বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১, ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

সারা বাংলার খবর

কলাপাড়া পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ঘাটে কয়লা নিয়ে ভিড়লো জাহাজ

কলাপাড়া (পটুয়াখালী) সংবাদদাতা | প্রকাশের সময় : ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ৬:৫৩ পিএম

কলাপাড়ায় নির্মাণাধীণ পায়রা ১৩২০ মেগাওয়াট কয়লা ভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন কাজে ব্যবহারের জন্য কয়লাবাহী প্রথম জাহাজ পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জেটিতে ভিড়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টার সময় এম ভি জিন হাই টং-৮ নামের হংকংয়ের পতাকাবাহী এ জাহাজটি ইন্দোনেশিয়ার বালিকপানান বন্দর থেকে এসে পৌঁছায়। এতে প্রায় ২০ হাজার মেট্রিক টন কয়লা রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জান গেছে। 

পায়রা বন্দরের একটি সূত্র জানায়, প্রথম কয়লাবাহি জাহাজটি ফেয়ার ওয়ে বয়া অতিক্রম করে রাবনাবাদ চ্যানেলে সকাল নয়টায় প্রবেশ করে। এরপর জাহাজটির শুল্কায়নসহ যাবতীয় প্রক্রিয়া পায়রা বন্দরের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়। ঠিক দুপুর দেড়টার সময় জাহাজটি পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জেটিতে ভিড়ে। 

জাহাজটির আগমনকে কেন্দ্র করে জেটি এলাকায় এক আনন্দঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয়। এরপর পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সফলতা কামনা করে বিশেষ দোয়া-মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ-চায়না পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানীর (বিসিপিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এম খোরশেদুল আলম, প্রকল্প পরিচালক শাহ্ আবদুল মওলা, পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য (হারবার অ্যান্ড মেরিন) ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ সাইদুর রহমান, চীফ হাইড্রোগ্রাফার লে. কমান্ডার মো. সাইফুল ইসলাম, বিসিপিসিএলের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক চি ইউসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ।

এম ভি জিন হাই টং-৮ জাহাজের পাইলট লিউকুইন বলেন, দ্বিতীয় বারের মত বাংলাদেশে এসেছি। পায়রা বন্দর খুব ভাল। এখানে আসতে তেমন কোন সমস্যা হয়নি। 

পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের ডক মাষ্টার এস এম শরিফুর রহমান কর্তৃক দেয়া এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানা গেছে, পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য বাংলাদেশ-চায়না পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানী (বিসিপিসিএল) বছরে প্রায় ৪০ লক্ষ মেট্রিক টন কয়লা আমদানী করবে।

পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য (হারবার অ্যান্ড মেরিন) ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ সাইদুর রহমান বলেন, আমরা যতদুর জানি বিসিপিসিএল জেটিতে অক্টোবর মাসে ৪টি জাহাজ আসবে। ডিসেম্বর মাসে ৮টি জাহাজ আসবে। মাসে সর্বোচ্চ ২০-২২টি জাহাজ আনতে পারবো। ক্রমান্বয়ে জাহাজের সঙ্গে বাড়তে থাকবে। এর মাধ্যমে আমরা বলতে পারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্নের পায়রা বন্দরের বাস্তবায়ন শুরু হলো। 

তিনি আরও বলেন, পায়রা বন্দরের জন্য সরকারি অর্থায়নে প্রথম টার্মিনাল নির্মাণের কার্যμম চলছে। বাংলাদেশের তৃতীয় সমুদ্র বন্দর পায়রা অত্যন্ত সম্ভাবনাময় একটি বন্দর। অগ্রাধিকার ভিত্তিক প্রকল্প হিসেবে এই বন্দরকে পুর্ণাঙ্গ সুবিধাসহ একটি আধুনিক বন্দর হিসেবে গড়ে তুলতে সরকার ইতোমধ্যে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় দেশের তৃতীয় সমুদ্র বন্দর পায়রা দিনে দিনে ব্যস্ততম বন্দরের রূপ নিবে। এই বন্দর পুরোপুরি চালু হলে দক্ষিণাঞ্চলসহ সারাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।  

বাংলাদেশ-চায়না পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানীর (বিসিপিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এম খোরশেদুল আলম সাংবাদিকদের বলেন, ‘পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উদ্বোধন এখন সময়ের ব্যাপার। কয়লা আনার মধ্য দিয়ে সে সম্ভাবনার দ্বার আরও এগিয়েছে।

 

Kjvcvov cvqiv Zvc we`y¨r †K‡›`ªi Nv‡U Kqjv wb‡q wfo‡jv-

Gg wf wRb nvB Us RvnvR

 

G Gg wgRvbyi ingvb ey‡jU , Kjvcvov(cUzqvLvjx)cÖwZwbwa, 19 †m‡Þ¤^i   t  Kjvcvovq wbg©vYvaxY cvqiv 1320 †gMvIqvU Kqjv wfwËK Zvc we`y¨r †K‡›`ªi Drcv`b Kv‡R e¨env‡ii Rb¨ Kqjvevnx cÖ_g RvnvR cvqiv Zvc we`y¨r †K‡›`ªi †RwU‡Z wf‡o‡Q| e„n¯úwZevi `ycyi ‡`oUvi mgq Gg wf wRb nvB Us-8 bv‡gi nsKs‡qi cZvKvevnx G RvnvRwU B‡›`v‡bwkqvi evwjKcvbvb e›`i †_‡K G‡m †cŠuQvq| G‡Z cÖvq 20 nvRvi †gwUªK Ub Kqjv i‡q‡Q e‡j mswkøó m~‡Î Rvb †M‡Q|

cvqiv e›`‡ii GKwU m~Î Rvbvq, cÖ_g Kqjvevwn RvnvRwU †dqvi I‡q eqv AwZµg K‡i ivebvev` P¨v‡b‡j mKvj bqUvq cÖ‡ek K‡i| Gici RvnvRwUi ïévqbmn hveZxq cÖwµqv cvqiv e›`‡ii gva¨‡g m¤úbœ Kiv nq| wVK `ycyi †`oUvi mgq RvnvRwU cvqiv Zvc we`y¨r †K‡›`ªi †RwU‡Z wf‡o|

RvnvRwUi AvMgb‡K †K›`ª K‡i †RwU GjvKvq GK Avb›`Nb cwi‡e‡ki m„wó nq| Gici cvqiv Zvc we`y¨r †K‡›`ªi mdjZv Kvgbv K‡i we‡kl †`vqv-‡gvbvRvZ AbywôZ nq| G mgq Dcw¯’Z wQ‡jb evsjv‡`k-Pvqbv cvIqvi †Rbv‡ikb †Kv¤úvbxi (wewmwcwmGj) e¨e¯’vcbv cwiPvjK G Gg †Lvi‡k`yj Avjg, cÖKí cwiPvjK kvn& Ave`yj gIjv, cvqiv e›`i KZ©„c‡ÿi m`m¨ (nvievi A¨vÛ †gwib) K¨v‡Þb †gvnv¤§` mvB`yi ingvb, Pxd nvB‡WªvMÖvdvi †j. KgvÛvi †gv. mvBdzj Bmjvg, wewmwcwmG‡ji Dc-e¨e¯’vcbv cwiPvjK wP BDmn wewfbœ ch©v‡qi Kg©KZ©v-Kg©Pvixe„›`|

Gg wf wRb nvB Us-8 Rvnv‡Ri cvBjU wjDKzBb e‡jb, wØZxq ev‡ii gZ evsjv‡`‡k G‡mwQ| cvqiv e›`i Lye fvj| GLv‡b Avm‡Z †Zgb †Kvb mgm¨v nqwb|

cvqiv e›`i KZ©„c‡ÿi WK gvóvi Gm Gg kwidzi ingvb KZ©„K †`qv GK †cÖm weÁwßi gva¨‡g Rvbv †M‡Q, cvqiv Zvc we`y¨r †K‡›`ªi Rb¨ evsjv‡`k-Pvqbv cvIqvi †Rbv‡ikb †Kv¤úvbx (wewmwcwmGj) eQ‡i cÖvq 40 jÿ †gwUªK Ub Kqjv Avg`vbx Ki‡e|

cvqiv e›`i KZ©„c‡ÿi m`m¨ (nvievi A¨vÛ †gwib) K¨v‡Þb †gvnv¤§` mvB`yi ingvb e‡jb, Avgiv hZ`yi Rvwb wewmwcwmGj †RwU‡Z A‡±vei gv‡m 4wU RvnvR Avm‡e| wW‡m¤^i gv‡m 8wU RvnvR Avm‡e| gv‡m m‡ev©”P 20-22wU RvnvR Avb‡Z cvi‡ev| µgvš^‡q Rvnv‡Ri m‡½ evo‡Z _vK‡e| Gi gva¨‡g Avgiv ej‡Z cvwi cÖavbgš¿x †kL nvwmbvi ¯^‡cœi cvqiv e›`‡ii ev¯Íevqb ïiæ n‡jv|

wZwb AviI e‡jb, cvqiv e›`‡ii Rb¨ miKvwi A_©vq‡b cÖ_g Uvwg©bvj wbg©v‡Yi Kvh©μg Pj‡Q| evsjv‡`‡ki Z…Zxq mgy`ª e›`i cvqiv AZ¨šÍ m¤¢vebvgq GKwU e›`i| AMÖvwaKvi wfwËK cÖKí wn‡m‡e GB e›`i‡K cyY©v½ myweavmn GKwU AvaywbK e›`i wn‡m‡e M‡o Zzj‡Z miKvi B‡Zvg‡a¨ wewfbœ D‡`¨vM MÖnY K‡i‡Q| GiB avivevwnKZvq †`‡ki Z…Zxq mgy`ª e›`i cvqiv w`‡b w`‡b e¨¯ÍZg e›`‡ii iƒc wb‡e| GB e›`i cy‡ivcywi Pvjy n‡j `wÿYvÂjmn mviv‡`‡ki A_©‰bwZK AMÖMwZ‡Z ¸iæZ¡c~Y© f~wgKv ivL‡e| 

evsjv‡`k-Pvqbv cvIqvi †Rbv‡ikb †Kv¤úvbxi (wewmwcwmGj) e¨e¯’vcbv cwiPvjK G Gg †Lvi‡k`yj Avjg mvsevw`K‡`i e‡jb, Ôcvqiv Zvc we`y¨r †K‡›`ªi D‡Øvab GLb mg‡qi e¨vcvi| Kqjv Avbvi ga¨ w`‡q †m m¤¢vebvi Øvi AviI GwM‡q‡Q|

 

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন