বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ১৭ রমজান ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

শাহজালালের নিরাপত্তায় এবার মার্কিন কোম্পানি!

প্রকাশের সময় : ৩ এপ্রিল, ২০১৬, ১২:০০ এএম

স্টাফ রিপোর্টার : হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনায় গত মাসেই যুক্তরাজ্যের প্রতিষ্ঠান রেডলাইন এসিউরড সিকিউরিটির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয় বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। এবার বিমানবন্দরটির নিরাপত্তার দায়িত্বে যুক্ত হওয়ার আগ্রহ দেখিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে এরই মধ্যে এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব দেয়া হয়েছে সরকারকে। যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটির প্রতিনিধি দল এ প্রস্তাব দেয়ার পর এ ব্যপারে মন্ত্রণালয়ও একমত প্রকাশ করেছে।
তবে কীভাবে দেশটি বিমানবন্দরের নিরাপত্তা কার্যক্রমে যুক্ত হবে, তা সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে ঠিক করা হবে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী এক-দুই মাসের মধ্যেই শাহজালাল বিমানবন্দরের নিরাপত্তা কার্যক্রমে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্র। এজন্য যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য দেশের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে একটি সময়সীমা নির্ধারণ করে সমন্বিত কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করা হবে।
প্রায় সাত বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল এভিয়েশন অথরিটির (এফএএ) মানদ-ে বেবিচকের অবস্থান ক্যাটাগরি-২-এ। ফলে চালু করা সম্ভব হচ্ছে না বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বহুল প্রতীক্ষিত নিউইয়র্ক রুটের সরাসরি ফ্লাইট। এ অবস্থায় হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নিরাপত্তার দায়িত্বে যুক্ত হওয়ার আগ্রহকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখছে বাংলাদেশ।
গত বছর ১৯ ডিসেম্বর অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশ থেকে সরাসরি কার্গো ফ্লাইট নিষিদ্ধ করে। পরবর্তীতে গত ৮ মার্চ নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে ঢাকা থেকে সরাসরি কার্গো পরিবহন নিষিদ্ধ করে যুক্তরাজ্যও। এর পরিপ্রেক্ষিতে যুক্তরাজ্যের প্রস্তাব অনুযায়ী, গত ২১ মার্চ হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা ও প্রশিক্ষণকাজের জন্য যুক্তরাজ্যের বেসরকারি প্রতিষ্ঠান রেডলাইন এসিউরড সিকিউরিটির সঙ্গে আনুষ্ঠানিক চুক্তি করে বেবিচক। চুক্তি অনুযায়ী, রেডলাইন বিমানবন্দরে তিন ধরনের কাজ করবে। পরামর্শ ও বিমানবন্দরের নিরাপত্তা পরিস্থিতি তদারকের পাশাপাশি বিমানবন্দরে যেসব জনবল আছে তাদের পরিচালনা ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করবে। আগামী দুই বছরের জন্য রেডলাইনকে এ দায়িত্ব দেয়া হলেও ছয় মাস পর অগ্রগতি পর্যালোচনা করা হবে।
প্রসঙ্গত, ফ্লাইট নিরাপত্তায় দুর্বলতার কারণে ২০০৯ সালে বেবিচককে দ্বিতীয় ক্যাটাগরির নিয়ন্ত্রণ সংস্থা হিসেবে চিহ্নিত করে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল এভিয়েশন অথরিটি। ওই সময় ক্যাটাগরি-১-এ উন্নীত হতে কিছু শর্ত দেয়া হয়। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ দুটি শর্ত হলো বেবিচকের পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন ও নিজস্ব অর্গানোগ্রাম (জনবল কাঠামো) অনুযায়ী জনবল নিয়োগ। নিজস্ব অর্গানোগ্রামের বিষয়টি ২০১২ সাল থেকে প্রক্রিয়ায় থাকলেও এখনো অনুমোদন পায়নি।
এদিকে ক্যাটাগরি-২-এ থাকায় বেবিচক থেকে অনুমোদন নেয়া সংস্থার উড়োজাহাজ যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বেশকিছু দেশে ফ্লাইট পরিচালনার অনুমতি পাচ্ছে না। একই কারণে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ছেড়ে যাওয়া কোনো উড়োজাহাজেরও সরাসরি যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের অনুমতি নেই। এরই পরিপ্রেক্ষিতে বহুল প্রতীক্ষিত বিমানের নিউইয়র্ক রুটটিতে সরাসরি ফ্লাইট চালু করা সম্ভব হচ্ছে না।
দীর্ঘদিন যাবত টানাপোড়েনের পর যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন করে সুসম্পর্ক গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার। এব্যাপারে ১৩ চুক্তি ও প্রস্তাব স্বাক্ষরের অপেক্ষায় রয়েছে। এদিকে আন্তর্জাতিক শাহজালাল বিমানবন্দরের নিরাপত্তারও দায়িত্ব পাচ্ছে একটি মার্কিন কোম্পানি।
২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনে ফখরুদ্দিন-মইন উ আহমেদের দেয়া নির্বাচনে ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগ। এরপর দেশে ঘটতে থাকে একের পর এক নানা ঘটনা। বিশেষ করে বিরোধী রাজনৈতিক দলের অনেক নেতাকর্মী গুম-অপহরণের শিকার হন। যুক্তরাষ্ট্র এসবকে মানবাধিকার লঙ্ঘন বলে আখ্যায়িত করে এর বিরুদ্ধে নিন্দা জানিয়ে আসছে।
বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর সভা-সমাবেশে বাধাদানের মাধ্যমে সরকার গণতান্ত্রিক অধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সংকোচিত করেছে বলেও যুক্তরাষ্ট্র অভিযোগ করে আসছে। এসব বিষয়ে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ না করায় উদ্বেগের পাশাপাশি সরকারের ওপরও ক্ষোভ প্রকাশ করে আসছে যুক্তরাষ্ট্র।
তারপর ড. ইউনুছ এবং জেএসপি ইস্যুতেও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বৈরী সম্পর্ক সৃষ্টি হয় সরকারের। বিশেষ করে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির একতরফা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের সম্পর্কের আরও চরম অবনতি ঘটে।
সবদলের অংশগ্রহণে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য যুক্তরাষ্ট্র বার বার তাগাদা দিলেও আওয়ামী সরকার দেশটিকে কোনো পাত্তাই দেয়নি। এতে উভয় দেশের মধ্যে সম্পর্ক আরো খারাপ হতে থাকে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা থেকে শুরু করে সরকারের মন্ত্রীরা প্রকাশ্য সভা-সমাবেশ- এমনকি জাতীয় সংসদেও যুক্তরাষ্ট্রে বিরুদ্ধে কঠোর ভাষায় সমালোচনা করেন
এদিকে বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর বিপুল পরিমাণ অর্থপাচার হচ্ছে। তার উল্লেখযোগ্যই যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে। গত ফেব্রুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক অব নিউ ইয়র্কে থাকা বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট থেকে রিজার্ভের ১০ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি হয়েছে। এ অবস্থার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অর্থপাচার প্রতিরোধ বিষয়ে একটি সমঝোতা চুক্তি (এমওইউ) স্বাক্ষরের উদ্যোগ নিচ্ছে বাংলাদেশ।
অর্থ পাচার প্রতিরোধ ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আরো ১২টি দ্বিপক্ষীয় চুক্তি ও এমওইউ স্বাক্ষরের প্রস্তাব রয়েছে বাংলাদেশের। এর মধ্যে বিমান এবং সাইবার নিরাপত্তা বা তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের বিষয়ও রয়েছে। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের কোনো স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু চেয়ার এবং ‘বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র ফাউন্ডেশন’ প্রতিষ্ঠার জন্যও এমওইউ স্বাক্ষরের বিষয় পর্যালোচনা করা হচ্ছে। এসব চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য ওয়াশিংটনে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠিয়েছে। চুক্তি স্বাক্ষরের সম্ভাব্যতা যাচাই করতে পররাষ্ট্রসচিব শহীদুল হকের সভাপতিত্বে আগামী ৬ এপ্রিল আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা ডেকেছে মন্ত্রণালয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যুক্তরাষ্ট্র অনুবিভাগের একজন কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে জানান, ওয়াশিংটনে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস মোট ১৩টি বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় চুক্তি বা সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের একটি প্রস্তাব পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে। এসব চুক্তি স্বাক্ষরের ব্যাপারে সম্ভাব্যতা যাচাই করতে বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনার জন্য আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক ডাকা হয়েছে।
ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে পাঠানো প্রস্তাবে দুই দেশের মধ্যে ভূমিকম্প ও জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবিলা, দক্ষ জ্বালানি ব্যবস্থাপনা, দুই দেশের বিভিন্ন শহরের মধ্যে ট্রাফিক ও আবর্জনা ব্যবস্থাপনা বিষয়ে দ্বিপক্ষীয় চুক্তি বা সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের প্রস্তাব করা হয়েছে। এ ছাড়া দুই দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও গবেষণাপত্র বিনিময়, সাংস্কৃতিক সহযোগিতা এবং বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের ফরেন সার্ভিস প্রশিক্ষণ কেন্দ্রদ্বয়ের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতাবিষয়ক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের প্রস্তাব করা হয়েছে।
এছাড়া সাইবার নিরাপত্তা চুক্তির আওতায় ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনায় প্রতিরোধব্যবস্থা গড়ে তোলা এবং সাইবার অপরাধ তদন্তে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা পাওয়া যাবে বলে মনে করেন তিনি।
এছাড়া অস্ট্রেলিয়ার পর যুক্তরাজ্য নিরাপত্তা ঘাটতির অভিযোগে বাংলাদেশ থেকে যাত্রীবাহী বিমানে কার্গো বহন নিষিদ্ধ করেছে। বিমানবন্দরের নিরাপত্তা তদারকির কাজ ইতিমধ্যে যুক্তরাজ্যের একটি কোম্পানিকে দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশের যাত্রীবাহী বিমানের নিরাপত্তা নিয়েও বিভিন্ন সময় অভিযোগ তুলেছে কোনো কোনো দেশ। এ অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিমান নিরাপত্তা বিষয়ে সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরের প্রস্তাব দিয়েছে ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাস।
সুত্র জানায়, হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনায় গত মাসেই যুক্তরাজ্যের প্রতিষ্ঠান রেডলাইন এসিউরড সিকিউরিটির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয় বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। এবার বিমানবন্দরটির নিরাপত্তার দায়িত্বে যুক্ত হওয়ার আগ্রহ দেখিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে এরই মধ্যে এ-সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব দেয়া হয়েছে সরকারকে। বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেননের সঙ্গে বৈঠকে এ প্রস্তাব দেয় যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটির প্রতিনিধি দল।
তবে কীভাবে দেশটি বিমানবন্দরের নিরাপত্তা কার্যক্রমে যুক্ত হবে, তা সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে ঠিক করা হবে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী এক-দুই মাসের মধ্যেই শাহজালাল বিমানবন্দরের নিরাপত্তা কার্যক্রমে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্র।
প্রায় সাত বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল এভিয়েশন অথরিটির (এফএএ) মানদ-ে বেবিচকের অবস্থান ক্যাটাগরি-২-এ। ফলে চালু করা সম্ভব হচ্ছে না বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বহুল প্রতীক্ষিত নিউইয়র্ক রুটের সরাসরি ফ্লাইট। এ অবস্থায় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নিরাপত্তার দায়িত্বে যুক্ত হওয়ার আগ্রহকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখছে বাংলাদেশ।
২০১৫ সালের ১৯ ডিসেম্বর অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশ থেকে সরাসরি কার্গো ফ্লাইট নিষিদ্ধ করে। পরবর্তীতে গত ৮ মার্চ নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে ঢাকা থেকে সরাসরি কার্গো পরিবহন নিষিদ্ধ করে যুক্তরাজ্যও। এর পরিপ্রেক্ষিতে যুক্তরাজ্যের প্রস্তাব অনুযায়ী, গত ২১ মার্চ শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা ও প্রশিক্ষণ কাজের জন্য যুক্তরাজ্যের বেসরকারি প্রতিষ্ঠান রেডলাইন এসিউরড সিকিউরিটির সঙ্গে আনুষ্ঠানিক চুক্তি করে বেবিচক।
চুক্তি অনুযায়ী, রেডলাইন বিমানবন্দরে তিন ধরনের কাজ করবে। পরামর্শ ও বিমানবন্দরের নিরাপত্তা পরিস্থিতি তদারকের পাশাপাশি বিমানবন্দরে যেসব জনবল আছে তাদের পরিচালনা ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করবে। আগামী দুই বছরের জন্য রেডলাইনকে এ দায়িত্ব দেয়া হলেও ছয় মাস পর অগ্রগতি পর্যালোচনা করা হবে।
এদিকে ক্যাটাগরি-২-এ থাকায় বেবিচক থেকে অনুমোদন নেয়া সংস্থার উড়োজাহাজ যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বেশকিছু দেশে ফ্লাইট পরিচালনার অনুমতি পাচ্ছে না। একই কারণে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ছেড়ে যাওয়া কোনো উড়োজাহাজেরও সরাসরি যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের অনুমতি নেই। এরই পরিপ্রেক্ষিতে বহুল প্রতীক্ষিত বিমানের নিউইয়র্ক রুটটিতে সরাসরি ফ্লাইট চালু করা সম্ভব হচ্ছে না।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন