শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

আল্লামা শফীর কথা নিয়ে হৈ চৈ

উবায়দুর রহমান খান নদভী | প্রকাশের সময় : ১৪ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:০৩ এএম

দেশের বর্ষীয়ান আলেম, হাটহাজারী বড় মাদরাসার মুহতামিম ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমীর আল্লামা আহমদ শফী হাটহাজারী মাদরাসার বার্ষিক সম্মেলনে আসলে কী বলেছেন, তা অনেকেই শুনেননি। যারা শুনেছেন, তাদের অনেকে তার কথার মর্ম বোঝেননি। আর অনেকে শুনলেও খন্ডিতভাবে শুনেছেন। আগে পরে সব না শুনে ‘চিলে কান নিল’ এর মতো কানে হাত দিয়ে না দেখেই চিলের পেছনে দৌড়াতে শুরু করেছেন। সবচেয়ে বেশি দৃষ্টিকটু ঠেকেছে ওসব চোখকানা নারীবাদি ও একপেশে বুদ্ধিজীবিদের যারা দেশব্যাপী সাম্প্রতিক শিশু, বালিকা ও নারী ধর্ষণ এবং হত্যার মহামারীতেও মুখে কুলুপ এঁটে ছিলেন। সুবর্ণচরের যে মা ১০ নরপশুর বর্বরতার শিকার তার ব্যাপারেও রহস্যময় নিরবতায় ডুবে থাকা অসুস্থ মনের লোকেরা আল্লামা শফীর কথায় যারপরনাই হৈ চৈ ফেলে দিয়েছেন। বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকেই এমন সব মন্তব্য করছেন যা বক্তা ও ফেইসবুকারের মধ্যকার দিগন্তপ্রমাণ দূরত্বের সাথে যায় না। যারা আল্লামা শফীকে ‘ত্বলাবুল ইলমি ফারিদাতুন’ হাদীস শোনাচ্ছেন, তাদের এ কাজটি আরেকদলের কাছে ছোট শিশুর হাতিকে দাঁত দেখানোর মতই মনে হচ্ছে। উভয় পক্ষের মন্তব্য ও যুক্তি-পাল্টা যুক্তি দেখে লোকে হাঁসবে না কাঁদবে ভেবে পাচ্ছে না।
আসলে দেশে কোনো ইস্যু না থাকলে কিছু লোক নন ইস্যুকে ইস্যু বানায়। এতে তারা মজা পায়। যেমন, উঠতি বয়সী ছেলে-মেয়েদের মধ্যকার প্রকৃতিগত আকর্ষণকে তিনি একবার তেঁতুলের সাথে উপমা দিয়েছিলেন। যা পশ্চিমা বিজ্ঞানীরাও জার্নাল ও ম্যাগাজিনে ব্যাখ্যা করার সময় নর-নারীর নৈকট্যে শারীরিক পরিবর্তনের রসায়ন সম্পর্কে জীবনভর বলে এসেছেন। কিন্তু যত দোষ নন্দ ঘোষের মত একদল মানুষ আল্লামা শফীকে পেয়ে বসেছিলেন। অনেকে নিজের রাজনৈতিক দেউলিয়াত্ব ঢাকার জন্য কথায় কথায় ‘তেঁতুল হুজুর’ নামের জিগির তুলতেন। এদের অনেকেই এখন ধপাস করে মাটিতে পড়ে গেছেন। প্রধানমন্ত্রী তার দল ও জোটের সবাইকে সতর্ক করে দিয়েছেন যেন, কেউই আর আল্লামা শফীকে তেঁতুল হুজুর না বলে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেতু ও সড়কমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের গতকাল বলেছেন, ব্যক্তিগতভাবে আল্লামা শফীকে কটাক্ষ করা যাবে না।
হুজুর আসলে কী বলেছেন, কোন অর্থে বলেছেন তা জেনেই মন্তব্য করা উচিত। তবে, হুজুরের বয়স ৯৫ পার হওয়ায় নিঃসন্দেহে তার কথাবার্তায় কিছু অসতর্কতা এসেছে। যেজন্য বিগত কয়েক বছর ধরে তার নানা আচরণ, বক্তব্য ও মন্তব্যে বিতর্ক বা প্রশ্নেরও জন্ম হচ্ছে। যা নিয়ে হুজুরকেও একাধিকবার ব্যাখ্যামূলক বক্তব্য দিতে হয়েছে। তার ভক্ত অনুসারীদের বহু বাক-বিতন্ডা চালাতে হয়েছে। যুক্তি ও প্রমাণ দিয়ে হুজুরকে ডিফেন্ড করতে হয়েছে। এসবের সহজ সমাধান হচ্ছে হুজুরের বক্তব্য কোনো মুখপাত্রের দ্বারা উপস্থাপন করা। যিনি বর্তমান সময়, পরিবেশ ও সামগ্রিক পরিস্থিতি সম্পর্কে সম্যক অবগত। বাক্য প্রয়োগ ও শব্দ চয়নে দক্ষ, পরিপক্ষ।
যেখানে দেশের ছাত্র ও তরুণ সমাজ নানা অবক্ষয়ের নির্মম শিকার, ইন্টারনেট, স্মার্ট ফোন ইত্যাদি তাদের উঠতি বয়সে একটি মানসিক ডিজঅর্ডার বা নেশায় পরিণত হয়েছে। পোপ তার ঢাকা সফরের সময় স্মার্ট ফোনের তুলনায় বাবা-মাকে বেশি সময় দেওয়ার জন্য বলে গেছেন। সারা বিশ্বে এ আহ্বান ছড়িয়ে পড়লেও কোনো প্রগতিশীল বা মুক্ত চিন্তার লোক এ নিয়ে হ্যাঁপা বাধায়নি। কিন্তু একই ধরনের কথা যখন কোনো ইসলামী ব্যক্তিত্ব বলেন, তখন তাকে নিয়ে হৈ চৈ বাধানোর লোকের অভাব হয় না। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যারা হুজুরকে খুব মন্দ বলছেন, তারা কি লক্ষ্য করেন না যে, আল্লামা শফী দেশের কওমী মাদরাসাসমূহের সম্মিলিত বোর্ড আল হাইয়াতুল উলিয়া’র প্রধান। আর তার আওতাধীন সব প্রতিষ্ঠানে হাজার হাজার মেয়েরা দাওরায়ে হাদীস পড়ছে। তারা পরীক্ষা দিয়ে পাশ করে মাস্টার্সের মান পাচ্ছে। যা আল্লামা শফী নিজেই সরকারের কাছ থেকে আদায় করেছেন। এখানে তিনি কী করে নারী শিক্ষার বিরোধিতা করতে পারেন? তিনি এটাও জানেন যে, দেশের আলীয়া মাদরাসাগুলোয় হাজার হাজার নারী দীনি উচ্চশিক্ষা লাভ করছে। শরীয়তের পাবন্দি করে হাজারো মেয়েরা আধুনিক শিক্ষা লাভ করে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার ইত্যাদি হচ্ছে। যারা চরম বৈরি পরিবেশেও পর্দা ও আত্মসম্মান রক্ষা করেই এ সমাজে মানবতার সেবায় নিয়োজিত আছে। ঢাকায় এখন একাধিক হসপিটাল এমন আছে, যেখানে চিকিৎসা শাস্ত্রের সকল বিভাগে পরহেজগার ও শরয়ী পর্দাবিশিষ্ট নারী চিকিৎসক, বিশেষজ্ঞ ও সার্জন পর্যন্ত আছেন। এসব বিভাগ থেকে দেশের সব ধরনের ওলামা-মাশায়েখ ও উচ্চ পরহেজগার লোকেদের স্ত্রী-কন্যারা নিশ্চিন্তে উপকৃত হচ্ছেন। এতে বোঝা যায়, হুজুর নারীদের উচ্চশিক্ষাকে অস্বীকার করেননি। তিনি পরিবেশগত অবক্ষয়ের কথা বলেছেন।
ইতোমধ্যে আমরা হুজুরের বয়ানের পূর্ণ বিবরণ ব্যাখ্যাসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পাঠ করেছি। এতে হৈ চৈ করার মতো তেমন কিছুই পাওয়া যায়নি। তাছাড়া, ইসলাম ও মুসলমানদের অতীত যাদের জানা আছে, নিঃসন্দেহে তারা জানেন যে, একেবারে উম্মাহাতুল মু’মিনীনদের থেকে সাহাবীয়া হয়ে তাবেঈ, তাবে তাবেঈ নারী ব্যক্তিত্ব অনেক পাওয়া যায়। যারা কোরআন, হাদীস, ফিকাহ, ইতিহাস, ভাষা ও সাহিত্যের দিকপাল ছিলেন। ইসলামের দেড়হাজার বছরের কোনো শতাব্দীই এমন কীর্তিমতি নারী প্রতিভা থেকে খালি নয়।
ইংরেজ আমলে ভারতীয় সামাজিক নানা প্রথার প্রভাবে মুসলমানরাও নিজ ধর্মের নারীদের প্রতি বেশ সীমালঙ্ঘন করতে শুরু করে। হাক্কানী আলেম ও পীর-মাশায়েখরা নারীদের বিজাতীয় নিষ্পেশন থেকে মুক্তি দেন। তাদের ওপর ফরজ পরিমাণ দীনি শিক্ষা প্রদানের সুব্যবস্থা করেন। যে জন্য ভারত বর্ষের কোটি কোটি মুসলিম নারী যখন সরকারের অবহেলায় অক্ষর জ্ঞানহীন ছিলেন, তখন আলেম ও পীর-মাশায়েখদের চেষ্টায় এদের সবাই আবার কোরআন শরীফ পড়তে জানতেন। জীবনে চলার প্রয়োজনীয় শরীয়তি বিধি-বিধান জানতেন। ইসলামই বিশ্বে সর্বপ্রথম নারীদের সুস্থ পরিবেশে জীবনের সকল অঙ্গনে, জ্ঞান সাধনায়, উন্নত জীবন লাভের প্রচেষ্টায় উৎসাহিত করেছে। ইসলাম নির্দেশনা দিয়েছে যে, শিক্ষিত মা মানেই শিক্ষিত জাতি। এ নিয়ে উল্টো মন্তব্য বা বিতর্ক খুঁজে বেড়ানোর কোনো যৌক্তিকতা নেই। আর ইসলামের সপক্ষে দেশে যারা নানা বৈরিতা সত্তেও মানুষকে বোঝানোর চেষ্টা করে থাকেন তাদের জন্য সমস্যা হয় এমন কোনো কথা যেন অসাবধানতা বশতও কেউ না বলেন। সেদিকে সবাইকে খেয়াল রাখতে হবে। উপস্থাপনের ত্রুটিতে কিংবা বক্তব্যের সরলতায় একটি ভালো কথাও সমালোচনার যোগ্য হয়ে যায়। নাস্তিকতা ও ধর্ম বিদ্বেষের যুগে দীনের বাণী প্রচারেও হেকমতের প্রয়োগ অন্য যে কোনো সময়ের চেয়ে শতগুণ বেশি জরুরী। দেশের অসংখ্য ওলামা-মাশায়েখ তাদের এমন অভিপ্রায় ব্যক্ত করে থাকেন যে, হুজুরকে তার পরিমন্ডলে দরস-তাদরীস, ওয়াজ-নসীহত ইত্যাদিতে নিমগ্ন রাখা এসময় উত্তম। উন্মুক্ত জনসমাবেশে জাতীয় পর্যায়ের সভা-সমিতিতে বিশেষ করে মিডিয়ার মুখোমুখি তাকে দায়িত্বপূর্ণ আলোচনায় সামনে না রেখে একজন যোগ্য মুখপাত্রের সহযোগিতা নেওয়ায় এ মুহূর্তে সর্বোত্তম।
বয়স মানুষকে দুর্বল করে ফেলে। বিশেষ করে সময়ের ব্যবধান তার মন-মানসিকতার সাথে না থেকে বহুদূর এগিয়ে যায়। রাষ্ট্র ও সমাজের, অর্থনীতি ও পরিবেশের বাস্তবতায় বহু মাসআলাতেও সম্ভাব্য শিথিলতা কিংবা ছাড় এসে যায়। অতি প্রবীণ একজন মানুষ তখন নিজ পরিসরে ঘরোয়া কথা বার্তায় ফিট থাকলেও মুক্ত আকাশে, ফাস্ট মিডিয়ায় তার সংক্ষিপ্ত বাক্য ও ব্যাখ্যা সাপেক্ষ মন্তব্য বহু মত ও মনান্তর তৈরি করতে পারে। যেজন্য সংশ্লিষ্টদের নানা অঙ্গনে বহু ঝক্কি পোহাতে হয়। জলন্ত জিজ্ঞাসার সম্মুখীন হতে হয়। কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হয়। এসব যারা ফেইস করেন, তারাই বুঝবেন। অতএব, প্রায় শতায়ু এ মুরব্বী নির্দিষ্ট ব্যক্তি বা সমষ্টিকে নিজ মুখপাত্র বানিয়ে সুচিন্তিত ও নিখুঁত হেদায়াত দিলে সবারই মঙ্গল। গুটিকয় লোকের ভুল সিদ্ধান্ত, বর্ষীয়ান ব্যক্তিত্বের চিন্তা ও ভ‚মিকাকে বদনাম করা কিংবা তার ব্যাখ্যা সাপেক্ষ বক্তব্য অথবা এ জাতীয় নানা উপসর্গ তার ব্যক্তিত্বের যেমন ক্ষতি করতে পারে, তেমনই ইসলাম নিয়ে যত মানুষ এদেশে কঠিন বাঁধা বৈরিতা মোকাবেলা করেও কাজ করে যাচ্ছেন, অহেতুক তাদের চলার গতিকে বাধাগ্রস্ত ও আদর্শিক অবস্থানকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে পারে। অতএব, সতর্কতা ও বাস্তবতার পূর্ণ উপলব্ধির বিকল্প নেই।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (24)
Maruf Ahmed ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৫ এএম says : 0
উনার বক্তব্যের অডিও শুনতে চাই । উনি কোন্ প্রেক্ষাপটে এমন বক্তব্য দিয়েছেন , সেটাও বুঝতে হবে । কারন - দাওরায়ে হাদিস কে সরকার মাষ্টার্স সমমানের ডিগ্রী হিসেবে স্বীকৃতি ও মর্যাদা দিয়েছে । এই পরিপ্রেক্ষিতে উনি শিক্ষার বিপক্ষে বক্তব্য দিতে পারেন না ।
Total Reply(0)
Hafez Nurul Huda ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৬ এএম says : 0
Oni thik bolesen
Total Reply(0)
Abdullah Al Mamun ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৬ এএম says : 0
#আল্লামা আহমদ শফী সাহেবের মূল বক্তব্য হচ্ছে- কলেজ-ইউনিভার্সিটিতে মেয়েদের পাঠানোর আগে কলেজ-ইউনিভার্সিটির পরিবেশ-পরিস্থিতি সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং আশঙ্কামুক্ত রাখতে হবে। যদি তা না হয় তাহলে শিক্ষা তো দূরের কথা, ইজ্জত-সম্ভ্রম এমনকি জীবনটাই চলে যাওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। সুতরাং আশঙ্কাজনক অবস্থায় আমরা কলেজ ইউনিভার্সিটিতে যাওয়ার পরামর্শ দিতে পারি না। আগে আশঙ্কা দূর করার পদক্ষেপ নেয়া হোক। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একজন নারী, তিনি এই বিষয়টি আরো গভীরভাবে উপলব্ধি করে যথাযথ পদক্ষেপ নিলে তাহলে বিষয়টি নিয়ে ধুম্রজাল তৈরি হবে না। আসলে নিউজ পোর্টালগুলি বিভ্রান্তমূলক সংবাদ ছড়িয়ে আল্লামা আহমদ শফী সাহেবকে বিতর্কিত করছেন এবং তার নামে চালিয়ে দিচ্ছেন, তিনি স্কুল-কলেজে মেয়েদের পড়াতে নিষেধ করেছেন।
Total Reply(0)
হিমেল ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৭ এএম says : 0
আমাকে একজন শিক্ষিত মা দাও। আমি তোমাকে শিক্ষিত জাতি দিব। ইহা কি তাহলে ভুল জেনে আসছি?
Total Reply(0)
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৮ এএম says : 1
পড় তোমার প্রভুর নামে যনি তোমায় সৃষ্টি করেছেন। এইরকম হুজুররা শুধু দেশের না ইসলাম নিয়েও বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছেন।
Total Reply(0)
Masud Rana ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৮ এএম says : 1
সত্য কথা বলার সত্যি সাহস দরকার আল্লামাসফি সাহেবকে ধন্যবাদ।
Total Reply(0)
Md Alamin Biswash ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৮ এএম says : 0
আমাদের মেধা আজ কতটা দূ্র্বল। পরিষ্কার কথা বুঝতে কতটা কষ্ট অথচ হুজুরের কথাগুলোর প্রমানের অভাব নেই।তারপরও বিরোধীতা কেন?
Total Reply(0)
সাঈম ইসলাম ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৯ এএম says : 0
অাসুন পা চাটা দালালদের দাত ভাঙ্গা জবাব দিতে হবে
Total Reply(0)
Faruk Ahmmed ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৯ এএম says : 0
Allama Shofi is a wrong person if this is his speech. He knows hadish and Quran but he doesn’t know explaination. This type Alem doesn’t know what is the din Islam. They know the wrong way about Islam.
Total Reply(0)
Tanvir ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:১০ এএম says : 0
This a a true propaganda against Islamic scholar. I believe in educating women. He might have said it to his former or current students to encourage them to admit their kids in madrasa. The negative comments are coming only based on few sentences published by media and written by someone who does not like islamic scholars. What would you have done if the same lines were told by your father or father-in law? Ask the detail or use this kind of filthy words. You behave is the outcome of your schooling. Please learn to respect others opinion.
Total Reply(0)
mahfooz ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:১০ এএম says : 0
মধ্যপ্রাচ্যের মুসলীম দেশগুলোতে প্রচুর মহিলা ডাক্তার ইন্জিনিয়ার ও পিএইচডিধারী শিক্ষিকা রয়েছেন ও এখন সর্বোচ্চ শিক্ষা গ্রহন করেছেন। এইসব স্বল্পশিক্ষিত মোল্লা মাওলানাদের ইসলাম ও দেশের ক্ষতি করার বক্তব্য কেন পত্রিকায় ছাপা হয়? নারী শিক্ষা এইচ এস সি পর্যন্ত অবৈতনিক ও সম্ভাব্য বাধ্যতামূলক করা হোক।
Total Reply(0)
পূর্ণ শুন্য ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:১১ এএম says : 1
মিথ্যা বলেনি তিনি।কিন্তু কিছু নারী বাদীরা বিরোধিতা করবেই তার বক্তব্যের।
Total Reply(0)
M Ahmed Ali ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:১১ এএম says : 0
আল্লাম আহমদ শফি দাঃবাঃ এর বক্তব্য নারীদের মান মর্যদা বৃদ্ধির বক্তব্য।আর দালারা সার্থ হাসিল করতে মরিয়া হয় উঠেছে।
Total Reply(0)
Mir Md Mofazzal Hossain ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:১১ এএম says : 0
ইসলামে নারী ও পুরুষ সকলের জন্য জ্ঞান অর্জন করা ফরজ ।মেয়েরা ইসলামী নিয়ম অনুযায়ী চলে উচ্চতর শিক্ষা অর্জন করতে পারবে।
Total Reply(0)
Md Gr Ekhtiar ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:১২ এএম says : 1
যদি আল্লমা সফি সাহেবের কথা শুনতেন আমাদের দেশের বাবা মা রা তাহলে ধর্ষন নামে কিছু থাকতো না এই দেশে
Total Reply(0)
Md Gr Ekhtiar ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:১২ এএম says : 1
কথা টা নিয়ে যদি ভালো ভাবে চিন্তা করতেন তাহলে কেও আল্লামা সফি সাহেব কে দোষ দিতে পারতো না,আর যারা দোষ দিচ্ছি তাদের ফ্যামিলি তে খোজ খবর নয়ে দেখেন কি অবস্থা নামাজ নাই রোজা নাই পর্দা নাই ইহুদি নাসারা দের মতো জিবন জাপন করছে,বাবা মা মেয়ে ছেলে এক সাথে রাতে নেশা করছে,
Total Reply(0)
Md Gr Ekhtiar ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:১২ এএম says : 0
আর বাংলাদেশে কিছু বুদ্ধিজিবি আছে যারা মরে যেতে রাজি মসজিতে যায় না মুছ কাটে না কোন দি মাথায় চুল নাই তারাই আল্লামা সফি সাহেব কে দোষ দিতে পারে
Total Reply(0)
Mohammed Abdul Aziz ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:১৩ এএম says : 0
তাহলে মহিলা মাদ্রাসায় পাঠানোর কথা বললেন না কেন? মহিলা মাদ্রাসাও কি বন্ধ করে দেবেন??
Total Reply(0)
আবুল খায়ের ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:০৪ পিএম says : 0
শরয়ী বিধান মেনে নারী শিক্ষা অর্জন নিষিদ্ধ নয়। হযরত মাওলানা সাদ সাহেব (দাঃ) এর বক্তব্য নিয়েও একইভাবে সুবিধাবাদীরা বিভ্রান্ত ছড়িয়ে সমাজে অনাচার ও অশান্তি সৃষ্টি করা হয়েছিল এবং এখনও তা অব্যাহত আছে। কাজেই সকলকে মন্তব্য করতে সতর্ক হতে হবে, কারন একদিন এর জন্য জবাব দিতে হবে।
Total Reply(0)
jack ali ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:১৭ পিএম says : 0
Islam Belongs to Allah[SWT].....Only Allah has the sole Authority to issue fataawa---We muslim do not accept anybody's faaatwa--Except it has to be based on the Formula of Qur'an and Sunnah==== our Beloved Prophet---Prophet [SWT] prophesied "It is narrated from Hasan  from the narration of Ibn Lahya`a  from the narration of Daraaj  from `Abdur-Rahmaan ibn Jubair  from `Abdullah ibn `Amr bin al`Aas  that he (`Amr ibn al`Aas ) said, ‘I heard the Messenger of Allah  saying, “Most of the hypocrites of my Ummah will be the scholars of the Qur’an.’” 347" Allah also compared these type of Scholar with Donkey and Dog''''' 57 So called muslim populated country--not a single country including Bangladesh rule By the Law of Allah---Because of these Scholars'''We muslim invite these Scholar for Dollar ===Fear Allah and Unite under the Banner of Qur'an and Sunnah and establish Sharia law all over the 57 Countries---Scholars are like doctor of Ummah--they treat several kind of Illness of the Ummah of Our Beloved Prophet [SAW]----We warn all these scholars if you do not establish sharia law in bangladesh then wait until you die---then you will wake up from sleep---then no return but you will enjoy Fire In the Jahannam-----???
Total Reply(0)
Billal Hosen ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ৫:১২ পিএম says : 0
আর তোমরা স্বগৃহে অবস্থান করবে এবং জাহেলী যুগের মতো নিজেদেরকে প্রদর্শন করে বেড়াবে না। (সূরা আহযাব (৩৩)
Total Reply(0)
মাহমুদ ১৩ জানুয়ারি, ২০১৯, ১১:২৫ পিএম says : 0
হুজুরের কথা শুনে জারজ সন্তানদের জালাপরা শুরু হয়ছে
Total Reply(0)
মোহাম্মদ সালমান ১৪ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:৩৪ পিএম says : 0
আল্লামা আহমদ শফী যা বলেছেন ঠিত বলেছেন। কারণ বর্তমান যুগের ছেলে মেয়েরা যেভাবে স্কুল কলেজে রাস্তা ঘাটে। চলা ফেরা করে তা কুনো শিক্ষিত জাতির কাজ হতে পারেনা।
Total Reply(0)
Muhammad Ehtasham ১৭ জানুয়ারি, ২০১৯, ৮:৪২ এএম says : 0
আল্লামা শফী সাহেবের কথা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সব কথা আমি শুনেছি।তার কথা আলেমগণ ছাড়া কেউ বুঝবে না।যারা খন্ডিতভাবে প্রচার করেছেন,তারা বামপন্থীদের পপুলারিটি অর্জন করার জন্যই করেছেন।
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন