তার মাঝে তরুণ বয়সের সাকিব আল হাসানের ছায়া দেখেন অনেকে। একইরকম ভয়ডরহীন ক্রিকেট খেলেন দুজন। রাজকোটে দলের অনুশীলন শেষে প্রসঙ্গটি উঠতেই আফিফ জানিয়ে দিলেন, তার মাঝেও বাস করেন একজন সাকিব, ‘সাকিব ভাইকে একদম ছোট থেকেই ফলো করি...।’
সাকিবের মতো ‘জেনুইন’ অলরাউন্ডার হয়ে ওঠার সম্ভাবনা আছে তারও। সবশেষ দুটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচে যদিও তার বোলিংই ছিল বেশি কার্যকর। সেপ্টেম্বরে ত্রিদেশীয় সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে আফগানদের বিপক্ষে বোলিংয়ের ৩ ওভারে ৯ রানে নিয়েছিলেন ২ উইকেট। বোলিংয়ের ঝলক আবার দেখালেন ভারতের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টিতেও। দিল্লিতে ৩ ওভারে ১১ রান দিয়ে নেন ১ উইকেট। গতি বৈচিত্র্য আর লেংথ পরিবর্তন করে বেঁধে রাখেন ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের। তবে ২০ বছর বয়সী ক্রিকেটার আপাতত নিজেকে দেখছেন ব্যাটিং অলরাউন্ডার হিসেবেই, ‘অবশ্যই আমি একজন ব্যাটিং অলরাউন্ডার। শেষ ম্যাচে আমার ব্যাটিংয়ের সুযোগ আসেনি। বোলিংয়ে সুযোগ এসেছে। সেখানে আমি দলের জন্য পারফর্ম করার চেষ্টা করেছি। ব্যাটিংয়ে সুযোগ এলে আমি একইভাবে চেষ্টা করবো আমার সেরাটা দেয়ার।’
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন