সন্ত্রাসীদের নির্মম হামলায় ভেঙে-চুড়ে চুড়মার পয়ত্রিশউর্ধ বিধবা নারী সুইক্রাচিং মারমার বাড়ি। পরে নদীর পাড়ে গাছের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় তার লাশ উদ্ধার করে। স্বাসরুদ্ধ করে হত্যা কিংবা আত্মহত্যায় প্রাণহানী ঘটে তার।
তবে অভিযোগ উঠেছে সন্ত্রাসী মহলের চাপের ভয়ে ঘটনাটিকে আত্মহত্যা বলেও চালাতে চাচ্ছে এলাকাবাসী। এদিকে পুলিশ লাশটি উদ্ধার করার পর তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে মারপিটের চিহ্নও দেখতে পেয়েছেন।
ঘটনাটি ঘটেছে কাপ্তাই উপজেলার চিৎমরম ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ৯ কিলোমিটার ভেতরে দুর্গম আড়াছড়ি এলাকার (৮নং ওয়ার্ড) চাইহ্লা পাড়ায়।
এই ঘটনায় চন্দ্রঘোনা থানা পুলিশের একটি টিম গতকাল মঙ্গলবার ভোর রাতে ঘটনাস্থল হতে মহিলার লাশ উদ্ধার করে। তার স্বামীর নাম মৃত. মংসুইপ্র মারমা।
তবে রহস্যের বিষয় তার বাড়িতে হামলার পড়েই গভীর রাতে নদীর ধারে ঝুলন্ত অবস্থায় আত্মহত্যার খবর দিলেও ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পৌঁছাতে লাশটি নামিয়ে ফেলে স্থানীয়রা।
পুলিশের প্রাথমিক পর্যবেক্ষণে বিধবা নারীর শরীরের বিভিন্ন অংশেও রয়েছে মারপিটের চিহ্ন। গতকাল মঙ্গলবার সকালে লাশ রাঙ্গামাটি মর্গে পাঠিয়েছন বলে জানালেন চন্দ্রঘোনা থানার ওসি আশ্রাফ উদ্দিন।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন