টন্টনে আসার পর অনুশীলন সেশন ছিল না বলে এখনও পর্যন্ত মাঠে যাওয়া হয়নি বাংলাদেশ দলের। তবে ধারনা আছে আগে থেকেই। ইংল্যান্ডের বেশিরভাগ মাঠের মতো টনটন কাউন্টি গ্রাউন্ডও বেশ ছোট। এখানেও সামলাতে হবে আগ্রাসী ক্যারিবিয়ান ব্যাটসম্যানদের। সেটির সম্ভাব্য পথও খুঁজে পাওয়া গেছে। তবে তা খোলাসা করছে না দল।
বাংলাদেশের বোলিং আক্রমণের মূল শক্তি স্পিন বলেই শঙ্কার জায়গা বেশি। এই মাঠের সবশেষ ম্যাচে বুধবার পাকিস্তান ও অস্ট্রেলিয়া, কোনো দলই খেলায়নি কোনো বিশেষজ্ঞ স্পিনার। কিন্তু বাংলাদেশকে কম-বেশি স্পিনে নির্ভর করতে হবেই। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটসম্যানদের বেশির ভাগই পেশি শক্তির ওপর নির্ভর করে খেলতে পছন্দ করেন বড় শট। ছোট মাঠে বাংলাদেশের স্পিনারদের পেয়ে বসতে পারেন তারা।
সেই চ্যালেঞ্জের জবাব ভেবে রেখেছেন স্পিন কোচ সুনীল যোশী, ‘স্পিনাররা তাদের কাজটা জানে। ওদের প্রতি আমার পরামর্শের কথাও জানে। তবে সেটা দলের ব্যাপার, তাই গোপন রাখতে হবে।’ নিজের খেলোয়াড়ী জীবনে এরকম ছোট মাঠে কিভাবে বোলিং করতেন, সেই প্রশ্ন করা হলো। সাবেক ভারতীয় এই বাঁহাতি স্পিনার সেটিও সুনির্দিষ্ট বললেন না। তার উত্তর থেকে মিলল প্রথাগত কথাই, ‘পরিস্থিতি বুঝে বল করতে হবে। ম্যাচের কি অবস্থা, ব্যাটসম্যান টপ অর্ডার নাকি মিডল অর্ডারের, দলের কেমনটা প্রয়োজন, সব মিলিয়েই পরিকল্পনা করতে হয়।’
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন