শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬ বৈশাখ ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

আন্তর্জাতিক সংবাদ

যোগীর রাজ্যে ধর্ষণ উৎসব

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৯, ১২:০১ এএম

সাহায্যের কথা বলে তরুণীকে ধর্ষণ
ইনকিলাব ডেস্ক : আবারো সেই হায়দ্রাবাদে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এবার অটোওয়ালার কাছে সাহায্য চেয়ে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক তরুণী। শুক্রবার সন্ধ্যায় ১৯ বছর বয়সী ওই তরুণী তার ছোট বোনকে নিয়ে বেরিয়েছিল দাদির বাড়ি যাবে বলে। কিছুদ‚র যাওয়ার পর রাস্তা ভুলে যায় সে। যে জায়গা থেকে তার দাদির বাড়ির দ‚রত্ব তিন কিলোমিটার। অটোচালক আনোয়ার প্রথমে ওই তরুণী ও তার বোনকে নিজের বাড়ি নিয়ে যান। বাড়িতে এভাবে দুই মেয়েকে দেখে বিরক্ত হন আনোয়ারের মা। ছেলেকে বলেন, ওই সময়ই তাদের বাড়ি পৌঁছে দিতে। এরপর আনোয়ার বাড়ি থেকে বেরিয়ে তাদের নিয়ে পাশের একটি হোটেলে যান। সেখানে বোনকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে তরুণীকে ধর্ষণ করেন। ভোরে তাদের ফলকনামা রেলস্টেশনে ফেলে পালিয়ে যান। এরপর ওই কিশোরী স্টেশন থেকে এক আত্মীয়কে ফোন করে। সেই আত্মীয় এসে দুই মেয়েকে বাড়ি নিয়ে যান। বাড়িতে যাওয়ার পর কিশোরীর বক্তব্যের ভিত্তিতে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। আনোয়ার ও ফিরোজের বিরুদ্ধে মামলা করেছে পুলিশ। তাদের আটকের ব্যাপারে অভিযানও শুরু হয়েছে। ওয়েবসাইট।


প্রেমিকাকে ধর্ষণের পর গায়ে আগুন
ইনকিলাব ডেস্ক : এ যেন উন্নাওকান্ডের পুনরাবৃত্তি! ৯০ শতাংশ পুড়ে যাওয়া অবস্থায় ভারতের কানপুরের হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করছেন এক তরুণী। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের ফতেপুরে। উন্নাওয়ের তরুণী গণধর্ষণের শিকার হয়েছিলেন। ধর্ষকরা কেউই তার আত্মীয় বা পরিচিত ছিলেন না। তবে ফতেপুরের তরুণীকে ধর্ষণকারী কিন্তু তারই দ‚র সম্পর্কের এক আত্মীয়। দুটি ঘটনার পার্থক্য এখানেই। ফতেপুরের হুসেইনগঞ্জ থানার সার্কল অফিসার কপিল দেব মিশ্রা জানান, ফতেপুরের ১৮ বছর বয়সী ওই তরুণীকে ধর্ষণকারী তারই দূর সম্পর্কের আত্মীয়। ঘটনার সময় বাড়িতে একাই ছিলেন ওই তরুণী। সেই সুযোগে বাড়িতে ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণের পর ধরা পড়ার ভয়ে তার গায়ে আগুন ধরিয়ে দেয়। তিনি আরো বলেন, তরুণীর গায়ে আগুন দিয়ে চুপিসারে পালিয়ে যায় অভিযুক্ত। প্রতিবেশীরা তরুণীর চিৎকার শুনে ঘটনাস্থলে পৌঁছে দেখেন আগুনে জ্বলছে তরুণী। তারাই নিয়ে যান স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। সেখান থেকে পাঠিয়ে দেওয়া হয় কানপুর হাসপাতালে। অগ্নিদগ্ধ তরুণীর বাবার অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা করেছে পুলিশ। দ্য হিন্দু।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন