বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১, ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

মাদরাসা শিক্ষকরা দেশের দেড় কোটি ভোটারের প্রতিনিধি -এ এম এম বাহাউদ্দীন

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ১২:০০ এএম

দেশের আলেম-ওলামা, মাদরাসা শিক্ষকরা দেশের দেড় কোটি ভোটারের প্রতিনিধিত্ব করে বলে মন্তব্য করেছেন জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সভাপতি ও দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক আলহাজ এ এম এম বাহাউদ্দীন। গতকাল (শনিবার) রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মাদরাসা শিক্ষকদের ঐতিহাসিক মহাসম্মেলনে তিনি একথা বলেন। তিনি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে উপস্থিত আলেম-ওলামা, মাদরাসা শিক্ষক ও শীর্ষ আলেমদের দেখিয়ে বলেন, আজকে ঢাকা শহরে ২ লাখের বেশি মাদরাসা শিক্ষক উপস্থিত হয়েছেন। তারা কেবল একজন মাদরাসা শিক্ষকই নন, এদের মধ্যেই এক লাখ মসজিদের খতিব আছেন। তারা ৮০ লাখ মাদরাসা ছাত্রছাত্রীর প্রতিনিধি, ২০ সহস্রাধিক মাদরাসার অভিভাবক। এসব আলেম-ওলামা এক লাখ মাইন্ড, তিন লাখ মাহফিলে উপস্থিত হয়ে এখানকার এক লাখ বক্তা সমাজ গঠনে বক্তব্য দিয়ে থাকেন। দেশের এসব শীর্ষ আলেমগণ দেড় কোটি ভোটারের প্রতিনিধিত্ব করেন।
এ এম এম বাহাউদ্দীন বলেন, এখানে যারা উপস্থিত আছেন এর বাইরে বাংলাদেশ না। এখানে বাংলাদেশের যে ক্ষুদ্র চিত্র এটা প্রকৃত বাংলাদেশ। বাংলাদশের মানুষের মন-মানসিকতা, প্রকৃত গণতান্ত্রিক ভোটাধিকার, ধর্মীয়, সমাজ ও রাজনৈতিক চিন্তা সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে এই আলেম সমাজ। মাদরাসার শিক্ষার্থীদের অনেক বেশি মেধাবী উল্লেখ করে ইনকিলাব সম্পাদক বলেন, মাদরাসার ছাত্রছাত্রীরা মেধায় সাধারণ শিক্ষায় শিক্ষিতদের চেয়ে অনেক বেশি যোগ্য। সাম্প্রতিককালের একটি পরিসংখ্যান তুলে ধরে তিনি বলেন, বাংলাদেশের ৪৭ শতাংশ মহিলা সন্তানকে বুকের দুধ খাওয়ান। ৫৩ শতাংশ বুকের দুধ খাওয়ান না। কিন্তু বাংলাদেশের যারা মাদরাসায় পড়াশোনা করেন, কোরআনের হাফেজ হন তারা শতভাগই ছয়মাস মাতৃদুগ্ধ পান করে বড় হচ্ছেন। মেধার দিক থেকে বাংলাদেশের মাদরাসার ছাত্ররা অত্যন্ত যোগ্য। অধিকাংশ ক্ষেত্রে সমাজের দরিদ্র-অনগ্রসর জায়গা থেকে মাদরাসা ছাত্রদের তুলে এনে দেশের সেরা মানুষ হিসেবে গড়ে তুলে সমাজের সেবার জন্য ছেড়ে দেন আলেম-ওলামারা।
মাদককে দেশের প্রধানতম সমস্যা হিসেবে আখ্যায়িত করে এ এম এম বাহাউদ্দীন বলেন, আমাদের সমাজে এখন ড্রাগ (মাদক) প্রধানতম সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকেই অন্তত তিন হাজার ড্রাগ ব্যবসায়ীর তালিকা তৈরি করা হয়েছে। সেখানে রয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বড় বড় শিক্ষক-শিক্ষিকা, ছাত্র নেতৃবৃন্দ, সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, পুলিশের কর্মকর্তারা আছেন। সারাদেশে মাদকের জন্য একটি ভয়াবহ চিত্র। মাদকের কারণে সমাজে নানাবিধ সঙ্কট তৈরি হয়েছে। বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছে। কালো টাকা ও ড্রাগস মাইন্ড যদি একত্রিত হয়। তারা যদি সমাজকে বিশৃঙ্খল করতে চায়, নিরাপত্তা সঙ্কট সৃষ্টি করতে চায় সেটা সহজ হবে। এই মাদকের বিরুদ্ধে দাঁড়ানো এবং যে উগ্র নতুন প্রজন্ম তৈরি হচ্ছে তাদের সঠিক পথে আনার জন্য আলেম সমাজ যে কাজ করছে তার কোন বিকল্প নাই।
প্রধানমন্ত্রী মাদরাসা শিক্ষার প্রতি অত্যন্ত দরদী মন্তব্য করে জমিয়াত সভাপতি বলেন, প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত মাদরাসা শিক্ষা দরদী। উনি মাদরাসা শিক্ষা, ইসলামী শিক্ষাবান্ধব এবং এদেশে ইসলামী সমাজ ব্যবস্থার অনুকূল উনার মনোভাব আছে। শিক্ষকদের দাবির বিষয়ে তিনি বলেন, দুই লাখের বেশি শিক্ষক এই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এসেছেন তাদের দাবি একটাই। ইবতেদায়ী স্তর থেকে কামিল পর্যন্ত এমপিওভুক্ত, নন-এমপিওভুক্ত সকল শিক্ষকের চাকরি পর্যায়ক্রমে চাকরি জাতীয়করণ করা। আরেকটি হচ্ছে প্রবীণ শিক্ষকের অনেক অভাব। শিক্ষামন্ত্রী নিজেও স্বীকার করেছেন অভিজ্ঞ ও প্রবীণ শিক্ষকের অনেক অভাব রয়েছে। সমাজকে ঠিক করার জন্য, রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা ঠিক রাখার জন্য তাদের কোন বিকল্প নাই। এজন্য শিক্ষকদের চাকরির বয়সসীমা কমপক্ষে ৬৫ বছর করার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, এটি করলে শিক্ষকরা তো উপকৃত হবেই সাথে সাথে সবচেয়ে বেশি উপকৃত হবে রাষ্ট্র ও সমাজ।
এ এম এম বাহাউদ্দীন বলেন, বাংলাদেশ ৯২ শতাংশ মুসলমানের দেশ। ২০৫০ সালের মধ্যে সার্ক অঞ্চলের মুসলমান জনসংখ্যা হয়ে যাবে ১০০ কোটি। এই ১শ’ কোটি মানুষের নেতৃত্ব আগামী দিনে আমাদের দেশের মাদরাসা শিক্ষকরা দিবে। তিনি বলেন, সারা বিশ্বে যখন অস্থিরতা জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ নিয়ে কথা হচ্ছে তখন ১৫ কোটি মুসলমান নিয়ে বাংলাদেশ শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল রয়েছে। এটার মূল অবদান এ দেশের আলেম সমাজের। সরকারকে যদি আলেম সমাজ সহযোগিতা না করতো, সরকার স্থিতিশীল অবস্থা রাখতে পারতো না। এই আলেম সমাজ আগামী দিনের শুধু সার্ক নয়, সারাবিশ্বে মুসলমানের নেতৃত্ব দেওয়ার মতো যোগ্য লোক তৈরির ক্ষমতা রাখে বলেও মনে করেন জমিয়াত সভাপতি। তিনি বলেন, সরকার যদি পর্যাপ্ত সহযোগিতা করে। তাহলে আলিয়া মাদরাসার আলেমদের তত্ত¡াবধানে যে দেড় কোটি ভোট রয়েছে এটা তাদের কাছেই যাবে। ইনকিলাব সম্পাদক বলেন, আমরা আপনাদের ভালো কাজের সাথে অতীতে ছিলাম, এখনো আছি, ভবিষ্যতেও থাকবো। আমরা আশা করি শিক্ষামন্ত্রী-প্রধানমন্ত্রী আমাদের প্রতি সহানুভূতিশীল আছেন। শিক্ষামন্ত্রী শিক্ষকদের জন্য দ্রুত ভালো খবর শোনাবেন। শান্তিপূর্ণ সমাজে থাকতে চাইলে, আগামী সুন্দর বাংলাদেশ, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার প্রয়োজনে। সবকিছুর প্রয়োজনে সকলের চাকরি জাতীয়করণ করতে হবে। আমরা আশা করি সরকার দ্রুতই এই ঘোষণা দিবে।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (24)
এমদাদুল হক ২৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ৩:২২ এএম says : 0
মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনে কাছে এই দোয়া করি যে, আল্লাহ যেন এ এম এম বাহাউদ্দীন সাহেবকে দীর্ঘ হায়াত দান করেন। যাতে তিনি তার বাবার মত দেশ, ইসলাম ও মাদ্রাসার জন্য কাজ করতে পারেন।
Total Reply(1)
N i ২৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ৭:৪৩ এএম says : 4
Yes
MD Mohshin ২৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ৩:২৯ এএম says : 0
শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড। জাতীয়করণ করলে সরকারের লাভ হবে।
Total Reply(0)
মনিরুজ্জামান ২৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ৩:৩৯ এএম says : 0
জাতির বৃহত্তর স্বার্থে এখনই সর্বস্তরের আলেম সমাজকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আসতে হবে অরাজনৈতিক সংগঠন জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের পতাকাতলে।
Total Reply(0)
নাসির ২৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ৩:৩৯ এএম says : 0
মাদরাসা শিক্ষার প্রতি নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি পরিহার করে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি দিতে হবে দেশের রাজনীতিক, আমলা এবং বুদ্ধিজীবীদের।
Total Reply(0)
রেজবুল হক ২৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ৩:৪১ এএম says : 0
সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন পূরণে মাদরাসা শিক্ষক ও কর্মচারীদের চাকরি জাতীয়করণ অত্যন্ত জরুরি। এটা সময়ের দাবি।
Total Reply(0)
ফাতেমা ২৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ৩:৪২ এএম says : 0
অবহেলিত মাদরাসা শিক্ষক-কর্মচারীদের সুযোগ-সুবিধা ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় জমিয়াতুল মোদার্রেছীন স্মরণীয় বরণীয় হয়ে থাকবে।
Total Reply(0)
রফিকুল ইসলাম ২৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ৩:৪৩ এএম says : 0
মাদরাসা শিক্ষার উন্নতি, শিক্ষকদের সামাজিক মর্যাদা নিশ্চিত করতে চাকরি জাতীয়করণের কোন বিকল্প নেই। এই দাবিটি যৌক্তিক এবং সময়োপযোগী।
Total Reply(0)
সেলিম উদ্দিন ২৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ৩:৫২ এএম says : 0
স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদসারাকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মতো জাতীয়করণের আওতাভুক্ত করা, উপবৃত্তি ও টিফিনের ব্যবস্থা এবং নতুন ইবতেদায়ি মাদরাসা প্রতিষ্ঠা, শিক্ষক সংকট দূরীকরণে জমি’আতুল মোদার্রেছীন কর্তৃক জনবল কাঠানো অনুমোদন ও মাদরাসার সহকারী মৌলভীদের বেতন বৈষম্য দূর করতে হবে।
Total Reply(0)
মোহাম্মদ আলী ২৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ১১:৪৯ এএম says : 0
দেশের মাদরাসা শিক্ষা উন্নয়ন ও মাদরাসা শিক্ষকদের মর্যাদার প্রতিষ্ঠার পথিকৃত মাওলানা এম এ মান্নান (রহঃ) সাহেবের যোগ্য উত্তরসরীর মত আপনি কাজ করে যাচ্ছেন।
Total Reply(0)
বুলবুল আহমেদ ২৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ১১:৫০ এএম says : 0
মাদরাসার শিক্ষকরা চাকরি জাতীয়করণ করার দাবি জানাচ্ছেন। এই দাবি দ্রুত মেনে নেয়া হোক।
Total Reply(0)
আজিমুন্নেসা ২৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ৩:৫৪ পিএম says : 0
ডিজিটাল বাংলাদেশে শিক্ষাক্ষেত্রে বৈষম্য চলবে না
Total Reply(0)
নাহিদা সুলতানা ২৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ৩:৫৯ পিএম says : 0
জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সভাপতি প্রখ্যাত ইসলামী চিন্তাবিদ এ এম এম বাহাউদ্দীন সাহেব এখন দেশের আলেম-ওলামা-পীর-মাশায়েখদের আস্থার প্রতীক
Total Reply(0)
সোহেল ২৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ৪:২০ পিএম says : 1
বেসরকারি মাদরাসা (ইবতেদায়ীসহ), স্কুল-কলেজের শিক্ষক কর্মচারীদের চাকরি জাতীয়করণ সময়ের দাবী। অনতিবিলম্বে এ দাবী পূরন করতে হবে।
Total Reply(0)
তারেক মাহমুদ ২৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ৪:২২ পিএম says : 0
আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের মত এই আন্দোলনেও জমিয়াতুল মোদার্রেছীন সফল হবে। ইনশা আল্লাহ
Total Reply(0)
সাব্বির ২৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ৪:৪০ পিএম says : 0
বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য আপনারা যে নিরলস চেষ্টা করে যাচ্ছেন এজন্য আল্লাহ আপনাদেরকে উত্তম জাযাহ দান করুক।
Total Reply(0)
মাওলানা নুরুল আমিন ২৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ৪:৪০ পিএম says : 0
মাদরাসা শিক্ষা ও ইসলামের জন্য আপনার ও আপনার পিতার অবদান এদেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা চিরদিন মনে রাখবে। আপনাদের কাজ আপনারা চালিয়ে যান। এদেশের মানুষ সর্বদাই আপনাদের পাশে আছে।
Total Reply(0)
Wasim Akram ২৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ৪:৪১ পিএম says : 0
I would like to say thank you Mr. Bahauddin, editor of The Daily Inqilab. I do believe you and I am sure if you try you could success, I will be with you.
Total Reply(0)
শরীফুল ইসলাম ২৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ৪:৪৩ পিএম says : 0
হে আল্লাহ দ্বীনের জন্য বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীন, দৈনিক ইনকিলাব, আলহাজ্ব এ এম এম বাহাউদ্দীন সাহেবসহ সকলের এই প্রচেষ্টাকে তুমি কবুল ও মঞ্জুর করে নেও।
Total Reply(0)
নিজাম উদ্দিন ২৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ৪:৪৪ পিএম says : 0
জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সুযোগ্য সভাপতি দেশের বরেণ্য সাংবাদিক ও দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক আলহাজ এ এম এম বাহাউদ্দীনের নেতৃত্বে মাদরাসা শিক্ষকদের সংগঠন জমিয়াতুল মোদার্রেছীন মাদরাসা শিক্ষার উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এরই ফলশ্রুতিতে এত বড় সমাবেশ করা সম্ভব হয়েছে
Total Reply(0)
শাহে আলম ২৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ৪:৪৬ পিএম says : 0
দৈনিক ইনকিলাবের প্রতিষ্ঠাতা আলহাজ হজরত মাওলানা এম. এ. মান্নান (রহঃ) যেভাবে এ দেশের ইসলাম, মুসলমান ও মাদ্রাসা শিক্ষার জন্য কাজ করে গেছেন ঠিক একইভাবে তার সুযোগ্য সন্তান এ এম এম বাহাউদ্দীন সাহেবেও কাজ করছেন। এজন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করি, এই পরিবার ও তাদের সকল কর্মকাণ্ডের প্রতি তিনি যেন রহমত ও বরকত দান করেন।
Total Reply(0)
জামাল ২৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ৪:৪৮ পিএম says : 0
আলেম সমাজকে এড়িয়ে বাংলাদেশে কোন কিছু করা সম্ভব হবে না। তাই যারাই আলেমদের কদর করবে তারাই এগিয়ে যাবে।
Total Reply(0)
Kamrul Hasan ২৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ৪:৪৯ পিএম says : 0
Although, Bangladesh Jamiatul Mudarresin is a Unpolitical social organization, But it Works for Islam and Madrasah Education in Bangladesh.
Total Reply(0)
লোকমান ২৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ৪:৫১ পিএম says : 0
এই আন্দলোনকে আরো গতিশীল করতে আমাদের সকলকে যে যার অবস্থান থেকে নিজেদের দায়িত্বটুকু পালন করে যেতে হবে ।
Total Reply(0)
হেমায়েত উদ্দিন ২৮ জানুয়ারি, ২০১৮, ৪:৫২ পিএম says : 0
মুসলিম বিশ্বের নেতৃত্ব দিতে হলে আমাদেরকে সুদূর প্রসারী পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে।
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন