শেরপুর জেলার নকলা উপজেলা নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহ্ মো. বুরহান উদ্দিন বিজয়ী হওয়ার পর চাপা উত্তেজনা বিরাজ করছে। বিভিন্ন স্থানে আ.লীগের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল সন্ধায় নকলা পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা আ.লীগের যুগ্ম-সম্পাদক হাফিজুর রহমান লিটনকে প্রাণ নাশের চেষ্টা ও তার ওপর হামলা করে লাঞ্চিত করা হয়।
বিজয়ী চেয়ারম্যানের বড় ভাই শাহ মো. ফুয়াদ হাসানের নেতৃত্বে কয়েকজন লোক এ হামলা চালায় বলে অভিযোগ করা হয়েছে। এ ঘটনার পরপরই নকলা উপজেলা শহরে বিক্ষোভ প্রদর্শনের জন্য লাঠি মিছির বের করে আ.লীগ। ছবি তুলতে গিয়ে লাঞ্চিত হতে হয় এক সাংবাদিককে।
এ ঘটনার পর উভয় পক্ষ মুখোমুখি অবস্তান নিলে পুলিশ গিয়ে ঘটনার নিয়ন্ত্রনে আনে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত নকলায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
রাত সাড়ে এগারটার সময় উপজেরা আ.লীগের পক্ষ থেকে এক সাংবাদ সম্মেলন করা হয়। এতে বক্তব্য রাখেন উপজেলা আ.লগের সাধারণ সম্পাদক সফিকুল ইসলাম জিন্নাহ ও লাঞ্চিত মেয়র হাফিজুর রহমান লিটন। এসময় উপজেলা আ.লীগের সভাপতি অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমানসহ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
পুলিশ সারা রাতব্যাপী বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়েছেন। তারা এঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন