দেশের ৯৮ শতাংশ ইটভাটার মালিকরা ইটগুলোর পরিমাপ কম দিয়ে জনগণ থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেন। এই দুর্নীতি দেখার মতো কেউ নেই। এখানে জিরো টলারেন্স নীতিমালা চালু করে এই দুর্নীতিকে শূন্যের কোঠায় আনার জন্য জনগণ দাবি জানাচ্ছে। এটি কঠিন কোনো কাজ নয়। এ বিষয়ে জনগণ হাইকোর্টে রিট করে ক্ষতিপূরণ দাবি করবে। আরও একটি বিষয়, নতুন উদ্ভাবিত ও আবিস্কৃত বস্তুর পেটেন্ট করার ক্ষেত্রে সামারি ইংরেজিতে লিখতে হয়। স্বাধীনতার ৪৭ বছর পরও কেন এটা বাংলাতে লেখার বিধান জারি করা হলো না?
বাংলা ভাষার জন্য লাখ লাখ লোক স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদ হয়েছে। আজও কেন শিল্প মন্ত্রণালয় উদ্ভাবিত বস্তুর সামারি ইংরেজিতে লিখতে হবে? জনগণ এর জবাব চায়। জার্মানিতে ইংরেজির কোনো ব্যবহার নেই। সুতরাং আমরা কেন ইংরেজির প্রতি এত ভালোবাসা দেখাব? অতএব, জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
মীর মো. কুতুব উদ্দিন
নুরুলল্গাপুর, লক্ষীপুর সদর
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন