বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

ধর্ম দর্শন

ছেলে-মেয়ের বন্ধুত্ব : ইসলাম কি বলে?

মো: আরমান খালাসী | প্রকাশের সময় : ২৫ জুলাই, ২০১৯, ১২:০১ এএম

বন্ধু শব্দটি খুবই আরাম প্রিয় শব্দ। ইংরেজীতে বলে ফ্রেন্ড এবং আরবীতে বলে ‘খলিল’। বন্ধুত্ব হল এমন একটা বন্ধন, যা মানুষকে যেমন কাছে টানে তেমনি দূরেও ঠেলে দেয়। এর টান এমন শক্তিশালী যে বন্ধুর প্রয়োজনে নিজের সবচেয়ে দামি প্রাণটাও দেওয়া যায়। আবার অন্যকে বন্ধুর অমোঘ টানে আটকে রেখে খুব সুন্দর কায়দায় প্রতারনা করে নিজের উদ্দ্যেশ্য হাসিল করা যায় এমনকি তার সস্তা প্রাণটাও নেওয়া যায়। বন্ধু এমন আর্কষনীয় এক জিনিস যা খুবই রহস্যময়। আসলে বন্ধুত্ব এমন একটি পবিত্র সর্ম্পক যা একই সাথে পরম নির্ভরতা, সহযোগিতা, ভালবাসার মিথষ্ক্রিয়তায় গঠিত।

ছেলে -মেয়েদের বন্ধুত্ব বৈধ কি নাঃ

ইংরেজীতে কিছু শব্দ রয়েছে জাস্ট ফ্রেন্ড, গুড ফ্রেন্ড, এবং বেস্ট ফ্রেন্ড। বন্ধুদের মাঝে প্রায়ই শব্দগুলো শোনা যায়। ্র কি হয় তোরগ্ধ? এই তো আমার বেস্ট ফ্রেন্ড। সমাজে অনেক রকম বন্ধুত্বের সস্পর্ক বিদ্যমান। কারো রয়েছে ক্লাসের বন্ধু, কারো আবার জাস্ট ফ্রেন্ড অথবা বেস্ট ফ্রেন্ড। সমাজে প্রচলিত ছেলে মেয়েদের মধ্যে গড়ে ওঠা বন্ধুত্ব ইসলাম একেবারেই নিষেধ করে দিয়েছে। যেখানে একজন পুরষের জন্য ১৪ জন্য নারী ব্যাতিত সব নারী এবং একজন নারীর জন্য ১৪ জন পুরুষ ব্যতিত সব পুরুষের সাথে সাথে দেখা-সাক্ষাত হারাম করেছেন সেখানে বন্ধুত্বের সম্পর্ক করা একেবারেই অসম্ভব। কারন, বন্ধুত্ব নামক সম্পর্ক থেকে আস্তে আস্তে সেটি বেহায়াপনার সম্পর্কে গিয়ে পৌছায়। এমনকি ব্যভিচারও হয়ে থাকে। পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে- “(হে রাসুল সাঃ) মুমিনদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গের হেফাযত করে। ঈমানদার নারীদেরকে বলুন তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে সংযত ও নত রাখে এবং তাদের যৌন অঙ্গের হেফাযত করে। - সুরা আন-নুর। (আয়াত ৩০-৩১)

হাদিস শরীফে বলা হয়েছে : যে, গুপ্ত অঙ্গ দেখায় এবং দেখে উভয়ে অভিশপ্ত। কাম প্রবৃত্তির প্রথম ও প্রারম্ভিক কারণ হচ্ছে দৃষ্টিপাত করা ও দেখা এবং সর্বশেষ পরিণতি হচ্ছে ব্যভিচার। (তাবারানী)

হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) থেকে বর্ণনা করেন দৃষ্টিপাত শয়তানের একটি বিষাক্ত শর।

(তাফসীরে মায়ারিফুল কুরআন।)

এ থেকে বোঝা যায় যে, বন্ধুত্ব করতে হবে পুরষ পুরষের সাথে এবং মহিলা মহিলার সাথে। কোন বিপরীত লিঙ্গের গায়রে মুহাররমের সাথে জাস্ট, গুড, এবং বেস্ট ফ্রেন্ড নামক সম্পর্ক একেবারেই হারাম।

ছেলে এবং মেয়েদের মাঝে বন্ধুত্বের কুফলঃ

প্রথমে বন্ধুত্ব দিয়ে শুর হওয়া সম্পর্কের শেষ পরিনতি অনেক সময় ব্যভিচারেও রূপান্তরিত হয়। প্রথমে বন্ধুত্ব, তারপরে ফোনে কথা বলা, এরপরে ক্যাম্পাসে অথবা কোন রেস্টুরেন্ট কিংবা কোন পার্কে গিয়ে পাশাপাশি বসা অথবা হাত ধরে হাটা এবং গল্প করা। এরপরে থাকতে পারে বিভিন্ন আবদার। মোট কথা ছেলে-মেয়ের বন্ধুত্ব সম্পর্কের মাঝে যতগুলো কাজ হয়ে থাকে প্রত্যেকটি কাজই হাদীস শরীফ অনুযায়ী ব্যভিচার। এ বিষয়ে হাদীস শরীফে এসেছে- আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: ্রচোখের যিনা হচ্ছে- দেখা; জিহ্বার যিনা হচ্ছে- কথা, অন্তর কামনা করে ও উত্তেজিত হয় এবং যৌনাঙ্গ সেটাকে বাস্তবায়ন করে অথবা বাস্তবায়ন করে না।” সহিহ মুসলিমে আরো এসেছে- “দুই চক্ষুর যিনা হচ্ছে- দেখা, দুই কানের যিনা হচ্ছে- শুনা, জিহ্বার যিনা হচ্ছে- কথা, হাতের যিনা হচ্ছে- ধরা, পায়ের যিনা হচ্ছে- হাঁটা, অন্তর কামনা-বাসনা করে; আর যৌনাঙ্গ সেটাকে বাস্তবায়ন করে অথবা করে না। ”ইবনে বাত্তাল (রহঃ) বলেন: “দৃষ্টি ও কথাকে যিনা বলা হয়েছে যেহেতু এগুলো প্রকৃত যিনার আহŸায়ক। এজন্য নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “যৌনাঙ্গ সেটাকে বাস্তবায়ন করে অথবা করে না।” (ফাতহুল বারি)

বন্ধুত্ব থাক দূরের কথা কোন বেগানা নরীর দিকে তাকানও নিষেধ এ বিষয়ে হাদীস শরীফে বলা হয়েছে -হযরত জারীর ইবনে আবদুল্লাহ বাজালী থেকে মুসলিম শরীফে বর্ণিত হাদিস মতে-ইচ্ছা ছাড়াই হঠাৎ কোন বেগানা নারীর উপর দৃষ্টি পতিত হলেই সেদিক থেকে দৃষ্টি ফিরিয়ে নাও। হযরত আলী (রা) বর্ণিত হাদিস মতে- প্রথম দৃষ্টি মাফ এবং দ্বিতীয় দৃষ্টিপাত গোনাহ্। হঠাৎ ও অনিচ্ছাকৃত দৃষ্টিপাত ক্ষমারযোগ্য। এর দ্বারা এটাই প্রমানিত হয় যে, পর্দার ব্যপারে হাদীসে এত কঠিন ভাষায় বলা হয়েছে যে, একবারের বেশি দ্বিতীয়বার কোন বেগানা নারীর দিকে তাকানো যাবে না। সুতারং জাস্ট, গুড, এবং বেস্ট ফ্রেন্ড নামক সম্পর্ক একেবারে হারাম।

কাদের সাথে বন্ধুত্ব করবঃ

বন্ধুত্ব যেহেতু ভালো জিনিস সেহেতু ভালো মানুষদের সাথেই বন্ধুত্ব করতে হবে। বন্ধু বাছাইয়ের ক্ষেত্রে কুরআন মাজিদ ও হাদীস শরীফে সুস্পষ্ট নির্দেশ রয়েছে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেন-“ঈমানদার ব্যক্তিরা কখনো ঈমানদারদের বদলে কাফেরদের বন্ধু বানাবে না। যদি তোমাদের কেউ তা করে, তবে আল্লাহর সাথে তার কোন সম্পর্কই থাকবে না।” [সূরা আলে-ইমরান : ২৮]

এ আয়াত দ্বারা বোঝা যায় যে, এমন ব্যক্তিকে আমরা বন্ধু হিসাবে গ্রহণ করবো যে ঈমানদার, ধর্মপ্রাণ, সত্যবাদী, সদাচারী, সৎকাজে অভ্যস্ত এবং নীতিবান। যেহেতু আমরা বন্ধুছাড়া চলতে পারি না সেহেতু বন্ধু গ্রহণের ক্ষেত্রে অত্যন্ত সতর্ক হতে হবে।

এ সম্পর্কে মহানবী (সাঃ) বলেন, “মানুষ তার বন্ধুর ধর্মের দ্বারা প্রভাবিত হয়। তাই তোমাদের যে কেউ যেন বিবেচনা করে দেখে কাকে সে বন্ধুরূপে গ্রহণ করছে। [তিরমিজি]

এ হাদীস দ্বারা এটাই বোঝায় যে, বন্ধু বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। কোন খারাপ মানুষের সাথে বন্ধুত্ব করা যাবে না। যার সাথে বন্ধুত্ব করার ফলে জীবন ধ্বংসের দিকে যেতে পারে। যেমন: বর্তমান যুগ অনুযায়ী উদাহরন দেয়া যেতে পারে মাদকাসক্ত, চরিত্রহীন, চোর, ডাকাত, ধর্ষক ইত্যাদি। তবে কাউকে দ্বীনের পথে নিয়ে আসার উদ্দেশ্যে নিজের চরিত্রকে ঠিক রেখে তার সাথে সম্পর্ক স্থাপন করা এটা দোষনীয় নয়।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদেরকে বাস্তব জীবনে তার হুকুম আহকাম গুলো মেনে চলার তাওফিক দান করুন। আমীন।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (29)
মোঃ শাহারাহ, ৩ অক্টোবর, ২০২২, ৮:৩৭ পিএম says : 0
মাশা আল্লাহ,, এই হদিসটা পড়ে অনেক ভালো লাগলো,,
Total Reply(0)
তানভীর আহম্মেদ ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ১০:৪৭ পিএম says : 0
আচ্ছ আমি জানি যে বিপরীত লিঙ্গের সাথে বন্ধুত্ব হাম কিন্তু আমি যদি তাদিকে না তাকিয়ে এবং সকল প্রকার নেতিবাচক কর্মকান্ড এরিয়ে চলি তাহলে কি তার সাথে বন্ধুত্ব রাখা যাবে????
Total Reply(0)
Sohana ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ১১:৪০ পিএম says : 0
খুব ভালো লাগলো।
Total Reply(0)
সাবরিনা ৯ এপ্রিল, ২০২০, ২:৩২ এএম says : 0
আচ্ছা, যদি, ম্যাসেজে কথা বলে ছেলে আর মেয়ে কিন্তু তারা একে অপরকে কখনো দেখেনি আর দেখার ইচ্ছেও নেই! কোনো অশ্লীলতায়ও যাচ্ছে না! ভাই-বোনের মতোই কথা বলে, তাহলেও গুণাহ্ হবে???
Total Reply(1)
মেহেদি ৯ মার্চ, ২০২২, ১১:৫৭ এএম says : 0
জি হ্যা, আপনি যার সাথে মেসেজ করতেছেন যদি আপনি জানেন যে সে মেয়ে তাহলেই মেসেজ করলে গুনাহ , জ্বিনাহের সমতুল্য
Sumaiya jannat ১২ এপ্রিল, ২০২০, ১০:০৮ পিএম says : 0
Acha sele meye jodi msg a kotha bole kintu tader modde kuno kharap somporko na thake ba kharap kuno kotha barta na hoy tahole ki kotha bola jayej
Total Reply(0)
Sumaiya jannat ১২ এপ্রিল, ২০২০, ১০:০৮ পিএম says : 0
Acha sele meye jodi msg a kotha bole kintu tader modde kuno kharap somporko na thake ba kharap kuno kotha barta na hoy tahole ki kotha bola jayej
Total Reply(0)
মো: মিলন আহম্মেদ ২১ এপ্রিল, ২০২০, ১:৫৯ পিএম says : 0
আরমান ভাই দারুন লিখেছেন!
Total Reply(0)
Taiyebah Tasnim ২৩ এপ্রিল, ২০২০, ৫:৪৬ এএম says : 0
আলহামদুলিল্লাহ
Total Reply(0)
জোবায়ের মাহমুদ ৪ মে, ২০২০, ১২:১৩ এএম says : 0
সাবরিনা ও সুমাইয়া আপু, হযরত ওমর রা. থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন-যখনই কোনো পুরুষ কোনো নারীর সাথে একান্তে থাকে তখন তাদের তৃতীয়জন হয় শয়তান।-জামে তিরমিযী
Total Reply(0)
জোবায়ের মাহমুদ ৪ মে, ২০২০, ১২:১৪ এএম says : 0
হযরত ওমর রা. থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন-যখনই কোনো পুরুষ কোনো নারীর সাথে একান্তে সাক্ষাত করে তখন তাদের তৃতীয়জন হয় শয়তান।-জামে তিরমিযী
Total Reply(0)
আহাদ ২১ জুন, ২০২০, ২:৩১ পিএম says : 0
খুব কঠিন একটি পৃথিবীতে আমরা অবস্থান করছি....জানি না,,,কীভাবে এসব থেকে দূরে থাকব...O ALLAH...Show us the right way...
Total Reply(0)
মোঃ মাসুদ আলম সরদার ৩ জুলাই, ২০২০, ১:৫০ পিএম says : 0
বলছি যদি বন্ধুত্ব টা ভাই বোনের মতো হয়
Total Reply(1)
আরমান খালাসী ৭ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ১০:১৯ পিএম says : 0
মদ খাওয়া হারাম। আপনি যদি মনে করেন যে, মদ খেয়ে যদি কেউ মাতলামী না করে তাহলে কোন গোনাহ হবে না । এটা ভুল । হারাম যেটা সেটা স্পস্ট হারামই।গায়রে মুহাররাম ছেলে মেয়ের মধ্যকার বিবাহ বহির্ভূত সমস্ত সম্পর্কই নিষিদ্ধ। সেই সম্পর্ক ভাই বোনের মতই হোক অথবা যতই ক্লোজই হোক।
জামিনুল রেজা ওরফে জামি আহমাদ ১২ জুলাই, ২০২০, ৮:০০ পিএম says : 0
ছেলে-মেয়ের যে সম্পর্কের মধ্যে কোনো অশ্লীল কথা বার্তা হয় না। এবং ধর্মীয় বিষয়ে কথা হয়।। এতে কি ঐ হাদিসের অন্তর্ভুক্ত হবে?
Total Reply(0)
খুব ভালো
Total Reply(0)
Saidur rahman ৩১ অক্টোবর, ২০২০, ৯:০৪ পিএম says : 0
এখানে ছেলে মেয়ে একে অপরে মেছেজ করতে পারে কী?শরীয়তের দৃষ্টিতে উত্তর শুনতে চাচ্ছি ভাইয়া।
Total Reply(0)
মোঃ সফিউল আলম ১২ নভেম্বর, ২০২০, ১২:২২ পিএম says : 0
Amr akn j meye friends golor sate kta boli sob off kora ocit
Total Reply(0)
MD Shahin alom ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৮:০৮ পিএম says : 0
amr best friend akta meye,,amder majhe kokhno negative kono kotha hoyna ami oke amar mayer choke dekhi kokhno hat tao touch korini,,amdr frendship ta ki islam support korbe,??
Total Reply(1)
আরমান খালাসী ৭ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ১০:১৯ পিএম says : 0
মদ হারাম তো হারামই। যতই বলেন যে, আমি মাতাল হবো না।গায়রে মুহাররাম ছেলে মেয়ের মধ্যকার বিবাহ বহির্ভূত সমস্ত সম্পর্কই নিষিদ্ধ। সেই সম্পর্ক ভাই বোনের মতই হোক অথবা যতই ক্লোজই হোক।
আশরাফ উদ্দীন ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৮:৩৯ এএম says : 0
নারীরা যে সুস্থ সবল মস্তিস্কের মানুষের বিবেককে বিকৃত করে দিতে পারে... এই হাদিস পরোটা জানা থাকলে একটু জানাবেন কাইন্ডলী
Total Reply(0)
রাজ ১৭ মে, ২০২১, ৯:৪২ পিএম says : 0
সব ঠিক কিন্তু এতো কঠিন নিয়ম কেন?
Total Reply(0)
Pri'nce Milon ৬ জুলাই, ২০২১, ৫:১৩ এএম says : 0
Masallah onek Valo laglo and ja jana chilo na ta jante parlam... জাজাকল্লাহ খাইরান
Total Reply(0)
Arafat Abir ১৮ জুলাই, ২০২১, ৯:০৭ এএম says : 0
সবার দেখছি হারামের সাথে থাকতে থাকতে হালালে চুলকানি ধরে গেছে????
Total Reply(0)
আরাফাত রহমান ১৮ জুলাই, ২০২১, ৯:০৯ এএম says : 0
সবার তো দেখছি হারামের মধ্য থাকতে থাকতে হালাল জিনিস দেখে কস্ট হচ্ছে????
Total Reply(0)
No Name ২১ আগস্ট, ২০২১, ১:৩৫ এএম says : 0
জয় যুদ্ধ করলে তবে আসে, না করলে নয়। যদি কেউ জান্নাত পেতে চায়, তাহলে কষ্ট হওয়া সত্ত্বেও এ নিয়মগুলো মানতে হবে। ইয়া আল্লাহ, তুমি সকল মুসলিমকে তোমার আদেশগুলো ঠিকভাবে মেনে চলার তৌফিক দান করো,আমিন।
Total Reply(0)
NAZMUL HAQUE ২৭ নভেম্বর, ২০২১, ৫:১৫ পিএম says : 0
মনে করেন একটা ছেলে বা একটা মেয়ে একে অপরকে খুব ভালোবাসে তাহলে তারা একে অপরের সাথে কথা বলে তারা কখনো দৈহিক চাহিদা করেনি। তাহলে তারা একে অপরকে বিয়ের পর কি তাদের যে গুণা হয়েছে তারা কি সে গুণাহের মাফ পেতে পারে না
Total Reply(0)
Randy ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২২, ৮:৫৩ এএম says : 0
এই ফেতনার যুগে পুরুষ অসচেতনার কারনে উভয় লিঙ্গই নষ্টামিতেই পরিনত হয়েছে!!!
Total Reply(0)
মাসুম বিল্লাহ ১৮ মার্চ, ২০২২, ১২:১৬ পিএম says : 0
ইসলামকে ভালো বাসি
Total Reply(0)
মাসুম বিল্লাহ ১৮ মার্চ, ২০২২, ১২:১৭ পিএম says : 0
ইসলামকে ভালো বাসি
Total Reply(0)
MD. OMAR FARUK ২৮ জুলাই, ২০২২, ৫:৩২ পিএম says : 0
প্রত্যেক পত্রিকার ই একটা ইসলামিক কলাম থাকা দরকার । কারণ মানুষ কুরান হাদিস যতটা না পড়ে তার থেকে পত্রিকা পড়ার সুযোগ বেশি পায়। অফিসে, দোকানে, স্কুল-কলেজে, বিভিন্ন পত্রিকা পড়ার সুযোগ থাকে। এ জন্য অনুরোধ থাকবে যেন নিয়মিত ইসলামিক পোস্ট দেওয়া হয়।
Total Reply(0)
আমরীন আক্তার ২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৫:০১ পিএম says : 0
এখন পথিকা বা ইত্যাদি কে দেখে।এখনতো সবাই মোবাইল দেখে!!!!!
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন