মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৩ বৈশাখ ১৪৩১, ০৬ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

জামায়াতের সঙ্গে রাজনীতি করিনি করব না

সংবাদ সম্মেলনে ড. কামাল হোসেন

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ১৪ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:০৩ এএম

জামায়াতের সঙ্গে ঐক্য করে রাজনীতি করবেন না বলে জানিয়েছেন গণফোরাম সভাপতি এবং ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেন। তিনি বলেন, তড়িঘড়ি করে ঐক্যফ্রন্ট গঠন করে যেসব ভুলত্রুটি হয়েছে তা সংশোধন করা হবে। জামায়াতের সঙ্গে রাজনীতি করার প্রশ্নই উঠে না। ওদের সঙ্গে রাজনীতি করিনি করবো না। গতকাল রাজধানীর আরামবাগে গণফোরামের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন।
এ সময় দলের নির্বাহী সভাপতি সুব্রত চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মোহসিন মন্টু, প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. রেজা কিবরিয়া, রফিকুল ইসলাম পথিকসহ সিনিয়র নেতারা উপস্থিত ছিলেন। এর আগে দলটির কার্যনির্বাহী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় লিখিত বক্তব্যে গণফোরাম সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসীন মন্টু বলেন, তাড়িঘড়ি জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট করতে গিয়ে অনিচ্ছাকৃত ভুলত্রুটি হয়তো হয়েছে। সেগুলো সংশোধন করে ভবিষ্যৎ সংগঠিতভাবে গঠন করা হবে। এছাড়া আগামী ২৩ এবং ২৪ মার্চ ঢাকায় গণফোরামের জাতীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হবে।
সংবাদ সম্মেলনে ড. কামাল হোসেন বলেন, জামায়াতের সঙ্গে ঐক্য করে অনিচ্ছাকৃত ভুল হয়েছে। জামায়াতের সঙ্গে কখনও রাজনীতি করিনি, ভবিষ্যতেও করবো না। আমি যখন ঐক্যে সম্মতি দিয়েছি তখন জামায়াতের কথা আমার জানা ছিল না। এটা ঐক্যফ্রন্ট গঠনে ভুল ছিল। এছাড়াও তড়িঘড়ি করে ঐক্যফ্রন্ট গঠন করে যেসব ভুলত্রুটি হয়েছে তা সংশোধন করা হবে।
৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে জনগণকে ভোট দিতে দেয়া হয়নি এবং আইন শৃংখলা বাহিনী আগের রাতে ব্যালটে সিল মেরেছে উল্লেখ করে কামাল হোসেন বলেন, দেশের মালিক জনগণ। সংবিধানে রয়েছে ভোট দেয়া নাগরিকের মৌলিক অধিকার। দেশের মানুষের মধ্যে মৌলিক বিষয়ে ঐক্যমত্য আসেনি। মানুষকে ভোট দিতে দেয়া হয়নি। চাতুরি করে ফলাফল ছিনতাই হয়েছে। একটা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের সংসদ গঠিত হোক, এটা নিয়ে কোনো দ্বিমত নেই। কিন্তু ৩০ ডিসেম্বর যা ঘটেছে সেটা তো আপনারা সংবাদ মাধ্যমে পাচ্ছেন।
দেশের স্বার্থে সংবিধানের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে জনগণের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিতে সরকার সিদ্ধান্ত নিতে চাইলে সেটা পারে মন্তব্য করে ড. কামাল বলেন, তারা (আওয়ামী লীগ) চাইলে দুই তিন মাস বা তার চেয়ে কম সময়ের মধ্যে একটা নির্বাচন করা যেতে পারে। তিনি বলেন, জামায়াতের ২২ জন প্রার্থীকে ধানের শীষ প্রতীক দেওয়া হবে, বিষয়টি আমি জানতাম না। দেওয়ার পর বিএনপির কাছে আমি ব্যাখ্যা চেয়েছিলাম। তারা বলেছে সবাই ধানের শীষের প্রার্থী। জামায়াতের কেউ নেই।
জামায়াত ছেড়ে আসতে বিএনপির ওপর চাপসৃষ্টি করা হবে কি-না জানতে চাইলে ড. কামাল বলেন, আমিতো মনে করি জামায়াত ছেড়ে আসতে বিএনপিকে চাপ দেওয়া যেতে পারে। বিএনপির সঙ্গে জামায়াত থাকলে ভবিষ্যতে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট থাকবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি পরিষ্কার ভাষায় বলতে চাই, জামায়াত নিয়ে কোনো রাজনীতি নয়, অবিলম্বে এ বিষয়ে সুরাহা চাই।
জনসমর্থনের বিষয়ে সরকারের প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়ে ক্ষমতাসীন সরকারের নীতি নির্ধারকদের উদ্দেশে ড. কামাল হোসেন বলেন, আপনারা যদি মনে করেন আপনাদের উপর মানুষের আস্থা আছে সেটা প্রমাণ হোক একটা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে। যাতে প্রমাণ হয় নির্বাচনে সব মানুষ ভোটকেন্দ্রে যেতে পেরেছে, পুলিশ তাদের বাধা দেয়নি, রাতের ব্যালট পেপারে সিল মারা হয়নি। কেন্দ্রে বিনা বাধায় লাইনে যারা দাঁড়িয়েছে তারা ভোট দিতে পেরেছেন। আমাদেরতো অনেকগুলো লাইন দেখানো হয়েছে, অনেকে লাইনে দাঁড়িয়েছে, কিন্তু ভোটের সময় বলা হয়েছে আপনারটা যা করার (ভোট দেয়া) হয়ে গেছে, আপনাদের আর কাজ নেই।
সরকারকে বলবো জনগণের ভোটের অধিকার নিয়ে বিতর্ক না বাড়িয়ে একটা সমাধান করা হোক। জনগণের ভোটাধিকার হলো গণতন্ত্রের ব্যাপারে। সংবিধানের ব্যাপারে অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যাপারে আমাদের মধ্যে ঐক্য আছে। মানুষ ভোট দেয়ার জন্য মুখিয়ে রয়েছে। সংবিধানে নাগরিকের যেখানে এতগুলো মৌলিক ব্যাপারে ঐক্যমত আছে, সেখানে সরকারকে এটার প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই কিন্তু সুযোগ দেওয়া উচিত, যাতে সবাই ভোট দেয়া বা নিজেদের প্রতিনিধি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারে। সবার আস্থা নিয়ে যে কেউ সরকার গঠন করবে। পুলিশ দিয়ে ভোট নয়, জনগণের ভোটে সরকার গঠন করলে তাদেরও দায়িত্ব পালন করা সহজ হয়, দেশও যেটা প্রাপ্য সেটা পায়। সংবিধানে দেয়া জনগণের ভোটাধিকার চুরি বা জনগণকে ভোট দেয়া থেকে বঞ্ছিত করায় বাহাদুরির কিছু নেই। #

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (37)
Frj Jahed ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৪ এএম says : 3
জামাতের সাথে রাজনিতি করতে কলিজা লাগে,,,আশাকরি সেটা আপনার নাই,,,যেটা আছে সেটা নিয়ে ভাবুন,,,তাছাড়া জামাতের নিবন্ধন বাতিল,,
Total Reply(0)
Nur Alam ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৪ এএম says : 1
জামায়াত এর উচিত এখন ই একলা চল নীতি অবলম্বন করা।কারণ জামায়াত অনেক কিছুই হারিয়েছে।এদের সাথে থেকে পায়নি কিছুই ।
Total Reply(0)
Protik Hasan ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৫ এএম says : 1
এখন জামাত নিয়ে কথা বলার সময় নয়,মানুসের অধিকার আদায়ের জন্য পারলে কিছু করেন,অন্যথায় ব্যারথতার দায় নিয়ে পদত্যাগ করেন।
Total Reply(0)
Al-amin Sapon ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৫ এএম says : 1
কামাল সাহেব, কিছু দিন পরে বলবেন বিএনপি কে নিয়ে ভুল করেছি। জামায়াত কোন ফ্যাক্ট না, হাসিনা খালার সাতে পারবেন না ওনি যত দিন আছে তত দিন এমনি চলবে
Total Reply(0)
M M Uddin ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৫ এএম says : 0
এতোটা বছর তো জামাত ছাড়াই ছিলেন কি করতে পেরেছেন? আমি ব্যাগতি গত ভাবে জামাত বিরুধি। কিন্ত আপনারা তো পারলেন না ভোটচোরদের প্রতিহত করতে। বরং ঐক্য ফ্রন্ট করে বি এন পির ১২ টা বাজায় দিছেন। আসলে আপনার কার এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে ঐক্য ফ্রন্ট করছেন সে টা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাবে।
Total Reply(0)
সান মুন ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৫ এএম says : 0
৩০ ডিসেম্বর জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের জন্য ‘অবিশ্বাস্য’ এই ফলাফলের পরও কেন শান্ত, স্নিগ্ধ ড. কামাল হোসেন?বিএনপির অনেক নেতা এখন বলছেন, ড. কামাল হোসেন আসলে সরকারের এজেন্ট। বিএনপিকে নির্বাচনে আনার দায়িত্ব নিয়েই ড. কামাল হোসেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠন করেছিলেন। অনেক বিএনপি নেতা আরেকটু আগ বাড়িয়ে বলেন, ভারতের এজেন্ট হিসেবেই ড. কামাল মিশনে নেমেছিলেন। তিনি নিজে নির্বাচন করলেন না। সারাটা সময় বললেন, ভোট বর্জন করবো না। এর অর্থ কী? বিএনপির একজন নেতা বলেন, ‘আওয়ামী লীগের জন্য একটা বড় চ্যালেঞ্জ ছিল অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন।’ এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার জন্যই তাঁরা ভারতের মাধ্যমে ড. কামাল হোসেনকে ভাড়া করে। ড. কামাল হোসেনের একমাত্র দায়িত্ব ছিল বিএনপিকে নির্বাচনে আনা এবং শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে রাখা। ক্ষমতার জন্য নয়, ড. কামাল হোসেন ভারতের অনুরোধে এই দায়িত্ব নিয়েছিলেন। ড. কামালের এই দায়িত্ব গ্রহণের পিছনে কলকাঠি নেড়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনের পর বিএনপিতে এখন জোরেসোরেই ড. কামাল হোসেনের ভূমিকা নিয়ে কথা হচ্ছে। বিএনপির অনেক নেতাই বলছেন, ‘ড. কামাল হোসেনের সঙ্গে যাওয়ার সিদ্ধান্তটাই ছিল ভুল। জামাতের সঙ্গে যেমন কখনো আওয়ামী লীগের ঐক্য হবে না, ঠিক তেমনি সাবেক আওয়ামী লীগারদের সঙ্গেও বিএনপির ঐক্য হতে পারেনা। ড. কামালের সঙ্গে ঐক্য তার সত্যতা প্রমাণ করল।
Total Reply(0)
Humayun Patwary ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৬ এএম says : 0
জামায়াতকে নিয়ে রাজনিতি করার দরকার নাই , আপনার দায়িত্ব কতটুকু পালন করতেছেন, নিজেকে প্রশ্ন করেন ।
Total Reply(0)
Rejaul Karim ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৬ এএম says : 0
জামায়াত কে নিয়ে এত মাথা ব্যথার প্রয়োজন নেই , রাজনীতি করার ও প্রয়োজন নেই !!! জামায়াত তো ভোট চুরির রাজনীতি করে না !!! এত খারাপ হলে জনগন কেন ভোট দেয় ?? তাদের নিবন্ধন বাতিল হয়েছে , রাজনীতি বাতিল হলে তো ঠিক হয়ে যায় !!! অার না হয় তাদের কে দেশ থেকে তাড়িয়ে দেন ??? বাংলার জমিনে অাপনার একটিও অাসন অাছে কি না সন্দেহ !!! জামায়াতের জনপ্রিয়তা অাপনাদের চেয়ে অনেক বেশী !!
Total Reply(0)
Mizanur Rahman ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৬ এএম says : 0
কামাল সাহেব কি আগে দেখেননি যে বিএনপির সাথে জামাত আছে কি নাই। ফালতু আলাপের শেষ নাই।
Total Reply(0)
প্রবাসী ছেলে আমি ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৭ এএম says : 0
কামালের কাজ শেষ, এখন ওনি জামায়াতের জিকির তুলে আস্তে আস্তে সরে যাবেন, দেখবেন অবশেষে ঐকফ্রন্ট আর নেই..
Total Reply(0)
Jubair Ahamed ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৭ এএম says : 0
জামায়াত বলে বাংলাদেশে কিছু নাই, জামায়াত এর কোন নিবন্ধন নাই আপনি চাইলে ও জামায়াতের সাথে জোট করতে পারবেন না। আপনার জোট বিএনপির সাথে।
Total Reply(0)
Muhammad Sanaullah Charjabbary ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৭ এএম says : 0
যাদের এক মেম্বারের ভোট নাই তাদের সাথে থাকতে মনে হয় জামায়াতের ঠেকা পড়েছে!
Total Reply(0)
Sirajul Islam Salim ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৭ এএম says : 0
ডঃ কামাল বিএনপি'কে শেষ করে ছাড়বে। বিএনপি'র মনে রাখা উচিত যে এরা বাকশালেরই লোক।
Total Reply(0)
Golam ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৮ এএম says : 1
Jamat is the gallows for the BNP , don’t understand why BNP still counting them ? The party should take distance both from Tarek Zia and Jamat if they want ro survive !!
Total Reply(0)
abir ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৯ এএম says : 0
যখন বিএনপিকে জামায়াত ছাড়তে বলেও ছাড়ানো যায়নি, তখন ‘বলা যেতে পারে’ বলে কি হবে ? বিএনপি জামায়াত তো একে অপরকে ছাড়ার ব্যাপারে নাছোড়বান্দা !
Total Reply(0)
Mohammed Islam ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৯ এএম says : 0
ডঃ কামাল হোসেন সাহেবের দলের যে কত বড় ভোট ব্যাংক তা বাংলাদেশের জনগণের জানা আছে। বিএনপির বর্তমান পরিস্থিতি এবং যুগপৎ আন্দোলনে জামায়াত-শিবিরের প্রয়োজনীয়তা একান্ত অনিবার্য।
Total Reply(0)
Shafiq Ahmed ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৯ এএম says : 0
জামায়াত ছেড়ে কেন, আপনারা যদি স্বয়ং আওয়ামী লীগেও চলে যান তবুও আপনারা কিছুই করতে পারবেন না
Total Reply(0)
ShAh NeWaz ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৯ এএম says : 0
আপনি যে কেমন পারবেন , তা মানুষ বুঝতে পারছে , বুড়া হয়েছেন রাজনীতি থেকে অবসর নেন , এসব উল্টা পাল্টা কথা বলে , দেশের মানুষের মনে বিব্রতকর অবস্খা তৈরী করবেন না ।। শেষ বয়সে আপনার এইগুলা করা বা বলার কোন প্রয়োজন নেই বলে আমি মনে করি।।
Total Reply(0)
মোজাম্মেল হক ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:২৯ এএম says : 0
ডাঃ কামাল জামায়াতকে নিয়ে রাজনীতি না করলে জামায়াতের কিছু যায় আসেনা। তবে বিএনপি যদি কামালের ফান্দে পড়ে জামায়াত কে ছাড়ে, তাহলে বিএনপির বিলুপ্তির এটাই হবে শেষ কারণ।
Total Reply(0)
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:৩০ এএম says : 0
আলীগের সাথে স্বৈরাচার এরশাদ ও হেফাজত থাকলে শেখ হাসিনার যদি সমস্যা না হয় এবং ড. কামালও সেটা নিয়ে উচ্চবাচ্য না করেন, বিএনপির সাথে জামাত থাকলে ড. কামালের সমস্যা কোথায় (যুদ্ধাপরাধীদের তো বিচার হয়েছেই) ? এসব কথাবার্তা হচ্ছে জনগনের মনোযোগ আকর্ষন (এটেনশান সিকিং) ।
Total Reply(0)
Imam Cou ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:৩১ এএম says : 0
জামায়াতের আপনাকে গানার টাইম নাই আপনি কেন দেশের সকল সুবিধাবাদীরা জামায়াতের বিরুদ্ধে এক হলেও জামায়াত তার আদর্শিক দিকথেকে এক চুলও বিচ্চুত হবেনা। জামায়াত একটি স্বয়ং সম্পুর্ণ দল।
Total Reply(0)
Ataul Atique ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:৩১ এএম says : 0
জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি বা ইসলামী রাজনীতি করলে আমরাও কামাল গংদের সাথে আছি আর যদি জামাত বা ইসলাম নিয়া রাজনীতি করেন তাহলে আমরাও ইসলাম প্রিয় জনতা আপনাদের সাথে নাই, মাইন্ড ইট!
Total Reply(0)
Saber Ali ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:৩১ এএম says : 0
এই কামাল হল সরকারের এজেন্ট তারা বি এন পির সাতে জোট করে দুইটা সিট পাইছে সেই জন্য লাপালাপি করছে। কেন জানি এদের সাথে জোট করলো সংলাপ হলো কিন্তু লোক দেখানো বি এন পির অনেক তেগি নেতারা নমিনেশন পায়নাই তাদের জন্য
Total Reply(0)
Adnan Aziz ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:৩১ এএম says : 0
কিছু মনে করবেন না প্লিজ। আমিতো দেখছি ব্যাপারটা ভিন্নরকম। বিএনপির পরিনতি যে কি হবে সেটা বোঝার জন্য মন্টেস্কু - রুশো হওয়ার দরকার নেই। গনফোরাম ততোক্ষণ আছে যতোক্ষন কামাল কাক্কু আছে, অনুরুপ এরশাদ চাচার প্রান ভোমরা উড়ে গেলে জাতীয় পার্টিকে খুজে পাওয়া মুশকিল হবে। দল বলতে শুধু আওয়ামীলীগ আর জামায়াত। আওয়ামীলীগ যতোদিন সম্ভব বারবার 'সুষ্ঠু ইলেকশনের মাধ্যমে' ক্ষমতা প্রলম্বিত করবে। আওয়ামীলীগ কেয়ামতের আগ তক শান্তিপূর্ণ ভাবে নামার কোনো পসিবিলিটি নাই। যদি সুপার ন্যাচারাল কোনো ইন্টারভ্যানশন ঘটে তাহলে হয়তো হতে পারে, ততোদিনে দেশটা কি ভারতের প্রদেশ হিসেবে ঘোষিত হবে কিনা সেটা নিশ্চিত নয়। জামায়াত আছে শেষ তক। জামায়াতের মতো দল গুলো নি:শেষে বিভাজ্য হয় না। এগুলো থেকে যায়।
Total Reply(0)
Shoriful Islam ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:৩২ এএম says : 0
যখন জামায়েত ইসলামী বলেছে ঐক্যফ্রন্টের ডঃ কামাল কে না ছাড়লে তারা জোট থেকে বাহিরে যাবে ঠিক সে ডঃ কামাল নিজেকে বাচাতে এখন স্বর পাল্টিয়ে নতুন স্বরে কথা বলছে। যেটা ওনার নেত্রী পারেনি সেটার দায়িত্ব কামাল সাহেব নিয়েছে
Total Reply(0)
Mahatab Elahe ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:৩২ এএম says : 0
এই কামাল কে ক্রিমিনাল কোর্টেই ভালো মানায় ,রাজনীতিতে একেবারেই গোমূর্খ,বেটা একটা বলদ ,জোট করেছে বিএনপির সাথে গীতগায় আওয়ামী লীগের এই বেটার মতলব বুঝতে পারছি না,বৌ মেরে ঝি দানের মত অবস্থা ।এই বেটা আওয়ামী লীগের দালাল,এতে কোন সন্দেহ নেই।
Total Reply(0)
Kawsar Ahmed ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:৩২ এএম says : 0
ড়া কামাল সাহেবের কথায় আমরা মনে কষ্ট পাইনি। কারন আমরা কামাল সাহেবের রাজনীতি করিনা। জামায়াত কারো গোয়াল ঘরে বাধা নয় ইচ্ছে করেই বাঁধবেন আবার ইচ্ছে করেই ছাড়বে। জামায়াত যদি কামাল সাহেবের মত রাজনীতি করত তাহলে আওয়ামীলীগের দশ বছরের ইসটিমরুলারে ভেংগে টুকরো টুকরো হয়ে যেত। জামায়াতের জায়গায় কামাল হইলে এখন খুঁজে পাওয়া যেত না
Total Reply(0)
Wadud Bahar ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:৩৩ এএম says : 0
ডক্টর কামাল সাহেব, আসল সমস্যা বুঝার চেষ্টা করুন । জামায়াত এখানে কোন সমস্যা নয় । জনগণতো ভোট দেয়ারই অধিকার পায়নি । জনগনের ভোটটা তারা দিতে পারলে তবেই না বুঝা যেতো জামায়াত কদ্দুর সমস্যা ! তখন যদি জনগণ ঐক্যফ্রন্টকে প্রত্যাখ্যান করতো অবশ্যই মেনে নিতাম জামায়াতের কারনেই জনগণ ঐক্যফ্রন্টকে ভোট দিতে যায়নি ।
Total Reply(0)
Sheikh Ripon ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:৩৩ এএম says : 0
ভেবেছিলাম ওনি আসলে হয়তো আন্তর্জাতিকভাবে একটা প্রেসার থাকবে সুষ্ঠু নির্বাচনের,ফলাফল কিছুই হলোনা। আসলে আন্দোলন ছাড়া কোন দেশই কোন ফয়সালা করতে পারবেনা এটাই প্রমাণ হলো। অতএব আমি মনে করি কামাল হোসেনকে জোটে না টেনে বরং জামায়াত কে নিয়ে রাজপথে আন্দোলনে থাকাটাই বিএনপির জন্য উত্তম ছিল।
Total Reply(0)
MD Ashraf ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:৩৩ এএম says : 0
ঐক্যফ্রন্ট গঠিত হওয়ার পরই ড.কামাল হোসেনের একটা সংবাদ সম্মেলনের নিউজ পেইজে বলছিলাম সময় আসলে ড. কামালের আসল চেহারা বেরিয়ে আসবে,,,এইযে এখন বেরিয়ে আসতেছে আরো আসবে,,, আমার কথা হলো আপনি যখন বিএনপির সাথে যোগ দিয়ে ঐক্যফ্রন্ট গঠন করেন তখনও তো জামাত শিবির বিএনপির সাথে ছিলো,,তখন আপনার কেনো বোধোদয় হয়নি আর এখন কেনো বোধোদয় হলো,,,একটু বলবেন কি স্যার,,,আপনি সম্মানিত লোক সম্মানিতই থাকতেন শেষ বয়সে কেনো এমন ভেলকিবাজি মারলেন,,,,
Total Reply(0)
Md. Aslam Hafiz ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:৩৩ এএম says : 0
Mr. Kamal Hossain is an agent for India on behalf of AL - He has no capability to lead a big party like BNP. Political atmosphere at this time has been changed, politics is not in the hand of liar and terrorist so now the time to defend those in the same way otherwise wait to be vanished, BAKSAL is coming back. Bear in mind, India is not a friend for Bangladesh, definitely and truly it is a silent enemy.
Total Reply(0)
Mohammed Kowaj Ali khan ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ৮:২০ এএম says : 0
জনাব ড; কামাল হোসেন। আপনি বরষীয়ান আপনি মুরব্বীয়ান কিন্ত আপনার চিন্তাভাবনা একদম সঠিক নয়। আপনি রাজনীতি করিবেন? রাজনীতি কি এবং কিসের জন্য? রাজনীতিই হইলো পূরণাজ্ঞ ইসলাম। আর আপনি রাজনীতি করিবেন কাহার স্বার্থে? জনগণের স্বার্থে আপনি রাজনীতি করিবেন। আপনার মাঝে থাকিতে হইবে দেশ প্রেম। দেশপ্রেম বড় ঈমান আমরা করি সকলকে সম্মান। যাহার মাঝে দেশ প্রেম নাই তাহার মাঝে ঈমান নাই। জামাত এমন একটি দল যাহাদের মাঝে আছে দেশপ্রেম আপনি জামাতের সাথে মিলে মিশে রাজনীতি করিবেন যদি থাকে আপনার মাঝে দেশপ্রেম। আপনি এখনও কেন দাঁড়ি রাখিতে পারিলেন না? দাঁড়ি রাখাও রাজনীতি জানিবেন। ইসলাম শান্তি, ইসলাম মূক্তি, ইসলাম শিফা, ইসলাম রাজনীতি। আপনি সহ সকল মোসলমান ভাইবোনদের প্রতি আমার আকুল আবেদন আপনারা সত্যিকার রাজনীতির পথে ফিরে আসুন যেই রাজনীতি হইতেছেন ইসলাম। আমি টাওয়ার হামলেট মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করিয়াছি ২০১৪ সালে আমার প্রচারই ছিল রাজনীতি যাহা কিনা ইসলাম । আমি আগামীতে হয়তো সাংসদ নিরবাচন করিতে পারি। ইনশাআল্লাহ। আমার প্রতি ভারতীয়, এবং পাকিস্তানের বিত্তবানদের সমর্থন আছে। আমার প্রচার হইবে একনাত্র ইসলাম যাহা সত্যিকারের রাজনীতি। ইনশাআল্লাহ। আজকে ভারতীয় বিত্তবান জাহারা, আমার দুকানের জন্য সোনা বিক্রি করেন তাহাদের কেহ কেহ দাঁড়ি রাখিয়াছেন আমি বলার কারণে তাহারা বুজিয়াছেন অনেকে আশা করি ইসলাম ও কবুল করিবেন। ওরা হিন্দু মুদির ও বন্দু আছেন। সকল মানবজাতির প্রতি আমি আবেদন করি আসুন আমরা সকলে মিলে কোরান শিক্ষা করি কোরানে আল্লাহ তা'আলা কি বলিয়াছেন আমরা বুজার চেস্টা করি আমাদের জীবন হইবে স্বার্থক। ইনশাআল্লাহ।
Total Reply(0)
Nannu chowhan ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ৯:০৭ এএম says : 0
Mr.Aslam Hafiz,I am 100% agree with your openion,if we look at the past political actives of Dr.kamal Hossain,he is really agent of the India...
Total Reply(0)
Ripon ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ৯:৪৬ এএম says : 0
জনগণ জানে কার জনপ্রিয়তা বেশি... কই গনফোরাম আর কই....... গনফোরাম নামে দল আছে তা মানুষ জানেই না। তারপর আবার ফটর ফটর করেন!!!! হাহাহা
Total Reply(0)
saif ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ৯:৫৫ এএম says : 0
ধরা খেয়ে এখন মাথা নত করছেন, হা হা হা।
Total Reply(0)
NAJMUL HASAN ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১১:২৮ এএম says : 0
bolar vasa nai.salar dalal
Total Reply(0)
Billal Hosen ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ৫:১৫ পিএম says : 0
যারা মন্দ কাজ করে , তারা কি মনে করে যে , তারা আমার হাত থেকে বেঁচে যাবে ? তাদের ফায়সালা খুবই মন্দ। (সূরা আন কাবুত : ৪)
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন