এদিকে করোনা পরীক্ষার জন্য দেশের অন্যান্য ভাইরোলজি ল্যাবের সহযোগীতা নিচ্ছে না আইইডিসিআর। আইইডিসিআর’র একটি সূত্র জানিয়েছে, জনবল সঙ্কটের কারণে চাইলে অধিক পরীক্ষা করানো সম্ভব হচ্ছে না তাদের। তবে আইইডিসিআর’র মতোই সক্ষমতা আছে ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর ডাইরিয়াল ডিজিজ রিসার্চ, বাংলাদেশ, বা আইসিডিডিআর,বি’র। আইইডিসিআর’রবি ৭টি ভাইরোলজি ল্যাবে পরীক্ষা করলেও সাহায্য নেওয়া হচ্ছে না আইসিডিডিআর,বি’র ৮টি ল্যাবের। আইসিডিডিআর,বি’র সাহায্য না নেওয়া প্রসঙ্গে আইইডিসিআর’র নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা জানান, শুধুমাত্র প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরার একঘুয়েমি দায়ী। তিনি চান না অন্য কারোর হাতে বিষয়টি থাকুক। তিনি এ সংক্রান্ত বিষয়টি নিজের হাতেই রাখতে চাচ্ছেন।
এদিকে করোনা পরীক্ষার জন্য ৩টি পিসিআর মেশিন এবং ভাইরোলজি ল্যাব থাকা স্বত্তেও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে করোনা সংক্রান্ত কোন রোগীর পরীক্ষা, ভর্তি বা এই সব রোগীদের চিকিৎসায় করাচ্ছেনা। বরং নতুন রোগী ভর্তি ও হাসপাতালের জরুরী সেবাও বন্ধ করে দিয়েছেল। যদিও অনেক সমালোচনার পর সীমিত পরিসরে জরুরী সেবা ও রোগী ভর্তি কার্যক্রম চালু রাখার সিদ্দান্ত নয়।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন