বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

মাকে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছেন তুরিন আফরোজ

সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ

বিশেষ সংবাদদাতা | প্রকাশের সময় : ২১ জুন, ২০১৯, ১২:০৭ এএম

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজের গর্ভধারিণী মা অভিযোগ করেছেন, মেয়ে তাকে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছে। এরপর ৬০ শতাংশ অকেজো কিডনি নিয়ে এখন তিনি রাস্তায় রাস্তায় ঘুরছেন। উত্তরার নিজ বাড়িতে ফেরার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তুরিনের মা।

গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্টে আইন, বিচার, মানবাধিকার ও সংবিধান বিষয়ক সাংবাদিকদের সংগঠন ল’ রিপোর্টার্স ফোরামের (এলআরএফ) কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ করেন তুরিন আফরোজের মা শামসুন নাহার তসনিম। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন তুরিন আফরোজের ছোট ভাই শাহনেওয়াজ শিশির।

সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, তার ৬০ শতাংশ কিডনি অকেজো। এ অবস্থায় বাড়ি ভাড়ার টাকাসহ চিকিৎসার টাকাও নিয়ে গেছে তার মেয়ে। আজ দুই বছর তিন মাস ঊনিশ দিন আমি আমার বাসার বাইরে। আমার স্বামী মারা যাওয়ার আঠারো দিন পরে তুরিন আমাকে বাসা থেকে বের করে দেয়। আমার দোষ তার (তুরিন আফরোজ) কিছু অনৈতিক আচরণের প্রতিবাদ করা। যেমন- আমাদের ভাড়াটিয়াদের থেকে সবসময় ভাড়ার টাকা আমিই নিতাম। আমার স্বামী অবসরে যাওয়ার পর থেকেই বাড়িভাড়ার টাকায় আমাদের সংসার, ওষুধ খরচ চলতো। এরপর ওর বাবা মারা যাওয়ার পর থেকে সে বাসা ভাড়ার টাকা জোর করে নিয়ে নেয়। অপরিচিত লোকদের রাত-বিরাত ঘরে প্রবেশ নিয়ে দারোয়ান ও ভাড়াটিয়ারা অভিযোগ করলে তার সঙ্গে প্রায়ই লাগতো (ঝগড়া)। এসব বিষয়ে নিষেধ করলে ডিজিএফআই, র‌্যাব, পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নামে ভয় দেখাতো এবং বলতো ওরা সবাই তার বন্ধু। কোনো কিছু বললেই ৫৭ ধারায় গ্রেফতার করার ভয় দেখাতো। আমি তো ধারা বুঝি না। আরও বলতো, পৃথিবীর যেখানেই থাকো সেখান থেকেই ধরে নিয়ে আসবো।

তিনি বলেন, গানম্যান দিয়ে ভয় দেখাতো তুরিন। গ্রামের বাড়ি নীলফামারী যেতে পারি না, সে সেখানে দায়িত্ব নিয়ে জমিজমা ও বাড়ি নিজের নামে কুক্ষীগত করেছে। প্রতিবাদ করলে প্রধানমন্ত্রী ও তার পরিবারের সদস্যদের নাম করেও হুমকি দেয়।

তিনি আরও বলেন, এসব জানাতে আমি প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ চেয়ে ব্যর্থ হই। ভেবেছিলাম তিনি একজন মা। ওনার ঘরে এমন হলে উনি কী করতেন? আমরা জানি উনি অন্যায়-অবিচারকে প্রশ্রয় দেবেন না। আমি চাই প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ। আমি আজ মিডিয়ার মাধ্যমে ওনার সহযোগিতা কামনা করছি। আমার শরীর ভীষণ খারাপ। ৬৫ শতাংশ কিডনি অকেজো (এই বলে কাঁদতে থাকেন তিনি)। সঙ্গে আবার ডায়াবেটিসও। ওষুধ কেনার পয়সা বাড়িভাড়া থেকে পেতাম সেটাও সে কেড়ে নিয়েছে। দেশে থাকার জায়গা নেই এখানে- সেখানে থেকে বেড়াই। আমি আমার দেশ ছেড়ে এ বয়সে কেন বিদেশে পড়ে থাকবো? এ দেশ আমার জন্মস্থান ও আমার ৪৮ বছরের সংসার। আমি তো এখানেই থাকতে চাই। আমি আমার সংসারে ফিরে যেতে চাই। এজন্য আমি প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

তুরিনের ভাই শাহনেওয়াজ শিশির বলেন, ক্ষমতার দাপটে ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ আমাকে এবং আমার (বিধবা) মাকে ভয়ভীতি প্রদর্শন এবং হয়রানি করে আসছে। তার কারণ একটি আর তা হলো, দেশে আমাদের সম্পদ কুক্ষীগত করা। চক্ষু লজ্জায় এতদিন বিষয়টি আড়াল করে রেখেছি। আমি ও আমার অভাগিনী মা ক্ষমতাসীন কাউকে অবমাননা করতে চাইনি। একজন বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে আমার বাস েেথকে আমাদের বের করে দেওয়ার পরও রাজউক কর্তৃক কর ও ভূমি কর আমি নিয়মিত দিয়ে যাচ্ছি। অথচ আমার অনুপস্থিতিতে নিজ স্বার্থ কাজে লাগিয়ে তুরিন আফরোজ ক্ষমতার দাপট ও প্রশাসনকে সংবিধানবহির্ভূত কাজে বাধ্য করে আমাদের মা-ছেলের ক্ষতি করছে। ব্যারিস্টার তুরিন শুধু ঢাকাতেই নয় নীলফামারীতেও আমাদের চাচাতো ভাই ও বোনদের জমিজমা জিম্মি করে রেখেছে।

উল্লেখ্য, নিজের বাড়িতে ঢুকতে না পেরে আলোচিত আইনজীবী ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজের বিরুদ্ধে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন মা ও ভাই। মা শামসুন নাহার তসনিম ও ছোট ভাই শাহনেওয়াজ আহমেদ শিশিরকে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় শুক্রবার (১৪ জুন) তুরিনের বিরুদ্ধে এ জিডি করা হয়। এর আগেও ২০১৭ সালের ১৯ নভেম্বর তুরিন আফরোজের বিরুদ্ধে থানায় জিডি (জিডি নম্বর- ১১৮৮) করেছিলেন তার মা। এছাড়া গত ১ জানুয়ারি ঢাকার প্রথম যুগ্ম জজ আদালতে বাড়ি দখলের অভিযোগে তুরিন আফরোজের বিরুদ্ধে মামলা করেন তার ছোট ভাই শাহনেওয়াজ আহমেদ শিশির।

মামলায় তিনি উল্লেখ করেন, ২০১৭ সালের ২ মার্চ পুলিশ দিয়ে ভয় দেখিয়ে মা শামসুন নাহার এবং অন্য ভাড়াটিয়াদের বাড়ি থেকে বের করে দেন তুরিন আফরোজ। নিজেকে বাড়ির মালিক দাবি করে তুরিন বাড়ি ও জমির দলিলপত্রও দখলে নেন।

 

 

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (27)
Ali Akbar ২১ জুন, ২০১৯, ১:৩১ এএম says : 1
ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ সার্টিফিকেট অাগুন দিয়ে পুড়ে ফেলুন। জম্মদাত্রী মা কখনো সন্তানের বিরুদ্ধে মিথ্যা বলতে পারে না। ১০ মাস ১০ দিন পেটে রেখেছেন তিনি , তার উচিত হত ভূমিষ্ঠ হবার পর অাপনাকে ডাষ্টবিনে নিক্ষেপ করা ! এটাই হয়ত অাপনার মায়ের ভুল ছিল আপনার আচরনে বলে । অাপনি একজন ব্যারিস্টার দাবীদার ! জাতি অাপনার নিকট থেকে কি শিখবে? মায়ের নিকট ক্ষমা চেয়ে তাকে তার অধিকার ফিরিয়ে দিলে অন্যায় হবে কি? জাতির নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করে, কেউ যেন অাপনাকে অনুসরণ না করে সে বিষয়ে সচেতন করুন । আওয়ামী লীগের ছত্রছায়ায় যা করছেন তা অমার্জনীয় অপরাধ । এর খেশারত পরকালে তো পাবেন এই কালেও পাবেন ।
Total Reply(0)
Sawpan Chatterjee ২১ জুন, ২০১৯, ১:৩১ এএম says : 0
হায়রে শিক্ষা, ওগো ম্যাডাম প্রস্তুত থাকুন আপনার ভবিষ্যৎ এর থেকেও খারাপ হবে। আপনি অপরাধ ট্রাইব্যুনালের গুরু দায়িত্বে কিভাবে আছেন। ইতিহাস আপনাকে ক্ষমা করবে না,যাদের জন্য এই জঘন্য হীন মনমানসিকতার পরিচয় দিয়াছেন,তারাই আপনাকে একদিন বাড়ি থেকে নয় হয়তো পৃথিবী থেকেই বের করে দিবে ম্যাডাম।
Total Reply(0)
Kazi Numi ২১ জুন, ২০১৯, ১:৩২ এএম says : 0
ব্যারিষ্টার তুরিন আফরোজের মাকে খুব বলতে ইচ্ছা করছে .. '' মা ! আপনার সন্তান কে ব্যারিষ্টার বানিয়েছেন , কিন্তু কখনো হয়তো মানুষ বানানোর কথা চিন্তাই করেননি , আজ যদি সন্তানকে ব্যারিষ্টার বানানোর পাশাপাশি ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত করে মানুষ বানাতেন , আজ এই বয়সে এসে ও আপনাকে সন্তানের কাছে এমন অপদস্থ হতে হতো না ...। ইসলামী জ্ঞান অর্জন কারী সন্তানরা কখনো মা বাবাকে অসম্মান , অপদস্থ করতে পারেনা
Total Reply(1)
Yourchoice51 ২১ জুন, ২০১৯, ১০:১৬ এএম says : 4
Pathetic but good lesson for parents who are trying to develop smart kids without providing them proper religious education.
Muhammad Alime Laskar ২১ জুন, ২০১৯, ১:৩২ এএম says : 0
যে মানুষের কাছে মানবতা নেই সে আবার মানবতা বিষয়ক উকিল হিসেবে বাংলাদেশের আদালতে কাজ করে। জোর জন্মদাতা মাকে ঘর থেকে বের করে দিতে পারে তার ভিতরে আবার মানবতা কিসের।
Total Reply(1)
Md. Yeakub Ali ২৫ জুন, ২০১৯, ১২:৩৪ পিএম says : 4
যে মানুষের কাছে মানবতা নেই সে আবার মানবতা বিষয়ক উকিল হিসেবে বাংলাদেশের আদালতে কাজ করে। জোর জন্মদাতা মাকে ঘর থেকে বের করে দিতে পারে তার ভিতরে আবার মানবতা কিসের।
Tushar Abdullah ২১ জুন, ২০১৯, ১:৩৩ এএম says : 0
একজন আইনজীবী মেয়ের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে জাতির সামনে এভাবে মায়ের বিচার প্রার্থনা আমার দেখা প্রথম ঘটনা। এগুলো সবি আল্লাহ লানত
Total Reply(0)
Shoriful Islam ২১ জুন, ২০১৯, ১:৩৪ এএম says : 1
হায়রে এই মহিলা টকশোতে বসে দুনিয়ার সব মানবাধিকার কথা বলে।আর ঘরের মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে কে বিচার করবে এই বেহায়া নারীদেরকে।কে আছে এদের আইনের আওতায় নিয়ে আসবে।নিজের মাকে যে মহিলা ঘর থেকে বের করে দেয় আর যাইহোক তারকাছে আইন নিরাপদ না।মাননীয় প্রধানমন্এীর দৃষ্টি আকর্ষন করছি এই মহিলাকে উচিত শাস্তি দেয়।উনি মা ভক্ত।
Total Reply(0)
Mohammad Iqbal Hasan ২১ জুন, ২০১৯, ১:৩৪ এএম says : 0
এই মহিলার শাস্তি হওয়া উচিৎ এই বেয়াদব মহিলাকে কে বাংলাদেশ থেকে ঘাড়ধরে বের করে দেওয়া উচিৎ যাতে আর কোন ছেলে মেয়ে তার মাকে ঘর থেকে বের না করে। এই জাতি আজ বড়ই লজ্জিত ।
Total Reply(0)
Rabiul alam Liton ২১ জুন, ২০১৯, ৫:১৭ এএম says : 0
নিশ্চয়ই একজন মা হিসেবে প্রধানমন্ত্রী সঠিক সিদ্ধান্ত নেবেন।
Total Reply(0)
ash ২১ জুন, ২০১৯, ৯:৩৮ এএম says : 0
MOT KOTHA BAL ER SHOB E BODMASH, CHORITROHIN, CHOR, CHECHOR, LUTERA, DHORSHOK ! E SARA KONO VALO MANUSH ASE BOLE MONE HOY NA
Total Reply(0)
Shalah Uddin ২১ জুন, ২০১৯, ১১:১৭ এএম says : 0
এসব দাইউস মহিলাদের শূলে চড়িয়ে মারা উচিত।
Total Reply(0)
Foysol Ahmed ২১ জুন, ২০১৯, ১২:০৫ পিএম says : 0
Ai mohilar wpojukkto sasti hoya wcit
Total Reply(0)
Sahin mahmud ২১ জুন, ২০১৯, ২:২০ পিএম says : 0
Ami turin k paila ki kortam akmatro Allah I janan
Total Reply(0)
Abdur Razzak Babyl ২১ জুন, ২০১৯, ৭:১০ পিএম says : 0
এসব কুলাঙ্গারদের যথাযথ শাস্তির দাবি জানাচ্ছি
Total Reply(0)
Abdur Razzak Babyl ২১ জুন, ২০১৯, ৭:১১ পিএম says : 0
এসব কুলাঙ্গারদের যথাযথ শাস্তির দাবি জানাচ্ছি
Total Reply(0)
সুজা ২১ জুন, ২০১৯, ৯:৫৫ পিএম says : 0
মানবতা বিরোধী বিচারের আইনজিবী , নিজের ঘরে মানবতা কই? আলেম ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যাকে সত্য বানিয়েছেন, আল্লাহর গজবের নমুনামাত্র,।
Total Reply(0)
Galib ২১ জুন, ২০১৯, ১০:৩৪ পিএম says : 0
Talk show oalike r jeno kono TV program a na Dekhi. Iblish soitan.
Total Reply(0)
Abdul Mannan Bokul ২২ জুন, ২০১৯, ২:১৩ পিএম says : 0
হায়রে মানবতা
Total Reply(0)
মোঃ সোহাগ জেনিথ ২২ জুন, ২০১৯, ৫:১৭ পিএম says : 0
এই ভদ্র মহিলা (তুরিন আফরোজ) মুখশধারী শয়তান তা ভাবতে অবাক লাগছে! ছিঃ ছিঃ ছিঃ
Total Reply(0)
Miah Muhammad Adel ২২ জুন, ২০১৯, ৫:৩৮ পিএম says : 0
She should lose her license for practicing.
Total Reply(0)
Ahsan Kabir ২৩ জুন, ২০১৯, ৯:০২ এএম says : 0
Such type of barrister can only speak in favour of tyranny, not for justice. We spit on the face of such barrister.
Total Reply(0)
Shah Ahsan Kabir ২৩ জুন, ২০১৯, ৯:১৯ এএম says : 0
Ei pishach mohilake jati hishabe boicot kora amader jonno ottaboshshok ebong Imani dayitto . If she doesn't become repentant for her sins of mishaviour to her mother, surely ALLAH's merciless torment will encounter her soon.
Total Reply(0)
ফরিদ উদিদন ২৩ জুন, ২০১৯, ৯:২৬ এএম says : 0
মা বাবার ব্যাপারে কোরানে উঃ শব্দটি পযন্ত করা নিষেধ, সেখানে যা ঘটেছে তার পায়চিও অপেক্ষা করছে।
Total Reply(0)
Yousuf ২৩ জুন, ২০১৯, ২:৩৫ পিএম says : 0
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি। দ্রুত বিচার ট্রাইবুনালের মাধ্যমে তার বিচার ব্যাবস্থা করুন, যাতে তার মা আর দু:খের নিশ্বাস ছাড়তে না হয়। এবং যাতে করে বাংলার আর কোন মাকে এভাবে সন্তানের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করে বিচার চাইতে না হয়।
Total Reply(0)
MAHMUD ২৩ জুন, ২০১৯, ১০:৫৬ পিএম says : 0
TURIN AFROZE is high educated and famous lawyer but I can think she is some ignorant about ISLAMIC LAW (AL QURAN and HADIS),Only father and mother do everything for child, they never want any pofit from child. So she dont know how to respect the father and mother. FATHER and MOTHER is happy by son and daughter, they will be sucssesful in the world and after life. TURIN Madam now time have, pick up your mother and brother very soon with you, that is your great opportunity. Very sadly telling to all I have no father and mother, I know what is the value of father mother.(BAP MAIYER RIN KEHO SHUD KORITE PARENA).
Total Reply(0)
kallol ২৬ জুন, ২০১৯, ৩:১০ পিএম says : 0
আজ যদি সন্তানকে ব্যারিষ্টার বানানোর পাশাপাশি ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত করে মানুষ বানাতেন , আজ এই বয়সে এসে ও আপনাকে সন্তানের কাছে এমন অপদস্থ হতে হতো না
Total Reply(0)
M.ISMAIL K AHMED ২৬ জুন, ২০১৯, ১০:৪৬ পিএম says : 0
prodhan montrir shomorthon ace thai ei rakom hoiece jemon khaleda jia ke onnai bhabe jele diece ei rokom bodo bodo aporadh era kore jabe jati dekhthe thakbe thanks
Total Reply(0)
SHOHIDUL ISLAM ১৫ মে, ২০২২, ১০:১৩ এএম says : 0
এই তো হানিফ সংকেতের ধন্য জনের অন্যে মন নাটকের বাস্তবতা। আল্লাহ ছাড় দেন তবে ছেড়ে দেন না। উনি নাকি অপরাধ ট্রাইব্যুনালের গুরু দায়িত্বে ছিলেন। নিজের অন্যায় করে বেড়ান আবার ছিলেন অপরাধ ট্রাইব্যুনালে গুরু দায়িত্বে!!
Total Reply(0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন