বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ১৭ রমজান ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

আসছে পাতাল রেল

২০২৭ সালের মধ্যে আরও দুই মেট্রোরেল চালুর পরিকল্পনা ২০২০ সালে শেষ হবে উত্তরা-মতিঝিল রুটের কাজ ৫টি মেট্রোরেলের মধ্যে তিনটির অর্ধেকের বেশি হবে পাতাল রেল টানেল ও স্টেশনের মাটি নিয়ে জট

বিশেষ সংবাদদাতা | প্রকাশের সময় : ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:০৩ এএম

রাজধানীর যানজট নিরসনে আরও দুটি মেট্রোরেল নির্মাণের প্রস্তুতি চলছে। এই দুটিতে নতুন করে যুক্ত হচ্ছে পাতাল রেল। যা বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম। ২০২৭ সালের মধ্যে এ দুটি চালুর পরিকল্পনা নিয়েছে মেট্রোরেল বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষ ঢাকা মাস ট্রানজিট কোম্পানী লিমিটেড। নির্মাণাধীন মেট্রোরেলের পাশাপাশি এমআরটি লাইন-১ ও এমআরটি লাইন-৫-এর নর্দান রুট বা উত্তরাংশ শীর্ষক মেট্রোরেল দুটি নির্মাণে সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৯১ হাজার কোটি টাকা। এ দুই প্রকল্পে ঋণ সহায়তা দেবে জাপান আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থা (জাইকা)। এছাড়া মেট্রোরেল দুটির সম্ভাব্যতা যাচাই ও বিস্তারিত নকশা প্রণয়নেও সহায়তা করছে সংস্থাটি।
সংশ্লিষ্ট তথ্য মতে, পাঁচটি মেট্রোরেলের মধ্যে তিনটির অর্ধেক বা তারও বেশি হবে পাতাল রেল। এর মধ্যে ২০২৬ সালে শেষ হবে দ্বিতীয়টি তথা এমআরটি লাইন-১। এর দুটি অংশ রয়েছে। একটি অংশ বিমানবন্দর থেকে খিলক্ষেত, যমুনা ফিউচার পার্ক, নতুনবাজার, উত্তর বাড্ডা, বাড্ডা, হাতিরঝিল, রামপুরা, মালিবাগ, রাজারবাগ হয়ে কমলাপুর পর্যন্ত যাবে। এ অংশের দৈর্ঘ্য ১৯ দশমিক ৮৭ কিলোমিটার। এর মধ্যে ১৬ দশমিক ২১ কিলোমিটার হবে মাটির নিচ দিয়ে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম পাতাল রেল। বাকি তিন দশমিক ৬৬ কিলোমিটার হবে উড়ালপথে (এলিভেটেড)। এ অংশে ১২টি স্টেশন থাকবে, যার সবগুলোই হবে মাটির নিচে।
এমআরটি লাইন-১-এর দ্বিতীয় অংশটি নতুনবাজার থেকে যমুনা ফিউচার পার্ক, বসুন্ধরা, পুলিশ অফিসার্স হাউজিং সোসাইটি, মস্তুল, পূর্বাচল পশ্চিম, পূর্বাচল সেন্টার হয়ে পূর্বাচল ডিপো পর্যন্ত যাবে। এ রুটের দৈর্ঘ্য ১১ দশমিক ৩৭ কিলোমিটার, যার পুরোটাই উড়ালপথে। এ রুটে স্টেশন সংখ্যা ৯টি। এর মধ্যে নতুনবাজার স্টেশনে ইন্টারচেঞ্জ থাকবে। এটি ব্যবহারের মাধ্যমে বিমানবন্দর রুট থেকে পূর্বাচল রুটে ও পূর্বাচল রুট থেকে বিমানবন্দর রুটে যেতে পারবেন যাত্রীরা।
দুই অংশ মিলিয়ে ৩১ দশমিক ২৪ কিলোমিটার দীর্ঘ মেট্রোরেল নির্মাণে সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৫০ হাজার কোটি টাকা। গত ৯ ডিসেম্বর মেট্রোরেলটির বিস্তারিত নকশা প্রণয়ন শুরু হয়েছে।
এদিকে, রাজধানীর উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত মেট্রোরেল বা ম্যাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) লাইন-৬-এর নির্মাণকাজ চলছে। আগামী বছর এটির নির্মাণকাজ শেষ করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
জানা গেছে, ঢাকার বিভিন্ন রুটে প্রস্তাবিত পাঁচটি মেট্রোরেলের নির্মাণ অগ্রগতি পর্যালোচনায় স¤প্রতি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে জানানো হয়, তিন ধাপে ২০৩০ সালের মধ্যে ঢাকায় পাঁচটি মেট্রোরেল নির্মাণ করা হবে। এর মধ্যে প্রথম ধাপে ২০২০ সালের মধ্যে নির্মাণ শেষ করা হবে উত্তরা-মতিঝিল রুটের মেট্রোরেল। দ্বিতীয় ধাপে একটি মেট্রোরেলের পূর্ণাঙ্গ ও আরেকটি আংশিক এবং তৃতীয় ধাপে বাকিগুলোর নির্মাণ শেষ হবে।
সূত্র জানায়, ঢাকায় তৃতীয় মেট্রোরেল তথা এমআরটি লাইন-৫-এর নর্দান রুটের দৈর্ঘ্য হবে ১৯ দশমিক ৬০ কিলোমিটার। এর মধ্যে ১৩ দশমিক ৬০ কিলোমিটার মাটির নিচ দিয়ে (পাতাল রেল) ও বাকি ৬ কিলোমিটার উড়ালপথে হবে। এ মেট্রোরেলটি সাভারের হেমায়েতপুর থেকে বলিয়ারপুর, মধুমতি, আমিনবাজার, গাবতলী, দারুস সালাম, মিরপুর-১, মিরপুর-১০, কচুক্ষেত, বনানী, গুলশান-২, নতুনবাজার হয়ে ভাটারা যাবে। এ রুটে ১৪টি স্টেশন থাকবে, যার ৯টি মাটির নিচে ও পাঁচটি উড়ালপথে হবে। এমআরটি লাইন-৫-এর নর্দান রুটটির নির্মাণকাজ ২০২৭ সালের মধ্যে শেষ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এক্ষেত্রে সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৪১ হাজার কোটি টাকা।
অন্যদিকে, এমআরটি লাইন-৫-এর সাউদার্ন রুট তথা দক্ষিণাংশ নির্মাণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ২০৩০ সাল। এ অংশটির দৈর্ঘ্য প্রায় ১৭ কিলোমিটার, যার উড়ালপথ ও মাটির নিচ মিলিয়ে নির্মাণ করা হবে। এ অংশে মেট্রোরেলটি গাবতলী থেকে টেকনিক্যাল, কল্যাণপুর, শ্যামলী, কলেজ গেট, আসাদ গেট, রাসেল স্কয়ার, পান্থপথ, সোনারগাঁও হোটেল, হাতিরঝিল, নিকেতন, রামপুরা, আফতাবনগর পশ্চিম, আফতাবনগর সেন্টার, আফতাবনগর পূর্ব হয়ে দাশিরকান্দি পর্যন্ত যাবে। এ রুটে ১৭টি স্টেশন থাকবে। এরই মধ্যে এমআরটি লাইন-৫-এর সাউদার্ন রুটের প্রাক-সম্ভাব্যতা যাচাই শুরু হয়েছে।
সূত্র জানায়, ঢাকা ও আশেপাশের এলাকার জন্য আরও দুটি মেট্রোরেল নির্মাণের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে এমআরটি লাইন-৪ নির্মাণ করা হবে কমলামপুর থেকে নারায়ণগঞ্জ পর্যন্ত বিদ্যমান রেলপথের নিচ দিয়ে। প্রায় ১৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এ মেট্রোরেলের প্রাক-সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে উন্নয়ন সহযোগী অনুসন্ধান করা হচ্ছে।
এছাড়া গাবতলী থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কাঁচপুর সেতু পর্যন্ত এমআরটি লাইন-২ নির্মাণ করা হবে জিটুজি ভিত্তিতে। সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বের (পিপিপি) পদ্ধতিতে মেট্রোরেলটি নির্মাণে জাপান ও বাংলাদেশ সরকার এরই মধ্যে সহযোগিতা স্মারক সই করেছে। প্রায় ২৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এ মেট্রোরেলের সম্ভাব্য যাচাইয়ে প্রস্তাব দাখিল করা হয়েছে।
এর আগে ২০১২ সালে নেওয়া হয় এমআরটি লাইন-৬ নির্মাণ প্রকল্পটি। বিস্তারিত নকশা প্রণয়ন শেষে ২০১৬ সালে এর মূল নির্মাণকাজ শুরু হয়। ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ এ মেট্রোরেল নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে ২১ হাজার ৯৮৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে ১৬ হাজার ৫৯৫ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে জাইকা। মেট্রোরেলটির উত্তরা নর্থ থেকে আগারগাঁও অংশের দেড় কিলোমিটার ভায়াডাক্ট (উড়ালপথ) নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে। বাকি অংশের নির্মাণকাজও চলছে। এছাড়া চলতি বছরে জুনে উত্তরায় এর ডিপো নির্মাণ শেষ হবে।
প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, মেট্রোরেলটির ট্র্যাক (রেলপথ) জুলাইয়ে দেশে আসতে শুরু করবে। আর রোলিং স্টকের (ইঞ্জিন-কোচ) নির্মাণকাজও শুরু হয়ে গেছে। লাল সবুজ রঙে ডিজাইন করা হয়েছে মেট্রোরেলের। চলতি বছরের শেষের দিকে এগুলো দেশে আনা হবে।
টানেল ও স্টেশনের মাটি নিয়ে জটিলতা
এদিকে, ঢাকা ও আশেপাশের এলাকায় মাটি ফেলার জায়গা না পেয়ে জটিলতার মুখে পড়েছে মেট্রোরেল বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষ। ঢাকার বিভিন্ন রুটে প্রস্তাবিত পাঁচটি মেট্রোরেলের নির্মাণ অগ্রগতি পর্যালোচনা বৈঠকে বিষয়টি উঠে আসে। এতে জানানো হয়, ঢাকায় মেট্রোরেল নির্মাণে বিভিন্ন ধরনের চ্যালেঞ্জ রয়েছে। তবে আন্ডারগ্রাউন্ড মেট্রোরেল (পাতাল) নির্মাণে সবচেয়ে জটিলতা হবে মাটি অপসারণ ও তার ব্যবহার নিয়ে।
সংশ্লিষ্ট তথ্যমতে, ঢাকায় পাতাল রেল হবে সড়কের ১৫০ থেকে ২০০ ফুট নিচে। আর স্টেশনগুলোর আকার হবে কয়েক হাজার বর্গফুট ও তিন-চার তলাবিশিষ্ট। এতে পাতাল রেলের টানেল ও স্টেশন থেকে প্রচুর মাটি অপসারণ করতে হবে। ঢাকা ও আশেপাশের এলাকায় এত পরিমাণ মাটি ফেলার মতো পর্যাপ্ত নিচু জমি নেই। কিছু স্থানে নিচুজমি বা খাল থাকলেও প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় সেখানে মাটি ফেলা সম্ভব নয়। তাই মেট্রোরেলের মাটি ফেলার জন্য একাধিক বিকল্প নিয়ে চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে।
প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা জানান, ঢাকার জন্য প্রস্তাবিত পাতাল রেলের মাটি অপসারণ ও তা ফেলতে যে ব্যয় হবে, তা দিয়ে উড়ালপথে আরেকটি মেট্রোরেল নির্মাণ সম্ভব। পুরো প্রক্রিয়াটি বেশ সময়সাপেক্ষও। তাই কম ব্যয়ে ও সাশ্রয়ী সময়ে কীভাবে মাটি অপসারণ করা যায়-তা নির্ধারণে সংশ্লিষ্ট সব মহলের মতামত চাওয়া হয় বৈঠকে। এক্ষেত্রে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের উদাহরণও বিবেচনা করা হচ্ছে।
এ প্রসঙ্গে সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, মাটি ফেলার জন্য সর্বশেষ বিকল্প হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কের পাশে গড়ে ওঠা বিভিন্ন আবাসন প্রকল্প। এসব প্রকল্পের জন্য নিচু জমি ভরাটে প্রচুর বালি ও মাটি দরকার হবে। এক্ষেত্রে আন্ডারগ্রাউন্ড মেট্রোরেলের মাটি সরবরাহ করা যায় কি না, তা বিবেচনা করা হচ্ছে। এজন্য আবাসন কোম্পানিগুলোর সঙ্গে দ্রুত যোগাযোগের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। #

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (22)
জিয়াউল হক ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৬ এএম says : 0
ঢাকা কেন্দ্রিক মেট্ররেল কাজে দিবে না সমষ্যা সমাধানে। সমষ্যা সমাধান করতে হলে ঢাকা টু চট্রগ্রাম মেট্রোরের করতে হবে। যেন লাখ লাখ লোক পরিবার পরিজন নিয়ে ঢাকা অথবা চট্রগ্রামে ভাড়া না থেকে নিজ বাড়ি থেকে নিয়মিত যাতায়ত করে চাকুরি করতে পারে। তাহলই তা জনগনের উপকারে হবে কার্যকরি ভাবে। তাই ঢাকায় মেট্রোরেল করুন প্রথমে তারপর তা কি ভাবে চট্রগ্রাম পর্যন্ত সম্প্রসারন করা যায় সেই পদক্ষেপ নিন। আত্মতৃপ্তিতে ভোগার উপায় নাই।
Total Reply(0)
Jayed Ahmed Choudhury ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৯ এএম says : 0
যারা পাতাল ট্রেন কখনও চড়েনি তারা এটা সম্পর্কে কোনও ধারনাই নেই এটার কি সুবিধা । ধরুন পাতাল ট্রেনে ২০ হাজার মানুষ চলাফেরা করবে তারা যখন মাটির নিচে চলে যাবে ঢাকা শহরের উপরের রাস্তায় এত মানুষ দেখবেনা ফুটপাতে হাটতে পারবেন আরামে মোটরসাইকেল কমে যাবে ব্যাক্তিগত গাড়ীও কমে যাবে কারন পাতাল ট্রেন টাইম টি টাইম চলবে ট্রাফিক ছাড়া । অফিসে যাবে আসবে এই ট্রেনে । তাই অযথা সমালোচনা না করে ইতিবাচক ভাবে দেখুন
Total Reply(0)
Khokan Comilla ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৯ এএম says : 0
এগিয়ে যাক বাংলাদেশ
Total Reply(0)
Rehman Nafees ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:০৯ এএম says : 0
প্রথমে ফ্লাইওভার তারপর মেট্রোরেল এরপর এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে এখন আবার পাতালরেল। ভাইরে এক ঢাকা শহর আর কত খুড়বে ।
Total Reply(0)
Hm Habib Ullah ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:১০ এএম says : 0
এতো কিছুর দরকার নাই , শুধু মাত্র ভিয়াইপিদের জন্যে একটা উড়াল সেতু করে দিলেই পুরা ঢাকা ফাকা ।
Total Reply(0)
Shahidul Islam ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:১০ এএম says : 0
Most of us will put negative comments! Haters always negative! Never optimistic for themselves or not feeling proud for our nation! Not participate in the flow of development!
Total Reply(0)
Alamgir Hossain ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:১০ এএম says : 0
দয়া করে, উপরের রেল আগে ভাল করেন, তারপর পাতালে যাইয়েন। উপরের যে নড়বড় অবস্থা আবার পাতালে যেতে চান
Total Reply(0)
Naim Siddique ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:১০ এএম says : 0
Really good initiative . congratulations
Total Reply(0)
Hossain Iqbal ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:১১ এএম says : 0
যেখানে দেশের জনগন শান্তিতে বসবাস করতে পারে না, সব সময় ঘুন,খুনের আতংকে থাকে সেখানে এত উন্নতি করে সরকার কি বুঝাতে চাইছে?
Total Reply(0)
Monazir Alam ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:১১ এএম says : 0
Dhaka k decentralisation korlei hoto. Jonogoner taka beche jeto. Tarpor o hok patal rail..
Total Reply(0)
Hasan Habib ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:১১ এএম says : 0
এখন তো এমনিতেই জ্যাম এর কারনে কোথাও যেতে ভয় লাগে, যানবাহন রাস্তায় আটকে থাকে, মেট্রো রেল এর কাজ, ড্রেনের কাজ, ওভারব্রীজ এর কাজে শহরে চলাচল ব্যহত হচ্ছে, পাতাল ট্রেনের কাজ শুরু হলে না হয় এবার হাঁটা শুরু করবো,,, পূর্ব পরিকল্পনা নাই, এখন আসছে চোখের ওয়াশ করে উন্নয়নের নামে ভোগান্তি করতে,, আচ্ছা এর স্বপ্ন তো আপনার বাবা দেখে যায় নাই, নাকি গেছে, যদি যেয়েই থাকে তাহলে কেন আগে থেকেই ঢাকা খনন করা হলো না। তাহলে তো আপনারা সোনার বাংলা না গড়ে জ্যাম এর বাংলা বানিয়ে বিদেহী আত্মার কথার খেলাপ করছেন না তো,, ভোগান্তি কমানোর ব্যবস্থা করে উন্নয়ন করেন, মানুষ পাশে থাকবে, গালি দিবে না, কিন্তু আপনারা শুধু গালি না হাসির খোরাক হচ্ছেন,,, তার চেয়ে বরং ঢাকাকে খনন করে পেরিস বানিয়ে দিন, নৌকাতে করে যাতায়াত করবো,,
Total Reply(0)
Zahid Hossain ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:১২ এএম says : 0
Best decision ever to ease traffic in dhaka city... Love love love
Total Reply(0)
সায়েম আপেল মাহমুদ ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:১২ এএম says : 0
এভাবেই এগিয়ে যাচ্ছে এবং এগিয়ে যাবে দেশ।
Total Reply(0)
Zahidul Islam ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:১২ এএম says : 0
ইন্সায়াল্লাহ্!আগামী ৩০ বছরের মধ্যে আমরা উন্নত দেশে পৌছে যাবো।
Total Reply(0)
Mohammad Mozammel Hoque ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:১৩ এএম says : 0
দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবে। রেল পথ আরো বৃদ্ধি ও আধুনিক করতে হবে সাথে উন্নত দেশের আলোকে ট্রেনের টিকেট কাটার বা ক্রয় করার ব্যবস্থা ও করতে হবে যাতে ১০০ টাকার টিকেট ২০০ বা২৫০ টাকায় কালোবাজারিদের নিকট থেকে ক্রয় করতে না হয়, লোকাল ট্রেন গুলোর অবস্থা আরো ভাল করতে হবে তা হলে লোকসান হবে না।
Total Reply(0)
Jahed Hossain ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:১৩ এএম says : 0
তাই যদি হয়ে থাকে আলহামদুলিল্লাহ রাব্বাল আলামিন আল্লাহ পাক আমাদের প্রিয় দেশটাকে উন্নতির শেখরে আরোহন করিয়ে দিক
Total Reply(0)
সাইফুল ইসলাম ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:১৩ এএম says : 0
এ যেন বঙ্গ বন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা,, মনে হয় আমার জীবদ্দশায় দেখে যেতে পারবো ইনশাআল্লাহ। জয়তু জননেত্রী শেখ হাসিনা; আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন এবং বঙ্গ বন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার যে প্রত্যয় নিয়েছন তাতে কামিয়াব করুন। আমিন। জয় বাংলা,, জয় বঙ্গ বন্ধু।
Total Reply(0)
Md Asif Ahmed ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১:১৪ এএম says : 0
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর মনোভাব পোষণের ধারণায় যারা বিভিন্ন ধরনের মন্তব্য করেছেন তারা কখনো এদেশের মানুষের ভালো চায়নি। জয় বাংলা
Total Reply(0)
Mostofa ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ৬:১৬ এএম says : 0
Bangladesh is not suitable for "underground rail" because when due to extreme flood, all underground become fulfilled in water, then it can't be worked at all. No one is accounted such situation. if you see the money, one km is 2000 kuti (core) that is extremely high. So Bangladesh shall become poor and money is looting for such programs.
Total Reply(0)
Md. Kahinur Islam ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:৪৯ পিএম says : 0
অবশ্যই এ উদ্যেগগুলো ভালো। দেশের উন্নয়নের এটি একটি অংশ। আমার পরামর্শ হলো ঢাকার আশে পাশের জেলাগুলো যেমন মানিকগঞ্জ, গাজীপুর, মুন্সিগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ ও নরসিংদীর সাথে ঢাকার রেল যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন করা যেতো তাহলে ঢাকা শহরে এতো জ্যাম হতোনা । এছাড়া বাড়ীওয়ালাও ভাড়া নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে পারবে না।
Total Reply(0)
Jashim Uddin ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ২:১৫ পিএম says : 0
Dear all, We have to think and expect always better for development of our country. We should keep in our mind we are all in one family i.e. Bengali and Bangladeshi. But we are over populated and rapidly growing up country. Therefore, we need develop better communication specially in Dhaka City, as because this our Capital of Bangladesh. My suggestion, first of all we have to upgrade present Road and Rail Communication, please do not ignore, but we need metro rail that is necessitated to reduce traffic jam and timely to reach to the destination. Anyway we have to look clean Dhaka City as well mosquito free. Now our country is not poor. Can we not make mosquito free our Dhaka City as well as other Cities in our Country? I appreciate all the best development step as a Expatriate supporting our country's economy strong since 1993. All the best of our whole nation.
Total Reply(0)
Aminul Islam ৫ অক্টোবর, ২০১৯, ১২:৫৯ পিএম says : 0
ভালো উদ্যোগ অবশ্যই, ঢাকার যানযট নিরসনে যুগান্তকারী ভুমিকা রাখবে মেট্রো রেল, তবে আমার মনে হয় লাইন-1 এয়ারপোর্ট থেকে শুরু না করে আবদুল্লাপুর থেকে শুরু হলে আরো ভালো হতো, আরো বেশি মানুষ উপকৃত হতো।
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন