শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, ১৮ রমজান ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

শিক্ষকদের বেতন কর্তনের পরামর্শ সরকারকে বিব্রত করতেই

জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের স্ট্যান্ডিং কমিটির সভায় এ এম এম বাহাউদ্দীন

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ৩ মে, ২০১৯, ১২:১১ এএম

ইসলামবিদ্বেষী কিছু ব্যক্তি সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে এবং বিব্রত করতেই বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন থেকে অতিরিক্ত ৪ শতাংশ কর্তনের পরামর্শ দিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সভাপতি এ এম এম বাহাউদ্দীন। মাদরাসা শিক্ষকদের একক ও সর্ববৃহৎ সংগঠনটির সভাপতি বলেন, যেখানে বিশ্বব্যাংক শিক্ষাখাতে অর্থ বরাদ্দ বাড়াতে বলছে, সেখানে নতুন করে অর্থ কর্তনের বিষয়টি মেনে নেয়া যায় না। যারা এটা পরামর্শ দিয়েছেন তারা সরকারকে বেকায়দায় ফেলার চেষ্টা করছে। আমরা সরকারকে সমর্থন করি কিন্তু ভুল সিদ্ধান্তের বিরোধী। আমরা সরকার ও শিক্ষকদের পক্ষে। বিশেষ মহলের ষড়যন্ত্রের পক্ষে নই। গত পহেলা মে বুধবার রাজধানীর মহাখালীস্থ গাউসুল আজম কমপ্লেক্সে জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের স্ট্যান্ডিং কমিটির সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
জমিয়াত সভাপতি বলেন, সরকারের সাথে আমাদের কোনো বিরোধ নেই। কিন্তু বেতন কর্তনের বিষয়টিতে মনে হচ্ছে আমলাতান্ত্রিক কোনো ভুল ভ্রান্তি। বা যে সমস্ত সংগঠন স্বাভাবিকভাবে এগোতে পারছে না তারাই হয়তো এরকম পরামর্শ দিয়েছে। তারা নিজেদেরকে জাহির করতে চায়। তিনি বলেন, বিশ্বব্যাংক বলেছেÑ উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ শিক্ষাখাতে সবচেয়ে কম খরচ করে। তাদের কাছে সরকারকে বলতে হয়েছে শিক্ষাখাতে বরাদ্দ বাড়াবে। যেখানে বিশ্বব্যাংক শিক্ষাখাতে বরাদ্দ বাড়ানোর কথা বলছে, সেখানে নতুন করে শিক্ষকদের বেতন কর্তন করা চলবে না। এটা সরকারকে বিভ্রান্তকর অবস্থায় ফেলার অপচেষ্টা।
স্কুল-কলেজের তুলনায় মাদরাসার উন্নয়ন কম হয়েছে জানিয়ে এ এম এম বাহাউদ্দীন বলেন, বর্তমান সরকার মাদরাসা শিক্ষার জন্য সর্বোচ্চ কাজ করেছে। তবে স্কুল-কলেজে যেভাবে উন্নয়ন হয়েছে সেই তুলনায় মাদরাসার উন্নয়ন ৫ শতাংশও হয়নি। এখনো অনেক কিছু বাকি রয়েছে।
মাদরাসা শিক্ষা নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে, অভিযোগ করে দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক বলেন, ফেনীতে নুসরাত জাহান রাফির যে ঘটনা, সেখানে যে শিক্ষক জড়িত তিনি একজন রাজনৈতিক প্রভাবশালী হিসেবে কাজটি করেছেন। এটা একটা রাজনৈতিক অপরাধ। ওনার সাথে যতগুলো লোক জড়িত সব আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। মাদরাসার কমিটি থেকে শুরু করে প্রতিটা ব্যক্তি রাজনীতির সাথে জড়িত। প্রিন্সিপাল নিজেও একটা দলের রাজনীতির সাথে জড়িত। সাম্প্রতিক সময়ে জামায়াত যেখানেই রাজনৈতিকভাবে মার খেয়েছে, সেখানেই সরকারের সাথে আঁতাত করে তাদের প্রতিষ্ঠানগুলো তারা রক্ষা করার চেষ্টা করেছে। ফেনীতেও এমন ঘটনা হয়েছে। এটি পলিটিক্যাল ক্রাইম। তাদের রাজনৈতিক অপরাধের দায়-দায়িত্ব দেশের আলেম সমাজ-মাদরাসা শিক্ষকরা নেবে না। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
জমিয়াত সভাপতি বলেন, টেলিভিশন, টকশো, পত্র-পত্রিকায় ফেনীর ঘটনাকে কেন্দ্র করে যেসব লেখালেখি হচ্ছে সেখানে ধর্ষণকে বড় করে দেখা হয়নি। মাদারাসা শিক্ষাকে বড় করে প্রচার করা হচ্ছে। তাদের কাছে ধর্ষণ কোনো বিষয় নয়। বড় বিষয় হলোÑ সেটা মাদরাসার ঘটনা। কিন্তু প্রতিদিন সারাদেশে এরকম অসংখ্য ঘটনা ঘটছে। সেগুলোকে আলোচনায় তেমন আনা হয় না। মূলধারার গণমাধ্যম, তথাকথিত বুদ্ধিজীবীরা কেউ এটা বলছে না যে, ফেনীর ঘটনাটি একটি ক্রাইম। এর সাথে মাদরাসা শিক্ষার কোনো সম্পর্ক নেই। তিনি বলেন, নিউজিল্যান্ডে যখন মসজিদে গুলি করে মানুষ মারা হলোÑ সেই দেশের প্রধানমন্ত্রী বললেনÑ হামলাকারী খ্রিস্টান কিংবা অন্য কিছু না তিনি একজন সন্ত্রাসী, একজন অপরাধী। ফেনীর ঘটনায় সেটি বলা হলো না। এখানে দোষ দেয়া হলো মাদরাসা শিক্ষা ও আলেম সমাজকে।
বহুদিন থেকেই মহল বিশেষ মাদরাসা শিক্ষা নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে। অভিযোগ করে মাদরাসা শিক্ষক সংগঠনটির সভাপতি বলেন, মাদরাসা শিক্ষাকে সঙ্কুচিত করার জন্য ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। বর্তমান সমাজে মাদরাসা শিক্ষা কি ভূমিকা রাখছে এবং রাখতে পারে সে বিষয়ে কেউ কথা বলছে না। এই সমাজের যে অধঃপতন, ধর্ষণ, হত্যা, খুন, লুটতরাজ, মাদকের কুফলে সমাজ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। কোন উন্নয়ন কোন কাজে আসবে না। সেখান থেকে মাদরাসা শিক্ষাই সকলকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে পারে সেই কথা সকলকে বলতে হবে। সমাজকে যারা ধ্বংস করতে চাইছে, নৈতিক শিক্ষা ধ্বংস করে দিতে চাইছে, মাদকে দেশ সয়লাব করতে চায়, তারাই মাদরাসা শিক্ষার বিরোধিতা করছেন।
মাদরাসায় শিক্ষক নিয়োগের সমালোচনা করে প্রখ্যাত সাংবাদিক এ এম এম বাহাউদ্দীন বলেন, মাদরাসা শিক্ষার তাহজিব-তামাদ্দুন, মাদরাসা শিক্ষার কিছু রীতিনীতি আছে তা অনুসরণ না করে শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হচ্ছে। মহাখালী কামিল মাদরাসায় শারীরিক শিক্ষা বিষয়ে নিয়োগ দেখাচ্ছে একজন নারী শিক্ষককে। কামিল পর্যায়ের ছাত্রদের নারী শিক্ষক কিভাবে শারীরিক শিক্ষা বিষয়ে পাঠদান করবেন? এটা শিক্ষিকা ও শিক্ষার্থী উভয়ের জন্য বিব্রতকর। এরকম অসঙ্গতি বিভিন্ন পর্যায়ে দেখা যাচ্ছে। প্রশাসন শুধু কোটা পূরণের চিন্তা করছে। কিন্তু এটা করতে গিয়ে যে, মাদরাসা শিক্ষার ডিসিপ্লিন ঠিক থাকছে না তা দেখছেন না।
জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের মহাসচিব প্রিন্সিপাল মাওলানা শাব্বীর আহমদ মোমতাজী বলেন, একটা শ্রেণি সব সময় মাদরাসার বিরুদ্ধে কথা বলার অপেক্ষায় থাকেন। তারা এমন ব্যক্তি যাদের মাদরাসা ও মাদরাসা শিক্ষার বিষয়ে ন্যূনতম ধারণা বা জ্ঞান নেই। মাদরাসায় শিক্ষক নিয়োগের সমালোচনা করে তিনি বলেন, মাদরাসায় এমন বিষয়ে মহিলা শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে সকলকেই বিব্রত অবস্থায় ফেলেছে। এমনও শিক্ষককে নিয়োগ দেয়া হচ্ছে যারা মাদরাসা শিক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট না।
সভায় উপস্থিত ছিলেন জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সিনিয়ার সহ-সভাপতি আলহাজ্ব মাওলানা কবি রূহুল আমীন খান, প্রিন্সিপাল আ.খ.ম আবু বকর সিদ্দীক, প্রিন্সিপাল মো: নূরুল ইসলাম, প্রিন্সিপাল ড. মো: নজরুল ইসলাম আল মারুফ, প্রিন্সিপাল ড. মো: ইদ্রীস খান, প্রিন্সিপাল মো: নোমান আহমদ, প্রিন্সিপাল মো: হাসান মাসুদ, প্রিন্সিপাল মো: এজহারুল হক, প্রিন্সিপাল আবু জাফর মো: সাদেক হাসান, প্রিন্সিপাল মো: আব্দুল হাকিম মিয়া, প্রিন্সিপাল মো: নোমান সিদ্দিকী, প্রিন্সিপাল আ ন ম বোরহান উদ্দীন, প্রিন্সিপাল মো: জাহাঙ্গীর আলম মজুমদার, প্রিন্সিপাল মো: মোস্তাফিজুর রহমান, প্রিন্সিপাল মো: রেজাউল হক, প্রিন্সিপাল রহমত সালাম, প্রিন্সিপাল মো: শাহজাহান, প্রিন্সিপাল মো: আবুল হাসেম, প্রিন্সিপাল কে জেড এম হেলাল উদ্দীন, প্রিন্সিপাল মো: ওয়াহিদুজ্জামান, প্রিন্সিপাল কে এম সাইফুল্লাহ, প্রিন্সিপাল ড. মো: আবু ইউসূফ, প্রিন্সিপাল এ কে এম জাকারিয়া, মো: মামুনুর রশীদ, মো: সিদ্দিকুল্লাহ পাটোয়ারী, মঈন উদ্দীন, মো: ওয়াহিদুজ্জামান প্রমুখ।

 

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (26)
M M Masum Billah ৩ মে, ২০১৯, ১২:৫৭ এএম says : 0
অযৌক্তিক, কালো আইন মানি না, মানবো না।
Total Reply(0)
Kamal Pasha ৩ মে, ২০১৯, ১২:৫৭ এএম says : 0
শিক্ষকদের উপর এটা একটা জুলুম অপমানও বটে
Total Reply(0)
তইমুর খন্দকার ৩ মে, ২০১৯, ১২:৫৭ এএম says : 0
বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীন আপনার নেতৃত্বে মাদ্রাসা শিক্ষা ও শিক্ষকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে। ভবিষ্যতেও ভূমিকা রাখবে। আপনাদের সফলতা কামনা করছি।
Total Reply(0)
মাহফুজ আহমেদ ৩ মে, ২০১৯, ১২:৫৭ এএম says : 0
শ্রদ্ধেয় সম্পাদক ও বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সভাপতি এ এম এম বাহাউদ্দীন অত্যন্ত মূল্যবান ও বাস্তবসম্মত কথা বলেছেন। আশা করি সরকার বিষয়টি ভেবে দেখবেন।
Total Reply(0)
Jonayed Ahmed ৩ মে, ২০১৯, ১২:৫৭ এএম says : 0
এ এম এম বাহাউদ্দীন সাহেব একদম ঠিক কথা বলেছেন
Total Reply(0)
লোকমান ৩ মে, ২০১৯, ১২:৫৮ এএম says : 0
এই আন্দলোনকে আরো গতিশীল করতে আমাদের সকলকে যে যার অবস্থান থেকে নিজেদের দায়িত্বটুকু ঐক্যবদ্ধভাবে পালন করে যেতে হবে ।
Total Reply(0)
ফাতেমা ৩ মে, ২০১৯, ১২:৫৮ এএম says : 0
অবহেলিত মাদরাসা শিক্ষক-কর্মচারীদের সুযোগ-সুবিধা ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় জমিয়াতুল মোদার্রেছীন স্মরণীয় বরণীয় হয়ে থাকবে।
Total Reply(0)
শাহে আলম ৩ মে, ২০১৯, ১২:৫৮ এএম says : 0
বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য আপনারা যে নিরলস চেষ্টা করে যাচ্ছেন এজন্য আল্লাহ আপনাদেরকে উত্তম জাযাহ দান করুক।
Total Reply(0)
Shahadat Hossain ৩ মে, ২০১৯, ১২:৫৯ এএম says : 0
সহমত জ্ঞাপন করছি
Total Reply(0)
মনিরুজ্জামান ৩ মে, ২০১৯, ১২:৫৯ এএম says : 0
বৃহত্তর স্বার্থে এখনই সর্বস্তরের মাদরাসা শিক্ষকদেরকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আসতে হবে অরাজনৈতিক সংগঠন জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের পতাকাতলে।
Total Reply(0)
Mahbub Hassan ৩ মে, ২০১৯, ১২:৫৯ এএম says : 0
সরকার যত তাড়াতাড়ি বিষয়টি উপলব্ধি করতে সক্ষম হবেন, ততই সকলের জন্য মঙ্গল
Total Reply(0)
সাইফ ৩ মে, ২০১৯, ১২:৫৯ এএম says : 0
জনাব বাহাউদ্দীন সাহেবকে অনেক ধন্যবাদ দ্বীন শিক্ষা ব্যবস্থাকে এবং আলেম সমাজকে সুশংঘটিত করার উদ্দ্যেশ্যে আপনার নিরলশ প্রচেষ্টার জন্যে। আল্লাহ্‌ আমাদের দ্বীন ঈমান ও আমাদের প্রান প্রীয় বাংলাদেশকে রক্ষা করুন সকল ফেৎনা ও আল্লাহ্‌ ও রাসুল (সাঃ) এর বিরোধি সকল দুশমনের দুশমনি থেকে।
Total Reply(0)
শফিউর রহমান ৩ মে, ২০১৯, ১২:৫৯ এএম says : 0
নাস্তিক নামধারী শয়তানরা এবং কিছু সুশীলরা, আমি বলব কুশীলসমাজ, ব্যক্তির পরিবের্তে ধর্মকে বিশেষ করে মুসলিম ধর্মকে হেও করার জন্য বিধর্মিদের প্রচনায় উঠে পরে লেগেছে । এদেরকে শম্মিলিত ভাবে রুখতে হবে। অতএব সময় নষ্ট না করে প্রতিবাদে এখনি নেমে পরতে হবে। এর জন্য সরকারের সহযুগিতার প্রয়োজন।
Total Reply(0)
মুহাম্মাদ জাহাঙ্গীর আলম ৩ মে, ২০১৯, ১:০০ এএম says : 0
সমাজকে যারা ধ্বংস করতে চাইছে, নৈতিক শিক্ষা ধ্বংস করে দিতে চাইছে, মাদকে সয়লাব করতে চায়, তারাই মাদরাসা শিক্ষার বিরোধিতা করছে।
Total Reply(0)
এম কুতবুল আলম ৩ মে, ২০১৯, ১:০০ এএম says : 0
যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসুচী দিন।
Total Reply(0)
Md David Maahin ৩ মে, ২০১৯, ১:০০ এএম says : 0
সত্য কথা। আশা করি সরকার বিষয়টি উপলব্ধি করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে, জমিয়াতুল মোদাররেসিনের দাবি দাওয়া মেনে নেবে।
Total Reply(0)
মিরাজ মাহাদী ৩ মে, ২০১৯, ১০:২২ এএম says : 0
সরকারকে বিপদে ফেলার জন্য আশপাশ কথ মানুষ আশে, যদি সরকার সেটা বুঝে।
Total Reply(0)
রাফি বিন মনির ৩ মে, ২০১৯, ১০:২২ এএম says : 0
প্রিয় ইনকিলাব সম্পাদক, নুসরাত হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে অত্যন্ত বাস্তবকথা বলেছেন। আসলে সে শিক্ষক হয়ে না, সে রাজণীতির ছত্রছায়ায় এই নারকীয় অপরাধ করেছে।
Total Reply(0)
Md David Maahin ৩ মে, ২০১৯, ১০:২৩ এএম says : 0
সত্য কথা। আশা করি সরকার বিষয়টি উপলব্ধি করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে, জমিয়াতুল মোদাররেসিনের দাবি দাওয়া মেনে নেবে।
Total Reply(0)
Md. Mofazzal Hossain ৩ মে, ২০১৯, ২:৪৮ পিএম says : 0
Right, I think also.
Total Reply(0)
M N Ahmed ৩ মে, ২০১৯, ২:৪৯ পিএম says : 0
apnar netritte druto kormoshuchi ghoshona kora hok.
Total Reply(0)
মনিরুল ইসলাম ৩ মে, ২০১৯, ১০:৪৪ পিএম says : 0
শতভাগ একমত।
Total Reply(0)
রুবি আক্তার ৩ মে, ২০১৯, ১০:৪৪ পিএম says : 0
আপনার জোরালো ভূমিকা কামনা করছি, দ্রুত কর্মসূচি চাই।
Total Reply(0)
চামেলি ৩ মে, ২০১৯, ১০:৪৫ পিএম says : 0
বেতন কর্তনের সিদ্ধান্ত মানি না, মানব না। আপনার নেতৃত্বে মাঠে নামবো....
Total Reply(0)
জামিল ৩ মে, ২০১৯, ১০:৪৬ পিএম says : 0
সরকারের খারাপ চাই এমন লোকজন এই কাজ করিয়েছে, সেটা বোঝা উচিত।
Total Reply(0)
Shahid Islam ৪ মে, ২০১৯, ১০:২৪ এএম says : 0
যেখানে বিশ্বব্যাংক শিক্ষাখাতে অর্থ বরাদ্দ বাড়াতে বলছে, সেখানে নতুন করে অর্থ কর্তনের বিষয়টি মেনে নেয়া যায় না।
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন