শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, ১৮ রমজান ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

ভারত তো মানুষের দেশ

রাজনৈতিক ভাষ্যকার | প্রকাশের সময় : ২৬ জুন, ২০১৯, ১২:০৪ এএম

ভারতের ঝাড়খন্ডে ‘চোর সন্দেহে’ এক মুসলিম যুবককে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। ১৮ ঘণ্টা ধরে বেধড়ক মারধরের পর অচেতন হয়ে পড়লে তাকে পুলিশের হাতে তুলে দেয়া হয়। এর আগে জোর করে ‘জয় শ্রীরাম’, ‘জয় হনুমান’ বলতে বাধ্য করা হয় তাকে। নৃশংস হত্যাকান্ডের শিকার হওয়ার ২৪ বছরের ওই যুবকের নাম তাবরেজ আনসারি। ইতোমধ্যেই ঝাড়খন্ডের খারসাওয়ান এলাকার ওই গণপিটুনির একাধিক ভিডিও স্যোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে।

ভিডিওতে দেখা যায়, এক ব্যক্তি তাবরেজকে একটি কাঠের লাঠি দিয়ে নৃশংসভাবে মারধর করছে। আক্রান্ত যুবক ছেড়ে দেওয়ার আকুতি নিয়ে হাত জোড় করলেও তাতে কোনও ভ্রুক্ষেপ নেই মারধরকারী উন্মত্ত ব্যক্তির। আরেক ভিডিওতে দেখা গেছে, জোর করে তাবরেজকে বলানো হচ্ছে জয় শ্রীরাম ও জয় হনুমান। অনলাইন মুম্বাই মিরর এ খবর দিয়েছে।

এতে বলা হয়, জামশেদপুরের খারসাওয়ানন্দ সারাইকেলাতে সন্দেহজনকভাবে স্থানীয়রা রোববার চোর সাব্যস্ত করে ওই যুবককে। তাকে বেদম মারপিট করা হয়। এরপর তাকে রোববার সকালে ভর্তি করা হয় সদর হাসপাতালে। সেখান থেকে তাকে স্থানান্তর করা হয় জামশেদপুরে টাটা মেইন হাসপাতালে। তার পরিবারের দাবি, তার ওপর যে হামলা হয়েছে তা সাম্প্রদায়িক। তাকে ‘জয় শ্রীরাম’ এবং ‘জয় হনুমান’ স্লোগান দিতে বাধ্য করা হয়েছে। পরিবার আরো বলছে, স্থানীয় কিছু মানুষ তাবরেজকে প্রচন্ড মারপিট করে। পরে তাকে তুলে দেয় পুলিশে। চুরির সন্দেহে তার সঙ্গে এমন আচরণ করা হলেও সে সাম্প্রদায়িক হামলার শিকার। তাকে মারপিট করা হয়েছে সে একজন মুসলিম বলে। তাবরেজের একজন আত্মীয় মাকসুদ আলম বলেছেন, বার বার তাবরেজকে ‘জয় শ্রীরাম’ ও ‘জয় হনুমান’ স্লোগান দিতে বাধ্য করা হয়েছে। তাকে হাসপাতালে দেখতে যেতে চাইলেও আমাদেরকে অনুমতি দেয়া হয়নি।

ওই হামলার ভিডিও আছে আমাদের কাছে। আমরা চাই অপরাধীদের গ্রেফতার করা হোক। ওই সময় যেসব পুলিশ সেখানে দায়িত্বে ছিলেন তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা চাই আমরা। এ বিষয়ে একটি মামলা করা হয়েছে। ভিডিওতে দেখা গেছে, উন্মত্ত জনতা তাকে মারধর করছে। এরমধ্যেই তিনি কাতরে বলতে থাকেন, আমার মা মারা গেছেন। তার নামে শপথ করে বলছি, আমি এমন কাজ (চুরি) করিনি। তবে তাবরেজের কথা কেউ শুনতে চায়নি।
দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া, মুম্বাই মিররের এ সংবাদ নতুন নয়। ভারতে গত নির্বাচনের বহু আগে থেকে যে সাম্প্রদায়িক উন্মাদনা কিছু নেতা সৃষ্টি করেছিলেন নির্বাচনের পরেও তা যথারীতি চলছে। এ কথা মনে করার যথেষ্ট যুক্তি রয়েছে যে, ওসব নেতার ইঙ্গিত আছে বলেই পরিস্থিতি নির্বাচন চলে যাওয়ার এত পরেও শান্ত না হয়ে দিন দিন বরং আরো উত্তপ্ত হচ্ছে। সনাতন মিডিয়া তো আছেই, বেশি জানা যাচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কল্যাণে। বিশ্বের মানুষ নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চ মসজিদে জুমার নামাজরত কিছু মুসল্লি হত্যার সংবাদে যেভাবে মর্মাহত ও সোচ্চার হয়েছিল ভারতের বেলায় এর কিছুই হচ্ছে না। অস্ট্রেলিয়া, লন্ডন ও জার্মানিতে পথে চলা হিজাবধারী কোনো নারীকে বিচ্ছিন্নভাবে কোনো বিকারগ্রস্ত ব্যক্তি গাল-মন্দ বা আঘাত করলে যে পরিমাণ আলোচনা ও নিন্দা জানানো হয় ভারতজুড়ে নিয়মিত হাজার হাজার মুসলমানের মানবাধিকার চরমভাবে লঙ্ঘিত হয়ে চললেও কেন জানি বিশ্বের মানুষ মুখে কুলুপ এঁটে রাখে। স্যোশাল মিডিয়ায় দেখবেন কোনো মুসলিম বাড়িতে বজরং দল কিংবা আরএসএস নামধারী যুবকেরা প্রবেশ করে বাড়ির নারী-পুরুষ-শিশু নির্বিশেষে নির্মমভাবে পেটাচ্ছে। ঘরের দরজা এঁটে দিনে-দুপুরে শ্লীলতাহানি করছে। ঘরে ঢুকে তরুণীদের শ্লীলতাহানি শুধু নয় এসবের ভিডিও করছে। ঠিক গুজরাতের নৃশংসতার মতো, যেখানে হাজার হাজার মুসলমানকে হত্যা করা হয়েছিল। মুসলিম এমপিকে তার বাসায় গণপিটুনিতে হত্যা করা হয়েছিল। সাম্প্রদায়িক গুন্ডারা প্রকাশ্যে রাজপথে মুসলিম নারীদের ধর্ষণ করে নিজেদের লোক দিয়েই ভিডিও ধারণ করেছিল। আজকের প্রধানমন্ত্রী মোদি তখন গুজরাতের দায়িত্বে ছিলেন। যে পুলিশ কর্মকর্তা গুজরাতের ঘটনার জন্য দায়ীদের চিহ্নিত করে রিপোর্ট দিয়েছিলেন তিনি এখন যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি।

স্যোশাল মিডিয়ায় দেখবেন, একটি মাইক্রোবাস থামিয়ে নিরীহ একজন দাড়ি-টুপিওয়ালা লোককে সাম্প্রদায়িক যুবকরা চড়-থাপ্পড় মারছে। বলছে- বল, জয় শ্রীরাম। লোকটি প্রাণের ভয়ে জয় শ্রীরাম বললেও কিল, চড় ও গালি থামছে না। অপর এক ভিডিও ভাইরাল হয়েছে, যেখানে সত্তর বছরের এক বৃদ্ধকে এমনভাবে সাম্প্রদায়িক যুবকরা মারধোর করছে যেমনটি মানুষ সন্ত্রাসী ও চোরকেও করে না। একপর্যায়ে রক্তাক্ত ও আহত এ বৃদ্ধকে শূয়রের মাংস খেতে বাধ্য করা হয়।

ত্রিপুরায় সবচেয়ে ধনী মুসলমানের বাড়িটিকে শত শত সাম্প্রদায়িক লোক লুটপাট করে একটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে। প্রতিদিন বহু বাড়ি-ঘর ও দোকান হয় জ্বালিয়ে দেয়া হচ্ছে, নয়তো ভেঙে তছনছ করে দেয়া হচ্ছে। নির্বাচনের পরপর ভাইরাল হয়েছিল দু’তিনজন শ্রমিক শ্রেণির লোককে এক জায়গায় বসা অবস্থায় বিজেপির কর্মী আরএসএস এবং বজরঙ্গী ইত্যাদি নামধারী কিছু যুবক আচ্ছা রকম জুতাপেটা, কিল-ঘুষি-লাথি এমনকি লাঠিপেটা করছে। তাদের অপরাধ এসব হতদরিদ্র ভূখা-নাঙা শ্রমিকেরা নাকি গরুর গোশত খেয়েছে। এরকমই আরেকটি ঘটনা মানুষ দেখেছে গাছের সাথে বেঁধে এক মুসলিম যুবককে উগ্র সাম্প্রদায়িক চার-পাঁচজন যুবক লাঠিপেটাসহ কিল-ঘুষি ও লাথি মেরে চলেছে।

অনলাইনে প্রায়ই দেখা যায় তারাবির নামাজ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে, আজানের মাইক খুলে নেয়া হচ্ছে, মুসলমানদের মসজিদ থেকে ঘাড় ধরে বের করে দেয়া হচ্ছে। প্রাণের ভয়ে নামাজী মুসলমানরা নিজ নিজ মহল্লায় আতঙ্কিত সময় কাটাচ্ছেন। একটি মসজিদ ভেঙে চুরমার করে ফেলা হচ্ছে। বহু পুরনো গম্বুজ ও মিনারওয়ালা একটি মসজিদে শত শত উগ্র মানুষ ইটপাটকেল ছুঁড়ছে। মুসলমানরা প্রাণের ভয়ে বাড়ি-ঘরে আশ্রয় নিয়ে আধমরা হয়ে আছেন। একটি মসজিদে মুসল্লিরা অবরুদ্ধ বাইরে অল্প কিছু পুলিশ আর চারপাশের মাঠে শত শত নামধারী উগ্র হিন্দুত্ববাদী যুবকেরা হাঁকডাক করছে মসজিদটি গুড়িয়ে দেবে বলে। ঈদের নামাজ চলাকালে তীর-ধনুকের হামলা আর বুকে তীরবিদ্ধ যুবক মুসল্লিদের রক্তমাখা ঈদুল ফিতর দেখেননি এমন ফেইসবুকার বোধহয় নেই।

এখনো প্রায়ই ভারতের প্রত্যন্ত গ্রাম ও মহল্লা থেকে অসংখ্য কিশোরী-তরুণী কণ্ঠের আর্তনাদ ভয়েস রেকর্ডে শোনা যায়, যারা দুনিয়ার মানুষকে ডেকে বলে, আমরা সংখ্যালঘু ও খুবই বিপন্ন ঘরের মেয়ে। প্রতিরাতেই উগ্র সাম্প্রদায়িক গুন্ডারা আমাদের ঘরে আসে। নিয়মিত আমাদের ওপর অত্যাচার চালায়। দুনিয়ায় কি এমন কোনো মানুষ নেই যারা আমাদের নিজের মেয়ে, মা, বোন মনে করে এসবের কোনো প্রতিকার করতে পারেন। অনলাইনে ভারতের সরকারের কিংবা সরকারি দলের কিছু দায়িত্বশীলকে প্রায়ই ভিডিও ক্লিপ বানিয়ে ছাড়তে দেখা যায়, এদেশ হিন্দুর দেশ, মুসলমান এখানে থাকতে পারবে না। ওদের আমরা ধ্বংস করব, তাড়িয়ে দেব ইত্যাদি। এক বড় নেতা ঘোষণা দিয়েছেন, বাবরি মসজিদ ভেঙেছি এবার দিল্লির জামে মসজিদও ভাঙব।

সারা বিশ্বে ১৮০ কোটি মুসলমান এত নিরব কেন? ওআইসি মিটিং ডেকে কোন মুসলিম দেশ অন্য মুসলিম দেশকে হামলা করে ধ্বংস করে দেবে এ ছক কষে দেয়। কিন্তু প্রতিদিন তুষের আগুনে ধুকে ধুকে মরা ভারতের ২৫/৩০ কোটি বিপন্ন মুসলমানের জীবন সঙ্কটের কথা তাদের মিটিংয়ে ওঠে না। ইসলামি শীর্ষ সম্মেলনে ভারত সরকার তাদের হিসাবে ১৮ কোটি মুসলমানের দোহাই দিয়ে পর্যবেক্ষক হিসেবে যোগ দেয়ার সুযোগ পায়। মুসলমানদের ওপর সব জুলুমের নিন্দা প্রতিবাদ ও সমালোচনার মুখ তারা বন্ধ করে দেয়। বলে, এসবই ভারতের আভ্যন্তরীণ ব্যাপার!

বাংলাদেশ পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। ভারতের কোনো অমানবিক সাম্প্রদায়িক ঘটনার সামান্যতম প্রতিক্রিয়াও বাংলাদেশের ইসলামপ্রিয় মানুষ এ সমাজে পড়তে দেয় না। যদি কারো অন্তরে সামান্য ইনসাফও থেকে থাকে, যদি তার ভেতর অণু পরিমাণ বিবেকও থেকে থাকে তাহলে সে এ মহা বাস্তবতাটি স্বীকার করবে। পূণ্যবান লোক হলে শুকরিয়া আদায় করবে। কিন্তু বাংলাদেশে প্রায়ই শোনা যায়, মিথ্যা বিবৃতি, উদ্বেগ ও উল্টো আওয়াজ। এত শান্তি একশ্রেণির লোকের ভালো লাগে না। আত্মবিক্রিত কিছু মিডিয়া ও দালাল সাংবাদিক মুসলমানদের দুঃখ-কষ্টে মোটেও বিচলিত নয়। তাদের ভেতর মনে হয় মানুষের আত্মা নেই। স্বার্থের সওদায় তারা বিবেক বিক্রি করে ভেতরে পশুর আত্মা স্থাপন করে নিয়েছেন। নয়তো মাসের পর মাস ধরে ভারতজুড়ে শুধু মুসলিম হওয়ার অপরাধে মানুষের ওপর যে সাম্প্রদায়িক পশুশক্তি নির্মম ও নৃশংস অত্যাচার চালিয়ে যাচ্ছে তা নিয়ে এরা লিখতেন, প্রচার করতেন, প্রতিবাদ করতেন। এক্ষেত্রে মানবাধিকারের ব্যবসা করে যারা দিনগুজরান করেন সেসব অমানবিক লোকেরাও চোখ, কান, মুখ বন্ধ বানর সেজে আছেন। এদেশীয় হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সংগঠন ও নেতৃবৃন্দও কেমন যেন অবকাশ যাপন করছেন। নিজেদের বিষয়ে তারা যেমন সোচ্চার ভারতের অত্যাচারিত লোকগুলি ভিন্ন ধর্মের হওয়ায়ই কি তারা তেমন সোচ্চার হতে পারছেন না?

এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকারের কিছু করণীয় অবশ্যই আছে। তারা চিঠিপত্র বা টেলিফোনে হলেও অমানবিক এ বিষয়গুলোতে উদ্বেগ প্রকাশ করতে পারেন। ভারতীয় মুসলমানদের নিকট প্রতিবেশী বাংলাদেশের ১৫ কোটি মুসলমান কমপক্ষে তাদের মনোকষ্টটি ভারতকে জানাতে পারে। রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ নিয়মতান্ত্রিক পন্থায় এর নিন্দা প্রতিবাদ জানাতে পারেন। মিটিং, মিছিল ও ভারতীয় হাই কমিশনে স্মারকলিপি প্রদান করতে পারেন। যারা নানা পেশায় আছেন আর দমে দমে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের জিগির তোলেন তারা মিউ মিউ করে হলেও ভারতীয় নেতৃবৃন্দকে বলতে পারেন, অসাম্প্রদায়িকতার মানে কী।

ইসলামি ব্যক্তি, দল, সংগঠন ও তাওহীদি জনতা তাকিয়ে থাকে দেশের স্বনামধন্য ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের প্রতি। তাদেরও মনে মনে বেদনা অনুভবের চেয়ে সোচ্চার হওয়া বেশি জরুরি। অন্তত ঈমানের দাবিতে হলেও তাদের মুখ খুলতে হবে। মসজিদগুলোতে দল-মত নির্বিশেষে সব নামাজীকে সমবেদনা প্রকাশ করতে হবে। দেশের প্রায় পাঁচ লাখ মসজিদ ও নামাজখানায় ইমাম ও খতিবগণকে এই মারাত্মক জুলুম ও অপরাধের বিরুদ্ধে কথা বলতে হবে। মজলুমের জন্য দোয়া করতে হবে।

ইসলামের নবী সা. বলে গেছেন, যে ব্যক্তি মুসলিম জাতির স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ের প্রতি গুরুত্ব ও মনোযোগ দেয় না সে আমার উম্মত নয়। আল হাদিস। সকল মানুষকে নিজ নিজ জায়গা থেকে এ নৃশংসতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদের আওয়াজ তুলতে হবে। এটি সভ্যতার দাবি। মানবতার দাবি। বিবেকের দাবি। আমরা মনে করি, ক্ষুদ্র একটি দার্শনিক নেতৃত্ব ভারতকে এমন উচ্ছৃঙ্খল করে তুলছে। যার পরিণাম তাকেই ভোগ করতে হবে। কেননা গুটি কয়েক দুর্বৃত্ত ছাড়া ভারতের বড় বড় সব রাজনৈতিক দল, জাতীয় নেতৃবৃন্দ, বিশিষ্ট নাগরিকগণ, দেশবাসী, বৃহত্তর হিন্দু সমাজ কেউই মুসলিম নিধন, দুর্বলের ওপর জুলুম, গুন্ডামি, ধর্ষণসহ এসব অমানবিক কর্মকান্ডের পক্ষে নন। আমরা এখনো বিশ্বাস করতে চাই, ভারত মানুষের দেশ।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (43)
Mohammed Kowaj Ali khan ২৬ জুন, ২০১৯, ৯:৫০ এএম says : 0
ওরে ও মুদি, কিরে মুদি? যাবি কোথায়? আল্লাহ তা'আলার গজব হইতে বাঁচতে পারবে না রে। যাহা করিতেছিস আর করাইতেছিস। কোথায় আজ মানবতা? কোথায় বিট্রেইন আর কোথায় এমেরিকা যুদ্ধ ঘোষণা করো হায়ান ভারত, হায়ান বারমার বীরুদ্বে। ইনশাআল্লাহ।
Total Reply(0)
Sâlmâñ Hossain ২৬ জুন, ২০১৯, ১০:০৩ এএম says : 0
সকল মানুষকে নিজ নিজ জায়গা থেকে এ নৃশংসতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদের আওয়াজ তুলতে হবে। এটি সভ্যতার দাবি। মানবতার দাবি। বিবেকের দাবি।
Total Reply(0)
Kamal Hasan ২৬ জুন, ২০১৯, ১০:০৬ এএম says : 0
সারা বিশ্বে ১৮০ কোটি মুসলমান এত নিরব কেন?
Total Reply(0)
Firoz Khan ২৬ জুন, ২০১৯, ১০:০৭ এএম says : 0
লেখাটির জন্য দৈনিক ইনকিলাব ও লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ
Total Reply(0)
Nazrul Islam ২৬ জুন, ২০১৯, ১০:০৮ এএম says : 0
মুসলমানদের অনৈক্যের কারণে আজ তারা সারা বিশ্বে মার খাচ্ছে
Total Reply(0)
MD Masud Howlader ২৬ জুন, ২০১৯, ১০:১০ এএম says : 0
মনে মনে বেদনা অনুভবের চেয়ে সারা বিশ্বের মানবতাবাদিদের সোচ্চার হওয়া বেশি জরুরি। অন্তত মুসলমানদেরকে ঈমানের দাবিতে হলেও তাদের মুখ খুলতে হবে।
Total Reply(0)
সিরাজুল ইসলাম ২৬ জুন, ২০১৯, ১০:২৭ এএম says : 0
আর কত মুসলমানরা নির্যাতিত হলে তার পরে মুসলীম বিশ্বের নেতারা প্রতিবাদ করবে ? তারা আর কবে ঐক্যবদ্ধ হবে ?
Total Reply(0)
Nabebur Rahman Babu ২৬ জুন, ২০১৯, ১০:৩১ এএম says : 0
"জালেমরা যা করে, সে সম্পর্কে আল্লাহকে কখনও বেখবর মনে করো না তাদেরকে তো ঐ দিন পর্যন্ত অবকাশ দিয়ে রেখেছেন, যেদিন চক্ষুসমূহ বিস্ফোরিত হবে" [সূরা ইব্রাহীম/৪২]
Total Reply(0)
Shamsul Bari ২৬ জুন, ২০১৯, ১০:৩৩ এএম says : 0
মোহাম্মদ আলী জিননাহ যে কতটা দুরদর্শী ছিলেন তা আমরা এই প্রজন্ম হারে হারে টের পাচ্ছি। ধন্যবাদ জিননাহ, শান্তিতে থাকুন।
Total Reply(0)
Mohammed Shahjalal ২৬ জুন, ২০১৯, ১০:৩৪ এএম says : 0
ভারতে প্রতিনিয়ত সংখ্যালঘু মুসলমানদের উপর নির্যাতনের চিত্র দেখা যাচ্ছে। এ ধরনের সহিংসতা কোনভাবেই কাম্য হতে পারে না। বিচার বিভাগীয় তদন্ত এবং দায়ীদের উপযুক্ত শাস্তি দাবি করছি।
Total Reply(0)
Asad Rajib ২৬ জুন, ২০১৯, ১০:৩৪ এএম says : 0
চোর হোক আর মুসলিম হোক বা অন্য যে কোন ধর্মেরই হোক, এভাবে কাউকে হত্যা করা মানবতার চরম লঙ্ঘন, চরম নিষ্ঠুরতা, যা কোন ধর্মীয় ও রাষ্ট্রীয় আইন কোনভাবেই সমর্থন করে না। সব দেশেরই উচিত এমন অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তি দ্রুততার সাথে নিশ্চিত করা। তাহলেই কেবল বিশ্বে শান্তি বজায় থাকবে। না হলে এ গ্রহে মানুষই হবে সবচেয়ে অনিরাপদ প্রাণী!!!!
Total Reply(0)
Sayed Waseef ২৬ জুন, ২০১৯, ১০:৩৫ এএম says : 0
আমি চাই বাংলাদেশে এমন ঘটনা যেন না ঘটে, আমিও হয়ত আবেগের বশবতি হয়ে কোনো হিন্দুকে মারতে পারি কিন্তুু ইসলাম তা শিক্ষা দেইনি আমাকে, তাই পারছিনা, ভারত হচ্ছে জালেমদের দেশ,পৃথিবীর সবথেকে নোংরা একটা দেশ, মুসলিম এবং মেয়েদের জন্য অনিরাপদ একটি দেশ
Total Reply(0)
Sumaia Athy ২৬ জুন, ২০১৯, ১০:৩৬ এএম says : 0
ভারত নাকি মুসলিমদের সমান সুযোগ দেয়। ওরা একটু বেঁচে থাকতে চায়। এত কিছু দেওয়ার দরকার নেই। একটু বেঁচে থাকতে দিন। রাম বলে যায় নি, সকলকে দিয়ে জোড় করে জয় শ্রীরাম বলিয়ে হত্যা করতে হবে। রাম তো মানুষ ছিলেন। ভারতীয় কতিপয় হিন্দু ভাই বোনেরা তাকে অনুসরণ করে মানুষ মারছেন কেন! তাহলে কি করে আপনার রামের অনুসারী হলেন। নাকি নিতান ইয়াহুর অনুসারী হলেন।
Total Reply(0)
Mohammad Osman Goni ২৬ জুন, ২০১৯, ১০:৩৬ এএম says : 0
পৃথিবীর সবচেয়ে নিকৃষ্ট ও অসভ্য জাতির দেশ হলো ভারত। যারা মানুষের বদলে গরুকে বেশি দাম দেয়, দুধের বদলে মুত্রকে বেশি দাম দেয়,
Total Reply(0)
MD Hafizur Rahman ২৬ জুন, ২০১৯, ১০:৩৬ এএম says : 0
ভারতে অাগের চেয়ে ব্যাপক মুসলিম নির্যাতন বেড়ে চলছে, এর কঠোর বিচার চাই....!
Total Reply(0)
Faisal Ahmed ২৬ জুন, ২০১৯, ১০:৩৭ এএম says : 0
Government is backing communal violence.
Total Reply(0)
S.m. Saifuddin ২৬ জুন, ২০১৯, ১০:৩৭ এএম says : 0
Aschojer bepar hocche somogro bharot emonki amader deser kew ey bepare kono kotha bolche na.eto eto buddijibi-eto eto celebrity but sobay chup.sotti selucas.
Total Reply(0)
Bip's Einstyn ২৬ জুন, ২০১৯, ১০:৩৮ এএম says : 0
Why Indians advertise by their films that they are not terorrist....it's not clear...
Total Reply(0)
Ashraf Uzzaman ২৬ জুন, ২০১৯, ১০:৩৮ এএম says : 0
BJP government is Hindu fundamentalist.
Total Reply(0)
S.m. Tamjid ২৬ জুন, ২০১৯, ১০:৩৯ এএম says : 0
Just let me clarify one thing, which type of religion is this that allow you to force other to say something which has no place to that person heart. Religion is an Internal matter purity of it have to be achieved by a person.
Total Reply(0)
Riazul Islam Riad ২৬ জুন, ২০১৯, ১০:৩৯ এএম says : 0
I think India is the most backdated country in the world.
Total Reply(0)
S. T. Mithun ২৬ জুন, ২০১৯, ১০:৩৯ এএম says : 0
The Very orthodoxy facts have been going on all around India,,,,,, it's very sad and such an unfortunate react.To my book,it should be stopped by the Indian Government,,,
Total Reply(0)
Mafiz Pagla ২৬ জুন, ২০১৯, ১০:৪০ এএম says : 0
ভার‌তের রাষ্ট্রযন্ত্রও এখন সাম্প্রদায়িকতায় আক্রান্ত তাই এই ধর‌নের ঘটনার স‌ঠিক বিচার হয়না, ফ‌লে আরও ঘট‌তে থাক‌বে এই সমস্ত ঘটনা।
Total Reply(0)
Hasan Ferdaus ২৬ জুন, ২০১৯, ১০:৪০ এএম says : 0
মোদির দেশ রে। যে দেশের মানুষ গুলো নিজেদের গরুর সন্তান বলতে পছন্দ করে। আর গরুর মুত যাদের প্রিয় পানিয় তারা স্বভাবে জানোয়ার এটাই তো স্বাভাবিক।
Total Reply(0)
Fazla Imran Mony ২৬ জুন, ২০১৯, ১০:৪১ এএম says : 0
The supporters of modi govt has just started killing Muslims. It's just the beginning "Picture Avi Baki hain Mera dst". May Allah protect our Muslim brothers and sisters.
Total Reply(0)
Iqbal Hazari ২৬ জুন, ২০১৯, ১০:৪১ এএম says : 0
ভারত থেকে পাকিস্তান ভাগ পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ ভাগ এই ভাগগুলি অনেকের পচন্দ না সময় হলে মানুষ বুজতে পারবে এই ভাগ গুলি কত উপকার হয়েছে
Total Reply(0)
Iqbal Hossain ২৬ জুন, ২০১৯, ১০:৪১ এএম says : 0
যারা অসাম্প্রদায়িক দেশ বলে প্রচার করে তাদের থেকে এমন নিষ্ঠুরতা মেনে নেয়া যায়না। অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।
Total Reply(0)
S.m. Tamjid ২৬ জুন, ২০১৯, ১০:৪২ এএম says : 0
This fact is an indicator of allowing the beastness into the heart of a person against another. What is the benefit. Nothing just enjoy some reproach of the world.
Total Reply(0)
Md Ranaul Korim Rana ২৬ জুন, ২০১৯, ১০:৪২ এএম says : 0
ভারত যে আচরণ করছে বাংলাদেশ যদি সেরকমভাবে আচরন করে তবে মানুষ মরবে।ধরমোর কোন লাভ বা খতি হবে না।ভারতের এ আচরণ কে পশুত্বের সাথে তুলোনা করা যায়।
Total Reply(0)
Karim ২৬ জুন, ২০১৯, ১০:৪৪ এএম says : 0
ভারতে এই ধরনের ঘটনা প্রতিদিনই ঘটে অথচ দুর্ভাগ্য ভারত থেকেও জঙ্গিরাষ্ট্র মৌলবাদী রাষ্ট্র সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র বলে না একটি চরম হিন্দুত্ববাদী সাম্প্রদায়িক দল বারবার ক্ষমতায় আসার পর গণমাধ্যমে ভারতকে বিশ্বের সবচেয়ে বড় সেক্যুলার রাষ্ট্র বলা হয় ভারতের কোথাও সেক্যুলারিজমের চিহ্নমাত্র নেই ভারতের রাষ্ট্রব্যবস্থায় কোথাও সেকুলারিজম নেই রাষ্ট্র ব্যবস্থা পরিচালিত হচ্ছে আরএসএস রাষ্ট্রীয় সেবক সংঘ এবং হিন্দু সভা পরামর্শে কিন্তু বাইরে তারা ধর্মনিরপেক্ষতার একটা খোলস লাগিয়ে বসে আছে।
Total Reply(0)
MD. MASUM BILLAH ২৬ জুন, ২০১৯, ১১:৪৯ এএম says : 0
প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সম্মানীত লেখককে। এতগুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় তুলে ধরার জন্য। আসলে কি আর বলব? বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। এই কমেন্ট টি করতেও আমার হাত কাপছে। আমরা কেন এত নিষ্ঠুর হয়ে গেলাম? মানবতা মানবতা বলে আমরা কতই না চিৎকার করি। কোথাও অনৈতিকভাবে একটি প্রাণীকে মারা হলেও আমরা প্রতিবাদ জানাই। কিন্তু সারা বিশ্বে এমন কোন দেশ নাই যেখানে মুসলমানরা সাম্প্রায়িক সন্ত্রাসের শিকার হচ্ছে না। অথচ সবাই নিজেদেরকে শান্তিপ্রিয় বলে থাকে। সবচেয়ে বড় বিষয়টি হল মিডিয়া। মিডিয়া আমাদের আই ওয়াস করে দিয়েছে। আর এসব মিডিয়াতে এসকল সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসের শিকার মানুষের কোন কথা আসেনা। দুনিয়াবী স্বার্থের কাছে আমরা বিক্রি হয়ে গিয়েছি। আল্লাহ তা“য়ালার কাছেই ফরিয়াদ! হে আল্লাহ আমাদেরকে ঈমানী শক্তি দাও।
Total Reply(0)
Md Abul Hasan ২৬ জুন, ২০১৯, ১২:২৩ পিএম says : 0
মজলুমদের ফরিয়াদ শুনার মানুষ এই পৃথিবীতে নেই। ক্ষমতাসীনরা ক্ষমতা চিরস্থায়ী করার জন্য অন্যায়কারীকে নির্লজ্জের মতো সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। আর মিডিয়া সে পুরোটাই বেসামাল।
Total Reply(0)
Md Saijuddin Ahmed ২৬ জুন, ২০১৯, ১২:২৪ পিএম says : 0
বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে কট্টরপন্থী উগ্রবাদী হারামি অমানুষ ভিন্ন জগৎ থেকে আসা হায়েনার মতো হিংস্রতা নিয়ে আবির্ভাব ঘটেছে মোদি সরকার।তারা নির্বিচারে হায়েনার মতো আক্রমণ করেছে মুসলিমের ওপর।
Total Reply(0)
Mj Alam ২৬ জুন, ২০১৯, ১২:২৫ পিএম says : 0
উপমহাদেশে ধর্ম নিরপেক্ষ অসাম্প্রদায়িক দেশ হল বাংলাদেশ যা এখন প্রমানিত।চ্যালেন্স করে বলতে পারি এখানে সংখ্যালগুরা সবচাইতে নিরাপদ ভাবে বসবাস করে।(দু একটা সমস্যা নেই সেটা বলছি না), আর ভারতে মদির সময়ে মুসলিমদের উপর অত্যাচার বেড়েই চলছে।এটা একবারেই বোকামি,অভাব,নিবো্ধ জাতিরা এগুলি করে,আমরা কি পারিনা পৃথিবীকে শান্তিময় করতে!!
Total Reply(0)
Tapan Khan ২৬ জুন, ২০১৯, ১২:২৭ পিএম says : 0
সমুদ্রের ভিতর ভাসমান নৌকাটির বিপদ তখনই হয়, যখন নৌকার ভিতরে পানি ঢোকে। বাইরের সমুদ্রের পানি বিপদজনক নয় যতটা না নৌকার ভিতরের পানি বিপদজনক। ঠিক এইভাবে ভারতের বাইরের শত্রু রাষ্ট্র বিপদজনক নয় বরং তার বিপদ তার নিজস্ব ভূমিতে সন্ত্রাসী রাজনীতি, যেটা বিজেপি করে চলেছে মুসলিমদের বিরুদ্ধে ক্রমাগত হত্যাযজ্ঞের মধ্য দিয়ে। ভারত তার উৎকট রাজনীতির কারণে নিজে নিজেই সমুদ্রের ভিতর সেই নৌকার মত ডুবে মরবে।
Total Reply(0)
Shajan Ahmed ২৬ জুন, ২০১৯, ১২:২৭ পিএম says : 0
অসাম্প্রদায়িকতার মুখোশ পরে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দিচ্ছে নির্লজ্জ এই জাতি| ধর্মান্ধতায় বুদ হয়ে থাকা এ জাতির এমন আচরণের প্রতি ধিক্কার জানাচ্ছি |শুধুমাত্র আকৃতিগত মানুষ না হয়ে ভাল আচরণগত মানুষ হওয়ার মিনিমাম চেষ্টা টুকু এবার কর|তাতে করেই হবে সর্বমঙ্গল|
Total Reply(0)
Shoriat Muhammad Shuvo ২৬ জুন, ২০১৯, ৯:২৪ পিএম says : 0
বুঝিনা একজন নিরীহ মুসলমানকে জোর করে জয় শ্রীরাম বা জয় হনুমান বলায় কি সার্থকতা আছে। এতে করে কি মুসলমান হিন্দু হয়ে যায়, নাকি হিন্দুদের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়, নাকি হিন্দু ধর্মের সম্মান বাড়ে, নাকি ভগবান বা ইশ্বর বা রাম বা হনুমান এতে খুশি হয়??
Total Reply(0)
Rafiqul Alam ২৬ জুন, ২০১৯, ৯:২৫ পিএম says : 0
তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষ ভারতে ক্ষমতারোহনের মোক্ষম হাতিয়ার হচ্ছে মুসলিম নিপিড়ন ও মসজিদ ভাঙা। এসব ঘৃণ্য কাজ করেই বিজেপি বর্তমানে ক্ষমতাসীন।
Total Reply(0)
Mahbub Rahman ২৬ জুন, ২০১৯, ৯:২৫ পিএম says : 0
নষ্ট সংস্কৃতি প্রভাব এটা, কোন ধর্মে আছে যে মানুষকে জোর প্রয়োগ করার বা অত্যাচার করে মেরে ফেলার কথা। এধরনের ঘটনা রাষ্ট্র ব্যবস্হার জন্য অশনি সংকেত।
Total Reply(0)
Jk Mustakin ২৬ জুন, ২০১৯, ৯:২৫ পিএম says : 0
শুধু ভারতে নয়। পৃথিবীর সব স্থানে এমন হচ্ছে। এর কোন বিচার হবে না। কিছু দিনপর সব ঠিক হয়ে যাবে। কাজেই মুসলিমদের রুখে দাড়াতে হবে।
Total Reply(0)
Shahzahan Musa ২৬ জুন, ২০১৯, ৯:২৬ পিএম says : 0
এটা যদি কোন মুসলিম অমুসলিমকে করতো তবে দেখা যেত রাত দিন মিডিয়া সেটtf নিয়েই হইচই করতে কিন্তু মুসলিম বলে মিডিয়াি এড়িয়ে যাচ্ছে।
Total Reply(0)
Rahul Dewan ২৬ জুন, ২০১৯, ৯:২৬ পিএম says : 0
ভারতে ঘুরতে যাওয়ার সময় মনে হয়েছিল, ঐখানকার লোকজন বেশ প্রগতিশীল, আধুনিক, লেখাপড়াই আমাদের চেয়ে অনেক আগানো। কিন্তু এগুলা কি? একটা সুন্ধর দেশে এসব হত্যা কি ভাবে সম্ভব! ভাবতে খুব কষ্ট লাগে। আসা করি ভারত এই হত্যার বিচার করে এমন একটা উদাহরন স্তাপন করবে যেন আর কেউ সাহস করতে না পারে।
Total Reply(0)
kuli ২৬ জুন, ২০১৯, ১১:৫৭ পিএম says : 0
প্রথম আলো,বাংলাদেশ প্রতিদিন এর মত পত্রিকা গুলি এইসব কিছু লেখেনা।এই দুই পত্রিকাই মুসলিম বিদ্বেষী।একটা কমিউনিস্ট এর দালাল অন্নটা আমেরিকার দালাল।এই দুই পত্রিকাতে শুধু মুসলিম দের অপমান করে মিথ্যা সংবাদ ছাপানো হয়।ভারত ও আই সির মেম্বার হতে চায় টাকার জন্ন।কারন ওরা ফকির।কিন্তু লজ্জা করেনা জেই মুসলিমদের নাম ভাঙ্গিয়ে মেম্বার হতে চায় তাদের ওপর নির্যাতন করে,তাদের গালি দেয়। সামরিক আক্রমন ছাড়া আর কোন রাস্তা নেই।ইতিহাস বলে হিন্দুরা আগেও মুসলিমদের ওপর নির্যাতন করেছে কিন্তু তখন মুসলিম শাসকরা অন্য দেশ থেকে এসে হিন্দুদের সাইজ দিসে।এটাই একমাত্র উপায়। কিন্তু বর্তমানে সব দুর্বল মুসলিম সাশক,চরম ভিতু,নিজের কথা খালি চিন্তা করে।
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন