শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬ বৈশাখ ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

জঙ্গিবাদ ও মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে মাদ্রাসা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে এ এম এম বাহাউদ্দীন

বৃহত্তর চট্টগ্রাম জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সম্মেলন

চট্টগ্রাম ব্যুরো | প্রকাশের সময় : ৩০ নভেম্বর, ২০১৭, ১২:০০ এএম

‘জঙ্গিবাদ ও মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে মাদ্রাসাগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে’ এই অভিমত ব্যক্ত করেছেন বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সভাপতি ও দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক এ এম এম বাহাউদ্দীন। তিনি বলেন, জঙ্গিবাদ ও মাদকমুক্ত সমাজ কায়েমে মাদ্রাসা শিক্ষা এবং দেশের আলেম সমাজের ভূমিকা অপরিসীম। আগামীদিনে একটি সুন্দর সমাজ তথা ইসলামী সমাজ কায়েমে আলেমদের আরো তৎপর হতে হবে। গতকাল (বুধবার) বৃহত্তর চট্টগ্রাম অঞ্চলের জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের প্রতিনিধি সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। মাদরাসা শিক্ষা কারিকুলাম (পাঠ্য বই) নিয়ে অযাচিত কোনকিছু না করার আহŸান জানিয়ে তিনি বলেন, পাঠ্য বইয়ে কোন পরিবর্তন বা পরিমার্জন করতে হলে জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সাথে আলোচনার ভিত্তিতেই করতে হবে। কারো প্রেসক্রিপশনে কোন কিছু চাপিয়ে দেওয়া যাবেন না। কারণ মাদরাসা শিক্ষা আর সাধারণ শিক্ষাকে এক করে দেখা যাবে না। চলমান বিশ্ব-রাজনীতির প্রেক্ষাপটে আগামী দিনের নেতৃত্ব তৈরীতে মাদরাসা শিক্ষকদের আরও বেশি জ্ঞান-গবেষণা ও প্রযুক্তির সাথে সমন্বয় করে চলার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, দিনদিন শিক্ষায় প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ছে। তাই মাদ্রাসা শিক্ষকদের জীবনমান উন্নয়নের সাথে সাথে যোগ্যতা, মানও বাড়াতে হবে।
চট্টগ্রাম নগরীর ষোলশহর ২নং গেইটে একটি কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত এ সম্মেলন উত্তরে মিরসরাই থেকে দক্ষিণে টেকনাফ পর্যন্ত বৃহত্তর চট্টগ্রামের ৫ জেলার মাদরাসা শিক্ষকদের বর্ণাঢ্য এক মিলন মেলায় পরিণত হয়। বন্দরনগরী ছাড়াও বৃহত্তর চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি ও রাঙ্গামাটি জেলার প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে মাদরাসার প্রিন্সিপাল ও শিক্ষক প্রতিনিধিরা সম্মেলনে উপস্থিত হন। উৎসবমুখর পরিবেশে সম্মেলনে আগত প্রতিনিধিদের মুহুর্মুহু শ্লোগানের মধ্যে বেলা ১১টায় অনুষ্ঠানস্থলে হাজির হন মাদরাসা শিক্ষকদের প্রাণপ্রিয় সংগঠন জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সভাপতি এ এম এম বাহাউদ্দীন। এসময় তাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করা হয়। তাকে সম্মাননা ক্রেস্ট তুলে দেন প্রিন্সিপাল মাওলানা মাহবুবুল আলম সিদ্দিকী।
এ এম এম বাহাউদ্দীন বলেন,পবিত্র রবিউল আউয়াল মাসে ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ) উপলক্ষে সারাদেশে কমপক্ষে ৩ লাখ মাহফিল অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এসব মাহফিল বাংলাদেশে জনমত গঠনে বড় শক্তি। মাহফিল থেকেই দেশ-জাতির আশা আকাক্সক্ষা চিন্তা-চেতনার ভিত্তিতে জনমত গড়ে উঠে। লাখ লাখ মাহফিলের উদ্যোক্তারা হলেন জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের নেতাকর্মী ও সমর্থক আলেমসমাজ। জমিয়াতুল মোদার্রেছীন এই দেশের মাটি থেকে তৈরী। এই সামাজিক সংগঠন সূফি-দরবেশদের দোয়ায় প্রতিষ্ঠিত। তিনি আরও বলেন, রাজনীতি সচেতন ঐক্যবদ্ধ সামাজিক সংগঠন হচ্ছে জমিয়াতুল মোদার্রেছীন। জাতীয় নির্বাচন দোড়গোড়ায় এসে গেছে। যারা ক্ষমতায় আছেন আর যারা ক্ষমতায় আসতে চান তারা এই সংগঠনকে সহযোগিতা দিয়ে নিজেরা লাভবান হতে পারেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজনীতি ও রাষ্ট্র পরিচালনায় দূরদর্শী মন্তব্য করে এ এম এম বাহাউদ্দীন বলেন, মাদরাসা শিক্ষার উন্নয়নে ব্যবস্থা নিন। সরকারকে সহযোগিতা করতে মোদার্রেছীনের দ্বিধা নেই। আমরা চাই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আনন্দ সমাবেশ করতে। সমালোচনা যেন না করতে হয়। আলেমসমাজ হতাশ হলে সমাজ বিশৃঙ্খল হয়ে যাবে।
সম্মেলনে ইনকিলাব সম্পাদক বলেন, মূল্যবোধ ও নৈতিক সমাজ ব্যবস্থা চালু রাখতে এদেশের মাদরাসা শিক্ষক ও আলেম-মাশায়েখগণ কাজ করে যাচ্ছেন। আগামীদিনে একটি সুন্দর সমাজ তথা ইসলামী সমাজ কায়েমে আলেমদের ঐক্যবদ্ধ ভাবে আরো কাজ করতে হবে। মাদরাসা শিক্ষার উন্নয়নে, ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামো উন্নয়নে পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের বলিষ্ঠ ভূমিকার প্রশংসা করে তিনি বলেন, তাঁর হাত দিয়ে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় যে প্রকল্প অনুমোদন পায় সেটিই অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে বরাদ্দ পায়। আজ বৃহস্পতিবার কুমিল্লায় জমিয়াতের সম্মেলনে পরিকল্পনা মন্ত্রী উপস্থিত থাকছেন বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
দেশে ইসলামি চিন্তা-চেতনার বিকাশ ও লালনে আলেমদের মধ্যে বড় ধরণের কোন বিরোধ নেই উল্লেখ করে এ এম এম বাহাউদ্দীন বলেন, চিন্তা-চেতনার দিক থেকে এদেশের আলেমসমাজ ঐক্যবদ্ধ। পাঠ্যপুস্তকে ইসলামি ভাবধারার বদলে ভিন্ন কিছু জুড়ে দেয়ার বিরুদ্ধে দেশব্যাপী যে প্রতিবাদ হয়েছে তাতে আলেমসমাজ ঐক্যবদ্ধ। এক্ষেত্রে কওমি ও আলিয়া ধারার আলেমদের মধ্যে কোন দ্বিমত নেই। অস্থির এ সময়ে একটি নীতি-নৈতিকতাসম্পন্ন সমাজ গড়ে তোলার বিকল্প নেই। এক্ষেত্রে আলেম-ওলামাদের ভূমিকা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। সমাজ গঠনে তাদের সাথে নিয়ে কাজ করতে হবে। আগামীদিনে এ অঞ্চলে মুসলমানের সংখ্যা একশ কোটি ছাড়িয়ে যাবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশে বর্তমান ৪ লাখ মসজিদ বৃদ্ধি পেয়ে হবে ৮ থেকে ১০ লাখ। প্রতি ওয়াক্ত নামাজে বিশেষ করে জুমার নামাজে ২০ কোটি মানুষ একত্রে সেজদা দেবেন। বাংলাদেশে এত বিপুল সংখ্যক জনগোষ্ঠীকে ঐক্যবদ্ধ রাখতে ইসলামি চেতনা ও মূল্যবোধের কোন বিকল্প নেই।
সম্মেলনে প্রধান বক্তা জমিয়াতের মহাসচিব প্রিন্সিপাল মাওলানা শাব্বির আহমদ মোমতাজী বলেন, শিক্ষক কর্মচারীদের জাতীয়করণের এ দাবি জমিয়াতুল মোদারের্ছীনের সভাপতি এ এম এম বাহাউদ্দীনের দূরদর্শী নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধভাবে আদায় করা হবে। এমপিওভুক্ত এবং নন-এমপিওভক্ত সকল মাদরাসা শিক্ষকদের জাতীয়করণ করতে হবে। অবসরে যাওয়ার বয়স ৫ বছর বাড়াতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শিক্ষাবান্ধব এবং মাদরাসা শিক্ষার প্রতি তিনি বিশেষভাবে আন্তরিক। জমিয়াত সভাপতি প্রধানমন্ত্রীকে মাদরাসা শিক্ষকদের সমস্যা সম্পর্কে বোঝাতে পেরেছেন বলেই এসব সমস্যার সমাধান হচ্ছে। জমিয়াতুল মোদার্রেছীন শুধুমাত্র শিক্ষক-কর্মচারীদের রুটি-রুজির আন্দোলন নয়, সমাজের উন্নয়ন, নীতি-নৈতিকতা তথা ইসলামি মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠার আন্দোলনেও রয়েছে। জমিয়াত সভাপতির নেতৃত্বে এ সংগঠন রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী, বন্যা দুর্গত ও শীতার্ত মানুষের কল্যাণেও কাজ করে যাচ্ছে।
সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সাংগঠনিক সম্পাদক প্রিন্সিপাল মাওলানা হাসান মাসুদ বলেন, জমিয়াতের উদ্যোগে যখনই আন্দোলন হয়েছে তখনই দাবি আদায় হয়েছে। তবে দ্বীনি পেশাজীবী সংগঠন হিসেবে জমিয়াতকে মাদরাসা বন্ধ করে রাস্তায় নামতে হয়নি। সম্মানের সাথে সরকার দাবি মেনে নিয়েছে।
বিশেষ অতিথি ফেনী জেলা জমিয়াতের সভাপতি প্রিন্সিপাল মাওলানা হোসাইন আহমেদ বলেন, মরহুম মাওলানা এম এ মান্নান (রহঃ) যে আন্দোলনের সূচনা করেছিলেন তা এখনো অব্যাহত আছে। এ ধারাবাহিকতায় শত বছরের দাবি ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় এখন বাস্তবায়িত হচ্ছে। মাদরাসা শিক্ষকসহ বেসরকারি শিক্ষকরা শতভাগ বেতন পাচ্ছে। মাদরাসার জন্য আলাদা অধিদপ্তর হয়েছে। এ এম বাহাউদ্দীনের নেতৃত্বে শিক্ষক-কর্মচারীদের চাকরিও আগামীদিনে জাতীয়করণ করা হবে।
সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার জেলা জমিয়াতের সভাপতি প্রিন্সিপাল মাওলানা কামাল উদ্দিন। সর্বস্তরের মাদারাসা শিক্ষক কর্মচারীদের চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে দেশব্যাপী জনমত গঠনের কর্মসূচির অংশ হিসেবে আয়োজিত এই সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন চট্টগ্রাম জেলা জমিয়াতের সভাপতি প্রিন্সিপাল মাওলানা মোখতার আহমদ। প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে কানায় কানায় পরিপূর্ণ অডিটোরিয়ামে পবিত্র কোরআন তিলাওয়াতের মধ্যদিয়ে নির্ধারিত সময় সকাল ৯টায় সম্মেলন শুরু হয়। কোরআন থেকে তিলাওয়াত করেন মোঃ জাবেদ ছিদ্দিক। এরপর মুহাম্মদ ইমরানুল ইসলামের সুললিত কণ্ঠে না’তে রাসূল (সাঃ) সম্মেলন স্থলে অন্যরকম এক আবহের সৃষ্টি করে। সম্মেলনে স্বাগত বক্তব্য রাখেন মহানগর জমিয়াতের সভাপতি প্রিন্সিপাল মাওলানা কাযী আবুল বয়ান হাশেমী।
মহানগর সেক্রেটারী প্রিন্সিপাল মাওলানা মোহাম্মদ ইসমাইলের সঞ্চালনায় সম্মেলনে কাগতিয়া মাদরাসার প্রিন্সিপাল পীরে কামেল আল্লামা ছৈয়দ মুনির উল্লাহ আহমদ (ম.জি.আ.)সহ এ অঞ্চলের শীর্ষ আলেম-মাশায়েখ, বিভিন্ন মাদরাসার প্রিন্সিপালগণ উপস্থিত ছিলেন। এতে আরও বক্তব্য রাখেন সোবহানিয়া আলিয়া মাদরাসার প্রিন্সিপাল আল্লামা মুফতি হারুনুর রশিদ, প্রিন্সিপাল আনোয়ারুল ইসলাম খাঁন, দারুল উলুম আলিয়ার প্রিন্সিপাল মাওলানা মাহবুবুল আলম সিদ্দিকী, প্রিন্সিপাল মাওলানা বদিউল আলম রেজভী, অধ্যক্ষ সৈয়দ খুরশিদ আলম, খাগড়াছড়ি জেলা সভাপতি আ ন ম আবদুল করিম, বান্দরবান জেলার সভাপতি প্রিন্সিপাল মাওলানা জাফর উল্লাহ, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মোঃ সাদাত উল্লাহ, প্রিন্সিপাল আহমদ হোসাইন আলকাদেরী, মাওলানা শাহাদাত হোসাইন, উপাধ্যক্ষ ড. লিয়াকত আলী, মাওলানা মহিউদ্দিন হাশেমী, প্রিন্সিপাল মাওলানা সাজেদ উল্লাহ আজিজি, অধ্যক্ষ মাওলানা মোঃ ইলিয়াছ, প্রিন্সিপাল মাওলানা মোঃ একরাম হোসাইন, প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা আবু জাফর, প্রিন্সিপাল নজরুল ইসলাম, প্রিন্সিপাল নুরুল আলম প্রমুখ। সম্মেলনের শেষ পর্যায়ে দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন প্রিন্সিপাল মাওলানা মাহবুবুল আলম সিদ্দিকী। জমিয়াতের সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়ার সাবেক প্রিন্সিপাল মাওলানা জালালুদ্দীন আলকাদেরী, সোবহানিয়া আলিয়ার সাবেক প্রিন্সিপাল মাওলানা মুসলেহ উদ্দিনসহ মরহুম নেতাদের মাগফিরাত কামনা হয়। প্রত্যন্ত অঞ্চলের মাদরাসা প্রধান, শিক্ষক-কর্মচারীদের স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতিতে এ সম্মেলন প্রাণের মিলনমেলায় পরিণত হয়।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (29)
ফজলুল হক ৩০ নভেম্বর, ২০১৭, ১২:২৭ এএম says : 0
হাতে গোনা কয়েকজন নামধারী প্রগতিশীল ছাড়া সবাই বিশ্বাস করে যে, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের সাথে মাদ্রাসা বা ইসলামের কোন সম্পৃক্ততা নেই।
Total Reply(0)
সেলিম উদ্দিন ৩০ নভেম্বর, ২০১৭, ১২:২৮ এএম says : 0
নৈতিক ও ধর্মীয় শিক্ষাই পারে মানুষ ও সমাজকে জঙ্গিবাদ ও মাদক থেকে দূরে রাখতে। আর সেটা পুরোপুরি পাওয়া যায় মাদ্রাসায়।
Total Reply(0)
রুবিনা ৩০ নভেম্বর, ২০১৭, ২:১০ এএম says : 0
একটি সুন্দর সমাজ তথা ইসলামী সমাজ কায়েমে মাদ্রাসা শিক্ষা এবং দেশের আলেম সমাজের কোন বিকল্প নেই।
Total Reply(0)
মিলন খন্দকার ৩০ নভেম্বর, ২০১৭, ২:১৪ এএম says : 0
বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের মত সমাজের অন্যান্য অলেমগণকেও সমাজ ও রাষ্ট্র বিনির্মাণে ভুমিকা রাখতে হবে। তাহলে আমরা একটি সুন্দর বাংলাদেশ পাবো।
Total Reply(0)
বুলবুল আহমেদ ৩০ নভেম্বর, ২০১৭, ২:১৬ এএম says : 0
একটা বিষয় সরকার ও শিক্ষা নিয়ে যারা কাজ করেন তাদের মনে রাখতে হবে যে, মাদরাসা শিক্ষা কারিকুলাম (পাঠ্য বই) নিয়ে অযাচিত কোনকিছু করা যাবে না।
Total Reply(0)
মাহমুদা খানম ৩০ নভেম্বর, ২০১৭, ২:১৯ এএম says : 0
মাদ্রাসা শিক্ষকদের জীবনমান উন্নয়নের সাথে সাথে যোগ্যতা, মানও বাড়াতে হবে। তাহলে শিক্ষার্থীরা কোরআন হাদিসের পাশাপাশি আধুনিক শিক্ষায়ও আরো দক্ষ হতে পারবে।
Total Reply(0)
মনিরুজ্জামান ৩০ নভেম্বর, ২০১৭, ২:২১ এএম says : 0
বাংলাদেশে ইসলাম ও মাদ্রাসা শিক্ষার জন্য নিস্বার্থ এবং নিরলসভাবে কার করে যাচ্ছে বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীন। তাই তাদের সার্বিক সাফল্য কামনা করছি
Total Reply(0)
নাসির ৩০ নভেম্বর, ২০১৭, ২:২৫ এএম says : 0
আশা করি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ এম এম বাহাউদ্দীন সাহেবের করা আহ্বানে সাড়া দিবেন
Total Reply(0)
মামুন তালুকদার ৩০ নভেম্বর, ২০১৭, ২:২৬ এএম says : 0
এদেশে ইসলাম ও মাদরাসা শিক্ষার বিরুদ্ধে সকল ষড়যন্ত্র মোকাবেলা আমরা আপনার পাশে আছি।
Total Reply(0)
Abu Noman ৩০ নভেম্বর, ২০১৭, ২:২৭ এএম says : 0
Go ahead A M M Bahauddin & Jomiyatul modarresin, All muslim of bangladesh are with you.
Total Reply(0)
রুবায়েত ফেরদাউস ৩০ নভেম্বর, ২০১৭, ২:২৮ এএম says : 0
যতই ষড়যন্ত্র করুক না কেন মাদ্রাসা শিক্ষার অগ্রযাত্রাকে কেউ থামাতে পারবে না। ইনশা আল্লাহ
Total Reply(0)
Bahar Uddin Sagar ৩০ নভেম্বর, ২০১৭, ২:২৯ এএম says : 1
মাদরাসা জাতীয়করণ এবং শিক্ষকদের চাকরি জাতীয়করণের বিষয়টি অনেকের কাছেই স্পষ্ট নয়। অনেকে এই দু’টাকে গুলিয়ে ফেলছে
Total Reply(0)
Anisur Rahman ৩০ নভেম্বর, ২০১৭, ২:৩০ এএম says : 0
Madrashar student ra e Sonar Bangla gorte parbe.
Total Reply(0)
সায়েম মাহবুব ৩০ নভেম্বর, ২০১৭, ১১:৫২ এএম says : 0
সুন্দর সমাজ তথা ইসলামী সমাজ কায়েমে মাদ্রাসা শিক্ষা এবং দেশের আলেম সমাজের কোন বিকল্প নেই
Total Reply(0)
মাহফুজ ৩০ নভেম্বর, ২০১৭, ১:৩৭ পিএম says : 0
মাদ্রাসা শিক্ষিতদের হাতেই দেশ সবচেয়ে নিরাপদ। তাই কেউ দেশকে নিয়ে চিন্তা করলে মাদ্রাসা শিক্ষিতদের বাদ দেয়া বা এড়িয়ে যাওয়ার কোন সুযোগ নেই
Total Reply(0)
কবির ৩০ নভেম্বর, ২০১৭, ১:৩৮ পিএম says : 0
মাদরাসা জাতীয়করণ নয় বরং শিক্ষকদের চাকরি জাতীয়করণের লক্ষ্যে সামনে আগানো উচিত।
Total Reply(0)
রাকিবুল ইসলাম ৩০ নভেম্বর, ২০১৭, ১:৪০ পিএম says : 0
বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সভাপতি ও দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক আলহাজ্ব এ এম এম বাহাউদ্দীন সাহেব ও তার সংগঠন বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনই এদেশের ইসলামের একমাত্র খাদেম ।
Total Reply(0)
Zahirul Islam ৩০ নভেম্বর, ২০১৭, ১:৪৩ পিএম says : 0
Our main problem is that, we can't do any thing for us, because we are not united. If we are united, we will the ruler of the Country.
Total Reply(0)
সোহরাব হোসেন ৩০ নভেম্বর, ২০১৭, ১:৪৭ পিএম says : 0
এ দেশের মাদ্রাসা ও মাদ্রাসা শিক্ষিতদের জন্য জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের প্রতিষ্ঠাতা হযরত মাওলানা মরহুম এম এ মান্নান (রহ.) এবং তাঁর সুযোগ্য সন্তান দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক ও বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের বর্তমান সভাপতি এ এম এম বাহাউদ্দীন সাহেবের অবদানের কথা মানুষ কখনও ভুলবে না।
Total Reply(0)
তারেক মাহমুদ ৩০ নভেম্বর, ২০১৭, ১:৫০ পিএম says : 0
বাংলাদেশে এত বিপুল সংখ্যক জনগোষ্ঠীকে ঐক্যবদ্ধ রাখতে ইসলামি চেতনা ও মূল্যবোধের কোন বিকল্প নেই।
Total Reply(0)
মিলন ৩০ নভেম্বর, ২০১৭, ২:৪০ পিএম says : 0
জনমত সৃষ্টি ও সমাজ গঠনে এদেশের আলেম ওলামা মাশায়েখরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছেন। সমাজ গঠনে এরা সবচেয়ে বড় হাতিয়ার।
Total Reply(0)
নাসির ৩০ নভেম্বর, ২০১৭, ২:৪৪ পিএম says : 0
আমি দৃঢ়তার সাথে বলতে পারি জঙ্গিবাদ, মাদকাসক্ত সন্ত্রাস ফেতনা ফ্যাসাদের সাথে আলেম ওলামা জড়িত না থাকার বিষয়টি আজ প্রমাণিত সত্য। বরং তারা একটা সুখী সমৃদ্ধিশালী দেশ গড়ার জন্য এসবের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে জনমত সৃষ্টি করে চলেছে। তারা আদর্শ মানুষ গড়ার কারিগর হিসাবে কাজ করে চলেছে। আর তাই সমাজের সর্বত্র আলেম ওলামারা সম্মানিত ব্যক্তি হিসাবে পরিচিত।
Total Reply(0)
আশরাফুল ইসলাম ৩০ নভেম্বর, ২০১৭, ২:৪৪ পিএম says : 0
জঙ্গিবাদের কোন স্থান মাদ্রাসায় নেই। কিছু বর্ণচোরা ব্যক্তি উদ্দশ্যমূলক ভাবে মাদ্রাসায় জঙ্গি খোঁজেন। তাদের মতলব ভাল না। এদের সম্পর্কে সজাগ থাকতে হবে।
Total Reply(0)
বশির ৩০ নভেম্বর, ২০১৭, ২:৪৮ পিএম says : 0
১৯৩৭ সাল থেকে জমিয়াতুল মোদার্রেছীন মাদ্রাসা শিক্ষকদের উন্নয়নের জন্য কাজ করছে। জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের প্রতিষ্ঠাতা মওলানা মরহুম আব্দুল মান্নান (রহ.)-এর প্রচেষ্টায় আজ মাদ্রাসা শিক্ষকরা এখন একটা সম্মানজনক পর্যায়ে রয়েছেন। শিক্ষক কর্মচারীদের জাতীয়করণের এ দাবি জমিয়াতুল মোদারের্ছীনের বর্তমান সভাপতি এ এম এম বাহাউদ্দীনের দূরদর্শী নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধভাবে আদায় করা হবে।
Total Reply(0)
ইমতিয়াজ ৩০ নভেম্বর, ২০১৭, ২:৪৯ পিএম says : 0
প্রধানমন্ত্রী দেশের অনেক উন্নয়ন করেছেন। আশাকরি শিক্ষকদের এ দাবীটুকু সহানুভূতির সাথে বিবেচনা করবেন।
Total Reply(0)
Maruf ৩০ নভেম্বর, ২০১৭, ২:৫০ পিএম says : 0
Government of Bangladesh should realize this think.
Total Reply(0)
Hafez ৩০ নভেম্বর, ২০১৭, ১১:৫৮ পিএম says : 0
মাদ্রাসা শিক্ষকদের জীবনমান উন্নয়নের সাথে সাথে যোগ্যতা, মানও বাড়াতে হবে।
Total Reply(0)
মো. হুমায়ন কবির ১ ডিসেম্বর, ২০১৭, ১২:০০ এএম says : 0
সকল ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে দ্বীন ইসলামের বিজয়ের জন্য আমাদের সকলকে এক কাতারে চলে আসতে হবে।
Total Reply(0)
ওবায়েদুল্লাহ ১ ডিসেম্বর, ২০১৭, ১২:০০ এএম says : 0
বাংলাদেশে ইসলাম ও ইসলামী শিক্ষার ওপর অনেক দিক দিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে, মিথ্যাচার চলছে। তাই আমাদের সকলকে সতর্ক থাকতে হবে।
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন