শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

মুসলমান হিসেবেই আমরা গর্বিত

লালদীঘি ময়দানে মুনিরীয়া যুব তবলীগ কমিটির কনফারেন্সে এ এম এম বাহাউদ্দীন

চট্টগ্রাম ব্যুরো | প্রকাশের সময় : ১৬ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:০৪ এএম

ঐতিহাসিক লালদীঘি ময়দানে গতকাল (সোমবার) গাউছুল আজম কনফারেন্সে প্রধান অতিথি কাগতিয়ার পীর আল্লামা অধ্যক্ষ শায়খ ছৈয়্যদ মুহাম্মদ মুনির উল্লাহ আহমদী মাদ্দাজিলুহুল আলী বলেছেন, দুনিয়া এবং আখেরাতের মুক্তির জন্য ইসলামই একমাত্র পথ। আত্মশুদ্ধির পাশাপাশি নৈতিক সমাজ বিনির্মাণে তিনি সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সভাপতি ও দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক আলহাজ্ব এ এম এম বাহাউদ্দীন বলেন, বাংলাদেশ ৯২ ভাগ মুসলমানের দেশ, এটি আমাদের বড় পরিচয়। আত্মপরিচয় ছাড়া কোন জাতি এগিয়ে যেতে পারে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমাদের আত্মপরিচয় সঙ্কট নেই। মুসলমান হিসেবেই আমরা গর্বিত।
অরাজনৈতিক এবং আধ্যাত্মিক সংগঠন মুনিরীয়া যুব তবলীগ কমিটির উদ্যোগে আয়োজিত এ কনফারেন্সকে ঘিরে লালদীঘি ময়দান ও আশপাশের এলাকায় এক উৎসবমুখর পরিবেশের সৃষ্টি হয়। নির্ধারিত সময়ের আগে বেলা ১টায় পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে শুরু হওয়া এ মাহফিল চলে গভীর রাত অবধি।
কনফারেন্সে সভাপতিত্ব করেন সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে কাগতিয়া দরবারের পীর অধ্যক্ষ ছৈয়্যদ মুনির উল্লাহ আহমদী বলেন, পাপের সয়লাবে নিমজ্জিত ব্যক্তি হযরত গাউছুল আজমের সংস্পর্শে নূরে মোস্তফার আলোয় গভীর অনুতাপ অনুশোচনায় কাঁদতে কাঁদতে হয়ে উঠেন একজন খোদাভীরু বান্দা। ফরজের পাশাপাশি সুন্নাত ও নফল ইবাদতের মাধ্যমে স্থায়ীভাবে ঠাঁই করে নেয় খোদা নবীর প্রেমের ঠিকানায়। আর এমনিভাবে শুরু হয় খোদা পাবার অভিষ্ঠ লক্ষ্যে চিরশুদ্ধ অভিযাত্রা। যেখানে নিহিত খোদায়ী শান্তি, বেহেশতি প্রাপ্তি, মুহাব্বতের তৃপ্তি। তিনি সবাইকে আত্মশুদ্ধির পাশাপাশি সমাজে অন্যায়, অবিচার আর নৈতিক অবক্ষয়রোধে ভূমিকা রাখার উদাত্ত আহ্বান জানান।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক এ এম এম বাহাউদ্দীন আরও বলেন, এ উপমহাদেশে ৬০ কোটি মুসলমানের বসবাস। বাংলাদেশে মুসলমানের সংখ্যা ১৬ কোটি। বাংলাদেশ ৯২ ভাগ মুসলমানের দেশ। এটাই এদেশের বড় পরিচয় এবং অনন্য বৈশিষ্ট্য। মুসলমান হিসেবে এদেশের মানুষ গর্ববোধ করে উল্লেখ করে তিনি বলেন, জাতি হিসেবে আমাদের আত্মপরিচয়ের সঙ্কট নেই। আর এ কারণেই বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। উন্নয়ন ও অগ্রগতির জন্য ইসলামী মূল্যবোধ ও নিজস্ব সংস্কৃতির বিকাশ ঘটাতে হবে। প্রতিবেশী ভারতের মুসলমানদের উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, সেখানে শত বছর ধরে মুসলমানরা শাসন করেছে। কিন্তু এখন তারা সেখানে চরম দুঃসময় পার করছে।
নির্বাচনসহ দেশের সব উন্নয়ন এবং অগ্রগতিতে যুবকদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে তিনি বলেন, যুবকরাই আগামী দিনের নেতৃত্ব দেবে। কাগতিয়া দরবার যুবকদের জন্যই কাজ করে যাচ্ছে। মাদরাসা শিক্ষায় শিক্ষিত তরুণরা নিজেদের পরিশুদ্ধ করার পাশাপাশি সমাজ গঠনেও অনন্য ভূমিকা রাখছে। কাগতিয়া পীরের শিক্ষামুখী কর্মকান্ডের প্রশংসা করে ইনকিলাব সম্পাদক বলেন, তার সাফল্য এদেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। শিক্ষা থেকে শুরু করে দেশ পরিচালনায় নারীরা এগিয়ে যাচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশের প্রধানমন্ত্রী নারী, শিক্ষামন্ত্রীও নারী। মাদরাসায় লাখ লাখ মেয়েরা পড়ালেখা করছে। তারাই আগামী দিনে একজন সৎ, চরিত্রবান মা হিসেবে দেশকে এগিয়ে নেবে। আদর্শ নাগরিক গড়ে তুলতে নারী শিক্ষার কোন বিকল্প নেই।
বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীন মহাসচিব ও ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যক্ষ আল্লামা শাব্বীর আহমদ মোমতাজী বলেন, জমিয়াতুল মোদার্রেছীন তিন লাখ শিক্ষকের নেতৃত্ব দিচ্ছে। এসব শিক্ষকরা মাদরাসা শিক্ষার মাধ্যমে আদর্শ নাগরিক তৈরিতে ভূমিকা রাখছে। কাগতিয়া দরবারের সাথে জড়িতদের বেশিরভাগ তরুণ উল্লেখ করে তিনি বলেন, আত্মার পরিশুদ্ধির পাশাপাশি এ তরুণরা সমাজ উন্নয়নেও ভূমিকা রাখছে।
মুনিরীয়া যুব তবলীগ কমিটি বাংলাদেশ এর উদ্যোগে আয়োজিত কনফারেন্সে বিশেষ অতিথি আরও বক্তব্য রাখেন ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ, বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর একেএম ছায়েফ উল্ল্যা, রাউজান উপজেলা চেয়ারম্যান একেএম এহছানুল হায়দার চৌধুরী বাবুল, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবুল মনছুর, চট্টগ্রাম চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম, চবি গণিত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. জালাল আহমদ, এলবিয়ন গ্রুপের প্রধান উপদেষ্টা¡ মো. নেজাম উদ্দীন, মদিনা গ্রুপ অব ইন্ডাষ্ট্রিজের চেয়ারম্যান আবু মোহাম্মদ।
এতে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আল্লামা মুফতি মুহাম্মদ ইব্রাহীম হানফি, আল্লামা মুফতি আনোয়ারুল আলম ছিদ্দিকি, আল্লামা মোহাম্মদ আশেকুর রহমান, আল্লামা বদিউল আলম আহমদী, আল্লামা এমদাদুল হক মুনিরী, আল্লামা মুহাম্মদ সেকান্দর আলী ও আল্লামা মুহাম্মদ ফোরকান।
সকাল থেকেই চট্টগ্রামের আশপাশের বিভিন্ন উপজেলা রাউজান, রাঙ্গুনিয়া, হাটহাজারী, ফটিকছড়ি, সীতাকুন্ড, বোয়ালখালী, আনোয়ারা পটিয়া ছাড়াও রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার-মহেষখালী থেকে দলে দলে গাড়িযোগে কাগতিয়া দরবারের অসংখ্য অনুসারী, ভক্ত ও সাধারণ মুসলমানেরা কনফারেন্সস্থল লালদীঘি ময়দানে আসতে থাকে। চট্টগ্রাম ছাড়াও ফেনী, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চাঁদপুর ও ঢাকা থেকেও কাগতিয়া দরবারের হাজার হাজার অনুসারী ও ধর্মপ্রাণ মানুষ উপস্থিত হন। কনফারেন্সে শরিক হতে বহির্বিশ্বের বিভিন্ন দেশ সউদি আরব, ওমান, কানাডা ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই, আবুধাবী, শারজাহ্ হতেও কাগতিয়া দরবারের শত শত অনুসারী সপ্তাহখানেক পূর্ব থেকে বাংলাদেশে আসেন। শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক আলোকসজ্জিত করা হয় এবং চট্টগ্রামের প্রায় সকল প্রবেশমুখে ও বিভিন্ন উপজেলায় উত্তোলন করা হয় তোরণ। মাগরিবের আগেই লালদীঘি ময়দান ও এর আশপাশের এলাকা, সড়ক কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে জনসমুদ্রে রূপ নেয়।
মিলাদ ও কিয়াম শেষে প্রধান অতিথি দেশ, জাতি ও বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর ঐক্য, সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি, অসহায় নির্যাতিত মুসলমানদের হেফাজত এবং দরবারের প্রতিষ্ঠাতা গাউছুল আজম রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুর ফুয়ুজাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত পরিচালনা করেন।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (19)
Abdul Hakim Rahat ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৪৫ এএম says : 0
100% Right. I Salute you sir for your excellent roll at Jamiatul mudarresin. I hope your organization play it's leading roll to stablish complete Islami education in our country with each criteria.
Total Reply(0)
Zulfiqar Ahmed ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৪৬ এএম says : 0
সহমত। মুসলমানের চেয়ে বড় পরিচয় আর কি হতে পারে। যারা হিনমন্যতায় ভোগে তাদের ইমানের দুর্বলতা ছাড়া আর কিছু নাই।
Total Reply(0)
Jahir Ebrahim ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৪৮ এএম says : 0
Yes sir, We have no identity crisis. As a muslim we proud more and more, this is actual identity.
Total Reply(0)
Kamal Hossain ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৪৯ এএম says : 0
ঠিকই বলেছেন। বিশ্বের বৃহত্তম মুসলিম জনগোষ্ঠীর দেশ ইন্দোনেশিয়ায় ইসলামি শাসন কায়েম অনেকটা সময়ের ব্যাপার। মাশায়াল্লাহ সম্প্রতি আমরা লক্ষ করেছি দেশটির কয়েকটি প্রদেশে ইসলামি হুকুমত অনযায়ী শাসন করা হয়। বর্তমানে ক্ষমতার পালাবদলেও তাদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। সেখানকার আলেম সমাজকে উপেক্ষা করে ক্ষমতায় আসা কোনো দলের পক্ষে অসম্ভব প্রায়। তারা মুসলিম হিসেবেই গর্ব করে।
Total Reply(0)
Mohammad Mosharraf ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৫০ এএম says : 0
আমি আপনার সঙ্গে সহমত। তবে আমি মনে করি সফলতা আনতে হলে দেশের আলেম সমাজের মাঝে ঐক্য আনতে হবে। কেননা আল্লাহ কুরআনে বলেছেন- তোমরা আল্লাহর রজ্জুকে শক্তভাবে আকড়িয়ে ধরো, দলে দলে বিভক্ত হয়ে পড় না।
Total Reply(1)
saif ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১০:০০ এএম says : 4
মোশারফ ভাই আপনাকে সালাম, এই কথাটাই লিখার ইচ্ছা ছিল আসলে এটাই বাস্তব। ঐক্য ছাড়া কোন জাতি টিকেথাকতে পারেনা। ঈমান, এর পরে ঐক্য মুসলমানদের বড় শক্তি ছিল। আজকে নিজেদের দুর্বলুতা, জ্ঞ্যানের অভাব, এবং কিছু শল্পশিক্ষিত ব্যক্তিকে সমাজে আলেম হিসেবে গন্যকরার ফলে, আমরা দলে দলে ভিবক্ত হয়েছি। যার ফলে দীনি এবং দুনিয়ায়ী উভয় দিকে আমরা দূর্বল ও পিছিয়ে যাচ্ছি। আলেম সমাজের মতের অমিল এনবং এবং ইসলামিক দলের সংখ্যা যদি গননা করেন তবেই বুঝতে পারবেন।আল্লাহ্‌ পাক আমাদের সকলকে হিদায়েত নসিব করুন।
Hannan Zilani ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৫২ এএম says : 0
১০০ % সঠিক। আজ জাতির ক্রান্তিলগ্নে ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য জমিউতুল মুদারেসিনের প্রতিষ্ঠাতা মরহুম মগফুর মাওলানা আব্দুল মান্নান সাহেব (রাহঃ)এর মত সুদক্ষ মহান ব্যাক্তিত্ববান পুরুষের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছে আলেম সমাজ, গোটা দেশ ও জাতি।
Total Reply(0)
Hannan Zilani ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৫২ এএম says : 0
১০০ % সঠিক। আজ জাতির ক্রান্তিলগ্নে ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য জমিউতুল মুদারেসিনের প্রতিষ্ঠাতা মরহুম মগফুর মাওলানা আব্দুল মান্নান সাহেব (রাহঃ)এর মত সুদক্ষ মহান ব্যাক্তিত্ববান পুরুষের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছে আলেম সমাজ, গোটা দেশ ও জাতি।
Total Reply(0)
Ameen Munshi ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৫৩ এএম says : 0
Insha'allah, near future Our Society will proud to introduce self as a Muslim.
Total Reply(0)
Abir Khan ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৫৪ এএম says : 0
শুকরিয়া জনাব। আমরা তেমনটায় চাই। আর আমরা অবহেলিত থাকতে চাই না।
Total Reply(0)
Sarfaraz Ahmed ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৫৪ এএম says : 0
আমি বিশ্বাস করি, জমিয়াতুল মোদার্রেছীন রাজনীতির সাথে না থাকলেও সুষ্ঠু রাজনৈতিক সংস্কৃতি চর্চায় পরোক্ষভাবে হলেও অবদান রাখবে। দেশের তওহীদি জনতাকে কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে ঐক্যবদ্ধ করবে। ইসলামি শিক্ষা বাস্তায়নে অগ্রণী ভূমিকা রাখবে।
Total Reply(0)
Bahlul ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৫৫ এএম says : 0
ধন্যবাদ স্যার। আমরা ভোলার শিক্ষকরা মাদরাসা শিক্ষকদের একক ও অরাজনৈতিক সংগঠন বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সাথে অতীতেও ছিলাম, সামনেও থাকবো, সবসময় আছি। জমিয়তের হাত ধরে এদেশে ইসলামের অনেক খেদমত হয়েছে, ইনশায়াল্লাহ সামনের দিনগুলোতেও হবে।
Total Reply(0)
Ala uddin ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৫৫ এএম says : 0
Great statement. May Allah grant your expectation and We also want that.
Total Reply(0)
Farooq Farooq ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৫৬ এএম says : 0
যারা বলে বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে ধর্মনিরপেক্ষ মতবাদের ওপর, আমি তাদের হয় বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী অথবা মুর্খ বলবো। কেননা তৎকলীন পূর্ব বাংলা ভারত থেকে বিভক্ত হয়েছে শুধু ধর্মের কারণে। আর সেটা হলো ইসলাম। পশ্চিমবঙ্গ আর আমাদের মধ্যে বিভক্ত হওয়ার মতো আর একটা কারণ কেও দেখাতে পারবে না। আমরা মুসলিমনা সসম্মান ও অধিকার নিয়ে বেঁচে থাকার জন্যই এই ভূখন্ডের জন্ম। তাই মুসলিম পরিচয়ই আমাদের বাংলাদেশিদের গর্বের পরিচয়।
Total Reply(0)
Mohammed Shah Alam Khan ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৫৭ এএম says : 0
Thanks to my favorite Editor, Mr. A M M Baha Uddin. I expect your success every aria your life.
Total Reply(0)
শাহে আলম ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৫৭ এএম says : 0
দৈনিক ইনকিলাবের প্রতিষ্ঠাতা আলহাজ হজরত মাওলানা এম. এ. মান্নান (রহঃ) যেভাবে এ দেশের ইসলাম, মুসলমান ও মাদ্রাসা শিক্ষার জন্য কাজ করে গেছেন ঠিক একইভাবে তার সুযোগ্য সন্তান এ এম এম বাহাউদ্দীন সাহেবেও কাজ করছেন। এজন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করি, এই পরিবার ও তাদের সকল কর্মকাণ্ডের প্রতি তিনি যেন রহমত ও বরকত দান করেন।
Total Reply(0)
Hasib Billah ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৫৮ এএম says : 0
Thanks Sir, I like you & Your Organization. I also think Jamiatul Mudarresin is the leading platform of Bangladesh which always play it's active roll for Islami education.
Total Reply(0)
রিপন ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:৫৯ এএম says : 0
আমরা বাংলাদেশিরা মুসলিম এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় গর্বের বিষয়। বাকি সব...
Total Reply(0)
saad ahmed ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ২:০৭ এএম says : 0
Every religious peoples are proud about their own religion and culture but before that all human being must be proud as a human.
Total Reply(0)
Nannu chowhan ১৫ জানুয়ারি, ২০১৯, ৮:২৭ এএম says : 0
Thanks, that's 100%true we should proud to be a moslim,we should continue believe on it & practice on islamic way of life also we shouldn't follow the life of monafiq or kafeer,we believe on Almighty Allah & following the nobi mohd.s:a:
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন