হঠাৎ করেই বেড়েছে গরম। গ্রীষ্মের প্রখর উত্তাপে চলতি মাসের শুরু থেকে গরম পড়লেও গত কয়েকদিনে গরম বেশ বেড়েছে। অসহনীয় গরমে প্রশান্তি পেতে সামর্থ্যবানরা ছুটছেন এয়ার কন্ডিশনার বা এসির শোরুমে। ফলে দেশব্যাপী হঠাৎ করে বেড়েছে এসি বিক্রি। বিক্রেতাদের মতে, দেশে তৈরি ওয়ালটন ব্র্যান্ডের এসিই বেশি বিক্রি হচ্ছে। তবে ঈদ এবং গরম দুটি বিষয়কে সামনে রেখে ওয়ালটেনর এসি বিক্রি আরো বাড়বে বলে কর্তৃপক্ষের আশাবাদ।
ওয়ালটন সূত্রমতে, গত বছরের জানুয়ারি থেকে মে মাসের তুলনায় চলতি বছরের প্রথম পাঁচ মাসে ৩০ শতাংশেরও বেশি এসি বিক্রি হয়েছে। এই বিক্রি বৃদ্ধিতে অবদান রেখেছে ওয়ালটনের নতুন মডেলের ইনভার্টার প্রযুক্তির ১.৫ টন ও ২ টনের স্মার্ট এসি। স্বাস্থ্যকর বাতাস প্রবাহ, তুলনামূলক কম বিদ্যুৎ খরচ ও সঠিক বিটিইউ’র (ব্রিটিশ থারমাল ইউনিট) নিশ্চয়তা এবং গ্রাহক বিশ্বের যে কোন প্রান্তে বসে নিয়ন্ত্রণ করতে পারায় ব্যাপক গ্রাহকপ্রিয়তা পাচ্ছে ওয়ালটনের নতুন মডেলের এসব এসি। পাশাপাশি, দেশীয় প্রতিষ্ঠানটির ৫ টনের ক্যাসেট টাইপ কমার্শিয়াল এসিও ভালো বিক্রি হচ্ছে। জানা গেছে, গত মাসে স্থানীয় বাজারে ২ টনের নতুন মডেলের ইনভার্টার এসি ও ৫ টনের ক্যাসেট টাইপ কমার্শিয়াল এসি বাজারে এনেছে ওয়ালটন। বাজারে ছাড়ার অল্প কয়েক দিনের মধ্যেই গ্রাহকপ্রিয়তার শীর্ষে উঠে এসেছে ওয়ালটনের নতুন মডেলের এসব এসি।
সূত্র মতে, ১২০০০ বিটিইউ (ব্রিটিশ থার্মাল ইউনিট) কে বলা হয় এক টন। আমদানি করা এসিতে সঠিক বিটিইউ থাকে না। যা সাধারন ক্রেতার পক্ষে ধরা সম্ভব নয়। তবে ওয়ালটন দেশে তৈরি করছে বলে সঠিক বিটিইউ নিশ্চিত করছে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন