শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬ বৈশাখ ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

এদেশে দ্বীনি অলেমগন মানুষকে আল্লাহ ও রাসুলের পথে দাওয়াত দিয়ে গেছেন -এ এম এম বাহাউদ্দীন

বরিশাল ব্যুরো | প্রকাশের সময় : ১২ মার্চ, ২০১৯, ৯:০৮ পিএম | আপডেট : ৯:১০ পিএম, ১২ মার্চ, ২০১৯

ঐতিহ্যবাহী ছারছিনা দরবার শরিফের বার্ষিক ইছালে ছওয়াব মাহফিলে সমবেত মুসুল্লীয়ানদের উদ্দেশ্যে দৈনিক ইনকিলাব-এর সম্পাদক এএমএম বাহাউদ্দীন বলেছেন, এদেশে দ্বীনি অলেমগন শত শত বছর ধরে মানুষকে আল্লাহ ও রাসুলের পথে দাওয়াত দিয়ে গেছেন। মানুষকে হেদায়াত করার জন্যই আল্লাহপাকের তরফ থেকে ওলীয়ে কামেলগন এ দুনিয়ায় আসেন। তারা জীবনের সর্বোচ্চ ত্যাগ শিকার করে মহান আল্লাহর পথে মানুষকে দাওয়াত দিয়ে যান। ছারছিনা এমনই এক দরবার যেখানে আল্লাহর ওলীগন শুয়ে আছে। এ জমিনেও আছেন। এখান থেকে একমাত্র আল্লাহর রাস্তায় চলার জন্যই তাগিদ ও নির্দেশ দেয়া হয়। ছারছিনা কামেল পীরের দরবার। এখানে দুনিয়াবি বাহদুরীর কোন স্থান নেই ।

ছারছিনা দরবার শরিফের তিন দিনের বার্ষিক ইসালে ছাওয়াব মাহফিলের শেষ রজনীর বাদ মাগরিব পীর ছাহেব হজরত মাওলানা শাহসুফি আলহাজ মোহম্মদ মোহেব্বুল্লাহ ছাহেব-এ বয়ানের পরে আলহাজ এএমএম বাহাউদ্দিন বলেন, আজ দেশের অর্থনীতি অনেক এগিয়ে যাচ্ছে। বিশ^ ব্যাংক ও আইএমএফ-এর মত প্রতিষ্ঠান দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রশংসা করছে। কিন্তু দেশ আজ ভয়াবহ মাদকের ছোবলে। সমাজের সর্বত্র মাদক গ্রাস করছে। দুর্নীতিও সমাজে শক্ত অবস্থান নিচ্ছে।

sarsina
আর সমাজ সংস্কারে দেশের মাদ্রাসা শিক্ষা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে বলে জানিয়ে এএমএম বাহাউদ্দিন বলেন, এক্ষেত্রে ছারছিনা দরবার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভ’মিকা পালন করছে। এ দরবারে আলীয়া,কওমিয়া,দ্বীনিয়া মাদ্রাসা রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ছারছিনার মরহুম পীর ছাহেব কেবলাও এ সমাজ ও দেশে ইসলামী শিক্ষা ছড়িয়ে দিয়ে গেছেন। জমিয়াত সভাপতি এএমএম বাহাউদ্দীন বলেন, ইসলাম ও ইসলামী শিক্ষার কোন বিকল্প নেই। আর ইসলামী শিক্ষাই কেবল আল্লাহর নির্দেশিত পথে চলার পথ নির্দেশনা দিয়ে থাকে বলে উল্লেখ করে এ এম এম বাহাউদ্দীন বলেন, ইসলামী শিক্ষই আমাদেরকে সমাজের অন্ধকার থেকে আলোর পথ নিয়ে যেতে পারে, আল্লাহর নির্দেশিত পথে চালাতে পারে।
ইনকিলাব সম্পাদক-এর বক্তব্য প্রদানের পরে পীরজাদা শাহ মো হোসাইন ছাহেব ছারছিনা দরবার শরিফে বয়ান করেন।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (2)
MAHMUD ১২ মার্চ, ২০১৯, ১০:০৭ পিএম says : 0
Dear HONOURABLE EDITOR SIR (DAILY INQILAB), many thanks for your good lecture. May ALLAH bless you.
Total Reply(0)
Habib ১২ মার্চ, ২০১৯, ১০:২৫ পিএম says : 0
Akdom thik kotha bolesen
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন