শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬ বৈশাখ ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

বাংলাদেশ ইসলামী রাষ্ট্রের দিকে ধাবিত হচ্ছে

জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের প্রতিনিধি সম্মেলনে সভাপতি এ এম এম বাহাউদ্দীন

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:০৩ এএম

ধীরে ধীরে বাংলাদেশ ইসলামী রাষ্ট্রের দিকে ধাবিত হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন মাদরাসা শিক্ষকদের একক ও অরাজনৈতিক সংগঠন বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সভাপতি আলহাজ্ব এ এম এম বাহাউদ্দীন। তিনি বলেন, কিছু ধর্মব্যবসায়ীর জন্য ইসলামী দল বা এই ধারার বদনাম হলেও বাংলাদেশ নিঃসন্দেহে একটি ইসলামী রাষ্ট্রের দিকে, ধারার দিকে যাচ্ছে। গতকাল (শনিবার) রাজধানীর মহাখালীস্থ গাউসুল আযম কমপ্লেক্সে জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের প্রতিনিধি সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
এ এম এম বাহাউদ্দীন বলেন, ইন্দোনেশিয়া বিশ্বের সর্ববৃহৎ মুসলিম রাষ্ট্র। ২৫ কোটি জনসংখ্যার মধ্যে ২৩ কোটি মুসলমান। সেখানে আগামী নির্বাচনে বৃহৎ একটি ইসলামী দলের নেতা ভাইস-প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী। তাকে সাথে রাখার কারণে বর্তমান প্রেসিডেন্টের বিজয়ের সম্ভাবনা অন্যদের তুলনায় ২০-২৫ ভাগ বেড়ে গেছে। একইভাবে মালয়েশিয়ায় মাহাথির, তুরস্কে এরদোগান, পাকিস্তানে ইমরান খান সকলেই ক্ষমতায় আছেন ইসলামী সমাজ ও ইসলামী সমাজের নেতাদের সাথে যোগাযোগ রেখেই। সর্বত্রই আলেমরা সরাসরি ক্ষমতায় না গেলেও ইসলামী সমাজের সাথে যারা জড়িত তারা যাকে সমর্থন দিচ্ছে তিনিই রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসছেন। ইসলামী সমাজ ও নেতাদের পরামর্শ ছাড়া তারা কিছু করতে পারছে না। বাংলাদেশেও শাসকরা সেটা করতে পারবে না। ধীরে ধীরে বাংলাদেশ সেদিকেই যাচ্ছে।
জমিয়াতুল মোদার্রেছীন কোন রাজনীতির সাথে নেই, কোন রাজনৈতিক দলের সাথে নেই উল্লেখ করে জমিয়াত সভাপতি বলেন, জমিয়াত শুধু মাদরাসা শিক্ষা, ইসলামী তাহজিব, তমাদ্দুন, আলেম-ওলামার মর্যাদার জন্য কাজ করছে। জমিয়াতুল মোদার্রেছীন কোনো রাজনীতি না করেই বাংলাদেশের মাদরাসা শিক্ষা, শিক্ষক এবং প্রতিষ্ঠানের জন্য বিগত ১০ বছরে অসাধারণ সাফল্য অর্জন করেছে। ১০ বছর আগে মাদরাসা শিক্ষকদের যে সম্মান ছিল তার থেকে এখন অনেক বেড়ে গেছে। অথচ এই সময়ে দেশের আলেম সমাজের মর্যাদা নষ্ট, ভূ-লুণ্ঠিত করার জন্য জঙ্গী তকমা দেয়ার জন্য নানারকম ষড়যন্ত্র হয়েছে। অনেকে ভূক্তভোগী হয়েছেন, কিন্তু জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের কোন আলেম, কোন দরবার অপমানিত হয়নি। তাদের মর্যাদা স্বগৌরবেই আছে। এটা জমিয়াতের সাফল্য।
জমিয়াতকে কারো কাছে নয়, জমিয়তের কাছে সকলকে আসতে হবে জানিয়ে এ এম এম বাহাউদ্দীন বলেন, জমিয়াতুল মোদার্রেছীনকে কারো কাছে যেতে হবে না। সকলকেই জমিয়াতের কাছে আসতে হবে। কারণ এই সংগঠনের সাথে রয়েছেন দেশের আলেম-ওলামা, পীর-মাশায়েখ। যারা নিজেদের অবস্থানে একেকজন শুধু আলেমই নন, সমাজের আধ্যাত্মিক নেতাও। তাদের লাখ লাখ ভক্ত ও অনুসারি রয়েছেন। নিজেরা যদি কোন ভুল না করি তাহলে সকলকেই আমাদের কাছে আসতে হবে।
মাদরাসা শিক্ষায় গত ১০ বছরে নানামুখী কাজের জন্য প্রধনমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করে দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচিত হোক বা না হোক, প্রধানমন্ত্রী থাকেন আর নাই থাকেন, তিনি মাদরাসা শিক্ষার জন্য যেসব কাজ করেছেন এসব কাজের কথা আলেম সমাজ, মাদরাসা শিক্ষকরা সব সময় বলবে। তার ভাল কাজগুলোকে সব সময় কৃতজ্ঞতাভরে স্মরণ করবে। এ ব্যাপারে আমাদের কোন হীনমন্যতা নেই।
নির্বাচনের সময় সকলকে সচেতন ও সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে জমিয়াত সভাপতি বলেন, আলেমদের নিরপেক্ষ থাকতে হবে। সম্মান ধরে রাখতে হবে। কারো কথায় বিভ্রান্ত হওয়া যাবে না। নির্বাচন নিয়ে এখনো পর্যন্ত সংশয় আছে। নির্বাচনের প্রক্রিয়া চলছে, এই অবস্থায় নির্বাচন হতেও পারে, নাও হতে পারে। হোক বা না হোক, বর্তমান সরকার ২৮ জানুয়ারি পর্যন্ত ক্ষমতায় আছে। নতুন সরকার আসলেও সেই সরকার শপথ না নেয়া পর্যন্ত, ২৮ জানুয়ারি পর্যন্ত এই সরকারই ক্ষমতায় থাকবে। ১০ ডিসেম্বর থেকে মাঠের পরিস্থিতি এখনকার মতো থাকবে না। পরিস্থিতির আমূল পরিবর্তন হবে। পরিকল্পনার যে নির্বাচন সেই নির্বাচন প্রতিমুহূর্তে দুর্বল হয়ে যাবে। পরিকল্পিত কোন নির্বাচন হওয়া কঠিন হয়ে যাবে। পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে গেলে রক্তপাত, সঙ্ঘাতের আশঙ্কা থেকেই যায়।
জমিয়াতের সকলকে নির্বাচনকালীন সময়ে সতর্ক এবং নির্বাচন কমিশনের নীতিমালা মেনে চলার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, শিক্ষকদের জন্য নির্বাচন কমিশন নীতিমালা জারি করেছে। সেই নীতিমালা সকলকে মেনে চলতে হবে। সতর্ক ও সচেতন থাকতে হবে, জমিয়াতের কাউকে যেন কেউ বিভ্রান্ত করতে না পারে।
জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের মহাসচিব প্রিন্সিপাল মাওলানা শাব্বির আহমদ মোমতাজীর পরিচালনায় প্রতিনিধি সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র সহ-সভাপতি কবি মাওলানা রুহুল আমিন খান, সহ-সভাপতি ড. মাওলানা মুহাম্মদ কফিলুদ্দীন সরকার, ড. সৈয়দ মুহাম্মদ শরাফত আলী, যুগ্ম মহাসচিব ড. এ কে এম মাহবুবুর রহমান, আবুল কালাম মনোওয়ার আলী, আ খ ম আবু বকর সিদ্দীক, আ ন ম হাদীউজ্জামানসহ কেন্দ্রীয়, ঢাকা মহানগর এবং সারাদেশ থেকে আসা জমিয়াতের দুই শতাধিক জমিয়াত নেতৃতৃন্দ।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (31)
Ameen Munshi ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৪৮ এএম says : 1
Insha'allah, near future Alem Society will have lead this country.
Total Reply(0)
Abir Khan ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৪৯ এএম says : 1
শুকরিয়া জনাব। আমরা তেমনটায় চাই। আর আমরা অবহেলিত থাকতে চাই না।
Total Reply(0)
M M Acondha ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৪৯ এএম says : 1
জমিয়াতুল মোদার্রেছীন মাদ্রাসা শিক্ষা ও শিক্ষকদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় বিগত দশ বছর সাফল্যের সাথে যেভাবে কাজ করেছে, আশা করি সামনের দিনেও েএকইভাবে কাজ করে যাবে। আমরা আপনাদের নিয়ে আশাবাদি।
Total Reply(0)
Mohammad Mosharraf ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫০ এএম says : 1
আমি আপনার সঙ্গে সহমত। তবে আমি মনে করি ইসলামি রাষ্ট্রের দিকে ধাবিত হতে হলে দেশের আলেম সমাজের মাঝে ঐক্য আনতে হবে। কেননা আল্লাহ কুরআনে বলেছেন- তোমরা আল্লাহর রজ্জুকে শক্তভাবে আকড়িয়ে ধরো, দলে দলে বিভক্ত হয়ে পড় না।
Total Reply(0)
Belal Hossain ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫০ এএম says : 1
আজ আমাদের দেশের আলেম সমাজ ঐক্যবদ্ধ হলে ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্টা করা সময়ের ব্যাপার মাত্র। কিন্তু সেটায় প্রশ্ন আদৌ কি তা সম্ভব হবে। তবুও আমরা আশা হত হতে চাই না। আশা করি কুরআন-সুন্নাহর ভিত্তিতে এদেশের আলেমরা েএকদিন ঐক্যবদ্ধ হবে।
Total Reply(0)
Kamal Hossain ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫১ এএম says : 1
ঠিকই বলেছেন। বিশ্বের বৃহত্তম মুসলিম জনগোষ্ঠীর দেশ ইন্দোনেশিয়ায় ইসলামি শাসন কায়েম অনেকটা সময়ের ব্যাপার। মাশায়াল্লাহ সম্প্রতি আমরা লক্ষ করেছি দেশটির কয়েকটি প্রদেশে ইসলামি হুকুমত অনযায়ী শাসন করা হয়। বর্তমানে ক্ষমতার পালাবদলেও তাদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। সেখানকার আলেম সমাজকে উপেক্ষা করে ক্ষমতায় আসা কোনো দলের পক্ষে অসম্ভব প্রায়।
Total Reply(0)
Abdul Hakim Rahat ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫১ এএম says : 1
I Salute you sir for your excellent roll at Jamiatul mudarresin. I hope your organization play it's leading roll to stablish complete Islami education in our country with each criteria.
Total Reply(0)
Hafiz ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫২ এএম says : 1
দোয়া করি আপনার কথা আল্লাহ কবুল করুন। ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা ছাড়া আলেমউলামাদের সম্মান, মর্যাদা, ক্ষমতা, অধিকার পুরোপুরি ভাবে ভোগ করা সম্ভব নয়। আল্লাহ আলেম সমাজকে অবশ্যই সম্মানিত করবেন।
Total Reply(0)
Jamal Khan ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫২ এএম says : 1
এটা প্রমাণিত, মুসলিম দেশগুলোতে কোনো রাজনৈতিক দলের ক্ষমতায় আসতে আলেম সমাজের সমর্থন উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছে, রাখছে। বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও ঠিক তাই। এখানে ইসলাম ও আলেমদের উপেক্ষা করে কখনও কেও ক্ষমতায় আসতে পারেনি ভবিষ্যতেও আসতে পারবে না।
Total Reply(0)
Tareq Akand ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫২ এএম says : 1
আপনি যথার্তই বলেছেন, মালয়েশিয়া, তুরস্ক, পাকিস্তানের মতো দেশে আজ আলেম-উলামাদের প্রভাব বাড়তে দেখেছি। ইনশায়াল্লাহ খুব শিগগরিই এসব দেশে আলেমরা রাষ্ট্র পরিচালনায় পত্যক্ষ ভূমিকা রাখবেন। এভাবেই একদিন গোটা বিশ্বে আলেম-উলামাদের ক্ষমতার পথ প্রসস্ত হবে।
Total Reply(0)
Sarfaraz Ahmed ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫৩ এএম says : 1
আমি বিশ্বাস করি, জমিয়াতুল মোদার্রেছীন রাজনীতির সাথে না থাকলেও সুষ্ঠু রাজনৈতিক সংস্কৃতি চর্চায় পরোক্ষভাবে হলেও অবদান রাখবে। দেশের তওহীদি জনতাকে কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে ঐক্যবদ্ধ করবে। ইসলামি শিক্ষা বাস্তায়নে অগ্রণী ভূমিকা রাখবে।
Total Reply(0)
Bahlul ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫৩ এএম says : 1
ধন্যবাদ স্যার। আমরা ভোলার শিক্ষকরা মাদরাসা শিক্ষকদের একক ও অরাজনৈতিক সংগঠন বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সাথে অতীতেও ছিলাম, সামনেও থাকবো, সবসময় আছি। জমিয়তের হাত ধরে এদেশে ইসলামের অনেক খেদমত হয়েছে, ইনশায়াল্লাহ সামনের দিনগুলোতেও হবে।
Total Reply(0)
Ala uddin ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫৩ এএম says : 1
May Allah grant your expectation and We also want that.
Total Reply(0)
Farooq Farooq ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫৪ এএম says : 1
যারা বলে বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে ধর্মনিরপেক্ষ মতবাদের ওপর, আমি তাদের হয় বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী অথবা মুর্খ বলবো। কেননা তৎকলীন পূর্ব বাংলা ভারত থেকে বিভক্ত হয়েছে শুধু ধর্মের কারণে। আর সেটা হলো ইসলাম। পশ্চিমবঙ্গ আর আমাদের মধ্যে বিভক্ত হওয়ার মতো আর একটা কারণ কেও দেখাতে পারবে না। আমরা মুসলিমনা সসম্মান ও অধিকার নিয়ে বেঁচে থাকার জন্যই এই ভূখন্ডের জন্ম। তাই ইসলামি রাষ্ট্রের দিকে ধাবিত হওয়ায় বাংলাদেশের মূল গন্তব্য।
Total Reply(0)
Jamal Khan ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫৪ এএম says : 1
মনে রাখা ভালো হবে, বাংলাদেশ ভূখণ্ডের সৃষ্টিই হয়েছে ইসলামের জন্য। আজ আমরা আমাদের প্রিয়ভূমিকে ইসলাম থেকে অনেক দূরে দেখতে পেলেও একদিন খাঁটি মুসলিমরাই এদেশ শাসন করবে।
Total Reply(0)
Nannu chowhan ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫৫ এএম says : 1
স্যার, শতভাগ সঠিক কথা বলেছেন। ইনশায়াল্লাহ সেদিন আর বেশি দূরে যেদিন এদেশে আলেম উলামাদের চাওয়া-পাওয়া অনুযায়ী পরিচালিত হবে। ধীরে ধীরে আমরা সেই দিকেই এগুচ্ছি, যদিও স্বাভাবিক দৃষ্টিতে অনেকের কাছে কাল্পনিক মনে হতে পারে।
Total Reply(0)
Mohammed Shah Alam Khan ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫৫ এএম says : 1
Thanks to my favorite Editor, Mr. A M M Baha Uddin. I expect your success every aria your life.
Total Reply(0)
Hannan Zilani ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ২:২৭ এএম says : 1
ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য জমিউতুল মুদারেসিনের প্রতিষ্ঠাতা মরহুম মগফুর মাওলানা আব্দুল মান্নান সাহেব (রাহঃ)এর মত সুদক্ষ মহান ব্যাক্তিত্ববান পুরুষের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছে আলেম সমাজ, গোটা দেশ ও জাতি।
Total Reply(0)
মনিরুজ্জামান ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৮:০৩ এএম says : 1
জাতির বৃহত্তর স্বার্থে এখনই সর্বস্তরের মাদরাসা শিক্ষকদেরকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আসতে হবে অরাজনৈতিক সংগঠন জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের পতাকাতলে।
Total Reply(0)
ফাতেমাতুজ্জহুরা ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৮:০৩ এএম says : 1
অবহেলিত মাদরাসা শিক্ষক-কর্মচারীদের সুযোগ-সুবিধা ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় জমিয়াতুল মোদার্রেছীন স্মরণীয় বরণীয় হয়ে থাকবে।
Total Reply(0)
শাহে আলম ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৮:০৬ এএম says : 1
দৈনিক ইনকিলাবের প্রতিষ্ঠাতা আলহাজ হজরত মাওলানা এম. এ. মান্নান (রহঃ) যেভাবে এ দেশের ইসলাম, মুসলমান ও মাদ্রাসা শিক্ষার জন্য কাজ করে গেছেন ঠিক একইভাবে তার সুযোগ্য সন্তান এ এম এম বাহাউদ্দীন সাহেবেও কাজ করছেন। এজন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করি, এই পরিবার ও তাদের সকল কর্মকাণ্ডের প্রতি তিনি যেন রহমত ও বরকত দান করেন।
Total Reply(0)
এমদাদুল হক ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৮:০৬ এএম says : 1
মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনে কাছে এই দোয়া করি যে, আল্লাহ যেন এ এম এম বাহাউদ্দীন সাহেবকে দীর্ঘ হায়াত দান করেন। যাতে তিনি তার বাবার মত দেশ, ইসলাম ও মাদ্রাসার জন্য কাজ করতে পারেন।
Total Reply(0)
আকবর হোসেন ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৮:০৭ এএম says : 1
বাংলাদেশের আলেম সমাজ এককভাবেই একটি বড় শক্তি। তাদের সমর্থন ছাড়া কোন দল বা জোট সরকার গঠন করতে পারবে না। অথচ আজ আলেমগণ ছোটখাট বিষয় নিয়ে ভেদাভেদ করছেন। ইসলাম বিরোধীরা সেই সুযোগ কাজে লাগাচ্ছেন। তাই আলেম সমাজকে এক হতে হবে।
Total Reply(0)
নাহিদা সুলতানা ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৬:১৬ পিএম says : 0
জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সভাপতি প্রখ্যাত ইসলামী চিন্তাবিদ এ এম এম বাহাউদ্দীন সাহেব এখন দেশের আলেম-ওলামা-পীর-মাশায়েখদের আস্থার প্রতীক
Total Reply(0)
Kamrul Hasan ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৬:১৬ পিএম says : 0
Although, Bangladesh Jamiatul Mudarresin is a Unpolitical social organization, But it Works for Islam and Madrasah Education in Bangladesh.
Total Reply(0)
হেমায়েত উদ্দিন ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৬:১৭ পিএম says : 0
মুসলিম বিশ্বের নেতৃত্ব দিতে হলে আমাদেরকে সুদূর প্রসারী পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে।
Total Reply(0)
আবু নোমান ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৬:১৮ পিএম says : 0
আমরাও আপনার সাথে কন্ঠ মিলিয়ে বলতে চাই, ইনশাআল্লাহ ২৫ বছরের মধ্যে বাংলাদেশ হবে আধুনিক ইসলামী রাষ্ট্র ও সমাজ ব্যবস্থার রোল মডেল।
Total Reply(0)
সবুজ আলম ফিরোজ ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৭:৪৯ পিএম says : 0
আসন্ন নির্বাচন নিয়ে আপনার দিকনির্দেশনা আমাদের কাছে অনেক ভালো লেগেছে। আসলে প্রতি নির্বাচনেই দেখা যায়, আলেম-উলামাদের ইউজ করে রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের স্বার্থ সিদ্ধিতে তৎপর হয়। অথচর ভোটের আগে পরে কোনো খবর থাকে না। এজন্য নিজেদের ওজন ধরে রাখা জরুরি।
Total Reply(0)
মাহবুবুর রহমান ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৭:৫৪ পিএম says : 0
জমিয়াতুল মোদার্রেছীনে আপনাদের মতো নেতৃত্ব যতদিন থাকবে ততদিন সংগঠনটি মাদ্রাসা শিক্ষা, শিক্ষকদের অধিকার আদায়ে সক্রিয় ভূমিকা রাখবে বলে আশা করি। আপনাদের নিরলস প্রচেষ্টা এদেশে েইসলামি শিক্ষাকে শক্তিশালী ভিত দান করবে, ইনশায়াল্লাহ।
Total Reply(0)
নাজমুস ছমির ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৮:৫১ পিএম says : 0
মুসলমানদের ক্ষতি করতে ধর্ম ব্যবসায়ী যুগে যুগে ছিল, বর্তমানেও অাছে ভবিষ্যতেও থাকবে। তবে আপনাদের মতো ব্যক্তিরা যতদিন তৎপর আছে ইনশায়াল্লাহ তারা ক্ষতি করতে পারবে না। আপনি ও আপনার সংগঠনের জন্য শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইলো অনন্তন।
Total Reply(0)
Hasib Billah ৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৮:৫৯ পিএম says : 0
Thanks Sir, I like you & Your Organization. I also think Jamiatul Mudarresin is the leading platform of Bangladesh which always play it's active roll for Islami education.
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন