শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

আন্তর্জাতিক সংবাদ

মন্ত্রিসভা গঠনে প্রস্তুতি বিজেপির পদত্যাগের হিড়িক কংগ্রেসে

মোদি মন্ত্রিসভার পদত্যাগ : নতুন ও বাংলায় বিজয়ীরা প্রাধান্য পাবে নয়া কেবিনেটে ২৬ মুসলিম এমপি পেল ১৭তম লোকসভা

মুহাম্মদ সানাউল্লাহ | প্রকাশের সময় : ২৫ মে, ২০১৯, ১২:০৫ এএম | আপডেট : ২:০২ এএম, ২৫ মে, ২০১৯

ভারতজুড়ে গেরুয়া সুনামির পর রাজধানী দিল্লিতে বিজেপি শিবিরে চলছে বাঁধভাঙা আনন্দ উল্লাস, অন্যদিকে পরাজয়ের ক্ষত নিয়ে পদত্যাগের হিড়িক পড়েছে ভারতীয় ন্যাশনাল কংগ্রেস তথা পাঞ্জা শিবিরে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দ্বিতীয় ইনিংসের গোড়াপত্তন করতে পারেন ২৯ মে। সে লক্ষ্যে গতকাল প্রেসিডেন্ট রামনাথ কোবিন্দর সাথে মন্ত্রিসভার সদস্যদের নিয়ে দেখা করে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। এর মাধ্যমে ষোড়শ পার্লামেন্টের সমাপ্তি ঘটেছে। তবে প্রেসিডেন্ট নতুন মন্ত্রিসভা গঠনের আগ পর্যন্ত সরকার চালিয়ে যাবার অনুরোধ করেছেন মোদিকে।
লোকসভা নির্বাচনে দ্বিতীয়বার ব্যাপক জয়ের পর গতকাল সন্ধ্যায় নয়া মন্ত্রিসভার গঠন, প্রকৃতি নিয়ে আলোচনা করতে বৈঠকে বসেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। কবে প্রধানমন্ত্রী শপথ গ্রহণ করবেন সে বিষয়ে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে সূত্রের খবর।
মন্ত্রিসভায় নয়া সদস্য আনতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও অমিত শাহ উদ্যোগী বলে জানা গেছে। পশ্চিমবঙ্গ থেকে এবারের বিজেপির টিকিকে জয়ী হয়েছে ১৮ জন, তাদের অনেকেই মন্ত্রী হতে পারেন বলে খবর। স্বরাষ্ট্র, অর্থ, বিদেশ ও প্রতিরক্ষার দায়িত্বে কারা, সে বিষয়ে এখনও খোলসা করেননি প্রধানমন্ত্রী এবং অমিত শাহ। অরুণ জেটলিকে ফের অর্থমন্ত্রকে রাখা হবে কিনা, যেহেতু তার স্বাস্থ্যের অবস্থা ভাল নয়, সেই অবস্থাতেই তিনি থেকে যাবেন কিনা, বা পিযুষ গোয়েলকে রেল এবং কয়লামন্ত্রণালয়ে রাখা হবে কিনা, তা নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। দুবার জেটলির জায়গায় অর্থমন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব সামলেছেন পিযুষ গোয়েল। আমেথিতে রাহুল গান্ধীকে হারানো স্মৃতি ইরানিকে টেক্সটাইল থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ে আনা হতে পারে বলে খবর।
আগামী ২৯ মে শপথের খবর ভারতীয় গণমাধ্যমে দেয়া হলেও দলটির পক্ষ থেকে ঘোষণা দেয়া হয়নি। তবে সেভাবেই চলছে প্রস্তুতি। তালিকা তৈরি করা হচ্ছে শপথ অনুষ্ঠানে অতিথি তালিকায় থাকবেন কারা। তবে অত্যন্ত ছোট যে তালিকা পাওয়া গেছে তাতে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁর থাকার সম্ভাবনার কথা জানানো হয়েছে। দাওয়াতনামাও ইতোমধ্যে পাঠানো হয়েছে। ‘চৌকিদার’ সাহেবের প্রথম ইনিংসে দাওয়াত পেয়েছিলেন দক্ষিণ এশিয়ার নেতৃবৃন্দ। ছিলেন পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মিয়া নাওয়াজ শরিফও। দিল্লির ‘রাষ্ট্রপতি ভবন’-এ অনুষ্ঠিতব্য শপথে এবার দাওয়াত পাবেন সে বলয়ের বাইরের অনেকেই।
কংগ্রেস নেতা জওহরলাল নেহরু ও ইন্দিরা গান্ধীর পর নরেন্দ্র মোদি হতে যাচ্ছেন প্রথম ভারতীয় নেতা যিনি টানা দ্বিতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে যাচ্ছেন। বৃহস্পতিবার ভারতের লোকসভা নির্বাচনের ঘোষিত ফলে বিজেপির বড় জয়ের পর তার শপথ নেয়া এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা।
সাত দফায় অনুষ্ঠিত ১৭তম লোকসভা নির্বাচনের ভোট গণনা হয় গত বৃহস্পতিবার। এদিন নির্বাচন কমিশনের দেয়া ফল অনুযায়ী ৫৪২টি আসনের মধ্যে ৩৫০টি আসনে জয়ী হয়েছে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট। আর কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউপিএ জোট জয়ী ও এগিয়ে রয়েছে ৯২টি আসনে। এরইমধ্যে পরাজয় স্বীকার করে মোদিকে অভিনন্দন জানিয়েছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। একের পর এক বিশ্বনেতাও তাকে শুভেচ্ছা জানিয়ে যাচ্ছেন।
লোকসভার ৫৪৩ আসনের মধ্যে একক দল হিসেবে বিজেপি পেয়েছে ৩০৩ আসন। বিশাল এই জয়ের পর শুক্রবার প্রবীন বিজেপি নেতা এলকে আদভানির বাসভবনে গিয়ে দেখা করেছেন মোদি। আগামী ২৮ মে বারানসিতে নিজের নির্বাচনি আসনের জনগণকে ধন্যবাদ জানাতে যাবেন মোদি। সেখান থেকে ফিরে ২৯ মে দিল্লির রাষ্ট্রপতি ভবনে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে পারেন তিনি।
কংগ্রেস পার্টিতে পদত্যাগের হিড়িক
ভারতের লোকসভা নির্বাচনে টানা দ্বিতীয়বারের মতো দলের শোচনীয় পরাজয়ের পর হতাশ হয়ে একের পর এক পদত্যাগ করে যাচ্ছেন কংগ্রেস পার্টির নেতারা। এরইমধ্যে উত্তর প্রদেশের প্রেসিডেন্ট রাজ বাব্বারসহ তিন রাজ্যের দলীয় প্রধানরা কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীর কাছে তাদের পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন। আজ (শনিবার) দলের কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠকে রাহুল নিজেও পদত্যাগের ঘোষণা দিতে পারেন বলে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে।
উড়িষ্যা এবং কর্নাটকেও ভরাডুবি হয়েছে কংগ্রেসের। এখনও কর্নাটকে রাজ্য সরকার চালাচ্ছে কংগ্রেস-জেডিএস জোট। এরপরও লোকসভা নির্বাচনে সেখানে ভরাডুবি হওয়ায় কর্নাটকের কংগ্রেসের প্রচার-প্রবন্ধক এইচ কে পাতিল ইস্তফা দিয়েছেন। উড়িষ্যায় ২১টি আসনে মাত্র একটি দখল করতে পেরেছে কংগ্রেস। নবীন পট্টনায়েকের বিজেডির দাপটে কংগ্রেস এবং বিজেপি উড়িষ্যায় কোণঠাসা হয়ে পড়ে। এ অবস্থায় সে রাজ্যের কংগ্রেস সভাপতি নীরাঞ্জন পট্টনায়েকও ইস্তফা দিয়েছেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, নিজের নেতৃত্বে টানা দ্বিতীয়বারের মতো লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির কাছে পরাজিত হওয়ার পর কংগ্রেস প্রেসিডেন্টের পদ থেকে পদত্যাগের প্রস্তাব দিয়েছেন রাহুল গান্ধী। তবে তার মা কংগ্রেসের সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ইউপিএ জোট নেতা সোনিয়া গান্ধী এই প্রস্তাবে সায় দেননি। গান্ধী পরিবারের দুর্গ বলে পরিচিত আমেথিতে প্রায় ৫০ হাজার ভোটের ব্যবধানে স্মৃতি ইরানির কাছে হেরে যান রাহুল। অন্য একটি কেন্দ্র ওয়েনাড় থেকে অবশ্য বিপুল ভোটে জয় পেয়েছেন তিনি। নেহরু-গান্ধী পারিবারের সর্বশেষ উত্তরাধিকারী তিনি। তার প্র-পিতামহ জওহরলাল নেহরু ছিলেন ভারতের প্রথম আর সবচেয়ে দীর্ঘ সময় ক্ষমতায় থাকা প্রধানমন্ত্রী। তার দাদী ইন্দিরা গান্ধী ছিলেন ভারতের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী, আর তার বাবা রাজীব গান্ধী ছিলেন ভারতের তরুণতম প্রধানমন্ত্রী।
২০১৪ সালের নির্বাচনে ইতিহাসের সবচেয়ে খারাপ ফল করে কংগ্রেস। আর বৃহস্পতিবার রাহুলের নেতৃত্বে দ্বিতীয়বারের মতো শোচনীয় পরাজয় ঘটেছে দলটির। মোদির বিজেপি যেখানে তিন শতাধিক আসনে জয় পেয়েছে সেখানে কংগ্রেস জিতেছে মাত্র ৫২টির মতো আসনে।
আমেথি ছিল আসলে মর্যাদার লড়াই। এই আসন থেকে দাঁড়িয়ে জয় পেয়েছেন তার বাবা এবং মা দুজনেই। গত ১৫ বছর ধরে তিনি নিজেও ছিলেন এই আসনের সংসদ সদস্য। নির্বাচনের আগে আমেথির প্রতিটি পরিবারকে ‘আমার আমেথি পরিবার’ সম্মোধন করে চিঠি পাঠিয়েও ভোট পাননি রাহুল। ব্যালট বাক্সে ভোট পড়েছে অভিনয় থেকে রাজনীতিতে আসা বিজেপি নেত্রী স্মৃতি ইরানির ঘরে।
জরুরি বৈঠক ডেকেছেন মমতা
মাত্র ২২টি আসনে জয়ী মমতা দিদি পদ্মফুলের দাপটে কোনঠাসা। ২০১৪ সালের ২টি আসন থেকে এক লাফে ১ তে উঠে আসায় আগামী দু’বছর পরের বিধানসভা নির্বাচন নিয়ে শঙ্কায় পড়েছেন তিনি। দলের বিপর্যয় বিশ্লেষণের লক্ষ্যে আজ শনিবার পশ্চিবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর কালীঘাটের বাড়িতে ডাকা হয়েছে এ বৈঠক।
২৬ মুসলিম এমপি পেল লোকসভা
ভারতে ১৭তম লোকসভা নির্বাচনে ২৬ জন মুসলমান প্রার্থী জয়ী হয়েছেন। তারা লোকসভার সদস্য হিসেবে আইন প্রণয়ন করবেন। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছেন, কাশ্মিরের ফারুক আব্দুল্লাহ এবং হায়দ্রাবাদ থেকে নির্বাচিত হওয়া আসাউদ্দিন ওয়াইসি। এছাড়াও আছেন উত্তরপ্রদেশের ৬ জন। তার হলেন, গাজিপুর থেকে বহুজন সমাজবাদী পার্টির আফজাল আনসারি, রামপুর থেকে সমাজবাদী পার্টির আযম খান, মোরাদাবাদ থেকে সমাজবাদী পার্টির এস টি হাসান, সম্বল থেকে শফিকুর রাহমান বার্ক, শাহারানপুর থেকে বহুজন সমাজ পার্টির ফজলুর রহমান ও আমরোহা থেকে বহুজন সমাজ পার্টির দানিশ আলী।
২০১৪ সালের নির্বাচনে লোকসভায় ২৩ জন মুসলিম সাংসদ হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তাদের অধিকাংশই ছিলেন কংগ্রেস এবং তৃণমূল কংগ্রেস বা টিএমসি’র সদস্য। ১৯৮০ সালে দেশটির লোকসভায় সবোর্চ্চ সংখ্যক মুসলিম সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। তখন সদস্য ছিলেন ৪২ জন মুসলিম সাংসদ।
সউদী বাদশাহ ও ক্রাউন প্রিন্সকে ধন্যবাদ মোদির
ভারতে লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির জয় নিশ্চিতের পর নরেন্দ্র মোদিকে অভিনন্দন জানাতে দেরি করেননি সউদী আরবের বাদশাহ সালমান ও ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান। এছাড়া আবুধাবির ক্রাউন প্রিন্স শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ানও আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়েছেন নরেন্দ্র মোদিকে। এসময় তিনি মোদিকে নিজের বন্ধু হিসেবে আখ্যায়িত করেন। অভিনন্দন জানানোর জন্য সউদী বাদশাহ ও ক্রাউন প্রিন্সকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন মোদি।
এর আগে নরেন্দ্র মোদিকে দেয়া অভিনন্দন বার্তায় বাদশাহ সালমান বলেন, সউদী আরবের মানুষ ও সরকারের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী মোদির সফলতা ও ভারতীয় নাগরিকদের মঙ্গল কামনা করি। ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানও আলাদা একটি বার্তা পাঠান মোদির কাছে। এতে তিনি নরেন্দ্র মোদির সুস্বাস্থ্য কামনা করেন। একইসঙ্গে ভারতীয় নাগরিকদের উন্নয়ন ও অগ্রগতির প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন ক্রাউন প্রিন্স।
ইমরান খানের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ মোদির
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন ভারতের টানা দ্বিতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হতে যাওয়া নরেন্দ্র মোদি। সপ্তদশ লোকসভা নির্বাচনে মোদির বিপুল বিজয়ের খবরে তাকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন ইমরান খান। জবাবে মোদি বলেন, শুভেচ্ছা জানানোর জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আমাদের অঞ্চলের উন্নয়ন ও শান্তিকে আমি সবসময় প্রাধান্য দিয়ে আসছি। সূত্র : এএনআই, বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড, টাইমস অব ইন্ডিয়া, নিউজ ১৮।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (8)
অক্ষর ২৫ মে, ২০১৯, ১:৪৪ এএম says : 0
বিজেপিকে ভালোবেসে নয়, তৃণমূলের অতি আগ্রাসী ভূমিকার কারণে বামপন্থী ও ধর্মনিরপেক্ষ ভোট বিজেপির দিকে গেছে।
Total Reply(0)
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ২৫ মে, ২০১৯, ১:৪৪ এএম says : 0
পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির উত্থান বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে নতুন সংকটের সূচনা করবে। বিশেষ করে সংখ্যালঘু মুসলমানদের বাংলাদেশে পুশব্যাক জটিল পরিস্থিতি তৈরী করবে।
Total Reply(0)
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ২৫ মে, ২০১৯, ১:৪৪ এএম says : 0
I hope Modi will become more friendly and cooperative with Bangladesh. Congratulations Mr. Modi sir.
Total Reply(0)
মিরাজ মাহাদী ২৫ মে, ২০১৯, ১:৪৪ এএম says : 0
এবার যদি তিস্তার পানিটা পাওয়া যায়! নাহলে আরো দু'বছর অপেক্ষা করা লাগবে।
Total Reply(0)
হাসিবুল ইসলাম ২৫ মে, ২০১৯, ১:৪৫ এএম says : 0
ক্ষমতাসীন তৃণমূলের মাস্তানি, জবর-দখল, আরাবুল-অনুব্রতদের আস্কারা দিয়ে মাথায় তোলা, মমতার একগুয়েমি ও দম্ভ এবং ধর্ম নিয়ে ভন্ডামি, নিজে সাদা সাড়ি-চটি পরলেও স্বল্প সময়ে ভাইপোর আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হওয়া, পঞ্চায়েত ভোটে জনগণ ভোট দিতে না পারা - এসবই বাংলায় পদ্ম ফোঁটার কারণ।
Total Reply(0)
রাজিব ২৫ মে, ২০১৯, ১:৪৫ এএম says : 0
সাম্প্রদায়িক উস্কানি দিয়ে নির্বাচনে জেতা শুধুমাত্র ভারতেই সম্ভব।
Total Reply(0)
আন্দালিব ২৫ মে, ২০১৯, ১:৪৬ এএম says : 0
আসলে যোগ্য ও শক্ত দেশপ্রেমিক নেতৃত্বই মানুষের আকাংখা মেটায় সেটা প্রমান হলো। মোদির ধর্মতান্ত্রিক রাজনীতির সমালোচনা আছে বটে তবে উনার বিকল্প হওয়ার মত যোগ্যতা রাহুলের কংগ্রেস বা অন্য কেউ এখনো অর্জন করেননি। বালাকোট হামলার পর মোদির বিরোধিগোষ্ঠি প্রায় পাকিস্তানিদের ভাষাতেই কথা বলেছিল যা জনগন ভাল চোখে দেখেনি। অন্তত দেশের স্বার্থে সকলকে একই সুরে কথা বলার এই শিক্ষাটা যেন রাহুল, মমতা ব্যানার্জি সহ অন্যরা পায় সেটাই চাই।
Total Reply(1)
raihan ২৫ মে, ২০১৯, ৫:৪৩ পিএম says : 4
মদি কোন দিকে যোগ্য?বালাকোটে কোন হামলার প্রমান নাই এটা পুরা বিশ্ব জানে, প্লেন জুদ্ধে ভারত মাইর খাইসে এটাও সবাই দেখসে। মোদি আসাই একটা দিক ভাল হইসে,পাকিস্তানের কাছে আরও বেশি মাইর খাইব।
Amir ২৫ মে, ২০১৯, ১০:০৪ এএম says : 0
শিক্ষিতের কম হার , আর ক্ষুধার জ্বালা থাকলে কি গনতন্তের প্রকৃত চর্চা আশা করা যায়?
Total Reply(0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন