মহেশপুরের জাগুসা গ্রামের বদিয়ারের কন্যা কেয়া ও একই গ্রামের আবু তাহেরের পুত্র নাজমুল দীর্ঘ দিন থেকে চুটিয়ে প্রেম করছিলো । কেয়া ইদ্রাকপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেণী ও নাজমুল মহেশপুর সরকারী ডিগ্রী কলেজে একাদশ শ্রেণীতে পড়াশুনা করতো। তাদের প্রেমের ঘটনা জানাজানি হলে বাঁধসাধে মেয়ের পিতা । তিনি তার মেয়ে কে কোন ক্রমেই নাজমুলের সাথে বিয়ে দিতে রাজি নয়। অপরদিকে ছেলের পিতাও এ দু জনের সম্পর্ক মেনে নেয়নি।
গত শুক্রবার রাতে নাজমুলের বাড়ীতে বিয়ের দাবিতে কেয়া অবস্থান নেয়। এরপর কেয়ার বাবা খবর পেয়ে তার মেয়েকে মারধর করে ফিরিয়ে আনে।
এঘটনা জানাজানি হলে প্রেমিক প্রেমিকা গত সোমবার সকাল ১১টার সময় ফোনে কথা বলে এবং এর পর পরই দু জনে বিষ পান করে। মুহুর্ষ অবস্থায় তাদের মহেশপুর সরকারী হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় নাজমুল মারা গেলেও কেয়া প্রাণে বেঁচে যায়। মঙ্গলবার বিকালে নাজমুলের দফন সম্পন্ন হয়েছে। মহেশপুর থানার এস আই তারেক ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন