বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১, ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

আন্তর্জাতিক সংবাদ

সিরিয়ায় রাশিয়ার সেনা মোতায়েন, উত্তেজনা বৃদ্ধি

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ৩ মার্চ, ২০২০, ৫:০৫ পিএম

তুরস্কের আপত্তির মুখেও সিরিয়ার গুরুত্বপূর্ণ শহর সারাকিবে সেনা মোতায়েন করেছে রাশিয়া। সোমবার (২ মার্চ) ওই অঞ্চলে সেনা মোতায়েন করে রুশ কর্তৃপক্ষ। ফলে সেখানে চরম উত্তেজনার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল মাজদার নিউজ জানায়, সারাকিব শহর নিয়ন্ত্রণে রাখতে সেনা মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানায় রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। এতে তুরস্কের সঙ্গে রাশিয়ার আরও বেশি দূরত্ব তৈরি হবে।

সারাকিবে রুশ সেনা মোতায়েনের ফলে ওই অঞ্চলে আর বিমান হামলা চালাতে পারবে না তুর্কি সামরিকবাহিনী। কারণ, তুরস্কের বিমান হামলায় কোনো রুশ সেনা নিহত হলে পুরো পরিস্থিতিই পাল্টে যাবে। তখন হয়তো রাশিয়া সরাসরি তুরস্কের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়াবে, যা আপাতত চাচ্ছে না তুর্কি প্রশাসন।

এ সম্পর্কে রজব তাইয়্যেব এরদোগান বলেন, সিরিয়ায় ইরান কিংবা রাশিয়া কারো ওপরই হামলা চালাবে না তুরস্ক। ইরান কিংবা রাশিয়া আমাদের টার্গেট নয়। আমাদের একমাত্র টার্গেট সিরিয়ার সামরিকবাহিনী। তাদের সবকিছু ধ্বংস করে দেওয়া হচ্ছে।

তুরস্কের অপারেশন ‘স্প্রিং শিল্ড’ সম্পর্কে এরদোগান বলেন, আমাদের ৩৪ সেনা নিহত হওয়ার পর এই অভিযান শুরু করি আমরা। এতে আসাদ সরকারের ব্যাপক ক্ষতি হবে। আমরা তুর্কি সেনাদের প্রতি ফোঁটা রক্তের দাম নেব। আসাদ সরকারের সব হামলার জবাব দেওয়া হবে। সেই জবাব কেবল শুরু হয়েছে। সূত্র: ডেইলি সাবাহ।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (5)
মোঃ আবুল কালাম আজাদ ৩ মার্চ, ২০২০, ৫:৪০ পিএম says : 0
তুরস্ক যাকে আপন ভাবছিলেন , তাঁরা এখন মুনাফেক । ইরানের সাথে বন্ধুত্ব করে, নেটোর মনে দুঃখ দিয়েছেন । রাশিয়ার কাছ থেকে এস 400 মিসাইল কিনে নেটোর মনে দুঃখ দিয়েছেন । এখন যাদেরকে তুরস্ক আপন মনে করে নেটোর মনে দুঃখ দিয়েছে, তাঁরা এখন মুনাফেক হয়ে তুরস্কের বুকের মধ্যে অস্ত্র ধরেছে । যাদেরকে তুরস্ক আপন মনে করে বন্ধুত্ব করেছে, তাঁরা তুরস্কের বুকের ভেতর ছুরি মেরে দিয়েছে । এখন নেটোর সাহায্য সহযোগিতা ছাড়া উপায় নাই । এই মূহুর্তে তুরস্কের নেটোর সহযোগিতা প্রয়োজন আছে, আমি মনে করি । ধন্যবাদ
Total Reply(0)
jack ali ৩ মার্চ, ২০২০, ৫:৪২ পিএম says : 0
O'Allah wipe out Russian Army from Syria.. Ameen
Total Reply(0)
Monjur Rashed ৩ মার্চ, ২০২০, ৮:১২ পিএম says : 0
Turky wanted to be friend of everybody. But everybody's friend is nobody's friend. Turky's foreign policy is clumsy.
Total Reply(0)
দিলদার খাঁ ৩ মার্চ, ২০২০, ৮:১৩ পিএম says : 0
Oh , god when callapsed markin juktarastra .
Total Reply(0)
দিলদার খাঁ ৩ মার্চ, ২০২০, ৮:১৬ পিএম says : 0
Oh , god when callapsed markin juktarastra & NATO & ISI & CIA & the NASA .
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন