মুড়ি হয়ে গেছে
Total Reply(0)
সোহাগ আহমেদ আল-আমীন ৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৩৪ এএম says : 1
গনতন্ত্র দেশে সবাই রাজা
Total Reply(0)
Shamim Osman ৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৩৫ এএম says : 0
হ্যাঁ সকল জায়গায় একই অবস্থা।
Total Reply(0)
Emad Uddin Nashiri ৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৩৫ এএম says : 0
কেহ কি সুবর্ণ সুযোগ হারাতে চায়?
Total Reply(0)
Imran Hossain ৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৩৫ এএম says : 1
যেভাবে সবাই এমপি নির্বাচিত হয়েছে, সেভাবে সবাই কে মন্ত্রী বানিয়ে দেয়া হোক।
Total Reply(0)
Mastar Mohammad Hafijullah ৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৩৬ এএম says : 1
যিনি বেশী মিথ্যা ও আজগুবি কথা বলতে পারবে তাকেই দেওয়া হবে।লাইনে দাঁড়ান ধাক্কাধাক্কি করলে ব্লাউজ ছিঁড়ে যাবে।
Total Reply(0)
জুয়েল মিয়া ৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৩৬ এএম says : 0
ভাগ্য ভালো যে সবাই প্রধান মন্ত্রী হতে চাই না
Total Reply(0)
Belal Hosen ৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৩৮ এএম says : 0
একে দশ হলে তো সবাই মন্ত্রী হতে চাইবে,যেমন মুল ভোট দশ হাজার, পেয়েছেন বিশ হাজার, তাহলে অসুবিধা কি ভূতের মন্ত্রী হবেন।
Total Reply(0)
Belal Hosen ৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৩৮ এএম says : 1
একে দশ হলে তো সবাই মন্ত্রী হতে চাইবে,যেমন মুল ভোট দশ হাজার, পেয়েছেন বিশ হাজার, তাহলে অসুবিধা কি ভূতের মন্ত্রী হবেন।
Total Reply(0)
Mohan Sissu ৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৩৮ এএম says : 0
আমি কি মন্ত্রী হতে পারবো? আমি তো ভোট দিতে পারি নাই।
Total Reply(0)
Mohammed Ful Mieha ৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৩৯ এএম says : 1
আমি জনগণের ভোট চুরি করে এমপি হয়েছি আমি মন্ত্রী হতে চাই!!
Total Reply(0)
Kazi Feroz Uddin ৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৩৯ এএম says : 0
সবাই ফুলপ্লেট খেতে চাই, মাহি যেন বাদ না যাই, তা হলে মিনিস্ট্রিতে ব্যালেন্স হবেনা।
Total Reply(0)
কে এম তাহমীদ হাসান ৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৩৯ এএম says : 1
ফ্রীতে যখন এমপি হয়েছে সবাই, তাহলে ফ্রীতে মন্ত্রী হতে বাধা কোথায়।
Total Reply(0)
Mahmudur Rahman ৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৩৯ এএম says : 1
Bangladesh peoples Elected 300 Ministers
Total Reply(0)
Mohammad RiduWan ৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৪০ এএম says : 0
সবাই তো সুখী হতে চায়, তবু কেউ সুখী হয় কেউ হয় না।
Total Reply(0)
Rahim Ullah ৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৪০ এএম says : 1
Its can possible all MP should treated as Minister
Total Reply(0)
আলী ৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৫ এএম says : 0
সবাই মন্ত্রী হতে চায জনগনের পাচায লাথি মারতে চাকুরী লইলে ৫ লাখ টাকা ঘুস , গ্যাসের দাম বাডাবে , কারেন বিল বাডাবে , তেলের দাম সব কিছুর দাম বাডীযে বলবে জনগনের খেদমত করছি ,আসলে যে দুরনীতি করছে কেউ বলার সাহশ পাবে না আমাদের ত্রই বাংলাদেশ
Total Reply(1)
Aman ৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ৯:০৮ এএম says : 4
keep the country in peace ,Get the minister position is not a main thing .serve the country smoothly with fair rule for every general people .
Nadim ahmed ৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ৪:৫২ এএম says : 0
Why not? We are digitalized now afterall! I think it will not be difficult to create 300 ministry if PM tries. Don't forget that it will, as well, be a record in the Guinness book of world.
Total Reply(0)
মঈনগঙ ৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ৫:০৯ এএম says : 0
৩০০ জন মন্ত্রী হইলে খাৱাপ কি?
Total Reply(0)
Aman ullah Rajib ৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ৮:০২ এএম says : 0
ভাই আমরা কি ৩০০ মন্ত্রী পেতে পারি না।কত সুবিধা হতো রে ভাই।হা হা হা
Total Reply(0)
Aman ৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ৯:০৭ এএম says : 0
keep the country in peace ,Get the minister position is not a main thing .serve the country smoothly with fair rule for every general people .
Total Reply(0)
jack ali ৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ৪:৩৮ পিএম says : 0
Minister means ***Monster*** we need many Monster in our country so that we can conquer the whole world::::::::::::
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন