বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

পোস্টার লাগানো মানসিক বৈকল্য -সাঈদ খোকন

| প্রকাশের সময় : ৪ মার্চ, ২০১৮, ১২:০০ এএম

স্টাফ রিপোর্টার : রাজধানীর আনাচে-কানাচে পোস্টার লাগানো বিরুদ্ধে শিগগিরই কঠোর অবস্থানে যাবেন বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র সাঈদ খোকন। যারা পোস্টার লাগান তাদের এক ধরনের মানসিক বৈকল্য রয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। গতকাল শনিবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযানের উদ্বোধনকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন দক্ষিণের মেয়র।
সাঈদ খোকন বলেন, পোস্টার লাগানো অনেকের মানসিক বৈকল্য। অনেকে ছেলের জন্মদিনেও পোস্টার লাগায়। পুরো নগরীকে বিশ্রী করে ফেলে। এটা এক ধরনের মানসিক বৈকল্য।
আমরা অনুমতি ছাড়া পোস্টার-ব্যানার-ফেস্টুন লাগাতে দেই না। এরই মধ্যে অনেকের জরিমানাও করা হয়েছে।
এসময় ৭ মার্চের আয়োজন সম্পর্কে মেয়র বলেন, ৭ মার্চ দিক-নির্দেশনামূলক বক্তব্য দেবেন প্রধানমন্ত্রী। ঐ জনসভায় সর্বস্তরের জনগণ আসবেন। ধুলো-বালি যেন না ওড়ে সেজন্য আমরা রোলার দিয়ে মাঠ সমান করবো। টয়লেট ও সুপেয় পানির ব্যবস্থা থাকবে। জনগণ যেন নির্বিঘেœ আসতে পারেন সে জন্য আমরা প্রস্তুতি নিয়েছি। তিনি আরও বলেন, মাঠ পরিষ্কারের জন্য প্রায় আড়াই হাজার কর্মী কাজ করবেন। এছাড়া তিনটি স্কিড লোডার, ১২টি ডাম্পার ট্রাক ও ৫টি পানির গাড়ি থাকবে।
মেয়র আরও বলেন, ইউনেস্কো কর্তৃক বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণটির স্বীকৃতি বাংলাদেশের সব মানুষের জন্য বড় পাওয়া। তিনি আমাদের ভৌগলিক স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের অর্থনৈতিক স্বাধীনতার সূচনা এনে দিয়েছেন। আমরা এখন মধ্যম আয়ের দেশ। এই উন্নয়ন অগ্রগতি ধরে রাখতে সব দলকে সহিংসতা পরিহার করা দরকার।
এসময় রাজধানীর দুই সিটি কর্পোরেশনের মধ্যে দক্ষিণ সিটিতে মশার উপদ্রব কম-বেশি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন। একই সঙ্গে নগরীর বিভিন্ন স্থানে পোস্টার লাগানোর বিরুদ্ধে শিগগিরই কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও সতর্ক করে দিন তিনি।
অনুষ্ঠানে ডিএসসিসি’র প্রধান নির্বাহী খান মোহাম্মদ বিল্লাল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা শফিকুল ইসলামসহ ওয়ার্ড কাউন্সিলররা উপস্থিত ছিলেন।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

বিয়ের পর থেকেই দেখে আসছি আমার স্বামী তার পরিবারের কথায় আমাকে মিথ্যা অপবাদ দেয়, অযথা সন্দেহ করে, আজ ১২ বছর পেরিয়ে গেলেও কোনো পরিবর্তন হয়নি, বরং বেড়েছে। সে নিজে নামাজ পড়ে না কিন্তু আমার নামাজ নিয়ে খোটা দেয়। গালমন্দ করে, বাচ্চাদের নামাজ, আরবি শিখাতে গেলেও টিটকারি করে। আমাকে বাবার বাড়ি যেতে দেয় না, কিন্তু সে নিজে যায়। আজেবাজে বন্ধুদের সাথে বেশি মিশে কিন্তু আমাকে কোনো আত্মীয় বা বান্ধবীর বাসায় যেতে দেয় না। সংসারে কোনো উন্নতি নেই, কিন্তু এগুলা নিয়ে কিছু বলতে গেলে বাপ মা তুলে গালি দেয়। লোভী বলে, ভাতের খোটা দেয়। আমার নামাজ হয় না বলে তিরস্কার করে, চরিত্র তুলে কথা বলে। প্রতি ঈদ বা দাওয়াত এর আগে হটাৎ ছোটো খাটো জিনিস নিয়ে ঝগড়া শুরু করে এবং পরবর্তী তিন চার মাস পর্যন্ত মুখ কালো করে থাকে ও আলাদা ঘরে ঘুমায়। সে একদিন রাগ করে কুরআন পর্যন্ত ছিঁড়ে ফেলেছে। আমি একজন শিক্ষিত মেয়ে কিন্তু চাকরিও করতে দেয় না। এই মানসিক অত্যাচার এর মধ্যে থাকতে থাকতে আমি বাচ্চাদের নিয়ে অতিষ্ট হয়ে গেছি। কিন্তু সে সংসার ভাঙতে চায় না। এমতাবস্থায় আমি তাকে ডিভোর্স দিতে চাই, নিজে বাঁচার জন্য, গুনাহ হবে কি?

২১ আগস্ট, ২০২১, ৭:৫৪ পিএম

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন