শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

ইটভাটায় বিপর্যস্ত পরিবেশ

১০ হাজার ইটভাটার ৪ হাজারই অবৈধ

রফিক মুহাম্মদ | প্রকাশের সময় : ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:০৩ এএম

ইটভাটার বিষাক্ত কালো ধোঁয়া ও বর্জ্যে বিপন্ন হচ্ছে পরিবেশ। এতে ভাটার আশপাশের এলাকা, নদী, শহরাঞ্চল ও গ্রামীণ জনপদের জনস্বাস্থ্য মারাত্মক হুমকির মুখে। পরিবেশ বিশেষজ্ঞদের মতে, ইটভাটা সৃষ্ট দূষণে বয়স্ক ও শিশুরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ইটভাটার কালো ধোঁয়ার কারণে মানুষের ফুসফুসের সমস্যা, শ্বাসকষ্ট ও ঠান্ডাজনিত নানা রোগ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ইটভাটাগুলোতে অবাধে পোড়ানো হচ্ছে জ্বালানি কাঠ। এতে উজাড় হচ্ছে গাছপালা। অধিকাংশ ইটভাটায় পরিবেশগত ছাড়পত্র ও জেলা প্রশাসনের লাইসেন্স ছাড়াই চলছে ইট পোড়ানো কার্যক্রম। ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইনে (২০১৩) নিষেধ থাকা সত্তে¡ও বেশির ভাগ ভাটাই স্থাপন করা হয়েছে বা হচ্ছে লোকালয় তথা মানুষের বসতবাড়ি, গ্রাম-গঞ্জ, শহর-বন্দরের অতি সন্নিকটে, কৃষি জমিতে, নদীর তীরে, পাহাড়ের পাদদেশে। ইটভাটায় ব্যবহার করা হচ্ছে আবাদি জমির উপরিভাগ, নদীর তীর এবং পাহাড়ের মাটি, যা আইনে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। কাঠ ও অত্যন্ত নিম্নমানের কয়লা পোড়ানো এবং স্বল্প উচ্চতার ড্রাম চিমনি ব্যবহার করায় ইটভাটাগুলোতে নির্গত হচ্ছে প্রচুর পরিমাণে কালো ধোঁয়া। সে ধোঁয়া বাতাসে ছড়িয়ে পড়ছে চার পাশে। ফলে পরিবেশ বিপর্যয়সহ জনস্বাস্থ্য মারাত্মক হুমকির মুখে পড়ছে।
এ বিষয়ে করণীয় কী জানতে চাইলে বিশিষ্ট পরিবেশ বিজ্ঞানী ড. আইনুন নিশাত দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, উন্নয়ন কর্মকান্ডের জন্য ইট প্রস্তুত করতেই হবে। তবে বর্তমানে যে পদ্ধতিতে ইট তৈরি হয় তাতে প্রচুর পরিবেশ দূষণ হয়। এ পদ্ধতি বাদ দিয়ে উন্নত প্রযুক্তির মাধ্যমে ইট প্রস্তুত করতে হবে। এ ছাড়া যেসব অবৈধ ইটভাটা রয়েছে সেগুলোর বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরসহ সংশ্লিষ্ট সকল প্রতিষ্ঠনকে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে। দেশে সরকার আছে, আইন আছে। তাই আইনের প্রয়োগ যারা করবেন তারা তা সঠিকভাবে করছেন না। তারা তাদের দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করবেন- এটাই আমরা আশা করি।
পরিবেশ অধিদপ্তর এ বিষয়ে তাদের দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করছে না এমন অভিযোগ পরিবেশ বিশেষজ্ঞদের। এ বিষয়ে পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (পবা) চেয়ারম্যান আবু নাসের খান দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, সারাদেশে ১০ হাজারেরও অধিক ইটভাটা রয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৪ হাজারই অবৈধ। পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ছাড়াই অবৈধভাবে এসব ভাটায় ইট পোড়ানো হচ্ছে। এ ব্যাপারে পরিবেশ অধিদপ্তর কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। অধিদপ্তরের কিছু অসাধু কর্মকর্তা- কর্মচারীর যোগসাজশে এসব অবৈধ ইটভাটা তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এ ছাড়া ইটভাটায় নিম্নমানের জ্বালানি ব্যবহারের ফলে পরিবেশ দূষিত হচ্ছে।
২০১৩ সালের ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইন অনুযায়ী সিটি করপোরেশন এলাকায় ইটভাটা স্থাপন নিষিদ্ধ। অথচ ওই আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে রাজধানীর আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় গড়ে উঠেছে শত শত ইটভাটা। এর মধ্যে রাজধানীর গাবতলীর পর আমিন বাজার এলাকা থেকে শুরু করে সাভার পর্যন্ত রাস্তার আশপাশে অনেক ইটভাটা গড়ে উঠেছে। এসব ভাটার কালো ধোঁয়ায় ওই এলাকার বাতাস দূষিত হচ্ছে। ইনকিলাবের সাভার সংবাদদাতা সেলিম আহমেদ জানান, সাভার উপজেলায় নতুন-পুরাতন মিলে দুই শতাধিক ইটভাটা রয়েছে। যার অর্ধেকেরই পরিবেশের কোনো ছাড়পত্র নেই। আর অর্ধশত ইটভাটার কাস্টম এক্সাইজ অ্যান্ড ভ্যাটের লাইসেন্স নেই। অথচ স্থানীয় প্রশাসন অজ্ঞাত কারণে এদের বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। অভিযোগ আছে স্থানীয় ইটভাটার মালিকদের কেউ কেউ কৃষকদের ম্যানেজ করে জমি লিজ নিয়ে অবৈধভাবে ইটভাটা স্থাপন করছেন। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, সাভার উপজেলার ভাকুর্তা এলাকার এমটিবি ব্রিকস, এবিএন ব্রিকস, তাহা ব্রিকস, সাভার পৌর এলাকার গেন্ডা মহল্লায় অবস্থিত টিবিসি ব্রিকস, কর্ণফুলী সুপার ব্রিকস, চাঁন অ্যান্ড ব্রিকস, আশুলিয়ার সনি ব্রিকস, তুরাগ ব্রিকস, ঋতু ব্রিকসসহ বেশির ভাগ ইটভাটায় কাঠ, গাড়ির পুরাতন টায়ার, রাবার ও প্লাস্টিকের দানা (গুঁড়া) পোড়ানো হয়, যা পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি। এর মধ্যে পৌর এলাকার ইটভাটাগুলো ঘনবসতিপূর্ণ মহল্লায় অবস্থিত।
ইনকিলাবের কেরানীগঞ্জ সংবাদদাতা মো: আব্দুল গনি জানান, রাজধানীর উপকণ্ঠে কেরানীগঞ্জ এলাকায় তিন থেকে সাড়ে তিনশ’ ইটভাটা রয়েছে। এর মধ্যে প্রায় তিনশ’ ভাটাই অবৈধ। অথচ প্রশাসন একেবারেই নীরব। মাঝে মধ্যে অভিযান চললেও তা খুব একটা কার্যকর হয় না। কেরানীগঞ্জের মতো ফতুল্লা, নারায়ণগঞ্জ, রূপগঞ্জ এসব এলাকায়ও শত শত অবৈধ ইটভাটা গড়ে তোলা হয়েছে।
আইন না মেনে গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের কড্ডা, ইসলামপুর, বাইমাইল ও কোনাবাড়ী এলাকায় চলছে অবৈধ দেড় শতাধিক ইটভাটা। বেশির ভাগ ইটভাটা গড়ে উঠেছে স্কুল-কলেজ-মাদরাসা ও আবাসিক এলাকার আশপাশে। ভাটাগুলোর বিষাক্ত কালো ধোঁয়া ও বর্জ্যে বিপন্ন হচ্ছে পরিবেশ। ছড়িয়ে পড়েছে রোগ-ব্যাধি। সারা দেশে ইট তৈরিতে আধুনিক প্রযুক্তির পরিবর্তে ব্যবহৃত হচ্ছে ১২০ ফুট উচ্চতার স্থায়ী চিমনি বা সম্পূর্ণ অবৈধ ড্রাম চিমনিবিশিষ্ট ইটভাটা। অবৈধ ইটভাটা বন্ধে অবিলম্বে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি বলে পরিবেশবিদরা মনে করেন।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মতিন ইনকিলাবকে বলেন, ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইনের মধ্যে অনেক ত্রুটি আছে। তারপরও আমি বলব আন্তরিকতা থাকলে অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ সম্ভব। পরিবেশ অধিদপ্তরের অনেক সীমাবদ্ধতা আছে। সারা দেশে মাত্র দু’টি পরিবেশ আদালত আছে। অভিযান পরিচালনার জন্য ম্যাজিস্ট্রেট খুবই কম। তারপরও বলব পরিবেশ অধিদপ্তর আন্তরিকভাবে তাদের দায়িত্ব পালন করছে না।
পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও উন্নয়নের স্বার্থে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপনের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ২০১৩ সালের ২০ নভেম্বর ‘ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০১৩’ সংসদে পাস করা হয়। পরিবেশ অধিদপ্তর ২০১৪ সালের ১৭ জুলাই তারিখের গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে আইনটি ওই বছরের ১ জুলাই থেকে কার্যকর করে। এই আইনের আওতায় জ্বালানি সাশ্রয়ী, উন্নত প্রযুক্তিসম্পন্ন জিগজ্যাগ কিলন, ভার্টিক্যাল স্যাফট ব্রিক কিলন, হাইব্রিড হফম্যান কিলন, টানেল কিলন, বা অনুরূপ কোনো ভাটা স্থাপন/পরিচালনা করা যাবে বলা হয়েছে। আইন কার্যকর হওয়ার পর কোনো ব্যক্তি আবাসিক, সংরক্ষিত বা বাণিজ্যিক এলাকা; সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা বা উপজেলা সদর; সরকারি বা ব্যক্তিমালিকানাধীন বন, অভয়ারণ্য, বাগান বা জলাভূমি, কৃষি জমি, প্রতিবেশগত সঙ্কটাপন্ন এলাকা, ডিগ্রেডেড এয়ার শেড এলাকার সীমানার অভ্যন্তরে কোনো ইটভাটা স্থাপন করতে পারবেন না। নিষিদ্ধ এলাকার সীমানার অভ্যন্তরে ইটভাটা স্থাপনের জন্য পরিবেশ অধিদপ্তর, বা জেলা প্রশাসক কোনো আইনের অধীন কোনোরূপ অনুমতি বা ছাড়পত্র বা লাইসেন্স প্রদান করতে পারবে না। আইন কার্যকর হওয়ার পূর্বে, ছাড়পত্র গ্রহণকারী কোনো ব্যক্তি যদি নিষিদ্ধ এলাকার সীমানার মধ্যে বা নির্দিষ্ট দূরত্বের মধ্যে বা স্থানে ইটভাটা স্থাপন করে থাকেন, তা হলে তিনি, আইন কার্যকর হওয়ার দুই বৎসর সময়সীমার মধ্যে, ওই ইটভাটা, যথাস্থানে স্থানান্তর করবেন, অন্যথায় লাইসেন্স বাতিল হয়ে যাবে। অথচ বর্তমানে দেশের অধিকাংশ ইটভাটাই এ আইন অমান্য করে স্থাপিত এবং ইট তৈরি করছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সুলতান আহমেদ দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, গত মন্ত্রিপরিষদে ইটভাটা সংক্রান্ত যে আইন পাস হয়েছে যে আলোকে আমরা পদক্ষেপ নিচ্ছি।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (14)
Amzad Hossain ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:৫৯ এএম says : 0
আমাদের ধামরাইয়ে ইটভাটার জন্য মাটি ধংশের মহাউৎসব চলছে।
Total Reply(0)
Md Robi ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০০ এএম says : 0
ভাটা হবে না কেন ভাটার মালিকতো প্রায় অধিকাংশ রাঘববোয়ালরাই
Total Reply(0)
Kbd Tarikul Islam ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০০ এএম says : 0
আমার নারিকেল ও আম গাছ নষ্ট হয়ে গেছে
Total Reply(0)
শরীফুল ইসলাম শরীফ ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০০ এএম says : 0
বেশিরভাগ এলাকাতেই এলাকার জনপ্রতিনিধি ও এলাকার প্রভাবশালীরাই ইটভাটার ব্যবসার সাথে জরিত। সেইসাথে সাভার ও আমিন বাজারের বেস কিছু ইটভাটার ব্যবসাইরা ভিবন্ন এলাকাতে যেয়ে এলাকার কিছু দালাল প্রকিতির লোকজন হাত করে গড়ে তুলেছে অভইধ ইটভাটার রমরমা ব্যবসা। তাদের জন্য এলাকাতে বসবাস করা খুব কষ্টকর।
Total Reply(0)
সৌভিক আহমেদ ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৭ এএম says : 0
দুনিয়ার আর কোন দেশ এভাবে ফসলি জমির উর্ধ্বস্তরের উর্বর মাটি তুলে পরিবেশ আর মানুষের ক্ষতি করে ইট বানায় না। এভাবে কৃষি, পরিবেশ, মানুষের জীবন সবই নষ্ট হচ্ছে। অথচ ইটভাটার ব্যবসা চলে বছরে গড়ে ছয় মাস। এর পরে বর্ষার কারনে ভাটা বন্ধ থাকে। ভাটার শ্রমিক বেকার হয়। কিন্তু যদি ইটভাটার মালিক, সিমেন্টের ব্লক ইট বানাতেন তাহলে এভাবে কয়লা বা লাকড়ি পুড়িয়ে দূষণ করা লাগতো না, আবার সারা বছর ইটের ব্যবসা করতে পারতেন। কৃষি জমির ফলনও কমত না। মানুষের জীবন, পরিবেশ প্রতিবেশ সব রক্ষা পেত। আমি জানি না, পরিবেশ সংগঠন কিংবা প্রথম আলোর মতো পত্রিকা যাদের গ্রহণযোগ্যতা যে কারও চেয়ে বেশি তারা এটা নিয়ে কিছু বলে না কেন? জনমত গঠন করে না কেন? ঢাকার চারপাশে হাজার হাজার ইটভাটার কারনে ঢাকার বাতাস বিষ আর ধুলায় ভরা থাকে। শহরের গরম কমে না। এগুলো নিয়ে জনমত তৈরি না করলে এগুলো বন্ধ হবে না।
Total Reply(0)
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৭ এএম says : 0
এটা কোন বিষয়ই না।
Total Reply(0)
Nasir Uddin Ahmed ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৮ এএম says : 0
Who cares ? Let the common people suffers.
Total Reply(0)
Md Mehidi hasan Sujon ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৮ এএম says : 0
বায়ু দূষণ এর পরিমাণ বেশি কিন্তু আমরা কত % মানুষ মাস্ক ব্যবহার করি??
Total Reply(0)
hazrot ali ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৮ এএম says : 0
এসব বিষয়ে চিন্তা করার সময় ওনাদের কোথায়? চিন্তাতো একটাই, কেমনে ক্ষমতা ধরে রাখা যায়।
Total Reply(0)
ALAMGIR HAYDER ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৯ এএম says : 0
WONDERFUL, WHAT AN ACHIEVEMENT..ALL GOOD AND CIVILIZED SCALES WE ARE AT THE BOTTOM.
Total Reply(0)
Muqib Abrar ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৯ এএম says : 0
সরকারের অব্যবস্থাপনার ফল।
Total Reply(0)
fahim ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৯ এএম says : 0
বাংলাদেশ দ্বিতীয় হয়েছে দূষণের ক্ষেত্রে, খুবই দুঃখজনক
Total Reply(0)
Faizal Ahmed ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:১০ এএম says : 0
we are victim. so nothing to do.
Total Reply(0)
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:১০ এএম says : 0
উন্নয়নের মহসড়কে চলছি আমরা, সে হিসেবে একটি অবস্থান তো থাকতেই হবে। প্রথামটাই থাকা উচিত ছিল। আপতত না হলেও দ্রুত হয়ে যাবে।এতে ডাক্তার,ঔষধ, ক্লিনিক, প্যাথোলোজির এক বিশাল বাজারও আমরা পেয়েছি। এটা কি কম পাওয়া।গোটা দেশই এখন হাসপাতালে পাঠাবার ব্যবস্থা হয়ে গেছে।
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন