কাপ্তাই উপজেলার রাইখালী ইউনিয়নে ডংনালা নামারপাড়া এলাকায় ঘর থেকে ডেকে নিয়ে গুলির ঘটনায় পাঁচদিন পর মামলা নিল পুলিশ। জানা যায়, পাহাড়ী-বাঙালীদের চলাচলের একটি পথ নিয়ে একবছর পূর্বে পাহাড়ী-বাঙ্গালীদের বির্তক সৃষ্টি হয়। পরে ইউপি চেয়ারম্যান, সদস্য ও এলাকার লোকজন ঘটনাটি মধ্যস্থতায় সমাধান করা হয়। কাউছারের পিতা হেলাল উদ্দীন জানান,৭ অক্টোবার রাতে অংসুইনু মারমা ও তার সহযোগীরা বন্যহাতি তাড়ানোর কথা বলে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে টিলার ওপারে দৈশীয় তৈরি এলজি দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্য দু’টি গুলি করে গুত্বরু আহত করে আমার ছেলেকে। এবং অংসুইনু মারমার সহযোগী একজন গলা টিপে ধরে অন্যজন লাথি মারতে থাকে।
কাউছার গুলিবিদ্ব অর্তচিৎকার চেচামেচি করে দৌড়ে পালাতে থাকে। বর্তমানে আহত যুবক মেডিকেল হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে লড়ছে। চন্দ্রঘোনা থানায় মামলা নিতে কালক্ষেপন করায় আবশেষে দীর্ঘ পাঁচ দিন পর অংসুইনু মারমাকে প্রধান আসামি করে চার জনের বিরুদ্ধে চন্দ্রঘোনা থানায় গত বৃহস্পতিবার বিকালে কাউছারের পিতা হেলাল উদ্দিন বাদি হয়ে মামলা দায়ের করেন।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন