চেন্নাইয়ে ব্যাগ তৈরির একটি কারখানার মালিক নাসিরুদ্দিন। তার কারখানার কর্মী রাফিয়া ওরফে জাবিনাকে বিয়ে করেছেন তিনি। এক পর্যায়ে রাফিয়া পারস্য উপসাগরীয় অঞ্চলে কাজে যাওয়ার জন্য ভারত ছাড়ার উদ্যোগ নেন। এতে বাধা হয়ে দাঁড়ান নাসিরুদ্দিন। কিন্তু কোনো বাধাই কাজে আসেনি। তার স্ত্রী বিমানবন্দরের দিকে যাত্রা শুরু করেন। এ সময় অসহায় হয়ে পড়েন নাসিরুদ্দিন। তিনি দিল্লি ও চেন্নাই বিমানবন্দরে ফোন করে জানান, রাফিয়া একজন ফেদায়িন সদস্য বা আত্মঘাতী। তার সঙ্গে বোমা আছে। ঘটনা গত ৮ই আগস্টের। তার ফোন পেয়ে তৎপর হয়ে ওঠে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। চলে বড় ধরনের তল্লাশি অভিযান। এতে দুটি বিমানবন্দরে মারাত্মক দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়। অবশেষে রাতের বেলা বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ওই ফোনকলকে ভুয়া বলে ঘোষণা দেয়। কিন্তু কে এই ফোনকল করেছিল সে বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু করে দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেল। তারা ঘটনার ৯ দিন পরে অনুসন্ধান করে বের করে ফেলেছে নাসিরুদ্দিনকে। ওয়েবসাইট।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন