শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

সঠিকভাবে চললে মুসলিম বিশ্বের নেতৃত্ব আমরাই দেব : এ এম এম বাহাউদ্দীন

প্রকাশের সময় : ৫ মার্চ, ২০১৭, ১২:০০ এএম | আপডেট : ১২:৩১ এএম, ৫ মার্চ, ২০১৭

কাগতিয়ার আধ্যাতিক ছোঁয়ায় পথভ্রষ্ট যুবকরা আলোর পথে আসছে -অধ্যক্ষ ছৈয়্যদ মুনির উল্লাহ্
স্টাফ রিপোর্টার : বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সভাপতি আলহাজ্ব এ এম এম বাহাউদ্দীন বলেছেন, এখন সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন আমাদের আলেম-ওলামাদের ঐক্য। এজন্য ক্ষুদ্র স্বার্থ ও ভেদাভেদ ভুলে যেতে হবে। ঐক্যবদ্ধভাবে দেশের আলেম সমাজ এবং রাজনৈতিক নেতৃত্ব এগোতে পারলে আগামী দিনে বাংলাদেশ শুধু বিশ্বে প্রভাবশালী মুসলিম রাষ্ট্রই নয়, এই অঞ্চলের নেতৃত্ব দিবে। ৯২ ভাগ মুসলমানের এই দেশ সে যোগ্যতা রাখে। সঠিকভাবে চললে মুসলিম বিশ্বের নেতৃত্ব আমরাই দেব।  গতকাল (শনিবার) মুনিরীয়া যুব তবলীগ কমিটি আয়োজিত ঐতিহাসিক এশায়াত সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বিজ্ঞানকে অস্বীকার করলে চলবে না। কাজে লাগাতে হবে। বিজ্ঞানের উন্নতির এই যুগে মানুষের মন-মানসিকতা পরিবর্তন হচ্ছে। তাদের চিন্তা-চেতনার বিকাশ ঘটছে। আমরা যদি আধ্যাত্মিকতার পেছনে, ওলী-আওলিয়াদের সাথে থাকি, আলেমরা যদি ঐক্যবদ্ধ থাকেন নেতৃত্ব তারাই দিবেন। ইনকিলাব সম্পাদক বলেন, রাজনীতিতে এবং নেতৃত্বে ভুল করার সুযোগ নেই। রাজনৈতিক নেতৃত্ব ভুল করলে দেশ এবং দেশের সকল মানুষ আক্রান্ত হবেন।
মুসলমানরা নেতৃত্বের খুব কাছাকাছি উল্লেখ করে জমিয়াত সভাপতি বলেন, বাংলাদেশের সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক নেতৃত্ব আগামীতে আপনাদের হাতেই আসবে। মোগল আমলে যেমন সূফি-দরবেশরা নেপথ্যে ছিলেন, মোগলরা রাজ্য চালাতেন। সেই জামানা আর বেশি দূরে না। এখন থেকে শুধু মাদরাসা বা ধর্মীয় শিক্ষাই নয়, সমগ্র উপ-মহাদেশের আগামী দিনের রাজনীতি, রাজনৈতিক ক্ষমতা মুসলমানদের হাতে আসবে। ধর্ম-নিরপেক্ষতা, মূর্তি পূজা, পৌত্রলিকতা এসব কোনো কিছুই থাকবে না, কাজেও আসবে না। তবে যোগ্য মানুষের সঙ্কট রয়েছে জানিয়ে এ এম এম বাহাউদ্দীন বলেন, সারাবিশ্বে এখন বড় সঙ্কট ভালো মানুষ, যোগ্য মানুষের। ভালো মানুষ, যোগ্য মানুষ, যোগ্য আলেম তৈরি করে ত্বরিকতে বিশ্বাসীরা। তারাই সঠিক নেতৃত্ব দিতে পারেন। তাদের আধ্যাত্মিকতা নিয়ে এখন গবেষণা হচ্ছে, বড় বড় প্রবন্ধ লিখছে। নোবেজ বিজয়ীরাও গবেষণা করছেন এবং লিখছেন। এসব কথা দাড়ি-টুপি পরা মানুষরা বললে আমাদের দেশের শিক্ষিত মানুষদের তা বিশ্বাস করতে বা মেনে নিতে কষ্ট হয়। কিন্তু ওই একই কথা যখন ওয়াশিংটন ডিসির স্যুট-টাই পরা মানুষরা বলে তখন সহজে মেনে নেয়।
আমেরিকার পিওর রিসার্চ ইনস্টিটিউট একটি গবেষণার কথা উল্লেখ করে ইনকিলাব সম্পাদক বলেন, ইতোমধ্যে তারা জানিয়েছে মুসলমানরা ২০৫০ সাল নাগাদ বিশ্বে এক নম্বর জনগোষ্ঠীতে পরিণত হবে। ভারতে মুসলমানদের সংখ্যা বিশ্বের সকল মুসলমান রাষ্ট্রের থেকে সর্বাধিক হবে। শুধু ভারত, পাকিস্তান, আফগানিস্তান এবং বাংলাদেশ এই অঞ্চলেই মুসলমান জনগোষ্ঠী হবে প্রায় ১০০ কোটি। এই বিশাল জনগোষ্ঠীর নেতৃত্ব আসবে বাংলাদেশের হাতে। এই অঞ্চলে ধর্ম-নিরপেক্ষতা, মূর্তিপূজা, পৌত্রলিকতার কোনো স্থান নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশ বেলুচিস্তানে এক সময় বাম রাজনীতির ঘাঁটি ছিল। আমাদের এখানেও তাদের শক্ত অবস্থান ছিল। এখন এগুলো অস্তিত্বহীন হয়ে গেছে। পাকিস্তানে আলেমরা আগে অনুধাবন করতে পারেনি বলে নেতৃত্ব উগ্রবাদীদের হাতে চলে গেছে। বাংলাদেশে আলেমদের সক্রিয় অংশগ্রহণ এবং সচেতন মতামত ও যোগ্য নেতৃত্বের কারণে উগ্রবাদ সামাজিকভাবে বা ব্যাপকভাবে ঠাঁই পায়নি। কিন্তু ইসলামী জনগোষ্ঠী ও ইসলামের মর্মবাণী সমাজের অনেক গভীরে চলে গেছে। সামনের দিনের রাজনীতির দৌড়ে যারা আছেন সেটা আওয়ামী লীগ, বিএনপি কিংবা জাতীয় পার্টি যারাই হোক না কেন তারা যতদ্রুত উপলব্ধি করবেন সেটা ততভালো হবে। তা না হলে এদেশেও পাকিস্তান, আফগানিস্তানের মতো অবস্থা হবে। আফগানিস্তানে দীর্ঘদিন বামপন্থীদের শাসনে ছিল। নাস্তিকতাবাদ দিয়েও কিন্তু সেখানে উগ্রবাদ ঠেকাতে পারেনি। যদিও বাংলাদেশে এটার সম্ভাবনা অনেক কম। কারণ বাংলাদেশের আলেমরা অত্যন্ত যোগ্যতার সাথে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। বিষয়টা গভীরভাবে ভাবতে হবে। তিনি বলেন, ১০০ কোটি মানুষের যিনি নেতা হবেন তিনিই বাংলাদেশ ও এই অঞ্চলের নেতা হবেন। ২০৫০ সাল নাগাদ বাংলাদেশের জনগণ ৩০ কোটি হবে। ৯২ শতাংশ মুসলমান। সেখানে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের চিন্তা-চেতনা কোন দিকে ধাবিত হবে সেটা এখন থেকে যদি গবেষণা না করা হয়, তাহলে পরবর্তীতে বাংলাদেশেও এই উগ্রবাদী, হঠকারী এবং ধর্ম নিয়ে উগ্রবাদী রাজনীতি যারা করে তাদের হাতে চলে যাবে। এই বিষয়ে সাবধান থাকতে হবে।
জমিয়াত সভাপতি বলেন, বাংলাদেশে উগ্রবাদের কোনো ঠাঁই নেই। এটি শতভাগ সুন্নী মুসলমানের দেশ। পাকিস্তানে ১৫-২০ শতাংশ শিয়া আছে এবং সেখানে শিয়া-সুন্নী সংঘর্ষ প্রতিনিয়ত হচ্ছে। আফগানিস্তানে, সউদী আরবেও শিয়া-সুন্নী আছে। কিন্তু বাংলাদেশে এতো বিশাল একটা জনগোষ্ঠী যার শতভাগই সুন্নী মুসলমান। এখানে সংঘাতের সুযোগ কম এবং ঐক্যের সুযোগ অনেক বেশি।
কাগতিয়া দরবার শরিফের কার্যক্রমে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, কাগতিয়া দরবার যুবকদের নিয়ে কাজ করছে। তাদেরকে শিক্ষা-দীক্ষায়, জ্ঞানে নিয়মতান্ত্রিক একটি শক্তি হিসেবে গড়ে তুলছে। মধ্যপ্রাচ্য থেকে ইউরোপে দাওয়াতি কার্যক্রম চালাচ্ছে, সংযুক্ত হচ্ছে। এটি চালিয়ে যেতে হবে। এ দেশে সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক নেতৃত্ব আগামীতে আপনাদের হাতেই আসবে। ২০৫০ সালের মধ্যে ভারতীয়রা যদি সচেতন না হয় তাহলে দিল্লির লাল কেল্লায় আবার মুসলমানের পতাকা উড়বে। সংখ্যা দিয়ে নেতা হওয়া যায় না। নেতা হওয়ার জন্য যোগ্যতা, জ্ঞান, শিক্ষা দরকার। সেই কাজটা আলহাজ মুনির উল্লাহর নেতৃত্বে বিশালভাবে করতেছেন। নেতৃত্ব তৈরিতে মাদরাসা শিক্ষকদের একমাত্র সংগঠন বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের অবদানের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, আগামী দিনের (২০৫০ সালে) মুসলমানদের হাতে যাতে নেতৃত্ব আসে সেজন্য ইসলামী শিক্ষা এবং দীক্ষা এই দু’টা বিষয় নিয়ে জমিয়াত কাজ করছে। এই নেতৃত্ব যাতে ত্বরীকতপন্থীদের হাতে থাকে সে জন্য সমাজের পেছনের অংশের কাজটা করার চেষ্টা করছি আমি ও জমিয়াতুল মোদার্রেছীন।
এ এম এম বাহাউদ্দীন বলেন, আলিয়া মাদরাসার অধীনে ৭০ লাখের বেশি ছাত্রছাত্রী, তিন লাখের বেশি শিক্ষক, ২০ হাজারের বেশি প্রতিষ্ঠান আছে। এই সংখ্যা বাড়ছে। এখন আমাদের সবচেয়ে বড় প্রয়োজন আমাদের মাঝে (শতভাগ সুন্নী) ঐক্য। নিজেদের মধ্যে যেনো কোনো ভেদাভেদ না থাকে। এটা চিন্তা করে যদি দেশের আলেম সমাজ এবং রাজনৈতিক নেতৃত্ব এগোতে পারে তাহলে আগামী দিন বাংলাদেশ বিশ্বে প্রভাবশালী মুসলমান রাষ্ট্রই না এই অঞ্চলের নেতৃত্ব বাংলাদেশের হাতে থাকবে। ভারতে ৩০ বা ৪০ কোটি যাই হোক সেখানে যেহেতু মুসলমানরা সংখ্যাগরিষ্ঠ না, হিন্দু সম্প্রদায়ের চাপে সেখানে মুসলমানদের মধ্যে বড় নেতৃত্ব বের হয়ে আসা কঠিন। পাকিস্তানে সংঘাত-সংঘর্ষ কবে থামবে তার ঠিক নেই। বাংলাদেশই একমাত্র স্থিতিশীল এবং বড় মুসলিম রাষ্ট্র। আল্লাহর অশেষ রহমত, অলী-আওলিয়াদের দোয়া এবং সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এটা সম্ভব হয়েছে। আগামী দিন কি হবে সেটা নিয়ে রাজনৈতিক নেতাদের ভাবতে হবে। আমরা যাতে পাকিস্তান, আফগানিস্তান, সিরিয়া হয়ে না যাই। সকলে যদি গভীরভাবে ভাবেন এবং বড় বড় আধ্যাত্মিক দরবারের সাথে সহবত ও যোগাযোগ বৃদ্ধি করেন।
ভালো মানুষ সৃষ্টি নিয়ে সংশয়ের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও বলেছেন, পিতা-মাতাকে তাদের সন্তানদের প্রতি আরও বেশি নজর ও সময় দিতে। এই কাজটা মাদরাসা-আলেম সমাজ বিনা পয়সায় করছে। তাদের অবদান না থাকলে রাষ্ট্র, সমাজ এখন আরও ভয়াবহ অবস্থায় থাকত। এখন আমাদের স্ত্রীর হাতে স্বামী এবং মায়ের হাতে সন্তানদের নিহতের সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। তালাকের ক্ষেত্রে ৭০ শতাংশ স্ত্রী দিচ্ছে। অনেক জিনিস মানুষের মন-মানসিকতায় পরিবর্তন হয়ে গেছে। এগুলো যদি নিয়ন্ত্রণ করা না যায়, তাহলে উগ্রবাদ অন্য ধরনের সমাজব্যবস্থায় চলে আসবে। সেটা মোকাবেলা করা কঠিন হয়ে যাবে। আমরা যদি আধ্যাত্মিকতার পেছনে থাকি, অলী-আওলিয়াদের সাথে থাকি, আলেমরা যদি ঐক্যবদ্ধ থাকেন তাহলে তারাই নেতৃত্ব দিবেন।
কাগতিয়ার আধ্যাতিক ছোঁয়ায় পথভ্রষ্ট যুবকরা আলোর পথে আসছে
-অধ্যক্ষ ছৈয়্যদ মুনির উল্লাহ্
কাগতিয়া আলিয়া গাউছুল আজম দরবার শরিফের মোর্শেদে আজম আওলাদে রাসূল হযরতুলহাজ আল্লামা অধ্যক্ষ শায়খ ছৈয়্যদ মুহাম্মদ মুনির উল্লাহ্ আহমদী মাদ্দাজিল্লুহুল আলী বলেছেন, কাগতিয়া দরবারের প্রতিষ্ঠাতা হযরত শায়খ ছৈয়্যদ গাউছুল আজম (রহ.) ছিলেন বিশ্বশান্তি ও মানবতা প্রতিষ্ঠার এক সফল আধ্যাত্মিক দূত। যিনি দেশ ও জাতিকে উপহার দিয়েছেন সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠার আধ্যাত্মিক রূপরেখা। যার দূরদর্শী রূহানী প্রচেষ্টায় দেশ-বিদেশের অগণিত পথভ্রষ্ট যুবক ফিরে এসেছে আলোর পথে, অনেক অশান্ত পরিবার ও সমাজ শান্তির কাননে পরিণত হয়েছে।
তিনি গতকাল ৪ মার্চ শনিবার রাজধানীর ঢাকা মহানগর নাট্যমঞ্চ সম্মুখস্থ ময়দানে কাগতিয়া আলিয়া গাউছুল আজম দরবার শরিফ তরিক্বতের ঐতিহাসিক এশায়াত সম্মেলনে উপস্থিত লাখো নবীপ্রেমিকের উদ্দেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখছিলেন।
প্রধান অতিথি অধ্যক্ষ শায়খ ছৈয়্যদ মুহাম্মদ মুনির উল্লাহ্ আহমদী আরও বলেন, দরবারের প্রতিষ্ঠাতা গাউছুল আজম (রহ.)-কে হারানোর শোক সহজে কাটিয়ে ওঠার নয়। এ মহান মনীষীর বিদায়ে শোক পালন করেছে প্রকৃতিও। বর্ণাঢ্য জীবন, কর্ম ও কীর্তিতে মুসলিম মিল্লাতের অন্তরে তিনি চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন।
সাব্বির আহমদ মোমতাজী বলেছেন, একশ্রেণির মানুষ দরবার পীর মাশায়েখ ও উলামায়ে কেরামের বিরুদ্ধে কথা বলে। এরা প্রাণপণ চেষ্টা করেও ইসলামকে বাধাগ্রস্থ করতে ব্যর্থ হচ্ছে। বরং মানুষ ক্রমেই ইসলামের দিকে ধাবিত হচ্ছে।
তিনি বলেন, ইসলামকে কুলুষিত করতে জঙ্গিবাদ সৃষ্টি করা হয়েছে। ইসলামবিরোধী জঙ্গিবাদকে মানুষ আজ ঘৃণা করছে।
মাওলানা মোমতাজী বলেন, সৎসঙ্গে স্বর্গবাস অসৎসঙ্গে সর্বনাশ। কাগতিয়া দরবার এবং যুব তবলীগের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে মানুষ ও যুবসমাজ সৎসঙ্গ পাচ্ছে। তাই আমাদের পরিবার পরিজন এবং আত্মীয় স্বজনকে কাগতিয়া দরবারের সাথে সম্পৃক্ত করতে হবে। তিনি বলেন, ইসলামী দাওয়াতের ক্ষেত্রে আমাদেরকে আচার আচরণে ও মানবতায় ওলী আউলিয়াগণের অনুসরণীয় হতে হবে।
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ফেডারেশনের সহ-সভাপতি প্রফেসর ড. মো. আবুল মনছুর এর সভাপতিত্বে সম্মেলনে অতিথিবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জমিয়তুল মোদার্রেছীনের মহাসচিব অধ্যক্ষ আল্লামা শাব্বির আহমদ মোমতাজী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জামে মসজিদের খতিব আল্লামা ড. সৈয়দ এমদাদ উদ্দীন, ঢাকা বিকেএসপি গবেষণা কর্মকর্তা ড. মো. আবু তারেক, ইস্টওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র লেকচারার মো. সহিদুল ইসলাম, নাজিরহাট মাদরাসার অধ্যক্ষ হযরতুলহাজ আল্লামা মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ। প্রধান আলোচক ছিলেন সংগঠনের মহাসচিব অধ্যাপক মুহাম্মদ ফোরকান মিয়া।
প্রধান আলোচকের বক্তব্যে অধ্যাপক মুহাম্মদ ফোরকান মিয়া বলেন, মুসলিম মিল্লাতের প্রাণপুরুষ গাউছুল আজম (রহ.) ছিলেন শতাব্দির সেরা যুব সংস্কারক।
সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন আল্লামা মুফতি মুহাম্মদ ইব্রাহীম হানফি, আল্লামা কাজী আনোয়ারুল আলম সিদ্দিকী, আল্লামা মোহাম্মদ আশেকুর রহমান, আল্লামা এমদাদুল হক মুনিরী, মাওলানা সেকান্দর আলী ও মাওলানা মুহাম্মদ ফোরকান।
সম্মেলনে দেশবরেণ্য ওলামায়ে কেরাম, পীর-মাশায়েখ, জাতীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ছাড়াও দেশ-বিদেশের লাখো ধর্মপ্রাণ মুসলমান উপস্থিত ছিলেন। সম্মেলনে যোগদানের উদ্দেশে সপ্তাহ জুড়ে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, অষ্ট্রেলিয়া, সউদী আরব, ওমান, মধ্যপ্রাচ্যের দুবাই, আবুধাবী, শারজাহ, আজমানসহ বিভিন্ন দেশে অবস্থানরত কাগতিয়া দরবারের অনুসারী শত শত প্রবাসীরা ঢাকায় আসতে থাকে। ঐ দিন ভোর থেকেই দেশের প্রতিটি জেলা-উপজেলা থেকে হাজার হাজার ধর্মপ্রাণ মুসলমান বাসে ট্রেনে করে দলে দলে সম্মেলনস্থল ঢাকা মহানগর নাট্যমঞ্চ সম্মুখস্থ ময়দানে জমায়েত হতে শুরু করে। বেলা বাড়ার সাথে সাথে মাগরিবের আগেই সম্মেলনস্থল কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে এর আশপাশের এলাকা ও সড়ক লোকে লোকারণ্য হয়ে জনসমুদ্রে রূপ নেয়।
মিলাদ-কিয়াম শেষে প্রধান অতিথি দেশ, জাতি ও বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি এবং দরবারের প্রতিষ্ঠাতা কাগতিয়ার গাউছুল আজম রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুর ফুয়ুজাত কামনা করে বিশেষ মুনাজাত পরিচালনা করেন।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (32)
Md. Habib Hasan ৫ মার্চ, ২০১৭, ৩:৩৭ এএম says : 0
আপনার বক্তব্যের প্রথম লাইনটিই সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ
Total Reply(0)
নাঈম বিন আতিক ৫ মার্চ, ২০১৭, ৩:৪৬ এএম says : 0
বাংলাদেমের জন্য অনেকগুলো পজেটিভ দিক আছে যেগুলোকে কাজে লাগাতে হবে।
Total Reply(0)
কাজী আতিকুর রহমান ৫ মার্চ, ২০১৭, ৩:৫০ এএম says : 0
হে আল্লাহ তার কথাগুলোকে কবুল আর মঞ্জুর করে নিন।
Total Reply(0)
মো. হুমায়ন কবির ৫ মার্চ, ২০১৭, ৩:৫২ এএম says : 0
সকল ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে দ্বীন ইসলামের বিজয়ের জন্য আমাদের সকলকে এক কাতারে চলে আসতে হবে।
Total Reply(0)
শেখ আজিজুর রহমান ৫ মার্চ, ২০১৭, ৩:৫৪ এএম says : 0
রাজনীতিতে এবং নেতৃত্বে ভুল করার সুযোগ নেই। তাই আলেম ওলামাদের খুব বিচক্ষণতার পরিচয় দিতে হবে।
Total Reply(0)
আরিফ আহমেদ ৫ মার্চ, ২০১৭, ৩:৫৬ এএম says : 0
বিশ্বে নেতৃত্ব দিতে হলে আমাদের জ্ঞানকে আরো অনেক সমৃদ্ধ করতে হবে।
Total Reply(0)
ওবায়েদুল্লাহ ৫ মার্চ, ২০১৭, ৩:৫৮ এএম says : 0
বাংলাদেশে ইসলাম ও ইসলামী শিক্ষার ওপর অনেক দিক দিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে, মিথ্যাচার চলছে। তাই আমাদের সকলকে সতর্ক থাকতে হবে।
Total Reply(0)
রোমান কবির ৫ মার্চ, ২০১৭, ৪:০০ এএম says : 0
এখন সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন আমাদের আলেম-ওলামাদের ঐক্য। এর কোন বিকল্প নেই।
Total Reply(0)
Tuhin ৫ মার্চ, ২০১৭, ৪:০০ এএম says : 0
apner kotha gulo sune mone kisuta asar sonchoy holo.
Total Reply(0)
জাহিদ হোসেন ৫ মার্চ, ২০১৭, ৪:০২ এএম says : 0
আশা করি, বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ইসলামী রাষ্ট্র হবে বাংলাদেশ ।
Total Reply(1)
Basir ৫ মার্চ, ২০১৭, ৪:০৩ এএম says : 4
Vai asa kore bose thakle cholbe na kaj korte hobe...........
Sohel Rana ৫ মার্চ, ২০১৭, ১২:১১ পিএম says : 0
ইসলামের আদর্শে চলাই প্রত্যেক মুসলমানের একান্ত কাম্য কারন এটাই আল্লাহর আইন ও মানুষের জন্য একমাত্র জীবন ব্যবস্থা।
Total Reply(0)
Sharif Ali ৫ মার্চ, ২০১৭, ১২:১২ পিএম says : 0
মুসলমারা তখনি পারবে যখন সব আলেম একমতে আসবে।
Total Reply(0)
Shahriar Mahim ৫ মার্চ, ২০১৭, ১:০৯ পিএম says : 0
In sha Allah...Bangladesh a abar islami sashon protisthito hobe
Total Reply(0)
মঞ্জুরুল ইসলাম ৫ মার্চ, ২০১৭, ৩:৪২ পিএম says : 0
আসুন সকল দল মত নির্বিশেষে আমরা ইসলামের ছায়াতলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে একটি ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করি। এক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভুমিকা রাখতে হবে এদেশের আলেমদেরকে এবং নেতৃত্বও তাদেরকে দিতে হবে। তাহলে কেবল এটা সম্ভব হবে।
Total Reply(1)
সিফাত আহমেদ ৫ মার্চ, ২০১৭, ৩:৪৪ পিএম says : 4
আমার মনে হয়, এক্ষেত্রে বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সভাপতি ও দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকার সম্পাদক আলহাজ্ব এ এম এম বাহাউদ্দীন সাহেব অগ্রণী ভুমিকা পালন করতে পারেন।
আশিক মুস্তাফা ৫ মার্চ, ২০১৭, ৩:৪৬ পিএম says : 0
আর ঘুমিয়ে থাকলে চলবে না, চুপ করে থাকলেও চলবে না। এবার সময় এসেছে জেগে ওঠার.......................
Total Reply(0)
মিলন মাহমুদ ৫ মার্চ, ২০১৭, ৪:০০ পিএম says : 0
বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সভাপতি আলহাজ্ব এ এম এম বাহাউদ্দীনসহ বেশ কয়েক জন আলেম ওলামাদের বক্তব্যে মাধ্যমে আমরা অনেক দিকনির্দেশনা পেলাম। তাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ। পাশাপাশি এই ধরনের খবর নিয়মিত প্রচার করার দৈনিক ইনকিলাবকেও মোবারকবাদ জানাই।
Total Reply(0)
বুলবুল আহমেদ ৫ মার্চ, ২০১৭, ৪:০২ পিএম says : 0
ইসলামী দাওয়াতের ক্ষেত্রে আমাদেরকে আচার আচরণে ও মানবতায় ওলী আউলিয়াগণের অনুসরণীয় হতে হবে।
Total Reply(0)
ফজলুল হক ৫ মার্চ, ২০১৭, ৪:০৪ পিএম says : 0
হে আল্লাহ আমাদের সবাইকে তুমি ইসলামের সঠিক বুঝ দান করো এবং সে অনুযায়ি চলার তৌফিক দান করো। আমিন
Total Reply(0)
মমিনুল হক ৫ মার্চ, ২০১৭, ৪:৫০ পিএম says : 0
ইসলাম ও মাদ্রাসা শিক্ষার ঝান্ডা নিয়ে আপনারা এগিয়ে চলুন। এদের ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা ইসলাম ও মাদ্রাসা শিক্ষার সাথে সব সময়ই থাকবে।
Total Reply(0)
ইকবাল হোসেন ৫ মার্চ, ২০১৭, ৪:৫৪ পিএম says : 0
মুসলিম বিশ্বের নেতৃত্ব দিতে হলে আমাদেরকে সুদূর প্রসারী পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে।
Total Reply(0)
ইমরান হোসাইন ৫ মার্চ, ২০১৭, ৪:৫৬ পিএম says : 0
বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচনের জন্য যদি সকল আলেম ওলামারা যদি ঐক্যবদ্ধ হয়ে এক জোট বা দলভুক্ত হতে পারতে তাদের সাথে এদেশের ৯২ ভাগ মুসলমানরা থাকবে।
Total Reply(0)
শাহজালাল ৫ মার্চ, ২০১৭, ৫:০৯ পিএম says : 0
ইসলামকে কুলুষিত করতে যারা জঙ্গিবাদ সৃষ্টি করছে তাদের ব্যাপারে আমাদেরকে সজাগ থাকতে হবে।।
Total Reply(0)
MD Mizanur Rahman ৫ মার্চ, ২০১৭, ৫:১৪ পিএম says : 0
জনাব, আপনার পিতা মরহুম মাওলানা আবদুল মান্নান র: মাদ্রাসার শিক্ষা ও শিক্ষকদের জন্য উত্তম কাজ করেছেন। কিন্তু বরতমান সরকার এম পিও ভুক্ত শিক্ষকদেরকে ও জাতীয় বেতন স্কেলে বেতন প্রদান করে আসছে। তাতে মাদ্রাসা শিক্ষকদের প্রাণের সংগঠন জামিয়াতুল মোদাররেসিন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। তবে আফসোসের বিষয় এম পিও ভুক্ত সংযুক্ত ইবতেদায়ী শিক্ষকগন বঞ্চিত। বরতমান বেতন স্কেল প্রাপ্তির পূর্বে ইবতেদায়ী শিক্ষকরা সরকারী প্রাথমিকের শিক্ষকদের ন্যায় সমান স্কেলে বেতন পেত।আর এখন বেতন কোড তাদের থেকে নিচে নেমে যাওয়ায় ইবতেদায়ী শিক্ষকরা বঞ্চিত। সে বিষয়ে আপনার ভূমিকা অনস্বীকার্য।
Total Reply(0)
সেলিম ৫ মার্চ, ২০১৭, ৫:১৯ পিএম says : 0
এটা বলা যত সহজ করা ততই কঠিন। তাই আমাদেরকে প্রাণপণ চেষ্টা করতে হবে। বাকীটা আল্লাহর ইচ্ছা।
Total Reply(0)
Biplob ৫ মার্চ, ২০১৭, ৫:২৩ পিএম says : 0
It will be possible, if we can come on a platform.
Total Reply(0)
Fahad ৫ মার্চ, ২০১৭, ৬:৪৮ পিএম says : 0
We have to enlighten our young generation with the light of Holy Quran and Al Hadith
Total Reply(0)
Mohammed Shah Alam Khan ৫ মার্চ, ২০১৭, ১০:০৪ পিএম says : 0
I would like to say thank you Mr. Bahauddin, editor of The Daily Inqilab. I do believe you and I am sure if you try you could success, I will be with you.
Total Reply(0)
মারজানা ৫ মার্চ, ২০১৭, ১১:৩৮ পিএম says : 0
বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সভাপতি ও দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক আলহাজ এ এম এম বাহাউদ্দীন সাহেবের এই বক্তব্য বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের সকল মুসলমানদের জন্য একটা প্রেরণা হিসেবে কাজ করবে বলে আশা করছি।
Total Reply(0)
Khalilur Rahman ৫ মার্চ, ২০১৭, ১১:৪০ পিএম says : 0
আলহামদুলিল্লাহ্‌, আল্লাহ মুসলমানদের বিভেদ ভূলে একতাবদ্ধ হয়ে জীবন যাপন করার তৌফিক দিন; আমিন।
Total Reply(0)
Suhan Mia ৫ মার্চ, ২০১৭, ১১:৪১ পিএম says : 0
এক দিন সারা দুনিয়া ইসলাম কায়েম হবে।ইনশাআল্লাহ
Total Reply(0)
জাহিদ হাসান ৭ মার্চ, ২০১৭, ৭:০৪ পিএম says : 0
বলা সহজ কিন্তু করা কঠিন।
Total Reply(0)
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ-এ ইরশাদ করেন, وَبَعَثْنَا مِنْهُمُ اثْنَيْ عَشَرَ نَقِيبًا অর্থ: “আর আমি তাদের মাঝে ১২ জন নক্বীব তথা খলীফা প্রেরণ করেছি।” এই আয়াত শরীফ-এর ব্যাখ্যায় বিশ্বখ্যাত মুফাসসির, হাফিয আবুল ফিদা আল্লামা ইবনে কাছীর রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার বিশ্বখ্যাত তাফসীর গ্রন্থ তাফসীরে ইবনে কাছীরের ২য় জিলদের ৫২ পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেন, عن حضرت مسروق قال : كنا جلوسا عند حضرت عبد الله بن مسعود رضى الله تعالى عنه وهو يقرئنا القرآن فقال له رجل يا أبا عبد الرحمن رضى الله تعالى عنه هل سألتم رسول الله صلى الله عليه و سلم كم تملك هذه الأمة من خليفة فقال حضرت عبد الله بن مسعود رضى الله تعالى عنه ما سألني عنها أحد منذ قدمت العراق قبلك ثم قال نعم ولقد سألنا رسول الله صلى الله عليه و سلم فقال اثنا عشر كعدة نقباء بني إسرائيل বিশিষ্ট তাবেয়ী হযরত মাসরূক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা একদা ফক্বীহুল উম্মত হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার তা’লীমী মজলিসে বসা ছিলাম। আর তিনি আমাদেরকে কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করে শুনাচ্ছিলেন, আমাদেরকে কুরআন শরীফ তিলাওয়াত শিক্ষা দিচ্ছিলেন। (যখন তিনি উপরোক্ত আয়াত শরীফ তিলাওয়াত করলেন) তখন এক ব্যক্তি হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে বললেন, হে হযরত আবূ আব্দুর রহমান হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু! আপনারা কি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে এই বিষয়ে সুওয়াল করেছিলেন যে, এই উম্মতের মাঝে কতজন মহান খলীফা খিলাফত পরিচালনা করবেন? জবাবে ফক্বীহুল উম্মত হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বললেন, আমি ইরাকে তাশরীফ নেয়ার পর তোমার আগে ইতঃপূর্বে আমাকে কেউ আর এই বিষয়ে সুওয়াল করেনি। অতঃপর তিনি বললেন, হ্যাঁ, আমরা এই বিষয়ে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সুওয়াল করেছিলাম। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেছেন, বনী ইসরাইলের ১২ জন নাক্বীবগণ উনাদের ন্যায় এই উম্মতের মাঝে ১২ জন মহান খলীফা খিলাফত পরিচালনা করবেন।” (মুসনাদে আহমদ, মুসনাদে বাযযার, তারীখুল খুলাফা ৮নং পৃষ্ঠা, ইবনে কাছীর ২য় জিলদ ৫৩ পৃষ্ঠা, মুখতাছারে তাফসীরে ইবনে কাছীর ১ম জিলদ ৪৯৫ পৃষ্ঠা)
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন