বাংলাদেশ আনজুমানেব আল ইসলাহর কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারি অধ্যাপক মাওলানা আহমদ হাসান চৌধুরী ফুলতলী বলেছেন, তালামীযে ইসলামিয়ার সংস্পর্শে যারাই এসেছেন তারাই উপকৃত হয়েছেন। আল্লাহর ওলীদের সংস্পর্শে থাকা ঈমানী দায়িত্ব। এই সংগঠনের সাথে থাকা মানে আল্লাহর ওলীদের ছায়াতলে থাকা সত্যবাদীদের সংস্পর্শে থাকা নেককারদের অভিভাবকত্বে থাকা। আর জীবনে সঠিক অভিভাবকত্বের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।
গতকাল মঙ্গলবার সকালে বাংলাদেশ আনজুমানে তালামীযে ইসলামিয়ার ৪০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ঢাকা মহানগর তালামীয আয়োজিত সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন। ঢাকা ফটোজার্নালিস্ট এসোসিয়েশনে আয়োজিত এই সেমিনারে ঢাকা মহানগর তালামীযের সভাপতি মুখতার আহমদের সভাপতিত্বে এবং সহ সাধারণ সম্পাদক কামিল হোসাইনের পরিচালনায় সেমিনারে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, তালামীযে ইসলামিয়ার কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক হুমায়ূনুর রহমান লেখন, মাহবুব হাসান সামাদ, তালামীযে ইসলামিয়ার সাবেক সভাপতি মাওলানা নাজমুল হুদা খান, অধ্যাপক কামরুল ইসলাম, মাওলানা নজির আহমদ হেলাল, মাওলানা ফখরুল ইসলাম, মাছুম আহমদ, মো. মারুফ হোসাইন, লতিফিয়া ক্বারী সোসাইটি ঢাকার সভাপতি মাওলানা আবু সাদেক ইকবাল খন্দকার, ঢাকা মহানগর আল ইসলাহর সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আনোয়ার হোসেন।
অধ্যাপক মাওলানা আহমদ হাসান চৌধুরী ফুলতলী আরো বলেন, একজন আলেম বক্তা অথবা দাঈ যখন সঠিক দিকনির্দেশনা দেয়ার মতো কোন অভিভাবকের সাথে সংস্পর্শ রাখেন না তখনই তার মাঝে অহংকার সৃষ্টি হয় এবং মাঠে ময়দানে বেফাস মন্তব্য করতে থাকেন, বিকৃত আমল ও বিভ্রান্তিকর আক্বিদা প্রচার করতে থাকেন। আর যারা সঠিক আক্বিদার নেককার কোন অভিভাবকের সাথে সংস্পর্শ রাখেন তারা জীবনের সকল স্তরে কথা বার্তা, চিন্তা, বক্তৃতা সব কিছুতেই সতর্ক থাকেন। তারা ভুল করলে তাদের সেই দ্বীনি অভিভাবকই তাদের সংশোধন করে দেন।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন