বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৪ বৈশাখ ১৪৩১, ০৭ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

ভারতীয় কূটনীতিকের সাথে দুই কর্মকর্তার গোপন বৈঠক

সাঈদ আহমেদ | প্রকাশের সময় : ১৩ জানুয়ারি, ২০২০, ১২:০০ এএম

নাগরিকত্ব (সংশোধন) আইন (সিএএ) এবং জাতীয় নাগরিকপঞ্জি (এনআরসি) নিয়ে বিতর্কের জেরে যখন বাংলাদেশের কয়েকজন মন্ত্রী দিল্লি সফর বাতিল করেছেন, তখন ভারতীয় কূটনীতিকের সঙ্গে গোপন বেঠক করলেন আইন মন্ত্রণালয়ের দুই কর্মকর্তা। গতকাল রোববার রাতে প্যান-প্যাসিফিক হোটেল সোনারগাঁওয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। আইন মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও ড্রাফটিং বিভাগের সচিব নরেন দাস এবং একই বিভাগের যুগ্ম-সচিব কাজী আরিফুজ্জামান বৈঠকে অংশ নেন। ভারতের পক্ষে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি হাই-কমিশনার বিশ্বদীপ দে। নৈশভোজের আড়ালে তারা এই বৈঠকে মিলিত হন। বৈঠকে দেশের অভ্যন্তরীণ স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ নানা বিষয় প্রসঙ্গ পায়। তবে এ বৈঠক সম্পর্কে আইন মন্ত্রণালয় তথা সরকার অবহিত নন বলে জানা গেছে। বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বিস্ময় প্রকাশ করেন। পাল্টা প্রশ্ন করেন- কিসের মিটিং? এমন কোনো মিটিংয়ের কথা আমার জানা নেই। বিষয়টি আমি দেখছি।

নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, বিতর্কিত নাগরিকত্ব আইন ও এনআরসি নিয়ে ভারতে উত্তেজনকার পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এর মধ্যে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে সংখ্যালঘুদের প্রতি অবহেলার অভিযোগ আনেন। এ পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম গতকাল রোববার ভারত সফর বাতিল করেন। আজ সোমবার ও আগামীকাল মঙ্গলবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আয়োজিত আন্তর্জাতিক সম্মেলন রাইসিনা সংলাপে তিনি আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন। ভারতের নাগরিকত্ব (সংশোধন) আইন (সিএএ) এবং জাতীয় নাগরিকপঞ্জি (এনআরসি) নিয়ে বিতর্ক তৈরির পর বাংলাদেশের তিনমন্ত্রী এক এক করে তিন মন্ত্রী দিল্লি সফর বাতিল করলেন। এসব সফর বাতিল নিয়ে মুখ খোলেনি সরকার। গত ১২ ডিসেম্বর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের ভারত সফর বাতিল হয়। এর এক সপ্তাহ পর দুই দেশের নদী কমিশনের বৈঠকও বাতিল হয়। বিশ্লেষকদের মতে, বিতর্কিত নাগরিকত্ব আইন এবং এনআরসি নিয়ে দুই দেশের মধ্যেও একটা উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। কারণ স¤প্রতি ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে সংখ্যালঘুদের প্রতি অবহেলার অভিযোগ আনেন। ঢাকাও কোনো রাখঢাক না করেই নিজেদের ক্ষোভের বিষয়টি ভারতকে জানিয়ে আসছে। পর পর কয়েকজন মন্ত্রী এবং প্রতিনিধি পর্যায়ের ভারত সফরের কর্মসূচি বাতিলই এর প্রমাণ।

ভারত সম্পর্কে বাংলাদেশ সরকারের এই অবস্থানের বর্তমান পর্যায়ে ভারতীয় ক‚টনীতিকদের সঙ্গে আইন মন্ত্রণালয়ের একটি শাখার শীর্ষ কর্মকর্তাদের ব্যক্তিগত গোপন বৈঠক অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ এবং রহস্যজনক মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

সূত্রটি জানায়, পূর্ব নির্ধারিত সময় অনুযায়ী সন্ধ্যা ৭টা ১৮ মিনিটে হোটেল সোনারগাঁওয়ের লবিতে আসেন নরেন দাস। তিনি ৮ মিনিট ফোনে কথা বলেন। এর মাঝে দুই পুলিশ সদস্য (একজনের নাম তোফাজ্জল) একটি কালো রঙের ব্রিফকেস নরেন দাসের হাতে তুলে দেন। এর কিছুক্ষণ পরই কাজী আরিফুজ্জামান হাজির হন। ৭টা ৩৫ মিনিটে উপস্থিত হন কাজী আরিফুজ্জামান। সঙ্গে ফুলের তোড়া। ৭টা ৪০ এর দিকে তারা ডিনারের টেবিলে বসেন। আলাপচারিতার একপর্যায়ে নরেন দাস ব্রিফকেসটি ডেপুটি হাই-কমিশনার বিশ্বদীপ দে’র কাছে হস্তান্তর করেন। এ ব্রিফকেসেই সরকারের অনেকগুরুত্বপূর্ণ নথি রয়েছে বলে জানা গেছে।

গভীর ষড়যন্ত্রের আভাস : সূত্র জানায়, বৈঠকে অংশ নেয়া আইনমন্ত্রণালয়ের এই সংখ্যালঘু কর্মকর্তার মাধ্যমে ভারত বিশেষ কোনো বার্তা দিয়েছে। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ নীতি-নির্ধারণী অনেক স্পর্শকাতর তথ্যও ওই দুই কর্মকর্তা ভারতীয় কূটনীতিকের হাতে তুলে দিয়েছেন। যা স্বাধীন, সার্বভৌম বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থের পরিপন্থী। তাই মন্ত্রণালয় তথা সরকারকে না জানিয়ে ব্যক্তিগত পর্যায়ের গোপন বৈঠককে কর্মকর্তাদের শৃঙ্খলা ভঙ্গ, গুরুতর অপরাধ, গুপ্তচর বৃত্তি, রাষ্ট্র ও সরকারের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র এবং রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল বলে মনে করছেন মন্ত্রণালয়েরই একাধিক সিনিয়র কর্মকর্তা। তাদের মতে, এ বৈঠক যদি সরকারের পক্ষ থেকে হতো তাহলে সেটির একটি আনুষ্ঠানিক রূপ থাকতো। বৈঠকের ভেন্যু হতো আইনমন্ত্রণালয় কিংবা বাংলাদেশ সরকারের অন্যকোনো দফতর। বৈঠকটি ভারতে অনুষ্ঠিত হলেও সেখানে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও দফতরের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত থাকতেন। কিন্তু গতকালের সন্ধ্যার বৈঠকটি ছিলো একেবারেই অনানুষ্ঠানিক। বন্ধু প্রতীম দুই দেশের মধ্যে লিগ্যাল এবং ড্রাফটিং বিভাগের কর্মকর্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি, ক্যাপাসিটি বিল্ডিং, ভারত-বাংলাদেশের সংসদ সংস্কৃতির বিষয়ে অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মতো কোনো এজেন্ডা হলে সেটি আরো বৃহৎ পরিসরে দুই সরকারের উচ্চপর্যায়ে সম্পাদিত হতে পারে। সে ধরণের কিছু হলে মন্ত্রণালয়ের একটি বিভাগের মধ্যম পর্যায়ের কর্মকর্তা বিশেষকে দিয়ে সরকার রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ কোনো বিষয়ের ক‚টনৈতিক আলোচনা চালাতো না। প্রটোকল এমনটি সমর্থন করে না। ড্রাফটিং ও লেজিসলেটিভ বিভাগের সচিব নরেন দাস এবং যুগ্ম-সচিব কাজী আরিফুজ্জামানকে সরকারের কোন দফতরের কোন কর্মকর্তা বৈঠক করার দায়িত্ব দিয়েছেন সেটি তাদের চিঠিতে উল্লেখ নেই। শুধু বলা হয়, এটি ‘সংসদীয় বৈঠক’ হিসেবে পরিগণিত হতে পারে। পরবর্তীতে উচ্চপর্যায়ে আরো বৈঠক হতে পারে বলেও ইঙ্গিত দেয়া হয় চিঠিতে।

যেভাবে আয়োজন গোপন বৈঠকের : সূত্রটি আরো জানায়, গতবছর ৩ নভেম্বর আইন মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও ড্রাফটিং বিভাগের অতিরিক্ত সচিব নরেন দাস একই বিভাগের সচিব হিসেবে নিয়োগ পান। এ পদে যোগদানের পর তিনি ভারতীয় কূটনীতিকদের সঙ্গে ব্যক্তিগত গোপন যোগাযোগ স্থাপন করেন। এ প্রক্রিয়ায় তিনি ভারতীয় হাই-কমিশনার রীভা গাঙ্গুলি দাশের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে বৈঠকে বসতে চান। তারপক্ষে হাই-কমিশনারের এপয়েন্টমেন্ট চেয়ে অনুরোধপত্র পাঠান একই বিভাগের যুগ্ম-সচিব কাজী আরিফুজ্জামান। ওই অনুরোধপত্রে দেশের স্পর্শকাতর গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে ভারতীয় কূটনীতিকের সঙ্গে জরুরিভিত্তিতে বৈঠক করার গুরুত্ব তুলে ধরা হয়। এ মুহূর্তে বাংলাদেশ সরকারের ‘ভারত-নীতি’র বিপক্ষে ছিলো তাদের এ বৈঠক। রীভা গাঙ্গুলির সঙ্গে সাক্ষাত চেয়ে করা অনুরোধপত্রের পরতে পরতে রয়েছে দেশের স্পর্শকাতর গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে ভারতকে অবহিতকরণের ইঙ্গিত।

সূত্রমতে, কাজী আরিফুজ্জামান এবং ভারতীয় কূটনীতিকের মধ্যকার যোগাযোগ চলতে থাকে কঠোর গোপনীয়তার সঙ্গে। এ কারণের সরকারের কোনো দপ্তর কিংবা অন্যকোনো কর্মকর্তাকে এ চিঠির অনুলিপি দেয়া হতো না। বেসরকারি এই চিঠিতে অপরপ্রান্ত থেকে সাড়া দেয় ভারত। ভারতীয় হাই-কমিশনের ফার্স্ট সেক্রেটারি নবনীতা চক্রবর্তী পাল্টা চিঠিতে বিষয়টি নিয়ে মিস্টার লাবন্য কুমারের (ফার্স্ট সেক্রেটারী, পলিটিক্যাল-৩) সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেন। পরে অবশ্য লাবন্য কুমার নিজেই কাজী আরিফুজ্জামানের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। ভারতীয় হাইকমিশনের পক্ষে ডেপুটি হাই-কমিশনার বিশ্বদীপ দে ড্রাফটিং বিভাগের সচিব এবং একই বিভাগের যুগ্ম-সচিব কাজী আরিফুজ্জামানকে নৈশভোজের আমন্ত্রণ জানান।

কে এই নরেন দাস? : নরেন দাসের বিরুদ্ধে বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে সম্পর্ক থাকার অভিযোগ পুরনো। নাইকো দুর্নীতি মামলায় (নং-২০) বিএনপি’র চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে আরো ৫ জনকে আসামি করা হয়। নরেন দাস ছিলেন তাদের একজন। ২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তৎকালীন সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম বাদী হয়ে রাজধানীর তেজগাঁও থানায় এ মামলা করেন। এজাহারে নরেন দাসের বিরুদ্ধে ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারা এবং দন্ডবিধির ১০৯ ধারায় অভিযোগ আনা হয়। বলা হয়, কানাডিয়ান নাইকো কোম্পানির ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেদ শরীফ আইন মন্ত্রণালয়ের নরেন দাসকে একটি ল্যাপটপ কিনে দিতে বলেন। তাকে একটি নম্বর দিয়ে নরেন দাসের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেন। ওই নম্বরে মাসুদুর রহমান যোগাযোগ করলে, নরেন দাস তাকে সচিবালয়ের গেটের সামনে এসে ল্যাপটপসহ ফোন করতে বলেন। ওখানে তাকে ১৫/২০ মিনিট অপেক্ষা করিয়ে বের হন এবং তার কাছে ল্যাপটপ হস্তান্তর করেন। NEC-VERSA P/N:NN210013A2,CELERON Processor, Windows XP, Home Editionমডেলের ল্যাপটপটি এখনো জব্দ রয়েছে। তবে আলোচিত এ মামলার তদন্তকালে গ্রেফতার হয়ে ৩ মাস কারাভোগ করেন নরেন দাস। একটি গোয়েন্দা সংস্থার হস্তক্ষেপে তিনি কারামুক্ত হন। একই প্রক্রিয়ায় অব্যাহতি পান মামলা থেকেও।

একই দফতরের অতিরিক্ত সচিব থাকাকালে নরেন দাসের বিরুদ্ধে বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। তা সত্তে¡ও সেই গোয়েন্দা সংস্থার পছন্দে তাকে ড্রাফটিং উইংয়ের সচিব করা হয় বলে গুঞ্জন রয়েছে। গত ৩১ অক্টোবর সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ শহিদুল হকের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের মেয়াদ শেষ হয়। গত ৩ নভেম্বর তার স্থলাভিষিক্ত হন নরেন দাস।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (18)
Hossain Shrabon ১৩ জানুয়ারি, ২০২০, ১:০৩ এএম says : 1
৯৫% ভাগ মুসলমানদের দেশে বেশির ভাগ সচিব হিন্দু। দেশ তো আগেই ... হয়েগেছে, এ দখল বুঝিয়ে দিচ্ছে মনে হয় ব্রিপকেচ হস্তান্তরের মাধ্যমে।
Total Reply(0)
Aiyub Rahman ১৩ জানুয়ারি, ২০২০, ১:০৩ এএম says : 0
নরেন দাস তো পাকিস্তানি! অতি মাত্রায় ভারত প্রেম, এই বঙ্গ প্রদেশের কপালে চরম শনি আছে!
Total Reply(0)
Mohammad Esraful Sheikh ১৩ জানুয়ারি, ২০২০, ১:০৩ এএম says : 2
আমলারা হলো দেশের সত্যিকারের শত্রু।
Total Reply(0)
Foysal Ahmed ১৩ জানুয়ারি, ২০২০, ১:০৪ এএম says : 0
এরা দেশের আসল শত্রু। এর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হোক।
Total Reply(0)
Abdur Rahaman ১৩ জানুয়ারি, ২০২০, ১:০৪ এএম says : 0
আসুন ভারতকে না বলি এবং ভারতের সব কিছুই বর্জণ করি
Total Reply(0)
Enamul Tipu ১৩ জানুয়ারি, ২০২০, ১:০৫ এএম says : 0
সেই গোয়েন্দা সংস্থার নাম কি
Total Reply(0)
Nakib Ansarullah ১৩ জানুয়ারি, ২০২০, ১:০৫ এএম says : 2
দেশটাইতো ভারতের ...... এর কব্জায়। এসব আর নতুন কী?
Total Reply(0)
ahammad ১৩ জানুয়ারি, ২০২০, ১:৪০ এএম says : 0
জনাব,র এর খুশির জন্য সরকার সব কিছুই করতে পারবে। কারন সরকারের টিকিয়ে রাখার জন্য র এর অবদান অনসিকার্য।
Total Reply(0)
ahammad ১৩ জানুয়ারি, ২০২০, ১:৪২ এএম says : 0
জনাব,র এর খুশির জন্য সরকার সব কিছুই করতে পারবে। কারন সরকারের টিকিয়ে রাখার জন্য র এর অবদান অনসিকার্য। আর যেহেতু নরেন দাস তাদেরই লোক তাতে অসুবিধার কিছুই হবে না। যেমন প্রিয়া সাহার বিরুদ্ধে কোন পদখ্খেপ সরকার নিয়েছিল কি ???
Total Reply(0)
Nannu chowhan ১৩ জানুয়ারি, ২০২০, ৭:৫৫ এএম says : 1
Shorkar nijeke khomotai tikaia rakhibar jonno varoter ..... er shahajjo niase eai shojoge eai ..... nijeder ichsa onujaiee shob gorutto purno pode lok boshia Bangladesher shob sporsho kator totho goli hataia nia eai desher montri mp shorkari kormokortader niontron koritese...
Total Reply(0)
মোমিনুল হোক চৌধুরী ১৩ জানুয়ারি, ২০২০, ৮:৩৯ এএম says : 0
সরকারের কোনো প্রকার অনুমোদন ছাড়া অনুরূপ যোগাযোগ এবং বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে পারে বলে কেউ বিশ্বাস করেনা।
Total Reply(0)
Maksalin ১৩ জানুয়ারি, ২০২০, ৯:২৬ এএম says : 0
দেশের পরিস্থিতি উদ্বেগজনক এধরনের আমলাদের বন্দী করে রিমান্ডে নেয়া দরকার।
Total Reply(0)
মোঃ ইমরুল কায়েস ১৩ জানুয়ারি, ২০২০, ১০:১৬ এএম says : 0
এমন কাজের সাথে জড়িত সকলে দেশের শত্রু।
Total Reply(0)
Tareq Sabur ১৩ জানুয়ারি, ২০২০, ৫:৪৪ পিএম says : 3
This is the conspiracy act done by BNP-Jamat against our country. By the way, how did Inqujilab get to collect this news?
Total Reply(0)
Amir ১৪ জানুয়ারি, ২০২০, ১১:২২ এএম says : 0
'গ্রেফতার হয়ে ৩ মাস কারাভোগ করেন।' ---------কারাভোগ করা উচ্চপদের এই কর্মচারীটির বিনা পর্যবেক্ষনে স্বপদে বহাল রেখে কাজ চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেওয়ার রহস্য কি! রাস্ট্রের সচিবালয়ের কর্মকাণ্ড নিয়ে নির্লিপ্ত থাকার অবকাশ নেই ।
Total Reply(0)
Babul Chowdhury Hm ১৭ জানুয়ারি, ২০২০, ২:৫৬ পিএম says : 0
এখানে প্রত্যেকটি মন্তব্য একচোখা,যেখানে বর্তমান সরকার কুটনৈতিক ক্ষেত্রে ভারতের সাথে দুরত্ব বজায় রেখেছে সেখানে যদি সরকারী কোন আমলা সরকারের অমতে গোপনীয়ভাবে অন্যকোন দেশের কুটনৈতিকের সাথে গোপন বৈঠক করে তাতে সরকারের কোন দোষ হতে পারেনা, এন আর সি সি এ এ'র বিষয়ে বর্তমানে অপ্রকাশ্যভাবে ভারত সরকার বাংলাদেশের চরম বিরোধীতা করতে শুরু করেছে।বাংলাদেশ ও বিভিন্ন পর্যায়ে ভারতের বিরুদ্ধে কঠোরপথ অবলম্বন করেছে। এইজন্য বাংলাদেশের গুপ্তচর বিভাগকে দায়ী করা যেতে পারে, তবে বাংলাদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও বিদেশী কুটনৈতিকদের সাথে গোপন বৈঠকে মিলিত হয় যার অবসান হওয়া উচিৎ।
Total Reply(0)
Babul Chowdhury Hm ১৭ জানুয়ারি, ২০২০, ২:৫৬ পিএম says : 0
এখানে প্রত্যেকটি মন্তব্য একচোখা,যেখানে বর্তমান সরকার কুটনৈতিক ক্ষেত্রে ভারতের সাথে দুরত্ব বজায় রেখেছে সেখানে যদি সরকারী কোন আমলা সরকারের অমতে গোপনীয়ভাবে অন্যকোন দেশের কুটনৈতিকের সাথে গোপন বৈঠক করে তাতে সরকারের কোন দোষ হতে পারেনা, এন আর সি সি এ এ'র বিষয়ে বর্তমানে অপ্রকাশ্যভাবে ভারত সরকার বাংলাদেশের চরম বিরোধীতা করতে শুরু করেছে।বাংলাদেশ ও বিভিন্ন পর্যায়ে ভারতের বিরুদ্ধে কঠোরপথ অবলম্বন করেছে। এইজন্য বাংলাদেশের গুপ্তচর বিভাগকে দায়ী করা যেতে পারে, তবে বাংলাদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও বিদেশী কুটনৈতিকদের সাথে গোপন বৈঠকে মিলিত হয় যার অবসান হওয়া উচিৎ।
Total Reply(0)
Mohammad Shamsuddin ১৮ জানুয়ারি, ২০২০, ২:৪৯ পিএম says : 0
বাংলাদেশের গোপন তথ্য ভারতীয় কূটনীতিকের হাতে পাচারের অভিযোগে আইন মন্ত্রণালয়ের সচিব নরেন দাস ও কাজী আরিফুজ্জামানকে রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে বিচার কর ........ নাগরিক পরিষদ আহবায়ক মোহাম্মদ শামসুদ্দীন
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন