মুক্তিযোদ্ধাদের সঠিক তালিকা তৈরির লক্ষ্যে নতুনভাবে তালিকায় অন্তর্ভুক্তির জন্য প্রাপ্ত আবেদন গুলো যাচাই-বাছাইয়ের জন্য ৪৭০টি জেলা.উপজেলা,মহানগরে কমিটি গঠন করা হয়েছিল। এর মধ্যে ৩৭৫টি কমিটির কাছ থেকে প্রতিবেদন পাওয়া গেছে।
বাকি ৯৫টি কমিটির প্রতিবেদন এখনও পাওয়া যায়নি। হাইকোর্টে রিট পিটিশনসহ অন্যান্য কারণে এসব প্রতিবেদন পাওয়া যায়নি বলে সংসদীয় কমিটিকে জানানো হয়েছে।
গতকাল সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির ৭ম বৈঠকে মন্ত্রণালয় এসব তথ্য প্রকাশ করা হয়।
বৈঠকে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা প্রণয়নের অগ্রগতি নিয়ে পর্যালোচনা করা হয়। সংসদীয় কমিটির কাছে অভিযোগ এসেছে যে, ১৯৮৫ সালে জন্মগ্রহণকারী এক ব্যক্তির নাম মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় রয়েছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে আদালতের শরণাপন্ন হওয়ার সুপারিশ করে কমিটি।
বৈঠকে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব, বিভিন্ন সংস্থা প্রধানসহ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
কমিটির সভাপতি শাজাহান খানের সভাপতিত্বে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন, কমিটির সদস্য মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, রাজি উদ্দিন আহমেদ, মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম (বীরউত্তম), কাজী ফিরোজ রশীদ এবং ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন