বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ১৭ রমজান ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

ভোট দেয়নি ভারত, বিপক্ষে চীন ও ফিলিপাইন

রোহিঙ্গা গণহত্যার আন্তর্জাতিক বিচার

কূটনৈতিক সংবাদদাতা | প্রকাশের সময় : ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ১২:০১ এএম

জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদে মিয়ানমারে রোহিঙ্গাসহ সংখ্যালঘুদের ভয়াবহ নির্যাতন-নিপীড়নের আন্তর্জাতিক তদন্ত ও বিচারের প্রস্তাবকে একতরফা দাবি করে ভোটাভুটির আহ্বান জানিয়েছিল চীন। পাশপাশি মিয়ানমারের সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়ে সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে এ প্রস্তাবের বিরুদ্ধে ভোট দেয়ার আহ্বান জানিয়েছিল। ভোটের পর দেখা যায় কেবল চীন ও ফিলিপাইন ছাড়া কেউই ওই প্রস্তাবের বিপক্ষে ভোট দেয়নি। প্রস্তাবের পক্ষে ভোট পড়ে ৩৭টি। কোনো পক্ষ না নিয়ে ভোট দেয়া থেকে বিরত থাকে আটটি দেশ- ভারত, জাপান, নেপাল, কঙ্গো, ক্যামেরুন, অ্যাঙ্গোলা, কিউবা ও ইউক্রেন। মানবাধিকার পরিষদে প্রস্তাবটি গৃহীত হয়েছে ৩৭-২ ভোটে।

মিয়ানমারে ২০১৭ সালের আগস্ট মাসে নতুন করে রোহিঙ্গা সঙ্কট শুরু হওয়ার পর রোহিঙ্গা ইস্যুতে প্রস্তাব নিয়ে ভোটাভুটিতে দেশটির পক্ষে এবারই সবচেয়ে কম ভোট পড়েছে। রোহিঙ্গা ইস্যুতে চীনের সমান্তরাল নীতিতে চলা রাশিয়া বর্তমানে মানবাধিকার পরিষদের সদস্য নয়। প্রস্তাব সম্পর্কিত দেশ হিসেবে মিয়ানমার মানবাধিকার পরিষদে প্রস্তাবের বিরোধিতা করে বক্তব্য দিলেও সদস্য না হওয়ায় ভোট দিতে পারেনি। কিউবা সুনির্দিষ্ট কোনো দেশভিত্তিক প্রস্তাবের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে থাকে। তবে এবার দেশটি প্রস্তাবটির পক্ষে অবস্থান নিলেও নীতিগত কারণে ভোট দেয়া থেকেই বিরত থেকেছে।

‘মিয়ানমারে রোহিঙ্গা মুসলমান ও অন্য সংখ্যালঘুদের মানবাধিকার পরিস্থিতি’- বিষয়ে প্রস্তাবটি উত্থাপন করে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও ইসলামী সহযোগিতা সংস্থা (ওআইসি)। গৃহীত প্রস্তাবে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর যৌন অপরাধসহ সব ধরনের অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের মানবাধিকার লঙ্ঘনসংশ্লিষ্ট সব আন্তর্জাতিক বিধান ও আন্তর্জাতিক বিচারপ্রক্রিয়া তথা জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক ফৌজদারি বিচারব্যবস্থার আওতায় আনার জন্য তদন্ত প্রক্রিয়া জোরদার করার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে প্রকারান্তরে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর মানবাধিকার লঙ্ঘনের পরিপ্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আদালতে (আইসিসি) চলমান প্রক্রিয়ার পাশাপাশি ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিসের (আইসিজে) শরণাপন্ন হওয়ার উদ্যোগকে আন্তর্জাতিক পরিসরে উৎসাহিত করা হয়েছে।

এ ছাড়া মিয়ানমারবিষয়ক ‘নিরপেক্ষ আন্তর্জাতিক তথ্যানুসন্ধানী মিশনের’ প্রতিবেদনগুলো জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের মাধ্যমে জাতিসংঘের সংশ্লিষ্ট সব অঙ্গ-সংগঠনের বিবেচনার্থে পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। প্রস্তাবটিতে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে চলমান সব প্রচেষ্টাকে স্বাগত জানিয়ে এরূপ পরিস্থিতিতে করণীয় নির্ধারণে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের এখতিয়ারের কথা পুনর্ব্যক্ত করা হয়।

জেনেভায় জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মো. শামীম আহসান গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ভোটের আগে মানবাধিকার পরিষদকে বলেন, মানবতার ডাকে সাড়া দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্মম নির্যাতনের শিকার রোহিঙ্গাদের জন্য সীমান্ত খুলে দিয়েছিলেন। তবে, দুই বছর পেরিয়ে গেলেও মিয়ানমার এখনো উত্তর রাখাইনে সহায়ক পরিবেশ তৈরি করতে ব্যর্থ হয়েছে।

গৃহীত প্রস্তাবে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পাদিত দ্বিপক্ষীয় চুক্তি অনুযায়ী উত্তর রাখাইন অঞ্চলে সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টির মাধ্যমে বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে পূর্ণ নিরাপত্তা ও সম্মানের সঙ্গে নিজেদের আবাসস্থলে ফিরে যেতে উৎসাহিত করতে মানবাধিকার পরিষদ মিয়ানমারকে আহ্বান জানিয়েছে। রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেয়ার জন্য বাংলাদেশের প্রশংসা করে প্রস্তাবে রোহিঙ্গারা ফিরে না যাওয়া পর্যন্ত তাদের গুরুভার বহনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদার হওয়ার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।

বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি বলেন, অবর্ণনীয় নির্যাতনের শিকার রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর পক্ষে জবাবদিহি ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার পথে এই প্রস্তাব একটি মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত হবে।
ভোটের আগেই মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূত প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে বলেন, মিয়ানমার তার অভ্যন্তরীণ বিচারব্যবস্থার মাধ্যমে অপরাধের জবাবদিহি নিশ্চিত করতে সক্ষম। প্রস্তাবে কেবল একটি সম্প্রদায়ের মনোভাব প্রতিফলিত হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন।

চীনা প্রতিনিধিও প্রস্তাবের বিরোধিতা করে বলেন, গত সপ্তাহে নিউ ইয়র্কে বাংলাদেশ, মিয়ানমার ও চীনের মধ্যে মন্ত্রিপর্যায়ের বৈঠকসহ সাম্প্রতিক সময়ে যে ইতিবাচক অগ্রগতি হয়েছে সেগুলো তুলে ধরতে এই প্রস্তাব ব্যর্থ হয়েছে।

ফিলিপাইনের প্রতিনিধি প্রস্তাবের বিপক্ষে ভোট দেয়ার কথা বলে এই সঙ্কটের মূল কারণগুলো সমাধানের ওপর জোর দেন। জাপানের প্রতিনিধি মিয়ানমারে মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ জানান।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (30)
Biplob Choudhury ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ১:১৪ এএম says : 2
৫০০ টনের জায়গায় ১০০০ টন ইলিশ পাঠানোর দাবি যানাচ্ছি।
Total Reply(0)
Md Mutaleb Hosen ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ১:১৫ এএম says : 0
কেন? কিছুদিন আগেই তো আপনাদের মত পত্রিকা নিউজ করছিল ভারত ও চীন ও চায় রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন হোক,,,,,,,। ছোট করে একটা কথা বলি নতজানু পররাষ্ট্র নীতি যতদিন থাকবে,ততদিন কোন বেশ্বিক কাজে বাংলাদেশ সফল হবেনা,,,,
Total Reply(1)
Md. Aman Ullah Talukder ২ অক্টোবর, ২০১৯, ৫:৫৩ পিএম says : 4
Absolutely right.
Mohammad Iqbal Azad ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ১:১৫ এএম says : 0
আবারো প্রমাণিত হলো কোন কোন দেশ মিয়ানমারের পক্ষে। অথচ চীন কে আমরা কত বড় গলায় বন্ধু রাষ্ট্র বলি। আমাদের চেয়ে মিয়ানমার তাদের কত আপন? সবই স্বার্থের বিনিময়। আমাদের চেয়ে মিয়ানমারের কাছ থেকে বেশী সুবিধা লাভ করে তাই তাদের পক্ষ নিয়েছে। তাহলে আমরা বলতে পারি চীন আমাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বন্ধু রাষ্ট্র। প্রকৃত বন্ধু রাষ্ট্র নয়। আসুন প্রকৃত বন্ধু রাষ্ট্রকে খুজি।
Total Reply(1)
Md. Aman Ullah Talukder ২ অক্টোবর, ২০১৯, ৫:৫৪ পিএম says : 4
Absolutely right.
অন্য মানুষ ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ১:১৫ এএম says : 0
এটা হচ্ছে বন্ধুত্বের আসল পরিচয়।
Total Reply(0)
Sheikh Hafizur Rahman ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ১:১৬ এএম says : 0
যারা বলেন চীন, ভারত আমাদের পক্ষে আছে তাদের ধরে চীনে, ভারতে পাঠানো হোক।
Total Reply(0)
Enamul Islam ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ১:১৬ এএম says : 0
এতকিছুর পরও ভারত আমাদের সরকাররের পক্ষ নিলো না , এই সরকারের জন্য এর চেয়ে লজ্জার আর কিছু নাই , যাই হোক আমাদের সরকারের উচিত সম্পূর্ণ চীন পন্থী হয়ে যাওয়া , তা ছাড়া ভারতের অর্থনৈতিক অবস্থা খুব নাজুক
Total Reply(0)
Kazi Feroz Uddin ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ১:১৬ এএম says : 0
এ ভারতের সাথে নাকি বাংলাদেশের সম্পর্ক অনেক উচ্চতায়।এরা নিমক হারাম ঠকবাজ।এরা আয়তনে বৃহৎ, মহৎনা
Total Reply(0)
Murtuza Chowdhury ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ১:১৭ এএম says : 0
এভাবেই ভারত রোহিঙ্গা সংকটে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করে যাচ্ছে।
Total Reply(0)
শফিউল ইসলাম ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ১:১৭ এএম says : 0
এরাই নাকি আমাদের খাতা-কলমে বন্ধু রাষ্ট্র। এইসব রাষ্ট্র যদি বন্ধু হয় তাহলো শত্রু কারা!
Total Reply(0)
Zido Khan ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ১:১৭ এএম says : 0
ভারতের মতো বিষধর বন্ধুর চাইতে প্রক্যাশ্য দুশমন অনেক ভালো। এই ভারত কখনো ওরা বাংলাদেশের ভালো চায় নি। আর চাইবে ও না। আর যদি কোন কাজে ভালো করে তাইলে ভাববে এর মধ্যে কোন রহ্যস আছে।
Total Reply(0)
ahammad ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ৩:১৬ এএম says : 0
১০০% সত্য যাহারা বলে ভারত আমাদের পরীখিত বনদূ তাদের চোখ এনং বিবেক বুদদি আছে বলে মনে হয় না শুধু নিজেদের খমতা আর সতঠটাই তাদের বড়।
Total Reply(0)
মোহাম্মদ ইব্রাহিম ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ৮:৪৫ এএম says : 0
ভারত আমাদের কিছু দেবেনা। আমরা খালি ভারতকে সব দিয়ে যাব।
Total Reply(0)
Nannu chowhan ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ৯:২৫ এএম says : 0
Amader government shob kisutei varotke agaia gia shomorthon dei othcho varot eai vota votite kono votoi dei nai,durga poja opolokkhe desher jonogoner chahidake oupekkha kore varoke bondutter nidorshon shorup ilish mas pathaitese,eaita ki sho birudhi porashtronotir moddhe porena?
Total Reply(0)
Md.Mohsin ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ১২:২৫ পিএম says : 0
India can not be our friendship country because India is a hinduism country but Bangladesh is a Muslim country.
Total Reply(0)
M N Ahmed ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ২:০২ পিএম says : 0
India has proved again that they are our best friend!!! Hello dear FALL's of India, please give a government statement again that Kashmir issue is India's internal issue, we will not make any comment about it. This way India will be happy more about your performance in doing DALALI. In return, you will be selected again to rule our country in 2023.
Total Reply(0)
M N Ahmed ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ২:১৩ পিএম says : 2
Dalal ar kono daam nai, India has proved it again to Bangladesh. I would request our PM to realize it. I know Awami League will realize only what PM will. Because, there is only one man or even woman in Awami League and it is our dear PM.
Total Reply(0)
NAyeem ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ৩:৫৯ পিএম says : 0
এত কিছুর পরেও বাংলাদেশ ভারতকে পূজা উপলক্ষে শত মন ইলিশ দিচ্ছে।
Total Reply(0)
Miah Muhammad Adel ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ৪:০০ পিএম says : 0
The editor is a very partial one.
Total Reply(0)
MH MASUM ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ৪:৩৫ পিএম says : 0
ছিঁ ছিঁ বিশ্ব বিবেক আজ স্বার্থের কাছে বিক্রি হয়ে গেছে,সব খাতা কলমে, বাস্তবে না!!!???
Total Reply(0)
Abul Hossain ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ৬:৪৭ পিএম says : 0
This is reality, not a matter of ....... !
Total Reply(0)
Abul Hossain ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ৬:৪৭ পিএম says : 0
This is reality, not a matter of ....... !
Total Reply(0)
Ibrahim ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ৬:৫৬ পিএম says : 0
ভারত আওয়ামীলীগের বন্ধু রাষ্ট্র বাংলাদেশের নয়। দেখুন ২/৩ আগে বলেছেন জনগণ বিপুল ভোট দিয়ে আবার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছে। কত বড় চরম মিথ্যে কথা সত্যি বলে চালাচ্ছে। কোথায় যাচ্ছে মানবতা? আমরা দেশ দরদী কুরআন সুন্নার সরকার কামনা করি।
Total Reply(0)
Md Saddam ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ৯:৩৪ পিএম says : 0
সব দোকা
Total Reply(0)
MD Saddam ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ৯:৩৮ পিএম says : 0
ভারত কখনো আমাদের ভালো চায় না, আজ যদি আমাদের একটা বৈধ সরকার থাকতো তাহলে ভারত এরকম করার সাহস পেতো না।
Total Reply(0)
MD Saddam ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ৯:৩৮ পিএম says : 0
ভারত কখনো আমাদের ভালো চায় না, আজ যদি আমাদের একটা বৈধ সরকার থাকতো তাহলে ভারত এরকম করার সাহস পেতো না।
Total Reply(0)
M.jahangir ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ৭:১৮ এএম says : 0
বন্দু রাষ্টের এ রকম আচরণ এই বয়সে দেখি নাই,শুনি নাই,জানা ও নাই।
Total Reply(0)
M.jahangir ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ১২:২৬ পিএম says : 2
রায় ত দেইনি আমরা ১০০০ টাকা দামের ইলিশ দিচ্ছি,তারা ৫ টাকা দামের পেয়াজ ও দিবেনা,এটা কোন ধরনের অতিতেয়তা।
Total Reply(0)
Humayun kabir ১ অক্টোবর, ২০১৯, ১২:২৮ পিএম says : 0
ভারত কখনোই বাংলাদেশের ভাল চায় না এবং ভ‌বিষ্য‌তেও চাই‌বে না। তারা চায় না ভয়াবহ নির্যাতনের স্বীকার অসহায় রো‌হিঙ্গা জনগোষ্ঠী টা সঠিক বিচার পাক। এরা বেশীর ভাগ মুসলিম জন‌গোষ্ঠী তাই ভারতের সাহায্য করতে এতো আপ‌ত্তি। ভারত শুধু চায়, যেভা‌বেই হোক না কেন, মায়ানমার এর পিশাচ বোদ্ধ সরকার তা‌দের নাগ‌রিকত্ব, জীব‌নের নিরাপত্তা দিক বা না দিক, জোর জবরদ‌স্তি ক‌রে হ‌লেও, টে‌নে হিচ‌ড়ে হ‌লেও বাংলা‌দেশ যেন অসহায় রো‌হিঙ্গা জা‌তিটা‌কে খু‌নি, পিশাচ, মিয়ানমার বোদ্ধ জল্লাদ বা‌হিনীর হা‌তে তা‌দের তু‌লে দেয়। যা‌তে মায়ানমা‌রের বোদ্ধরা তা‌দের হত্যা কর‌তে পা‌রে। এটাই তারা চায়।
Total Reply(0)
Humayun kabir ১ অক্টোবর, ২০১৯, ১২:৪৬ পিএম says : 0
ভারত কখনোই বাংলাদেশের ভাল চায় না এবং ভ‌বিষ্য‌তেও চাই‌বে না। তারা চায় না ভয়াবহ নির্যাতনের স্বীকার অসহায় রো‌হিঙ্গা জনগোষ্ঠী টা সঠিক বিচার পাক। এরা বেশীর ভাগ মুসলিম জন‌গোষ্ঠী তাই ভারতের সাহায্য করতে এতো আপ‌ত্তি। ভারত শুধু চায়, যেভা‌বেই হোক না কেন, মায়ানমার এর পিশাচ বোদ্ধ সরকার তা‌দের নাগ‌রিকত্ব, জীব‌নের নিরাপত্তা দিক বা না দিক, জোর জবরদ‌স্তি ক‌রে হ‌লেও, টে‌নে হিচ‌ড়ে হ‌লেও বাংলা‌দেশ যেন অসহায় রো‌হিঙ্গা জা‌তিটা‌কে খু‌নি, পিশাচ, মিয়ানমার বোদ্ধ জল্লাদ বা‌হিনীর হা‌তে তা‌দের তু‌লে দেয়। যা‌তে মায়ানমা‌রের বোদ্ধরা তা‌দের হত্যা কর‌তে পা‌রে। এটাই তারা চায়।
Total Reply(0)
Dr. Md. Abdur Rahman ৫ অক্টোবর, ২০১৯, ১:৫১ এএম says : 0
In No way India could prove their sincerity for Bangladesh. So, Bangladesh can withdraw all the facilities provided to India. Otherwise Bangladesh will suffer in many sectors.
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন