বুধবার সন্ধ্যা থেকে সেনাবাহিনী নোয়াখালীর বিভিন্ন স্থানে টহল শুরু করেছে। মূলত: এখন সড়ক মহাসড়ক জনশূণ্য। প্রয়োজন ব্যতীত কেউ ঘর থেকে বের হচ্ছেনা।
ওষধ ও বাজারের কিছু দোকান খোলা রয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে চৌমুহনী বাজারে থেকে লোকজনকে সরিয়ে দেয় পুলিশ। বৃহত্তর নোয়াখালীর প্রধান ব্যবসা বাণিজ্য নগরী চৌমুহনী বাজার অনেকটা ফাকা রয়েছে। যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে।
নোয়াখালী জেলা সদরের সাথে মেঘনা বেষ্ঠিত হাতিয়া উপজেলার যোগাযোগও বন্ধ রয়েছে। নৌযান চলাচল বন্ধ রয়েছে। দশ দিন অফিস আদালত ও কলকারখানা বন্ধের সূবাদে বুধবার গভীর রাত পর্য্যন্ত ঢাকা ও চট্রগ্রাম থেকে শত শত কর্মজীবি বিভিন্ন যানবাহন ভাড়া করে বাড়িতে চলে আসে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন