বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ১৭ রমজান ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

নৌকা ১২৬ ধানের শীষ ১২৯

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে ইনকিলাবের জনমত জরিপ

ইনকিলাব রিপোর্ট | প্রকাশের সময় : ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:০৩ এএম

আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট গ্রহণের প্রস্তুতি চলছে। ভোট হবে ২৯৯ আসনে। বর্তমান অবস্থায় ভোট হলে এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোটের নৌকা মার্কার প্রার্থীদের ১২৬ আসন পাওয়ার পূর্বাভাস পাওয়া গেছে। আর বিএনপির নেতৃত্বাধীন ঐক্যফ্রন্টের ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থীদের আগাম পূর্বাভাস ১২৯ আসন। জাতীয় পার্টির লাঙল ৯টি এবং জেপি সাইকেল প্রতীক ১টি আসন পেতে পারে এমন পূর্বাভাস পাওয়া গেছে। অন্য ৩৫টি আসনের কয়েকটিতে ত্রিমুখী এবং অধিকাংশ আসনে হবে নৌকা-ধানের শীষের দ্বিমুখী লড়াই। দৈনিক ইনকিলাবের ব্যুরো, আঞ্চলিক অফিস, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের সাংবাদিকদের নিজস্ব এক জরিপে এ চিত্র উঠে আসে। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর থেকে গত কয়েকদিনে মূলত তারা দৈবচয়ন পদ্ধতিতে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের মতামত নিয়ে এই জরিপ করেন। রাজধানী ঢাকা, বিভাগীয় শহর, জেলা-উপজেলা শহর ও গ্রামাঞ্চলের নারী-পুরুষ ভোটার, নতুন ভোটার এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের মতামত নেয়া হয়। এই জরিপে ‘আন্তর্জাতিক মানদন্ড’ পুরোপুরি ফলো করা হয়নি; তবে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের মতামত নেয়ার সময় তাদের রাজনৈতিক পরিচিতি-বিশ্বাস, ধর্মীয় বিশ্বাস এবং আর্থিক মানদন্ডে বাছবিচার করা হয়নি। ৬৪ জেলার ভোটারের মতামতেই এই চিত্র উঠে আসে।
এই মতামত জরিপ করা হয়েছে মূলত: আসনভিত্তিক। রংপুর বিভাগের ৩৩টি সংসদীয় আসনের মধ্যে ভোট হবে ৩২টিতে। এর মধ্যে ৭টি আসনে মহাজোটের নৌকা, ১০টিতে ঐক্যফ্রন্টের ধানের শীষ, ৪টিতে লাঙল প্রতীকের প্রার্থীর বিজয়ী হওয়ার পূর্বাভাস পাওয়া গেছে। ধানের শীষ প্রার্থী ড. টিআইএম ফজলে রাব্বী চৌধুরীর মৃত্যুর কারণে গাইবান্ধা-৩ আসনের নির্বাচন স্থগিত হয়েছে। অন্য ১১টি আসনে কোথাও দ্বিমুখী, কোথাও ত্রিমুখী লড়াই হবে। রাজশাহী বিভাগের আসন সংখ্যা ৩৯টি। বর্তমান অবস্থায় ভোট হলে নির্বাচনে নৌকা ৮টি, ধানের শীষ ২৪টি, লাঙল ১টি আসনে বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। অন্য ৪টি আসনে হবে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। খুলনা বিভাগে আসন সংখ্যা ৩৬টি। এই বিভাগে নৌকা ১৭টি এবং ধানের শীষ ১৯টিতে বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বরিশাল বিভাগে আসন সংখ্যা ২১। নৌকার প্রার্থী ৮টি, ধানের শীষ ১০টি ও জাপা (সাইকেল) ১টি আসনে বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বাকী ২ আসনে নৌকা ও ধানের শীষের মধ্যে হবে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। ময়মনসিংহ বিভাগে সংসদীয় আসন সংখ্যা ২৪। নৌকার প্রার্থী ১৩টি, ধানের শীষ প্রার্থী ৮টি ও লাঙল প্রার্থী ১টিতে নির্বাচিত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। মতামতে এমন চিত্রে উঠে এসেছে। ঢাকা বিভাগে আসন সংখ্যা ৭০। বর্তমান পরিস্থিতি ভোট হলে মহাজোটের নৌকা প্রতীকের প্রার্থীরা ৪০ আসন ও ঐক্যফ্রন্টের ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থীদের ২৪টি আসন পাওয়ার পূর্বাভাস পাওয়া গেছে। এই বিভাগে মহাজোটের শরিক লাঙল প্রতীকের ৩ আসন পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর মধ্যে ৩টি আসনে হবে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। সিলেট বিভাগে আসন সংখ্যা ১৯। নৌকা প্রার্থী ৪টি, ধানের শীষ ১২টি বিজয়ী হওয়ার পূর্বাভাস পাওয়া গেছে। বাকী ৩টি আসনে নৌকা আর ধানের শীষ প্রার্থীদের মধ্যে হবে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। পার্বত্য তিন জেলাসহ চট্টগ্রাম বিভাগে আসন সংখ্যা ৫৮। এর মধ্যে নৌকা ২৯ এবং ধানের শীষ ২২ আসনে বিজয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। বাকী আসনগুলোয় হবে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই।
রংপুর বিভাগ; আসন ৩২:
পঞ্চগড়ের দুটি আসনের একটিতে বিএনপির প্রার্থী বিজয়ী হতে পারেন। অন্যটিতে হতে পারে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। পঞ্চগড়-১ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী ব্যারিস্টার মোঃ নওশাদ জমির বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। পঞ্চগড়-২ আসনে ফরহাদ হোসেন আজাদ (ধানের শীষ) ও এড. নূরুল ইসলাম সুজন (নৌকা) এর মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে।
ঠাকুরগাঁওয়ের তিনটি আসনেই বিএনপির প্রার্থীরা বিজয়ী হওয়ার ক্ষেত্রে এগিয়ে আছেন। ঠাকুরগাঁও-১ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী ও বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এগিয়ে রয়েছেন। তিনি বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। ঠাকুরগাঁও-২ আসনে ৫০ ভাগ নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী আব্দুল হাকিম বিজয়ী হবেন। ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে মহাজোটের একাধিক প্রার্থী এবং আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী থাকায় ধানের শীষের প্রার্থী জাহিদুর রহমান জাহিদ বিজয়ী হবেন।
দিনাজপুরে ৬টি আসনের মধ্যে তিনটিতে আওয়ামী লীগ, দুটিতে বিএনপির প্রার্থী এগিয়ে আছেন। একটিতে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হতে পারে।
দিনাজপুর-১ জামায়াতের মাওলানা মোহাম্মদ হানিফ (ধানের শীষ) ও মনোরঞ্জনশীল গোপাল (নৌকা) এর জয়ের সম্ভাবনা সমান সমান রয়েছে। দিনাজপুর-২ আসনে নৌকার প্রার্থী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী (নৌকা) বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা বেশি, দিনাজপুর-৩ আসনেও নৌকার প্রার্থী ইকবালুর রহীম এগিয়ে আছেন। দিনাজপুর-৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী আখতারুজ্জামান মিয়া বিজয়ী হতে পারেন। দিনাজপুর-৫ আসনেও ধানের শীষের প্রার্থী এজেডএম রেজওয়ানুল হক চৌধুরী বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। দিনাজপুর-৬ আসনে বিজয়ী হতে পারেন নৌকার প্রার্থী শিবলী সাদিক।
নীলফামারীর ৪টি আসনের মধ্যে ২টিতে জাতীয় পার্টি, একটি করে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির দখলে আসতে পারে। নীলফামারী-১ আসনে এগিয়ে রয়েছেন ধানের শীষের প্রার্থী রফিকুল ইসলাম, নীলফামারী-২ আসনে নৌকার প্রার্থী আসাদুজ্জামান নূর, নীলফামারী-৩ আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী রানা মোঃ সোহেল লাঙল প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। নীলফামারী-৪ আসনে লাঙলের প্রার্থী আহসান আদেলুর রহমান বিজয়ী হতে পারেন।
লালমনিরহাটে তিনটি আসনের দুটিতে আওয়ামী লীগ ও একটিতে বিএনপি বিজয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। লালমনিরহাট-১ আসনে মহাজোটের প্রার্থী মোতাহার হোসেন (নৌকা), লালমনিরহাট-২ আসনে মহাজোট প্রার্থী নুরুজ্জামান আহমেদ (নৌকা) এবং লালমনিরহাট-৩ আসনে ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী আসাদুল হাবিব দুলু বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
রংপুরের ৬টি আসনের ২টিতে জাতীয় পার্টি, ২টিতে বিএনপি, ১টিতে আওয়ামী লীগ এগিয়ে আছে। অন্যটিতে হতে পারে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই।
রংপুর-১ আসনে মহাজোট ও লাঙলের প্রার্থী মশিউর রহমান রাঙা, রংপুর-২ আসনে বিএনপিধানের শীষের প্রার্থী মোহাম্মদ আলী সরকার, রংপুর-৩ আসনে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ লাঙল প্রতীকে, রংপুর-৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মোহাম্মদ এমদাদুল হক ভরসা বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অন্যদিকে
রংপুর-৫ আসনে জামায়াতের গোলাম রব্বানী (ধানের শীষ), ফখরুজ্জামান জাহাঙ্গীর (লাঙ্গল) ও এইচ এন আশিকুর রহমান (নৌকা) হাড্ডহাড্ডি লড়াই হবে। রংপুর-৬ আসনে শিরীন শারমিন চৌধুরী নৌকা প্রতীকে বিজয়ী হতে পারেন।
কুড়িগ্রামের ৪টি আসনেই প্রধান দুই জোট জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ও মহাজোটের প্রার্থীদের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের আভাস পাওয়া গেছে। কুড়িগ্রাম-১ আসনে সাইফুর রহমান রানা (ধানের শীষ) - আসলাম হোসেন সওদাগর (নৌকা), কুড়িগ্রাম-২ আসনে গণফোরামের আমসাআ আমিন (ধানের শীষ) - জাতীয় পার্টির পনির উদ্দিন আহমেদ (নৌকা), কুড়িগ্রাম-৩ আসনে তাসভীর উল ইসলাম (ধানের শীষ) - এম এ মতিন (নৌকা) এবং কুড়িগ্রাম-৪ মো. আজিজুর রহমান (ধানের শীষ) - জাকির হোসেন (নৌকা)। এদের যে কেউ বিজয়ী হতে পারেন।
গাইবান্ধার ৪টি আসনের ১টিতে বিএনপি এগিয়ে থাকলেও ৩টিতেই হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। গাইবান্ধা-১ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে জামায়াতের মাজেদুর রহমান সরকার বিজয়ী হতে পারেন। গাইবান্ধা-২ আসনে আব্দুর রশিদ সরকার (ধানের শীষ) - মাহবুব আরা গিনি (নৌকা), গাইবান্ধা-৪ আসনে ফারুক কবির আহমেদ (ধানের শীষ) - মনোয়ার হোসেন চৌধুরী (নৌকা) এবং গাইবান্ধা-৫ আসনে ফারুক আলম সরকার (ধানের শীষ) - এড. ফজলে রাব্বী মিয়া (নৌকা) এর মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া গাইবান্ধা-৩ আসনে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে প্রার্থী ড. টিআইএম ফজলে রাব্বি চৌধুরী মৃত্যুবরণ করায় এই আসনের নির্বাচন স্থগিত রয়েছে।
রাজশাহী বিভাগ; আসন ৩৯:
জয়পুরহাটের ২টি আসনেই বিএনপি এগিয়ে আছে। জয়পুরহাট-১ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী ফয়সাল আলীম ও জয়পুরহাট-২ আসনে আবু ইউসুফ মো. খলিলুর রহমান বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বগুড়ার ৭টি আসনের মধ্যে ৬টিতেই ধানের শীষের প্রার্থী বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। এর মধ্যে বগুড়া-১ আসনে কাজী রফিকুল ইসলাম, বগুড়া-২ আসনে নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না, বগুড়া-৩ আসনে মাছুদা মোমিন, বগুড়া-৪ আসনে মোশাররফ হোসেন, বগুড়া-৫ আসনে- জিএম সিরাজ এবং বগুড়া-৬ আসনে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বিজয়ী হতে পারেন। বগুড়া-৭ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মোরশেদ মিল্টনের প্রার্থিতা বাতিল হওয়ায় এই আসনে জাতীয় পার্টির এড. আলতাফ আলী বিজয়ী হতে পারেন।
চাপাইনবাবগঞ্জের ৩টি আসনের ২টিতে বিএনপি এগিয়ে আছে, অপরটিতে হতে পারে ত্রিমুখী লড়াই। চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ও ধানের শীষের প্রার্থী শাহজাহান মিয়া, চাপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে বিএনপি প্রার্থী আমিনুল ইসলাম বিজয়ী হতে পারেন যদি জামায়াত সক্রিয় হয়। আর চাপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনে মোঃ হারুনুর রশীদ (ধানের শীষ), আব্দুল ওদুদ (নৌকা) ও জামায়াতের স্বতন্ত্র প্রার্থী নূরুল ইসলাম বুলবুলের মধ্যে ত্রিমুখী লড়াই হবে। যদিও এই আসনটিতে জামায়াতের প্রভাব বেশি রয়েছে।
নওগাঁয়ের ৬টি আসনের মধ্যে ১টি ছাড়া বাকি ৫টিতেই বিএনপি তথা ধানের শীষের প্রার্থী বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। এর মধ্যে কেবল নওগাঁ-১ আসনটি সংখ্যালঘু অধ্যুষিত হওয়ায় নৌকার প্রার্থী সাধন চন্দ্র মজুমদার বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। নওগাঁ-২ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মো. সামসুজ্জোহা খান, নওগাঁ-৩ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী পারভেজ আরেফিন সিদ্দিকী জনি, নওগাঁ-৪ আসনে ধানের শীষের আবু হায়াত মোহাম্মদ সামসুল আলম প্রামাণিক, নওগাঁ-৫ আসনেও ধানের শীষের প্রার্থী জাহিদুল ইসলাম ধলু ও নওগাঁ-৬ আসনে আলমগীর কবির ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি।
রাজশাহীর ৬টি আসনের ৩টিতে বিএনপি, আওয়ামী লীগ ১টিতে বিজয়ী হতে পারেন। অপর দুটিতে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে। রাজশাহী-১ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী ব্যারিস্টার আমিনুল হক, রাজশাহী-২ আসনে ধানের শীষের মিজানুর রহমান মিনু, রাজশাহী-৩ আসনে জামায়াত সক্রিয় হলে ধানের শীষের প্রার্থী শফিকুল ইসলাম মিলন বিজয়ী হতে পারেন। রাজশাহী-৪ আসনে আবু হেনা (ধানের শীষ) ও এনামুল হক (নৌকা) এর মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হওয়ার আভাস পাওয়া গেছে।
রাজশাহী-৫ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী নাদিম মোস্তফার প্রার্থিতা আদালতের আদেশে বাতিল হয়েছে। নজরুল ইসলাম গত সোমবার প্রার্থিতা পেয়েছেন। আসনটি বিএনপির প্রভাব থাকলেও প্রার্থিতা নিয়ে এই নাটকিয়তার কারণে সংশয় রয়েছে। এখানে নৌকার প্রার্থী মনসুর রহমান। রাজশাহী-৬ আসনে নৌকার প্রার্থী শাহরিয়ার আলম বিজয়ী হতে পারেন।
নাটোরের ৪টি আসনের মধ্যে ২টিতে আওয়ামী লীগ, ১টিতে বিএনপি এগিয়ে। একটিতে তীব্র প্রতিদ্ব›িদ্বতা হতে পারে। নাটোর-১ আসনটি বিএনপির প্রভাবাধীন হলেও শেষ মূহুর্তে প্রার্থিতা পেয়েছেন সাবেক মন্ত্রী ফজলুর রহমান পটলের স্ত্রী কামরুন্নাহার শিরীন। তাই এই আসনটিতে ধানের শীষের বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা থাকলেও বেশ বেগ পেতে হবে। এখানে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শহিদুল ইসলাম বকুল। নাটোর-২ আসনে বিজয়ী হতে পারেন নৌকার প্রার্থী শফিকুল ইসলাম শিমুল, নাটোর-৩ আসনে নৌকার প্রার্থী জুনাইদ আহমেদ পলক বিজয়ী হতে পারেন। অন্যদিকে নাটোর-৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী আবদুল আজিজ বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
সিরাজগঞ্জের ৬টি আসনের মধ্যে ৩টিতে বিএনপি, ২টিতে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হতে পারে। ১টিতে হবে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। সিরাজগঞ্জ-১ আসনে বিজয়ী হতে পারেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও নৌকার প্রার্থী মোঃ নাসিম, সিরাজগঞ্জ-২ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী রুমানা মাহমুদ, সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে ধানের শীষের আব্দুল মান্নান তালুকদার বিজয়ী হতে পারেন। তবে সিরাজগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী জামায়াতের মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান ও আওয়ামী লীগের তানভীর ঈমামের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে। সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মোঃ আমিরুল ইসলাম খান ও সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে নৌকার প্রার্থী হাসিবুর রহমান স্বপন বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
পাবনার ৫টি আসনের মধ্যে ৩টিতে বিএনপি এবং ২টিতে আওয়ামী লীগ এগিয়ে আছে। পাবনা-১ আসনে জামায়াত সক্রিয় হলে ঐক্যফ্রন্ট ও ধানের শীষের প্রার্থী গণফোরামের অধ্যাপক আবু সাইয়িদ, পাবনা-২ আসনে বিএনপিধানের শীষের প্রার্থী একেএম সেলিম রেজা হাবিব, পাবনা-৩ আসনে ধানের শীষের কেএম আনোয়ারুল ইসলাম বিজয়ী হতে পারেন। অন্যদিকে পাবনা-৪ আসনে নৌকার প্রার্থী শামসুর রহমান শরিফ ডিলু ও পাবনা-৫ আসনে নৌকার প্রার্থী গোলাম ফারুক প্রিন্স বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
খুলনা বিভাগ; আসন : ৩৬
মেহেরপুরের দুটি আসনেই বিএনপির প্রার্থীরা বিজয়ী হতে পারেন। এর মধ্যে মেহেরপুর-১ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মাসুদ অরুণ ও মেহেরপুর-২ আসনে জাভেদ মাসুদ মিল্টন।
কুষ্টিয়ার ৪টি আসনের মধ্যে দুটিতে আওয়ামী লীগ ও দুটিতে বিএনপির প্রার্থীরা বিজয়ী হতে পারেন। এর মধ্যে- কুষ্টিয়া-১ আসনে নৌকার প্রার্থী সরওয়ার জাহান বাদশা ও কুষ্টিয়া-৩ আসনে নৌকার প্রার্থী মাহবুব উল আলম হানিফ বিজয়ী হতে পারেন। অন্য দুটি আসনের মধ্যে কুষ্টিয়া-২ আসনে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ও ধানের শীষের প্রার্থী মোহাম্মদ আহসান হাবিব লিঙ্কন এবং কুষ্টিয়া-৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী সৈয়দ মেহেদী আহম্মেদ রুমি বিজয়ী হতে পারেন।
চুয়াডাঙ্গার দুটি আসনের মধ্যে দুটিতেই বিএনপির প্রার্থীদের বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। এর মধ্যে চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী শরিফুজ্জামান শরিফ ও চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে ধানের শীষের মাহমুদ হাসান খান বাবু বিজয়ী হতে পারেন।
ঝিনাইদহের ৪টি আসনের মধ্যে দুটিতে আওয়ামী লীগের বিজয়ের সম্ভাবনা থাকলেও বাকি দুটিতে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। এর মধ্যে- ঝিনাইদহ-১ আসনে নৌকার প্রার্থী আব্দুল হাই, ঝিনাইদহ-২ আসনে নৌকার প্রার্থী তাহজীব আলম সিদ্দিকী বিজয়ী হতে পারেন। অন্য দুটি আসনের মধ্যে ঝিনাইদহ-৩ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী জামায়াতের অধ্যাপক মতিয়ার রহমান খান-নৌকার প্রার্থী শফিকুল আজম খান এবং ঝিনাইদহ-৪ আসনে ধানের শীষের সাইফুল ইসলাম ফিরোজ-নৌকার প্রার্থী আনোয়ারুল আজিম আনারের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে।
যশোরের ৬টি আসনের মধ্যে ৪টিতে বিএনপি, ২টিতে আওয়ামী লীগ বিজয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। এর মধ্যে যশোর-১ আসনে আওয়ামী লীগ ও নৌকার প্রার্থী শেখ আফিল উদ্দিন এগিয়ে আছেন এবং যশোর-২ আসনে নৌকার প্রার্থী মেজর জেনারেল (অব.) নাসির উদ্দিন বিজয়ী হতে পারেন। এছাড়া যশোর-৩ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, যশোর-৪ আসনে ধানের শীষের ইঞ্জিনিয়ার টিএস আইয়ুব, যশোর-৫ আসনে ধানের শীষের মুফতি মুহাম্মদ ওয়াক্কাস এবং যশোর-৬ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী আবুল হাসান আজাদ বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
মাগুরার দুটি আসনের মধ্যে একটিতে আওয়ামী লীগ ও একটিতে বিএনপির প্রার্থী বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর মধ্যে মাগুরা-১ আসনে নৌকার প্রার্থী সাইফুজ্জামান শেখর এবং মাগুরা-২ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী নিতাই রায় চৌধুরী বিজয়ী হতে পারেন।
নড়াইলের দুটি আসনের দুটিতেই আওয়ামী লীগ বিজয়ী হতে পারেন। এর মধ্যে নড়াইল-১ আসনে নৌকার প্রার্থী বিএম কবিরুল হক মুক্তি ও নড়াইল-২ আসনে নৌকার প্রার্থী মাশরাফি বিন মর্তুজা বিজয়ী হতে পারেন।
বাগেরহাটের ৪টি আসনের সবকটিতেই আওয়ামী লীগ বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর মধ্যে- বাগেরহাট-১ আসনে নৌকার প্রার্থী শেখ হেলাল উদ্দিন, বাগেরহাট-২ আসনে শেখ তন্ময়, বাগেরহাট-৩ আসনে হাবিবুন নাহার ও বাগেরহাট-৪ আসনে ডা. মোজাম্মেল হোসেন নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হতে পারেন।
খুলনার ৬টি আসনের মধ্যে ৪টিতে আওয়ামী লীগ ও ২টিতে বিএনপি বিজয়ী হতে পারে। এর মধ্যে- খুলনা-১ আসনে নৌকার প্রার্থী পঞ্চানন বিশ্বাস, খুলনা-৩ আসনে মন্নুজান সুফিয়ান, খুলনা-৫ আসনে নারায়ণ চন্দ্র চন্দ ও খুলনা-৬ আসনে আক্তারুজ্জামান বাবু নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হতে পারেন। অন্যদিকে খুলনা-২ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী নজরুল ইসলাম মঞ্জু ও খুলনা-৪ আসনে ধানের শীষের আজিজুল বারী হেলাল বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
সাতক্ষীরার ৪টি আসনের মধ্যে সবকটিতেই ধানের শীষের প্রার্থীরা বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর মধ্যে সাতক্ষীরা-১ আসনে হাবিবুল ইসলাম হাবিব, সাতক্ষীরা-২ আসনে জামায়াতের মুহাদ্দিস আবদুল খালেক, সাতক্ষীরা-৩ আসনে ডা. শহিদুল ইসলাম এবং সাতক্ষীরা-৪ আসনে জামায়াতের গাজী নজরুল ইসলাম ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বরিশাল বিভাগ; আসন: ২১
বরগুনার দুটি আসনেই মহাজোটের প্রার্থী এগিয়ে রয়েছেন। এর মধ্যে বরগুনা-১ আসনে নৌকার প্রার্থী ধীরেন্দ্র দেব নাথ শম্ভু ও বরগুনা-২ আসনে শওকত হাচানুর রহমান রিমন নৌকা প্রতীকে বিজয়ী হতে পারেন।
পটুয়াখালীর ৪টি আসনের মধ্যে ৩টিতে মহাজোট প্রার্থীরা এগিয়ে আছেন। একটিতে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। এর মধ্যে পটুয়াখালী-১ নৌকার প্রার্থী শাহজাহান মিয়া, পটুয়াখালী-৩ আসনে এস এম শাহজাদা (নৌকা) ও পটুয়াখালী-৪ আসনে মহিব্বুর রহমান মহিব নৌকা প্রতীক নিয়ে অন্যদের চেয়ে এগিয়ে রয়েছেন। অন্যদিকে পটুয়াখালী-২ আসনে সালমা আলম (ধানের শীষ) ও আ স ম ফিরোজ (নৌকা) এর মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হতে পারে।
ভোলার ৪টি আসনের সবকটিতেই বিএনপির প্রার্থীরা এগিয়ে আছেন। এর মধ্যে ভোলা-১ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী গোলাম নবী আলমগীর, ভোলা-২ আসনে হাফিজ ইব্রাহিম, ভোলা-৩ আসনে মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ এবং ভোলা-৪ আসনে নাজিম উদ্দিন আলম ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হতে পারেন।
বরিশালের ৬টি আসনের মধ্যে ৫টিতে এগিয়ে আছে ধানের শীষের প্রার্থীরা। আর অন্য একটিতে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে।
এর মধ্যে বরিশাল-১ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী জহির উদ্দিন স্বপন, বরিশাল-২ আসনে সরদার সরফুদ্দিন আহম্মেদ সান্টু, বরিশাল-৩ আসনে অ্যাড. জয়নুল আবেদীন, বরিশাল-৫ আসনে মজিবর রহমান সরওয়ার, বরিশাল-৬ আসনে আবুল হোসেন খান ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে অনেকটাই এগিয়ে রয়েছেন। অন্যদিকে বরিশাল-৪ আসনে নাগরিক ঐক্যের জেএম নুরুর রহমান জাহাঙ্গীর (ধানের শীষ) ও পঙ্গজ দেব নাথ (নৌকা) এর মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হতে পারে।
ঝালকাঠির দুটি আসনের মধ্যে একটিতে আওয়ামী লীগ ও অন্যটিতে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হতে পারে। এর মধ্যে ঝালকাঠি-১ আসনে মোহাম্মদ শাহজাহান ওমর (ধানের শীষ) ও বজলুল হক হারুন (নৌকা) এর মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। আর ঝালকাঠি-২ আসনে নৌকার প্রার্থী আমির হোসেন আমু বিজয়ী হতে পারেন।
পিরোজপুরের তিনটি আসনেই মহাজোট তথা নৌকার প্রার্থীরা এগিয়ে রয়েছেন। এর মধ্যে- পিরোজপুর-১ আসনে নৌকার প্রার্থী শ ম রেজাউল করিম, পিরোজপুর-২ আসনে জাতীয় পার্টি- জেপির আনোয়ার হোসেন মঞ্জু (বাইসাইকেল) এবং পিরোজপুর-৩ আসনে মহাজোট প্রার্থী জাতীয় পার্টির রুস্তম আলী ফরাজির বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
ময়মনসিংহ বিভাগ; আসন: ২৪
জামালপুরের ৫টি আসনের মধ্যে ৩টিতে আওয়ামী লীগ, ১টিতে বিএনপি প্রার্থী বিজয়ী হতে পারেন। অন্য একটিতে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে।
এর মধ্যে- জামালপুর-১ আসনে নৌকার প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ, জামালপুর-৩ আসনে মির্জা আজম, জামালপুর-৪ আসনে ডা. মুরাদ উজ জামান নৌকা প্রতীক নিয়ে এগিয়ে রয়েছেন। জামালপুর-২ আসনটিতে এগিয়ে আছেন ধানের শীষের প্রার্থী সুলতান মাহমুদ বাবু। আর জামালপুর-৫ আসনে অ্যাডভোকেট শাহ ওয়ারেস আলী মামুন (ধানের শীষ) ও ইঞ্জিনিয়ার মোজাফফর হোসেন (নৌকা) এর মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে।
শেরপুরের ৩টি আসনের মধ্যে ২টিতে আওয়ামী লীগ ও ১টিতে বিএনপি বিজয়ী হতে পারে। এর মধ্যে শেরপুর-১ আসনে নৌকার প্রার্থী আতিকুর রহমান আতিক, শেরপুর-২ আসনে মতিয়া চৌধুরী নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হতে পারেন। শেরপুর-৩ আসনটিতে বিজয়ী হতে পারেন ধানের শীষের প্রার্থী মাহমুদুল হক রুবেল।
ময়মনসিংহের ১১টি আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ তথা মহাজোট ৬টিতে, বিএনপি ৪টি এবং একটিতে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হতে পারে। এর মধ্যে- ময়মনসিংহ-১ আসনে নৌকার প্রার্থী জুয়েল আরেং, ময়মনসিংহ-৩ আসনে নাজিম উদ্দিন আহমেদ, ময়মনসিংহ-৫ আসনে কেএম খালিদ, ময়মনসিংহ-৮ আসনে ফকরুল ইমাম, ময়মনসিংহ-১০ আসনে ফাহমি গোলন্দাজ বাবেল, ময়মনসিংহ-১১ আসনে কাজিমউদ্দিন আহমেদ নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হতে পারেন। অন্যদিকে ময়মনসিংহ-২ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী শাহ শহীদ সারোয়ার, ময়মনসিংহ-৬ আসনে শামসুদ্দিন আহমদ, ময়মনসিংহ-৭ আসনে মাহাবুবুর রহমান লিটন, ময়মনসিংহ-৯ আসনে খুররম খান চৌধুরী ধানের শীষ প্রতীকে এগিয়ে রয়েছেন। আর ময়মনসিংহ-৪ আসনে আবু ওয়াহাব আকন্দ (ধানের শীষ) ও রওশন এরশাদ (নৌকা) এর মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের আভাস পাওয়া গেছে।
নেত্রকোণার ৫টি আসনের মধ্যে ২টিতে আওয়ামী লীগ-২টিতে বিএনপি বিজয়ী হতে পারে। আর একটিতে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের আভাস পাওয়া গেছে।
নেত্রকোণা-১ আসনে কোন্দল মেটাতে পারলে ধানের শীষের প্রার্থী ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বিজয়ী হতে পারেন। এছাড়া নেত্রকোণা-৪ আসনে তাহমিনা জামান ধানের শীষ প্রতীকে এগিয়ে রয়েছেন। অন্যদিকে নেত্রকোণা-২ আসনে নৌকার প্রার্থী আশরাফ আলী খান খসরু এবং নেত্রকোণা-৫ আসনে ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল নৌকা প্রতীকে বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আর নেত্রকোণা-৩ আসনে রফিকুল ইসলাম হেলালী (ধানের শীষ) ও অসিম কুমার উকিল (নৌকা) এর মধ্যে তীব্র প্রতিদ্ব›িদ্বতা হতে পারে।
ঢাকা বিভাগ: ৭০
কিশোরগঞ্জের ৬টি আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৪টি, বিএনপি ১টি এবং জাতীয় পার্টি ১টিতে বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কিশোরগঞ্জ-১ আসনে নৌকার প্রার্থী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, কিশোরগঞ্জ-২ আসনে নূর মোহাম্মদ, কিশোরগঞ্জ-৩ আসনে জাতীয় পার্টির মুজিবুল হক চুন্নু, কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে রেজওয়ান আহম্মাদ তৌফিক), কিশোরগঞ্জ-৫ আসনে আফজাল হোসেন বিজয়ী হতে পারেন। অন্যদিকে কিশোরগঞ্জ-৬ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মো. শরীফুল আলম এগিয়ে রয়েছেন।
টাঙ্গাইলের ৮টি আসনের মধ্যে বিএনপি ৫টিতে এবং আওয়ামী লীগ ৩টি আসনে বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। টাঙ্গাইল-১ আসনে নৌকার প্রার্থী আব্দুর রাজ্জাক, টাঙ্গাইল-৪ আসনে হাসান ইমাম খান, টাঙ্গাইল-৭ আসনে একাব্বর হোসেন বিজয়ী হতে পারেন। অন্যদিকে টাঙ্গাইল-২ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, টাঙ্গাইল-৩ আসনে মোঃ লুৎফুর রহমান খান আজাদ, টাঙ্গাইল-৫ আসনে মাহমুদুল হাসান, টাঙ্গাইল-৬ আসনে গৌতম চক্রবর্তী, ও টাঙ্গাইল-৮ আসনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের কুড়ি সিদ্দিকী ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে এগিয়ে রয়েছেন।
ঢাকার ২০টি আসনের মধ্যে ৯টিতে আওয়ামী লীগ, ৯টিতে বিএনপি বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বাকী ২টিতে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের আভাস পাওয়া গেছে।
ঢাকা-৬ আসনে জাতীয় পার্টির কাজী ফিরোজ রশীদ, ঢাকা-৭ আসনে নৌকার প্রার্থী হাজী সেলিম, ঢাকা-১০ আসনে শেখ ফজলে নূর তাপস, ঢাকা-১১ আসনে একেএম রহমতউল্লাহ, ঢাকা-১২ আসনে আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল, ঢাকা-১৫ আসনে কামাল আহমেদ মজুমদার, ঢাকা-১৬ আসনে ইলিয়াছ উদ্দিন মোল্লাহ, ঢাকা-১৮ আসনে সাহারা খাতুন, ঢাকা-২০ আসনে বেনজির আহমদ নৌকা প্রতীকে বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
অন্যদিনে ঢাকা-২ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী ইরফান ইবনে আমান, ঢাকা-৩ আসনে গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ঢাকা-৪ আসনে সালাহউদ্দিন আহমেদ, ঢাকা-৫ আসনে নবী উল্লাহ নবী, ঢাকা-৮ আসনে মির্জা আব্বাস, ঢাকা-৯ আসনে আফরোজা আব্বাস, ঢাকা-১৩ আসনে আব্দুস সালাম, ঢাকা-১৭ আসনে বিজেপির আন্দালিব রহমান পার্থ ও ঢাকা-১৯ আসনে ডা. দেওয়ান সালাহউদ্দিন বিজয়ী হতে পারেন।
ঢাকা-১ আসনে সালমান এফ রহমান (নৌকা), জাতীয় পার্টির সালমা ইসলাম (স্বতন্ত্র) এর মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের আভাস পাওয়া গেছে। একই রকম সম্ভাবনা রয়েছে ঢাকা-১৪ আসনে সৈয়দ আবু বক্কর সিদ্দিক সাজু (ধানের শীষ) ও আসলামুল হক (নৌকা) এর মধ্যে।
মানিকগঞ্জের ৩টি আসনের মধ্যে ২টিতে আওয়ামী লীগ ও ১টিতে বিএনপির প্রার্থী বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। মানিকগঞ্জ-১ আসনে নৌকার প্রার্থী এ এম নাঈমুর রহমান দুর্জয় ও মানিকগঞ্জ-৩ আসনে জাহিদ মালেক এগিয়ে আছেন। মানিকগঞ্জ-২ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মাইনুল ইসলাম খান এগিয়ে আছেন।
মুন্সিগঞ্জের ৩টি আসনের মধ্যে বিএনপি ২টিতে এবং ১টিতে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হতে পারে। এর মধ্যে- মুন্সিগঞ্জ-১ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন ও মুন্সিগঞ্জ-৩ আসনে আব্দুল হাই এগিয়ে রয়েছেন। অন্যদিকে মুন্সিগঞ্জ-২ আসনে নৌকার প্রার্থী সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি বিজয়ী হতে পারেন। গাজীপুরের ৫টি আসনের মধ্যে ৪টিতে আওয়ামী লীগ ও ১টিতে বিএনপি এগিয়ে রয়েছে। এর মধ্যে- গাজীপুর-১ আসনে নৌকার প্রার্থী আ ক ম মোজাম্মেল হক, গাজীপুর-২ আসনে জাহিদ আহসান রাসেল, গাজীপুর-৩ আসনে ইকবাল হোসেন সবুজ ও গাজীপুর-৫ আসনে মেহের আফরোজ চুমকি এগিয়ে রয়েছেন। অন্যদিকে গাজীপুর-৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী শাহ রিয়াজুল হান্নান এগিয়ে রয়েছেন।
নরসিংদীর ৫টি আসনের মধ্যে ৩টিতে আওয়ামী লীগ এবং ২টিতে বিএনপির প্রার্থী বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। নরসিংদী-১ আসনে নৌকার প্রার্থী মোঃ নজরুল ইসলাম হিরু, নরসিংদী-২ আসনে আনোয়ারুল আশরাফ খান, নরসিংদী-৫ আসনে রাজিউদ্দিন রাজু এগিয়ে রয়েছেন। অন্যদিকে নরসিংদী-৩ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মঞ্জুর-ই-ইলাহী ও নরসিংদী-৪ সরদার সাখাওয়াত হোসেন বকুল এগিয়ে রয়েছেন।
নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনের মধ্যে ২টিতে নৌকা, ১টি করে ধানের শীষ ও লাঙল বিজয়ী হতে পারে। আর অন্যটিতে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। নারায়ণগঞ্জ-২ আসনে নৌকার প্রার্থী নজরুল ইসলাম বাবু ও নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে একেএম শামীম ওসমান এগিয়ে রয়েছেন। নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনটিতে এগিয়ে আছেন ধানের শীষের প্রার্তী মোঃ আজহারুল ইসলাম মান্নান এবং নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে জাতীয় পার্টির সেলিম ওসমান এগিয়ে রয়েছেন। এছাড়া নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে কাজী মনিরুজ্জামান (ধানের শীষ) ও গোলাম দস্তগীর গাজী (নৌকা) এর মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের আভাস পাওয়া যাচ্ছে।
রাজবাড়ীর ২টি আসনের দুটিতেই আওয়ামী লীগ বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর মধ্যে- রাজবাড়ী-১ আসনে নৌকার প্রার্থী কাজী কেরামত আলী ও রাজবাড়ী-২ আসনে জিল্লুল হাকিম এগিয়ে রয়েছেন।
ফরিদপুরের ৪টি আসনের মধ্যে ২টিতে আওয়ামী লীগ ও ২টিতে বিএনপি এগিয়ে রয়েছেন। এর মধ্যে- ফরিদপুর-১ আসনে নৌকার প্রার্থী মঞ্জুর হোসেন ও ফরিদপুর-৪ আসনে কাজী জাফর উল্যাহ এগিয়ে রয়েছেন। অন্য আসনগুলোর মধ্যে ফরিদপুর-২ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী শামা ওবায়েদ রিংকু ও ফরিদপুর-৩ আসনে চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ এগিয়ে রয়েছেন।
গোপালগঞ্জের ৩টি আসনের সবকটিতেই আওয়ামী লীগ বিজয়ী হতে পারেন। এর মধ্যে- গোপালগঞ্জ-১ আসনে নৌকার প্রার্থী কর্ণেল (অব.) ফারুক খান, গোপালগঞ্জ-২ আসনে শেখ ফজলুল করিম সেলিম ও গোপালগঞ্জ-৩ আসনে শেখ হাসিনা বিজয়ী হতে পারেন।
মাদারীপুরের ৩টি আসনের মধ্যে সবকটিতেই আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা এগিয়ে আছেন। এর মধ্যে- মাদারীপুর-১ আসনে নৌকার প্রার্থী নূর ই আলম চৌধুরী, মাদারিপুর-২ আসনে শাজাহান খান ও মাদারিপুর-৩ আসনে আবদুস সোবহান গোলাপ বিজয়ী হতে পারেন।
শরিয়তপুরের ৩টি আসনের সবকটিতেই আওয়ামী লীগ বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর মধ্যে- শরিয়তপুর-১ আসনে নৌকার প্রার্থী ইকবাল হোসেন অপু, শরিয়তপুর-২ আসনে এনামুল হক শামীম ও শরিয়তপুর-৩ আসনে নাহিম রাজ্জাক এগিয়ে রয়েছেন।
সিলেট বিভাগ: ১৯
সুনামগঞ্জের ৫টি আসনের মধ্যে ৩টিতে বিএনপি এবং ২টিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা এগিয়ে রয়েছেন। এর মধ্যে- সুনামগঞ্জ-১ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী নজির হোসেন, সুনামগঞ্জ-২ আসনে নাছির উদ্দিন চৌধুরী এবং সুনামগঞ্জ-৪ আসনে ফজলুল হক আসপিয়া ধানের শীষের প্রতীক নিয়ে এগিয়ে রয়েছেন। আর অন্য দুই আসনের মধ্যে সুনামগঞ্জ-৩ আসনে নৌকার প্রার্থী এম এ মান্নান এবং সুনামগঞ্জ-৫ আসনে মুহিবুর রহমান মানিক নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ের সম্ভবনা রয়েছেন।
সিলেটে ৬টি আসনের সবকটিতেই বিএনপি প্রার্থীরা এগিয়ে রয়েছেন। তাদের বিজয়ের সম্ভাবনা থাকলেও নৌকার প্রার্থীরা ৩টি আসনে বিজয় ছিনিয়ে আনতে প্রাণপণ চেষ্টা চালাচ্ছেন। এর মধ্যে সিলেট-১, ৪ ও ৬ এই তিনটিতে যেকোন মূল্যে বিজয়ী হতে চায় আওয়ামী লীগ। তবে মর্যাদার্পূণ সিলেট-১ আসনে এখন পর্যন্ত ধানের শীষের প্রার্থী খন্দকার আবদুল মোক্তাদির চৌধুরী এগিয়ে আছেন। সিলেট-২ আসনে ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী মোকাব্বির খান বিজয়ী হতে পারেন। তিনি এই আসনে উদীয়মান সূর্য নিয়ে প্রতিদ্ব›িদ্বতা করছেন। বিএনপির প্রার্থী তাহসিনা রুশদী লুনার মনোনয়ন বাতিল হওয়ায় জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট তাকেই সমর্থন দিয়েছে।
সিলেট-৩ আসনে ৫০ ভাগ স্বাভাবিক পরিস্থিতি থাকলে ধানের শীষের প্রার্থী শফিউদ্দিন আহমদ চৌধুরীর নিরঙ্কুশ বিজয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। সিলেট-৪ আসনে ৫০ ভাগ স্বাভাবিক ভোট হলেও ধানের শীষের প্রার্থী দিলদার হোসেন সেলিমের বিজয়ের সম্ভাবনা উড়িয়ে দেয়া যায় না। সিলেট-৫ আসনে জামায়াত আন্তরিক হলে ধানের শীষের প্রার্থী মাওলানা উবাইদুল্লাহ ফারুক বিজয়ী হতে পারেন। সিলেট-৬ আসনে সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্ষোভ রয়েছে ভোট দেয়ার সুযোগ পেলে ধানের শীষের প্রার্থী ফয়সাল আহমদ চৌধুরীর বিজয় অসম্ভব নয়।
মৌলভীবাজারের ৪টি আসনের ২টিতে বিএনপি এগিয়ে থাকলেও বাকী ২টিতে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হতে পারে। মৌলভীবাজার-১ আসনে নাসিরউদ্দিন মিঠু (ধানের শীষ) ও শাহাবুদ্দিন আহমেদ (নৌকা) এবং মৌলভীবাজার- ৪ আসনে মুজিবুর রহমান চৌধুরী (ধানের শীষ) ও আব্দুস শহীদ (নৌকা) এর মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে। অন্যদিকে মৌলভীবাজার-২ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদ ও মৌলভীবাজার-৩ আসনে ধানের শীষের নাসের রহমান বিজয়ী হতে পারেন।
হবিগঞ্জের ৪টি আসনের মধ্যে ২টিতে আওয়ামী লীগ, ১টিতে বিএনপির প্রার্থীদের বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অপর ১টিতে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হতে পারে। হবিগঞ্জ-১ আসনে ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী রেজা কিবরিয়া (ধানের শীষ) ও শাহ নেওয়াজ মিল্লাত গাজী (নৌকা) এর মধ্যে সমানে সমানে লড়াই হবে। হবিগঞ্জ-২ আসনে নৌকার প্রার্থী আব্দুল মজিদ খান এবং হবিগঞ্জ-৪ আসনে মাহাবুব আলী নৌকা প্রতীকে বিজয়ী হতে পারেন। অন্যদিকে হবিগঞ্জ-৩ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী জি কে গউছ বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

জনমত জরিপের বাকী অংশ দেখতে নিচের লিংকটি ক্লিক করুন

 

https://www.dailyinqilab.com/article/175409

 

 

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে ইনকিলাবের জনমত জরিপ এর PDF ফাইল

 

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (63)
মোঃ আবু তাহের ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৩০ এএম says : 5
সাধারন মানুষ কে যেভাবে সরকার দলীয় নেতা-কর্মী ভোট কেন্দ্রে না যাওয়ার জন্য ভয়-ভীতি প্রদর্শন করছে (নৌকায় ভোট দিলে কেন্দ্রে আসবেন নতুবা আসার প্রয়োজন নেই) জনগণ নিরাপদে ভোট প্রদান করতে পারলে ও কারচুপি না হলে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ব্যাপক ভাবে আসন সংখ্যায় এগিয়ে থাকবে অভিমত পোষণ করছি। ইনশাআল্লাহ।
Total Reply(0)
Mohib ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৪৫ এএম says : 3
I was wating for this report almost 1month. Evriday i open inqilab and check but today i show that. Last 4 or 5 tarm i flow inqilam vote inquary. A d evritime was corect inshallah thus time also going to be corect
Total Reply(0)
Mohammed Kowaj Ali khan ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৪৭ এএম says : 5
ধানের শীষ ২৮৫ আর নৌকা ০০০ অন্যান্যরা পাইবেন ১৫ এই মোট ৩০০।
Total Reply(0)
নূর ই আলম ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫২ এএম says : 4
আপনাদের হিসাব ঠিক হয়নি।ভোলার চারটি আসনের চারটি ই মহাজোট পাবে।বরিশালেও প্রায় একই অবস্থা।সুস্ঠ ভোট হলে ধানের শীষ প্রায় 170/180.সিট পেত।এখন হয়তো60/70টি পেতে পারে।
Total Reply(0)
Jamshd Alam ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫৩ এএম says : 5
জনগণ যদি ভোট দিতে পারে তা হলে বি এন পি 279 টা পাইবে ইনশাআল্লাহ
Total Reply(0)
Imran Muntaj Emu ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫৩ এএম says : 5
ইনশাল্লাহ ধানের শীষ মিনিমাম ২৪০ আসন পাবে।
Total Reply(0)
Shakhawat Chowdhury Azim ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫৪ এএম says : 5
৮২%পারসেন্ট মানুষ ঐক্য ফ্রন্ট কে সাপোর্ট করে ফেসবুক জরিপে দেখলাম
Total Reply(0)
Hossen Md Sumon ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫৪ এএম says : 6
সুষ্ঠু নির্বাচন নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ একটি সংখ্যা লঘু দলে পরিণত হবে। এটা খোদ আওয়ামী লীগ কে লাইফ সাপোর্টে বাঁচিয়ে রাখা ভারত মনে করে।
Total Reply(0)
Nozrul Shibli ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫৪ এএম says : 5
ধানের শীষ ২৩৫ পাবে
Total Reply(0)
Kamal Member ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫৫ এএম says : 4
গনতন্ত মানুষের অধিকার দেশ রক্ষার জন্য ধানের শীষে ভোট দিন
Total Reply(0)
Jahed Hasan ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫৫ এএম says : 4
জনগণ যদি ভোট দিতে পারে তা হলে বি এন পি 279 টা পাইবে ইনশাআল্লাহ
Total Reply(0)
Nkt Josim Uddin ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫৬ এএম says : 3
বাংলার জনগন সুসথ বাভে ভোট দিতে পারে তাহলে বি এন পি মেনিমাম ২৮৫ সিট পাবে আর যদি সুসথ বাভে না দিতে পারে তাহলে আ: লিগ ২৮৫ সিট কনপারম
Total Reply(0)
Mohammed Shah Alam Khan ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫৬ এএম says : 2
আমি ইনকিলাব পত্রিকার সম্পাদকে জানাই আমাদের (মুক্তিযোদ্ধাদের) অর্জিত লাল সবুজের সালাম। তিনি একটা সঠিক কাজ করেছেন এটাই আমাদের দেশের আসল চিত্র। আমি বহু আগে থেকেই বলে আসছিলাম ২৮ বছরে আমাদের দেশে পাকিস্তানীদের দোসরদের দলে প্রচুর লোক যুক্ত হয়ে তারা দেশের অর্ধেকের উপর ভোটার হয়েগেছে। এখন সেই সব লোক মুখোশ এটে আওয়ামী লীগের কাতারে দাঁড়িয়ে আছে। এজন্যে প্রকাশ্যে দেখা যাচ্ছে সারা দেশ আওয়ামী লীগ আর আওয়ামী লীগ কিন্তু আসল চিত্র হচ্ছে এই প্রতিবেদন। আমি বিশ্বাস করি আওয়ামী লীগও আমার মতই জানে দেশের আসল চিত্র তাই তারা খেয়ে না খেয়ে বিএনপি জামাতকে বিভিন্ন ভাবে দোষারুপ করে যাচ্ছে যাতে তারা ভোট না পায়। আমার বিশ্বাস এতে কোন কাজ হবে না কারন এনারা খুবই মজবুত, জামাত এনাদেরকে মুজবুত করেই দলে নিয়েছেন ফলে এনারা বিএনপির পাশেই থাকবে। এখন দেখার বিষয় এই প্রতিবেদনের পর আওয়ামী লীগের প্রতিক্রিয়া কি হয়। এরই উপর এখন দেশের ভবিষৎ নির্ভর করছে। দেশ কি স্বাধীনতার মন্ত্রে মানে ’৭১ নীতি বাঙালী জাতীয়তাবাদে চলবে নাকি ’৭৫ এর পরে পাকিস্তানের দোসরদের বানানো মতবাদ বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদে চলবে। আমরা মুক্তিযোদ্ধারা জীবনই দিয়েগেলাম কিন্তু আমাদের ভাষাকে যেভাবে আমরা বিশ্বে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছি সেই ভাবেই আমাদের জাতী বাঙালী জাতীকে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে পারছি না। এতে অবশ্যই ভারতের পশ্চিম বঙ্গের হাত আছে বলেও অনেকের ধারনা। কারন তারাও নিজেদেরকে বাঙ্গালী জাতী হিসাবে এবং দেশকে বাংলা বলে বিশ্বাস করে এবং এর উপরই তারা নির্ভর করে। তাই তারা পশ্চিমবঙ্গকে বাংলা নাম করন করতে চায় এখন এই বাঙালী জাতী শুধু বাংলাদেশেই সীমাবদ্ধ রাখতে চায়না তারা। ফলে তাদের নীরব সমর্থক যারা এদেশে বসবাস করছেন তারাও চায়না এই বাঙ্গালী জাতীর দেশ শুধুই বাংলাদেশ হউক। তাই আজ কোন রাজনৈতিক দলই এই বাঙালী জাতী নিয়ে তেমন একটা কথা বলে না। তবে বিএনপি-জামাত ও জাতীয় পার্টি প্রকাশ্যে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের কথা বলে থাকে এটাই আমরা শুনে আসছি। আল্লাহ্‌ আমাদেরকে বুঝার এবং সেই ভাবে চলার শক্তি দিন। আমিন
Total Reply(0)
Labiba Alom Katha ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫৬ এএম says : 3
এই মুহুর্তে যদি বাংলাদেশে ফেয়ার নির্বাচন হয় তা হলে আওয়ামী লীগ খুব বেশি হলে দশ টি আসন পাবে। সাধারণ মানুষ কে যে নির্যাতন করেছে তার প্রতিদান এবার যদি সুষ্ঠ নির্বাচন হয় তা হলে বুঝতে পারবে আওয়ামী লীগ।
Total Reply(0)
Monirul Islam ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫৬ এএম says : 3
জনগণ তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করিতে পারলে ধানের শীষের বিপ্লব হবে।
Total Reply(0)
Forkan Forkan ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫৭ এএম says : 2
এই জরিপ টা মানানসই সম্পূর্ণ আলাদা
Total Reply(0)
Moon Bhushu ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫৭ এএম says : 2
জরিপ দরকার নেই, ভোট দিতে পারলেই হলো।।
Total Reply(0)
Khokan Shahnawaz Hossain ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫৭ এএম says : 2
আল্লাহ কবুল করুন মজলুমের সহায় হোন!
Total Reply(0)
HM Woli Ahmad ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫৮ এএম says : 3
প্রসাশ‌ন এবং আওয়ামী সিম‌াহীন অত্যাচা‌রে গনতন্ত্র আজ কল‌ঙ্কিত।
Total Reply(0)
Shakib Ahmed ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫৮ এএম says : 2
মানুষ যদি স্বাভাবিকভাবে ভোট দিতে পারে তবে ভোট গণনার সময় দেখা যাবে নৌকা মার্কার প্রার্থী যতটা ভোট পেয়েছে এরশাদ সাহেবের বান্ধবীর সংখ্যা তারচেয়ে অনেক বেশি
Total Reply(0)
Jahangir Jahingir ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫৮ এএম says : 2
একবার সুষ্ঠুভাবে ইলেকশন দেন তার পর দেখবেন কে কত পাবে।ভয়ের কি আছে।জাতিকে তার ভোটার অধিকার ফিরিয়ে দেন
Total Reply(0)
Robin Khan ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫৯ এএম says : 2
বিএনপি কর্মী ও প্রার্থী দের বলছি ভোটারদের বাড়ি বাড়ি যান।মিছিল করতে না পারলে অন্য কোন ভাবে প্রচারণা চালিয়ে যান। দেশের বিবেকবান মানুষ কেন কিছু বলছে না।সারা দেশে বিএনপি কর্মীদের উপর হামলা,গ্রেফতার চলছেই। তাহলে নির্বাচন দেয়ার কি দরকার ছিল? এই দেশে কি আর শান্তি আসবে না?এই অনাচার আর কত? সেনাবাহিনী রাস্তায় নামা উচিৎ দ্রত।আওয়ামী লীগের যে সকল কর্মী হামলা করছে,তাদের বিচার করা উচিৎ। ভাল নির্বাচন হোক।যে দল জিতবে,সেই দল ক্ষমতা নিক।দেশে শান্তি আসুক।
Total Reply(0)
James Jimmy ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫৯ এএম says : 2
ইনকিলাব অফিস কি আগামীকাল খুলা হবে? নাকি আজ রাত থেকে অনির্দিষ্ট কালের জন্য বন্ধ? কালকে থেকে নিয়ন্ত্রন মনে হয় বাকশালী পুলিশের হাতে চলে গেল!
Total Reply(0)
ফারুক ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৫৯ এএম says : 2
যদি রাতেই ভোট হয়ে যায় তাহলে ২০০ টায় আ'লীগ ২০টা জাপা, ২০টা অনান্য আর ৬০টা বিএনপি জোট
Total Reply(0)
Tanbir Ahamed ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:০০ এএম says : 2
আমরা কোন জরিপে বিশ্বাসী না আমরা সুষ্ট নির্বাচন চাই
Total Reply(0)
Mohammad Abdullah ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:০০ এএম says : 1
এই জরিপ বর্তমান অবস্থার প্রেক্ষিতে, বর্তমান পরিস্থিতি যদি উন্নতি হয় তখন কি হতে পারে???
Total Reply(0)
Farden Mohammed FaRid ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:০০ এএম says : 1
আরডিসির জরিপঃ মহাজোট ২৪৮,ঐক্যফ্রন্ট পাবে ৪৯ আসন। আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মহাজোট ২৪৮ আসন, জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ৪৯ আসন ও অন্যান্য দল পাবে তিনটি আসন। বেসরকারি গবেষণা সংস্থা গবেষণা ও উন্নয়ন কেন্দ্রের (আরডিসি) জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে।
Total Reply(0)
Saiful Islam ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:০১ এএম says : 0
আমার মনে হয় একক ভাবে কোনো পাটি সম্ভব না সরকার গঠন করতে পারবে বলে মনে হয় না
Total Reply(0)
MD Shofiul Alam Shaju ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:০১ এএম says : 0
"আমি যে ভোট দিতে যাবো, আমার নিরাপত্তা দিবে কে????" ভাই আমি বলিকি আমরা সবাই যদি নিরাপত্তার দোহাই দিয়ে নিজেদের গুটিয়ে ফেলি তাহলে দেশটা নিয়ে ভাবলাম কোথায়???? এটা একটা স্বার্থপর, আত্মকেন্দ্রীক চিন্তা! ১৯৭১ সালে যদি মুক্তিযোদ্ধারা নিজেদের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করতো তাহলে আমরা সারাজীবন পরাধীনই থেকে যেতাম। তাই আপনার অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আপনাকেই এগিয়ে যেতে হবে....
Total Reply(0)
Hamid Abdul ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:০২ এএম says : 1
ভোটের দিন নার্ভাস হওয়া যাবেনা আওয়ামী সরকারের তান্ডবে। সবাইকে সাহসের সাথে ভোটকেন্দ্রে পাহারায় ধৈর্য নিয়ে থাকতে হবে।
Total Reply(0)
Masud Kamal ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:০৩ এএম says : 0
বাস্তবসম্মত একটি জরিপ। অনেক অনেক শুকরিয়া ইনকিলাব পরিবারকে।
Total Reply(0)
abdullah ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:৩৪ এএম says : 2
আমরা চাই সুষ্ঠ নির্বাচন সুষ্ঠ নির্বাচনে যে বা যারা জয় হবে তারাই দেশ পরিচালনা করবেন এটাই গনতন্ত্র এর বাহিরে কিছু বুঝিনা
Total Reply(0)
নাজমুল ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:৩৬ এএম says : 0
মনে হচ্ছে আওয়ামী লীগের 40 পার্সেন্ট নীট ভোট আছে তারাও সব বিএনপি রে ভোট দিবে। পুরাই ... জরিপ
Total Reply(0)
Enam ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ২:৪৫ এএম says : 2
ইনকিলাব অফিস কি আগামীকাল খুলা হবে? নাকি আজ রাত থেকে অনির্দিষ্ট কালের জন্য বন্ধ? কালকে থেকে নিয়ন্ত্রন মনে হয় ... পুলিশের হাতে চলে গেল!
Total Reply(0)
Mozaffar ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৪:৩৮ এএম says : 4
20% সুষ্ঠু হয় এক্যফ্রন্ট পাবে 200 এর অধিক আসন।
Total Reply(0)
স্বপন ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৪:৪৫ এএম says : 3
যদি জনগণ ভোট দিতে পারে ৮০% ও সুষ্ঠু নির্বাচন হয় ধানের শীষ ঐক্যফ্রন্ট ১৮০ আসন পাওয়ার সম্ভবনা আছে! আর যদি এমন ভোট হয় আমার ভোট আমি দেবো তুমার ভোটও আমি দিবো তা হলে ৩৫ থেকে ৪০ টা আসনে জয়ী হবে ধানের শীষ,প্রায় ২০০ নৌকা,অন্য অন্য সকল দল মিলে ৫০-৬০ টা !
Total Reply(0)
Arif Rabbsni ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৫:৩৫ এএম says : 1
আমি গাজীপুর বাসি। গাজীপুরের জরিপ লক্ষ করে আপনাদের জরিপের প্রতি সহমত পোষণ করি।
Total Reply(0)
arian ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৭:৫১ এএম says : 1
insallah 30 তারিখ ধানের শীষ এর বিজয় হবে minimum 200 আসনে।
Total Reply(0)
শামীম ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৭:৫৭ এএম says : 1
সুষ্ঠু নির্বাচন চাই
Total Reply(0)
আযহার হুসাইন ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৮:৫০ এএম says : 1
শুকরান আল-হাম্দুলিল্লাহ।সব কিছু লাথি মেরে বাস্তব সম্মত একটি জরিপ জাতির সামনে পেশ করায় ইনকিলাব পরিবারকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ। সাথে সাথে ইনকিলাব পত্রিকার মাধ্যমে দেশে ইনকিলাব আসুক এর হেফাযত কামনা করছি মহান প্রভূর দরবারে।
Total Reply(0)
মাহফুজ ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৯:৩৮ এএম says : 0
জরিপ করার সময় বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করেছেন কি? না করে থাকলে জরিপ ভুল প্রমানিত হবে।
Total Reply(0)
Zakir hossain ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৯:৫৭ এএম says : 1
আওয়ামী লীগ একটি ........... দল । এরা পাবে 20 আসন ।
Total Reply(0)
শফিউর রহমান ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১০:০১ এএম says : 1
হে মোহান আল্লাহ তুমি জরিপটি পরিপূর্ন করে দাও । এদেশের অসহায় মানূষকে এবং বাবা মায়ের ভুক যাতে খালি না হয় তা থেকে রখ্যা কর ।
Total Reply(0)
Rezaul Karim Sabuj ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১০:০২ এএম says : 2
nice
Total Reply(0)
Sobuz ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১০:১৩ এএম says : 1
ইনকিলাব অফিস কি আগামীকাল খুলা হবে? নাকি আজ রাত থেকে অনির্দিষ্ট কালের জন্য বন্ধ? কালকে থেকে নিয়ন্ত্রন মনে হয় ... পুলিশের হাতে চলে গেল!
Total Reply(0)
sultan ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১০:১৯ এএম says : 0
এই জরিপ মোতাবেক নৌকা ১২৬, লাঙ্গল ৯, বাইসাইকেল ১ হলে মহাজোট পাচ্ছে ১৩৬ আসন!! আর গাইবান্ধা ৪, নাটোর ৪ এবং নরসিংদি ৩ এর ধানের শীষের প্রার্থিতা স্থগিত করেছেন আদালত! তাহলে তো জরিপ অনুসারে ধানের শীষের জন্য ফেবারেবল এখন ১২৬ আসন!!
Total Reply(0)
Md. Fazla Rabbi ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১০:২৭ এএম says : 1
নির্বাচন যদি 70% ও অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু হয় তাহলে ঐক্যফ্রন্ট 240-260 টি সিট পাবে। আর সে ভয়েই অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দিচ্ছে না। মানুষ এতই অতিষ্ট।
Total Reply(0)
রুবেল ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:০১ পিএম says : 1
রাব্বানা লা তাঝআ`লনা ফিতনাতাল লিল ক্বাওমিয যা-লিমিন। ওয়া নাঝঝিনা বিরাহমাতিকা মিনাল ক্বাওমিল কাফিরিন।) (সূরা ইউনুস : আয়াত ৮৫-৮৬) অর্থ- হে আমাদের পালনকর্তা! আমাদের উপর এ জালেম কওমের শক্তি পরীক্ষা করিও না। আর আমাদেরকে অনুগ্রহ করে ছাড়িয়ে দাও এই ------/ কবল থেকে।।।
Total Reply(0)
আজহার ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:৪৭ পিএম says : 1
ইভিএম যদি নিরেপেক্ষ হয় কারচুপি না করে তাহলে চট্টগ্রাম-০৯ আসনে ডা: শাহদাত জয় হবে ইনশাআল্লাহ
Total Reply(0)
No Name ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ২:১৭ পিএম says : 1
Nirbachon sustho hole BNP 200+ sit pabe
Total Reply(0)
MD. ASADUZZAMAN ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ২:২১ পিএম says : 1
জনগণ যদি ভোট দিতে পারে তা হলে বি এন পি 279 টা পাইবে ইনশাআল্লাহ
Total Reply(0)
Md. Abdus Sobur ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৪:৪৯ পিএম says : 0
Ato Ason tobe Tareq Enland a Keno?
Total Reply(0)
Jahangir ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৪:৫৩ পিএম says : 2
সবাইকে সাহসের সাথে বি এন পি নয় গনতন্ত্র রক্ষার জন্য ধানের শীষে ভোট দিন
Total Reply(0)
MD. Abdur Razzak ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৫:৩০ পিএম says : 2
বি,এন,পি-জামাত দেশের জন্য এমন কি কাজ করেছে, যার জন্য মানুষ পাগল হয়ে আছে ওদের ভোট দেওয়ার জন্য।
Total Reply(0)
খালেদ ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১০:১০ পিএম says : 0
বিএনপি ২০০ আম্লীগ ১৩ বাকিরা ৮৬
Total Reply(0)
Aktaruzzaman shawkot ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৯:৫৬ এএম says : 0
দেশের যুবসমাজ ভোটকেন্দ্র পাহারা দিন আগে। ফলাফল পরে।
Total Reply(0)
khalilur rahman ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১০:৫৯ এএম says : 0
সিলেট২আসনে মোকাব্বির কে না, ঐক্যফ্রন্টের সমর্থন দেওয়া হয়েছে খেলাফত মজলিসের দেওয়াল ঘড়ি প্রতিকের প্রার্থী মুনতাসির আলী কে
Total Reply(0)
md mahuj ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১০:৩৭ পিএম says : 0
সুস্তু নিবাচন হলে bnp জয় হবে
Total Reply(0)
মোঃ শাফায়াত ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৯:৫৬ এএম says : 0
ইসলামের দিন প্রতিষ্ঠিত হোক।
Total Reply(0)
মো আবু তালেব ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১০:৪৮ এএম says : 0
জরিপে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটেছে,যদি ভোট কেন্দ্রে যাওয়ার সুযোগ হয় তবে এ দেশে অসাধারন ঘটনা ঘটবে।
Total Reply(0)
Aman ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৪:৫৪ পিএম says : 0
Bangladesher Ashol Islami dall hocce Hefezath e Islam and Tara Al ke shomorton korce And Amader Ashol uddosso hote hove deshe shanti Protista hoke
Total Reply(0)
Aman ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৪:৫৭ পিএম says : 0
আমি যে ভোট দিতে যাবো, আমার নিরাপত্তা দিবে কে????" ভাই আমি বলিকি আমরা সবাই যদি নিরাপত্তার দোহাই দিয়ে নিজেদের গুটিয়ে ফেলি তাহলে দেশটা নিয়ে ভাবলাম কোথায়???? এটা একটা স্বার্থপর, আত্মকেন্দ্রীক চিন্তা! ১৯৭১ সালে যদি মুক্তিযোদ্ধারা নিজেদের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করতো তাহলে আমরা সারাজীবন পরাধীনই থেকে যেতাম। তাই আপনার অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আপনাকেই এগিয়ে যেতে হবে....
Total Reply(0)
Aman ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৫:০০ পিএম says : 0
আরডিসির জরিপঃ মহাজোট ২৪৮,ঐক্যফ্রন্ট পাবে ৪৯ আসন। আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মহাজোট ২৪৮ আসন, জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ৪৯ আসন ও অন্যান্য দল পাবে তিনটি আসন। বেসরকারি গবেষণা সংস্থা গবেষণা ও উন্নয়ন কেন্দ্রের (আরডিসি) জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে।
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন