গত একযুগ আগে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ছেড়ে বিদেশে যান শুক্কুর। তারপরও গায়েবি মামলা থেকে রেহাই পাচ্ছেন না তিনি। তার বিরুদ্ধে নগরীর সদরঘাট থানায় ৭টি ও কোতোয়ালী থানায় একটিসহ মোট ৮ মামলা হয়েছে। কয়েকটি মামলায় জড়ানো হয়েছে তার বড়ভাই ব্যবসায়ী সেকান্দরকেও। এলাকায় ইউপি নির্বাচনে সেকান্দর চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়ে নির্বাচন করার পর থেকেই একটি মহল এ ষড়যন্ত্রগুলো চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকালে পটিয়ার একটি রেস্টুরেন্টে সংবাদ সম্মেলনে এমন অভিযোগ করেন সেকান্দর ও শুক্কুরের বৃদ্ধ মা রশিদা বেগম। তিনি বলেন, আমার ছেলে সেকান্দরের এলাকায় জনপ্রিয়তায় কাল হলো পুরো পরিবারের সদস্যদের। মিথ্যা মামলা দিয়ে এক সন্তানকে আমার কাছ থেকে দূরে সরিয়ে দিল দুর্বৃত্তরা। অপর সন্তান ও পরিবারের লোকজন পুলিশি ভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে।
তিনি বলেন, আমার সন্তানদের উপর কিছু মানুষের চক্রান্ত আমি বুঝতে পেরে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত চট্টগ্রামে আমার ছেলে ও পরিবারের নিরাপত্তা চেয়ে একাধিক ডায়েরী করি। বিদেশে থাকাকালীন কিভাবে আসামি হয় এমন প্রশ্নও করেন তিনি। তিনি শুক্কুরের বিরুদ্ধে করা মিথ্যা ও চক্রান্তমূলক প্রত্যেক মামলার সুষ্ঠু তদন্ত করার দাবি জানিয়েছেন।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন