সিলেটের বিশ্বনাথে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তিন মাস ধরে এক মাদরাসার ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। ওই ছাত্রী উপজেলার মুফতিরগাঁও গ্রামের বাসিন্দা ও উপজেলা সদরের আলিয়া মাদরাসার ছাত্রী।
এ ঘটনায় গত সোমবার রাতে ধর্ষিতা বাদী হয়ে একমাত্র ধর্ষককে আসামি করে বিশ্বনাথ থানায় মামলা দায়ের করেছেন। মামলার দায়েরের পরপরই ওই রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে ধর্ষক হোসাইন আহমদ (২৪) কে গ্রেফতার করে পুলিশ। সে সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক উপজেলার বুরাইয়া গ্রামের আবদুল মালিকের ছেলে।
হোসাইন আহমদ দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বনাথের মুফতিরগাঁও গ্রামে ভাড়া বাসায় বসবাস করে আসছিল। সে একজন প্রাইভেট কার চালক। গত মঙ্গলবার দুপুরে গ্রেফতারকৃত হোসাইন আহমদকে পুলিশ আদালতে প্রেরণ করেছে।
জানা গেছে, গত ৫ সেপ্টেবর রাতে মাদরাসা ছাত্রীর বসত ঘরে অভিযুক্ত প্রবেশ করে। এসময় হোসাইন আহমদ ওই মেয়েকে ধর্ষণ করে। এরপর থেকে মিথ্যা প্রলোভন দেখিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করে। বর্তমানে সে তিনমাসের অন্তঃসত্ত্বা বলে এজাহারে উল্লেখ করেছেন।
বিশ্বনাথ থানার ওসি (তদন্ত) রমা প্রসাদ চক্রবর্তি বলেন, গ্রেফতারকৃত আসামিকে গত মঙ্গলবার দুপুরে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন