পদ্মা নদীর পানি বিপদ সীমার সামান্য নিচে নেমে শূন্য দশমিক ৬৭ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে । পাবনা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী কে.এম. জহুরুল হক এই তথ্য আজ বৃহষ্পতিবার নিশ্চিত করেছেন।
সূত্র মতে, ভারতের উজানের বৃষ্টি এবং অভ্যন্তরীণ ভারী বর্ষণ হলে পদ্মার পানি ফের বিপদ সীমা অতিক্রম করতে পারে। ফলে ফের বন্যা হতে পারে। বর্তমানে কোনো কোনো স্থানে নিম্নাঞ্চলের বন্যার পানি সরে যাচ্ছে। এই সব এলাকায় পানি বাহিত রোগ-ব্যাধি দেখা দিচ্ছে। সর্দি-জ্বর কাশিতে মানুষজন আক্রান্ত হয়ে পড়েছেন। বিশেষ করে বয়স্ক ও শিশুরা এই রোগে বেশী আক্রান্ত হয়ে পড়ছেন। ডায়রিয়া রোগও দেখা দিতে পারে।
এদিকে, পাবনা সদর উপজেলার ভাঁড়ারা ইউনিয়নের চরাঞ্চলে আকস্মিক বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করেছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ও পাবনা সদর-৫ আসনের সংসদ এম.পি গোলাম ফারুক প্রিন্স ।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় এবং উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে ভাঁড়ারা ইউনিয়নের কাঁথুলিয়া এলাকায় দেড় শতাধিক বন্যা পীড়িতদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করা হয় ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জয়নাল আবেদীন,উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান শাওয়াল বিশ্বাস,মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শামসুন্নাহার রেখা,উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুল করিম,ভাঁড়ারা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আবু সাঈদ,জেলা আওয়ামী লীগের শ্রমবিষয়ক সম্পাদক সরদার মিঠু আহমেদ, বন ও পরিবেশ সম্পাদক জামিরুল ইসলাম মাইকেল প্রমুখ ।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন