বৃহস্পতিবার ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৮ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

শিক্ষাঙ্গন

ঢাবি’র সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটে নবীনবরণ

প্রকাশের সময় : ১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬, ১২:০০ এএম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটে নবীনবরণ অনুষ্ঠান গত বৃহস্পতিবার বিকালে অনুষ্ঠিত হয়েছে। দু’বছর মেয়াদী ইভিনিং মাস্টার্স শিক্ষার্থীদের এ নবীনবরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রনালয়ের সচিব ও এ ইনস্টিটিউটের সাবেক শিক্ষার্থী খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম। ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ড. তানিয়া রহমানের সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ইনস্টিটিউটের প্রবীণ শিক্ষক অধ্যাপক মো. আবু তাহের, অধ্যাপক সৈয়দা ফিরোজা বেগম, ড. মো. নূরুল ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক হাফিজ উদ্দিন ভূঁইয়া ও শেখ তৌহিদুল ইসলাম। অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন ইনস্টিটিউটের শিক্ষক ড. মো. রবিউল ইসলাম ও শাহানা নাসরিন। প্রধান অতিথি তাঁর স্মৃতিময় অতীতের কথা তুলে ধরে বলেন, এ ইনস্টিটিউটের সাথে আমার অনেক স্মৃতি জড়িত। তাই নবাগতদের বলব, তোমাদেরকে বেশি বেশি লাইব্রেরী ওয়ার্ক করতে হবে, ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা অর্জন করতে হবে এবং একটি ভাল ফলাফল লাভ করতে হবে। তিনি বলেন, আমি পৃথিবীর প্রায় সবগুলো দেশে গিয়েছি। জাতিসংঘের অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেছি। তবু আমি দৈনিক অন্ততঃ চার-পাঁচ ঘন্টা পড়াশোনা করি। সুতরাং তোমাদেরকে জ্ঞানের রাজ্যে অবাধ বিচরণ করতে শপথ নিতে হবে।
প্রবীণ শিক্ষক অধ্যাপক মো. আবু তাহের বলেন, এটি ্এমন একটি ইনস্টিটিউট, যেটি উপমহাদেশে সমাজকর্মের জন্মস্থান। তিনি বলেন, ফ্রান্সিস বেকনের উক্তি অনুযায়ী জ্ঞান যে শক্তি তা মনে-প্রাণে বিশ্বাস করতে হবে এবং সে অনুযায়ি কাজ করে নিজেকে আলোকিত করতে হবে। অধ্যাপক ড. মো. নূরুল ইসলাম জীবনকে শৃঙ্খলাপূর্ণ করতে ও কর্তব্যনিষ্ঠ হতে সকলের প্রতি আহবান জানান। নবাগত শিক্ষার্থীদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেন ইনস্টিটিউটের পরনো শিক্ষার্থীরা। নবাগত শিক্ষার্থী নওশাদুল হক জানান, নবীনবরণ ও একসাথে ফটোসেশন আমাকে অনেক প্রীত করেছে। অনুষ্ঠানের সভাপতি, শিক্ষকবৃন্দ ও ব্যাচের নির্বাচিত সিআর আল-আমিন রাজু ও লিমা প্রধান অতিথিকে ক্রেস্ট দিয়ে সম্মাননা প্রদান করেন। শিক্ষার্থী আফরোজা জানান, ভর্তির পর অপেক্ষা করছিলাম এ দিনটি কবে আসবে? আজকে আমি সত্যিই ধন্য। আরেক শিক্ষার্থী জুয়েল চৌধুরি জানান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এ ইনস্টিটিউটের মনোরম পরিবেশ, শিক্ষকগণের উচ্চতর পাঠদান ও সহপাঠীদের সহযোগিতায় আমি মুগ্ধ।
ষ মোহাম্মদ আবদুল অদুদ

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন