মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১, ১৩ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

জামায়াত নিষিদ্ধে অপেক্ষা করতে হবে

সংসদে প্রশ্নোত্তরে শেখ হাসিনা

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:০৩ এএম

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি নিষিদ্ধ হবে কি না, সে বিষয়টি জানতে রায় পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। এ সংক্রান্ত মামলার রায় শিগগির হবে বলে আশা করা যায়।
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে গতকাল বুধবার জাতীয় সংসদে প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত ত্রিশ মিনিটের প্রশ্নোত্তর পর্বে তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান নজিবুল বশর মাইজভান্ডারীর এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, জামায়াতে ইসলামীকে এ দেশের মানুষ প্রত্যাখ্যান করেছে। তাদের নিষিদ্ধ করার জন্য আদালতে একটি মামলা রয়েছে। সেই মামলার রায় যতক্ষণ পর্যন্ত না হবে, ততক্ষণ আমরা কোনো কিছু করতে পারব না। জামায়াতের কোনো নিবন্ধন নেই। তবে এটা ন্যক্কারজনক যে তারা নিবন্ধিত না হয়েও জামায়াতের নামে ভোট করেছে। বিএনপির সঙ্গে একযোগে জোট করে ধানের শীষ নিয়ে প্রার্থী হয়েছিল। কিন্তু জনগণ তাদের ভোট দেয়নি। সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে। তারেক রহমানসহ দন্ডিত পলাতক আসামীদের দেশে ফিরিয়ে এনে সাজা কার্যকরের আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি বলেন, যারা অপরাধী, মানুষ খুন করা থেকে শুরু করে যারা মানিলন্ডারিং করেছে, এতিমের অর্থ আত্মসাত করেছে, দুর্নীতি এ সমস্ত মামলায় যারা সাজাপ্রাপ্ত, যারা বিদেশে পালিয়ে আছে, পলাতক আসামী তাদেরকে ফিরিয়ে আনার জন্য আমাদের আলোচনা চলছে। আমি বিশ্বাস করি আমরা তাদের ফিরিয়ে এনে সাজা কার্যকর করতে পারবো। প্রধানমন্ত্রী বলেন, জামায়াত যুদ্ধাপরাধী পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর দোসর ছিল। এদেশে গণহত্যা থেকে শুরু করে নারী ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ নানা ধরনের তারা অপরাধ করেছে। স্বাধীনতার পর তাদের অপরাধের বিচার জাতির পিতা শুরু করেছিলেন। তিনি বলেন, জাতির পিতাকে নির্মমভাবে হত্যার পর জিয়াউর রহমান অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে তাদের বিচার বন্ধ করে দেয়, তাদের ভোটের অধিকার দেয়, রাজনীতি করার সুযোগ করে দেয়। যেটা আমাদের সংবিধানে ছিল না। সংবিধানের ১২ অনুচ্ছেদ বিলুপ্ত করে তাদের রাজনীতি করার সুযোগ করে দেয়।
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয় ছিল প্রত্যাশিত সরকারি দলের সংসদ সদস্য মাহফুজুর রহমানের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত ৩০ ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে এদেশের আপামর জনসাধারণ বিপুল ভোটে বিজয়ী করেছে। এ বিজয় ছিল খুবই প্রত্যাশিত। নির্বাচনের প্রাক্কালে দেশি-বিদেশী বিভিন্ন জরিপের ফলাফলে এরকম পূর্বাভাসই দেয়া হয়েছিল। লন্ডন-ভিত্তিক ইকোনমিক ইনটেলিজেন্স ইউনিট এবং রিসার্স এ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট সেন্টারের জরিপের ফল সবাই লক্ষ্য করেছেন। আর আমাদের ল্যান্ড-স্লাইড বিজয়ের বহুবিধ কারণ রয়েছে।
তিনি বলেন, একটি সমাজের প্রায় সকল শ্রেণী-পেশার মানুষ যখন কোন দলের প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করেন, তখন তাঁর পক্ষে গণজোয়ারের সৃষ্টি হয়। আমাদের বেলায় তাই হয়েছে। এদেশের মানুষ আমাদের ইশতেহারের পক্ষে নিরঙ্কুশ রায় প্রদান করেছেন। তিনি বলেন, যে কোন গণতান্ত্রিক নির্বাচন হলো পক্ষ এবং প্রতিপক্ষের মধ্যে ভোটারদের সমর্থন আদায়ের প্রতিযোগিতা।প্রতিপক্ষ শক্তিশালী হলে প্রতিযোগিতা জোরালো হয়। কিন্তু এবারের নির্বাচনে আমাদের যারা প্রধান প্রতিপক্ষ ছিল তাদের কোন নির্বাচনী প্রস্তুতি বা কৌশল ছিল বলে আমার মনে হয়নি। বিএনপি-জামায়াত জোটের ভরাডুবির কারণ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, নির্বাচনে তারা এক আসনে ৩-৪ বা তারও বেশি প্রার্থী মনোনয়ন দিয়েছিল। তাদের বিরুদ্ধে ব্যাপক মনোনয়ন বাণিজ্যের অভিযোগ ছিল। তারা দূর্বল প্রার্থী দিয়েছিল। নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলে কে প্রধানমন্ত্রী হবেন- সে বিষয়ে অনিশ্চয়তা ছিল। নিজেরা জনগণের জন্য কী করবে, সে কথা তুলে ধরতে ব্যর্থ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপিধানের শীষ মার্কায় যুদ্ধাপরাধী জামায়াত নেতাদের মনোনয়ন তরুণ ভোটাররা মেনে নিতে পারেনি। তরুণেরা আর যাই হোক স্বাধীনতাবিরোধী শক্তির পক্ষ নিতে পারে না। এসব কারণে ভোটারগণ বিএনপির দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলেন এবং নৌকার অনুক‚লে এবার গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছিল। আর সেই কারণেই আমাদের এই বিশাল বিজয় অর্জন। তাই এ বিজয়কে আমি দেশের মানুষের বিজয় বলে মনে করি।
রেকর্ডের জন্য রাজনীতি করি না সরকারি দলের সংসদ সদস্য শফিকুল ইসলাম শিমুলের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি রেকর্ডের জন্য রাজনীতি করি না। আমার বাবা এবং সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার সময় আল্লাহ’র অশেষ কৃপায় আমরা দু’বোন প্রাণে বেঁচে যাই। আমি এর আগে কোনদিন চিন্তাই করিনি জাতীয় রাজনীতিতে আসব। যদিও ছাত্রাবস্থাতেই আমি রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলাম।
তিনি বলেন, হত্যা, মামলা, জেল-জুলুম, হত্যার পরিকল্পনা, গ্রেনেড আক্রমণ কোন কিছুই আমাকে আমার সংকল্প থেকে বিচ্যুত করতে পারেনি। আর আমার সংকল্প হচ্ছে আমার বাবা, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করা। তিনি দেশটা স্বাধীন করেছিলেন, কিন্তু মানুষকে অর্থনৈতিকভাবে মুক্ত করার আগেই বর্বর ঘাতকের বুলেটের আঘাতে নির্মমভাবে নিহত হন। আমার প্রতিজ্ঞা ছিল এ দেশের মানুষের রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক মুক্তি।এ দেশের সাধারণ মানুষ যাতে ভালোভাবে বাঁচতে পারেন, উন্নত-সমৃদ্ধ জীবনের অধিকরী হতে পারেন- তা বাস্তবায়ন করাই আমার জীবনের একমাত্র লক্ষ্য। শেখ হাসিনা বলেন, প্রধানমন্ত্রীত্ব আমার কাছে উপভোগের কোন বিষয় নয়, এটি একটি দায়িত্ব এবং অবশ্যই কঠিন দায়িত্ব। যখনই আপনারা আমাকে এ দায়িত্ব দিয়েছেন, তখনই আমি আরও বেশি করে দায় বোধ করছি।
২০১৯ সালের ডিসেম্বরের মধ্যেই পদ্মা সেতু
জাতীয় পার্টির ডা. রস্তম আলী ফরাজীর প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী জানান, সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকা ব্যয়ে পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ এগিয়ে চলছে। এরইমধ্যে এ প্রকল্পের ৬২ শতাংশ ভৌত কাজ সম্পন্ন হয়েছে। তিনি বলেন, কারিগরি দিক থেকে অত্যন্ত জটিল এ সেতুর পাইল ড্রাইভিং চলাকালে সয়েল কন্ডিশনের কারণে কিছু পাইলের পুনরায় ডিজাইন করতে হয়েছে। দেশি ও আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞগণের পরামর্শ অনুযায়ী এসকল পাইলের ডিজাইন সম্পন্ন করতে কিছুটা অতিরিক্ত সময়ের প্রয়োজন হয়েছে। এ সত্তে¡ও চলতি ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসের মধ্যে পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, পদ্মা সেতুতে রেল সংযোগ স্থাপন এবং পদ্মা সেতু হয়ে ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা হতে বরিশাল পর্যন্ত রেল সংযোগ স্থাপনের কাজও চলছে। পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের আওতায় ঢাকা, ফরিদপুর, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, শরিয়াতপুর ও মাদারীপুর জেলার ৫৮২ একর ভূমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। ঢাকা, মুন্সীগঞ্জ, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, নড়াইল ও যশোর জেলার অবশিষ্ট ১ হাজার ২০৩ একর ভূমি অধিগ্রহণের কাজ চলছে। এছাড়া গত ২৭ এপ্রিল চীনের এক্সিম ব্যাংকের সঙ্গে ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এছাড়া গত ১৪ অক্টোবর প্রকল্পের মূল কাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছি। সবশেষ ২০১৮ সাল পর্যন্ত প্রকল্পের অগ্রগতি ১৬ দশমিক ৭০ শতাংশ।
তিনি জানান, বরিশাল জেলাকে রেলওয়ে নেটওয়ার্কের আওতায় আনার লক্ষ্যে ভাঙ্গা হতে বরিশাল হয়ে পায়রা বন্দর পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। বিশদ নকশা প্রণয়নসহ সম্ভাব্যতা সমীক্ষা বাস্তবায়ন অগ্রগতি ৩৯ শতাংশ। জাতীয় পার্টির মুজিবুল হক চুন্নুর প্রশ্নের জবাবে সংসদ নেতা শেখ হাসিনা বলেন, সর্বশেষ সার্ভে অনুযায়ী দেশে ২৬ লাখের মতো বেকার রয়েছে। বেকারত্ব দূর করতে আমরা নানাবিধ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি। ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল গঠিত হয়ে সেখানে প্রায় সোয়া কোটি মানুষের কর্মসংস্থান হবে।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (2)
Ahmed ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১০:৩৭ এএম says : 0
Why the question of ban. Bangladesh is the Peoples Republic of Bangladesh. Let it be decided by the public. We should honor the peoples verdict.
Total Reply(1)
Mohammed Shah Alam Khan ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:৫৩ এএম says : 4
@ Mr. Ahmed,There is no question to keep Jamat to play in the political field. They are entry Bangladesh was banned in 1997. Again there leaders where hangs to death for their entry Bangladesh subversive activities. No question arises for a further verdict.
Mohammed Shah Alam Khan ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ৮:৫১ এএম says : 0
জামাতে ইসলাম ’৭১ রাজাকার বা ঘাতক দল হিসাবেই পরিচিত এবং বাংলাদেশ জন্মের সাথে সাথে নিষিধ্য ঘোষিত হয়েছিল। কিন্তু আমাদের তথাকথিত মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের লোক কামাল মিয়া এসব সংবিধানে আনেননি। সেই সুযোগে জিয়া মিয়া প্রথমে শিবিরকে প্রশ্রয় দিয়ে জামতকে শক্তিশালী করে তারপর বহুদলীয় রাজনিতীর নামে জামাতকে এই দেশে পুনরায় রাজনীতি করার অনুমতি প্রদান করে। আর ক্রমান্বয়ে জামাত প্রথমেই আন্তর্জাতিক ভাবে তাকে শক্তিশালী করে বিভিন্ন এনজিও তৈরী করে বিদেশীদের কাছ থেকে প্রচুর ডলার হাতিয়ে নেয়। এবং মধ্যপ্রাচ্যে তাদের (জামাতের) প্রচুর কর্মীকে বিনা পয়সায় পাঠায় একমাত্র শর্ত সেটা হচ্ছে দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকতে হবে এবং চাকুরি বা ব্যাবসা বা এনজিও দাঁড়িয়েগেলে সরাসরি দল না করলেও দলকে আর্থিক ভাবে সাহায্য করতে হবে। শুধু তাই নয় ’৭৫ সালের পরথেকেই জামাত বাংলাদেশের ক্ষমতায় পেছনের দরজা দিয়ে ছিল। পরে সরাসরি ক্ষমতায় চলে আসে এবং স্বাধীনতার পক্ষের শক্তিকে সমূলে উৎখাত করতে গিয়ে লেজে গোবরে করে ফেলে তাই আজ তাদের এই পরিণতি হয়েছে। সেজন্যেই ’৭২ সালের সরকার যেভুল করেছিল সেতা বর্তমান সরকার করবেনা তাই আদলতের রায়ের উপরই সিদ্ধান্ত নিবে এটাই হবে বড় জয়। নিন্দুকেরা বলছে এটা কামাল মিয়া ইচ্ছা করেই করেছে সেজন্যেই তড়ি ঘড়ি করে একটা যেনতেন সংবিধান এক বছরের মধ্যে দাড়া করিয়ে দিয়ে বাহবা কুড়িয়েছিলেন। তিনি যদি দেশটা কিভাবে স্বাধীন হয়েছে, কেন স্বাধীন হল বিস্তারিত সংবিধানে সংযুক্ত করত তাহলে বাংলার ইতিহাস নিয়ে জিয়া মিয়া খেলা করতে পারতেন না। কে স্বাধীনতার ঘোষনা দিয়েছে, কাকে জাতীর জনক উপাধি দেয়া হয়েছে, কারা যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছে, কত লোক শহীদ হয়েছে, কারা স্বাধীনতার বিরোধী ছিলো ইত্যাদি আরো অনেক প্রশ্ন আছে যা নাকি এই সংবিধানে আসেনি। এসব কারনেই দোসরেরা বাংলা ভাষী হবার করানেই পাকিস্তান সমর্থক হয়েও আজ আমাদের মধ্যে ঢুকে পরেছে এবং আমাদেরকেই নাজেহাল করছে। এরাই হচ্ছে বাংলার অপশক্তি আর এদের সাথে আবার এখন যোগদিয়েছে অনেক হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন কারন আমাদের দেশে পাকিস্তানি আমাদেরকে (বাংলা ভাষী মোসলমান) বাংলার প্রতিছবিই মনে করেনা। সেই কারনেই হিন্দুরাই বাংলা সভ্যতার একক দাবীদার হয়ে দাড়িয়েছে। আর আমার মতে এসবের কারণই হচ্ছে কামাল মিয়া সংবিধানকে পরিপূর্ণ ভাবে প্রণয় করেননি। কাজেই প্রধানমন্ত্রী সঠিক বলেছেন এখন জামাতকে স্থায়ী ভাবে বাতীল করতে হলে সেটা উচ্চ আদালত থেকেই হতে হবে। আল্লাহ্‌ আমাকে সহ সাবাইকে সকল দিকে খেয়াল রেখে তারপর বিচার বিবেচনা করে মন্তব্য করার ক্ষমতা দান করুন। আমিন
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন