বাল্য বিয়ে একটি সামাজিক ব্যাধি। এ ধরনের বিয়ে কোনদিন পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে সুফল বয়ে আনেনি। তাই বাল্য বিয়ে প্রতিরোধে সমাজের সচেতন ব্যক্তিদের ভূমিকা রাখা প্রয়োজন। এমনই তাগিদ দিয়েছেন অবহিতকরণ কর্মশালায় অংশ নেয়া আলোচকগন।
পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের আইইএম ইউনিটের আয়োজনে মঙ্গলবার চাঁদপুর রোটারি ভবনে প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ার সাংবাদিকদের অংশগ্রহণে অবহিতকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনায় অংশ নেন, চাঁদপুরের এডিসি রেভিনিউ মো. জামাল হোসেন, সিভিল সাজন ডা. মাহবুবুর রহমান, চাঁদপুর প্রেসক্লাব সভাপতি শহীদ পাটোয়ারী, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের আইইএম ইউনিটের ডেপুটি ডাইরেক্টর সতী রানী, চাঁদপুর পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ডা. ইলিয়াস প্রমুখ।
বক্তারা জানান, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের এক পরিসংখ্যানে জানা গেছে, চাঁদপুর জেলার হাইমচর উপজেলায় বাল্য বিয়ের প্রবনতা বেশি। নদী ভাঙ্গনের শিকার এ অঞ্চলের মা-বাবা মেয়েদের নিরাপত্তা নিয়ে শংকিত থাকেন। এ কারনেই বাল্য বিয়ে বেশী হয়। বাল্য বিয়ের কারনে গর্ভধারন করেন কিশোরীরা। অথচ এ বয়সে কিশোরীর নিজের দেহের গঠন পুরোপুরি সম্পন্ন হয় না। উপরোন্ত তার দেহে নতুন একটি শিশু ধারন করতে গিয়ে মৃত্যুর মুখোমুখি হয়।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন