নির্বাচনে নিজের সন্তানের সমর্থন না পেয়ে পাকিস্তানের মির্জা আহমেদ মুঘল নামে এক স্বতন্ত্র প্রার্থী আত্মহত্যা করেছেন।
তিনি ফয়সালাবাদের ১০৩ আসন থেকে ট্রাক মার্কায় জাতীয় পরিষদ ও প্রাদেশিক পরিষদের প্রার্থী হয়েছিলেন। কিন্তু ছেলের সঙ্গে রাজনৈতিক দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েন।-খবর এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।
আত্মহননের একদিন আগে একটি ভিডিওতে নিজের ছেলেকে দায়ী করে গেছেন তিনি। হোয়াটসঅ্যাপ ম্যাসেঞ্জারে ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়েছে।
ভিডিওতে তিনি বলেন, তাকে ভোট দিতে লোকজনকে নিরুৎসাহিত করছেন তার ছেলে। এতে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হতে নিজেকে গুলি করে তিনি আত্মহননের পথ বেছে নিয়েছেন। একটি গোরস্তান থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তার মৃত্যুর পর ওই আসনের ভোট স্থগিত করেছে দেশটির নির্বাচন কমিশন। ২০১৭ সালের নির্বাচনী আইন অনুসারে বুধবারের পর যে কোনো দিন সেখানে নির্বাচন হবে।
নির্বাচনী আইনের ৭৩ ধারায় বলা হয়েছে, ভোট শুরু হওয়ার আগে যদি কোনো প্রার্থী মারা যান, তবে রিটার্নিং কর্মকর্তা নির্বাচন স্থগিত করতে পারবেন।
তেহরিক-ই-লাব্বাইক পাকিস্তান দলে এক প্রার্থীও শনিবার সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় পুলিশ একটি মামলা নিয়েছে এবং অজ্ঞাত ওই গাড়িচালককে খুঁজছে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন