মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১, ১৩ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

সারা বাংলার খবর

করোনায় চট্টগ্রামের সংবাদপত্র পাঠক এবং ইনকিলাব

হকার সমিতির ব্যতিক্রমী পাঠকবান্ধব প্রয়াস, বাড়িতে পত্রিকার পাতা খুঁটিয়ে পড়ার আগ্রহ

শফিউল আলম | প্রকাশের সময় : ৩০ মার্চ, ২০২০, ২:০৪ পিএম | আপডেট : ২:২৪ পিএম, ৩০ মার্চ, ২০২০

করোনার ভয়। তার ওপর সারাদেশের মতো চট্টগ্রামেও লকডাউন শাট ডাউনে অবিরাম সবকিছুই ছুটিতে আটকে গেছে। মানুষজন বেশিরভাগ বাড়িঘরে। মহানগরী ছেড়ে গ্রামের বাড়িতে চলে গেছেন অনেকেই। আমাদের হকার্স ভাইয়েরা অধিকাংশই এখন নিজ গ্রামদেশে। তাই স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে কম সংখ্যক সদস্য এসে হকার্স সমিতির অফিস এবং এজেন্টদের কাছ থেকে পত্রিকা বুঝে নিচ্ছেন। ঢাকা থেকে আসা পত্র-পত্রিকার বান্ডিলও এখন ছোট হয়ে গেছে। আজকে তো আপনাদের দৈনিক ইনকিলাবও পেলাম ৮ পাতার। তবে নজর বুলিয়ে সুন্দরই তো লাগলো। বর্তমান পরিস্থিতিতে পাতা কমেছে, ঠিকই আছে”।


আজ সোমবার সকালে কথা হচ্ছিল চট্টগ্রাম সংবাদপত্র হকার্স বহুমুখী সমবায় সমিতি লিমিটেডের সাধারণ সম্পাদক সম্পাদক নজরুল ইসলাম লিটনের সঙ্গে। তিনি কিছু আশার কথা এবং সমিতির তরফে নেওয়া ব্যতিক্রমী উদ্যোগের কথাও জানালেন।
বললেন, “হকার্স ভাইয়েরা যারা বড়িতে আছেন তারাও তো কমবেশি অভাব-অনটনে পড়ে গেছেন। কারণ পত্রিকা বেচাকেনার আয়-রুজিই তো নেই। কেউ কেউ হঠাৎ অনটনে পড়ে গেছেন। সমস্যার কথা জানিয়ে এরমধ্যে অনেকে আমাদের সাথে যোগাযোগ করেছেন। তারা চট্টগ্রাম শহরে ফিরে আসতে চান। রোডে যানবাহন নেই, আসবেন কী করে? এ সমস্যা সমাধানের জন্য আমরা হকার্সদের বাড়িঘর থেকে আসার সুবিধার্ধে দুয়েকটি বাস, মিনিবাস এখানে সেখানে পাঠানোর চেষ্টা চালাচ্ছি। যেমন-ঢাকা থেকে প্রকাশিত জাতীয় দৈনিক সংবাদপত্রগুলো বহনকারী ‘সংবাদপত্র স্টিকার’ লাগানো বিশেষ যানবাহন তো চলাচলের অনুমতি আছে। এভাবে তারাও আসতে পারবেন। আশা করি দুয়েকদিনের মধ্যে একটা ব্যবস্থা করতে পারবো ইনশাআল্লাহ। তখন পত্রিকা বিলি আরও কিছুটা বাড়তে পারে। হকার্সগণও উপকৃত হবেন।”


চট্টগ্রাম নগরীর প্রাণকেন্দ্র পত্রিকা পাড়া জামাল খান চেরাগী পাহাড়, কে সি দে রোড, ষোলশহর দুই নম্বর গেইট এলাকা। গত শুক্রবার হকার্স ছিলেন একদম কম। শনিবার থেকে আজ অবধি পর পর তিন দিনে হকার্স আগমনের সংখ্যা বেড়ে গেছে। স্বাভাবিক সময়ের মতো না হোক, বিলি-বন্টনও কিছুটা বেড়েছে। পত্রিকাগুলো বুঝে নেয়ার ফাঁকে টং-ঘরে চা-সিঙ্গারা, বিস্কুট খাওয়াও হচ্ছে।
তবে সবমিলিয়ে তো সেই আগের প্রাণবন্ত দৃশ্য এখন নেই। কেননা দেশের সবখাতের মতো সংবাদপত্র শিল্পেও করোনার ধাক্কা পড়েছে। সামাল দেয়া কঠিনই হবে। অবশ্য এরজন্য বাংলাদেশের সংবাদপত্র শিল্প মালিক বা উদ্যোক্তাগণ, সাংবাদিক ও সংবাদপত্রসেবী-শ্রমিকগণ সরকারের তরফ থেকে অবিলম্বে আর্থিক সাপোর্ট তথা আপদকালীন প্রণোদনা আশা করছেন। সেই দাবিও উঠেছে। সবচেয়ে বড় এলার্মিং হঠাৎ সংবাদপত্রে সরকারি ও বেসরকারি বিজ্ঞাপন কমে গেছে। পত্রিকা চালানো মানে এমনেিতই বলা হয় ‘রোজ রোজ হাতির খোরাক জোগানো’।
অবশ্য চট্টগ্রামেরই কৃতিসন্তান তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এমপি হয়তো এসব বিষয়ের গুরুত্ব উপলব্ধি করছেন। সংবাদপত্রসেবীগণ তাকিয়ে আছেন। চট্টগ্রামের সাংবাদিক সমাজ ইতোমধ্যে মন্ত্রীর সুদৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। আর, সবচেয়ে বড় কথা, বাংলাদেশের সাংবাদিক-বান্ধব প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা বরাবর এক কদম এগিয়ে থাকেন। যখনই সাংবাদিক ও সংবাদপত্র শিল্পের সমস্যা, অভাব-অভিযোগ কিংবা সুখ-দুঃখের কথা আসে। নিজেও খোঁজ-খবর নিয়ে থাকেন। যার নজির অতীতেও বারেবারে দেখা গেছে।
চট্টগ্রামে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ-আয়োজন :
মোমিন রোড চেরাগী পাহাড় মোড়ে নজর কাড়লো চট্টগ্রাম সংবাদপত্র হকার্স বহুমুখী সমবায় সমিতি লিমিটেডের পক্ষ থেকে নেওয়া ব্যতিক্রমী কিছু উদ্যোগ-আয়োজনও। বাই-সাইকেলে কেউবা পায়ে হেঁটে পত্রিকা বুঝে নিতে আসা হকার্সদের হাতে তুলে দেয়া হচ্ছে মাস্ক, সাবান। করোনা ভাইরাস সংক্রমণের বিষয়ে সতর্ক থাকার তাগিদ দিচ্ছেন একজন অন্যকে। আরও কিছু কল্যাণমুখী কাজে এগিয়ে যেতে চায় সমিতি। গোটা সংবাদপত্র শিল্পে যখন করোনার ধাক্কা এমনি দুঃসময়ে ব্যতিক্রমী প্রয়াস নিয়েই তৎপর পাঠকবান্ধব চট্টগ্রামের হকার্সগণ। তারাই পত্রিকাগুলোর সার্কুলেশনের প্রাণশক্তি। পাঠকের কাছে নিত্যভোরে নিজে খেয়ে কিংবা না খেয়ে ছুটেন। পাঠকজনের রোজকার পত্রিকাটি পৌঁছে দেয়াই ওদের আনন্দ।
গত কয়েকদিনের আলাপচারিতায় চট্টগ্রাম নগরীর কয়েকজন পত্রিকা হকার্স জানালেন, করোনা পরিস্থিতিতে সবকিছুই বন্ধ। বাড়িঘরে অলস সময়ে কাটছে সবার দিন-রাত। তাই পত্রিকার পাতাগুলো খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে এখন পড়ছেন অনেকেই। দুনিয়ায় কী ঘটছে, বাংলাদেশের কী হালচাল জানার চেষ্টা করছেন। শুধু তাই নয়। নিজ নিজ হকারদের ফোন করে পছন্দের পত্রিকাটি যেন ঠিকমতো হাতে পান এরজন্য অনেক গ্রাহক অনুরোধ করছেন। উদার গ্রাহকরা বকশিশও দিচ্ছেন হকারদের এই দুঃসময়ের দিকে তাকিয়ে। কাজেই পাঠকের চাহিদা ও পাঠকের আগ্রহ নেই তাও তো বলা যাবে না।
তবে তারা জানান, সমস্যা তো বেশকিছু আছেই। প্রথমত. শহরে থাকা-খাওয়াই বড় ঝামেলা এখন। হোটেল খোলা পাওয়া যাচ্ছে না। দ্বিতীয়ত. পত্রিকা থেকে করোনা সংক্রমণের ভয় নিয়ে ভুল হুজুগ ও গুজব এখনও কাটেনি পুরোপুরি। অনেক বাসাবাড়ি বিশেষত ফ্ল্যাট-এপার্টমেন্টগুলোতে মালিকের নিষেধের কারণে হকারদের ভেতরেই ঢোকা নিষেধ। দারোয়ানরাও পত্রিকা নিতে চান না। অহেতুক ভাইরাসের ভীতি। হকারদের কাছেও দাঁড়াতে দেন না কেউ কেউ।


অন্যদিকে চট্টগ্রামের অফিস-আদালত, ব্যবসা-বাণিজ্য, দোকান-পাট, স্টেশন সবকিছু বন্ধ। সেখানেও প্রায় বাদ যাচ্ছে পত্রিকা বিলির বড় অংশ। এ পরিস্থিতির শিকার সংবাদপত্র হকার্সদের আয় রোজগার বাঁচাতে হবে। এরজন্য সংবাদপত্র মালিকগণ এবং বিশেষত সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন, চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন, জেলা পরিষদ, সব উপজেলা প্রশাসন এবং সরকারের সার্বিক সুননজর তারা আশা করেন।
কেউ কেউ বললেন, করোনাভাইরাস মহামারী পরিস্থিতি এবং এ কারণে এভাবে টানা বন্ধ বা দেশে লকডাউন যদি চলতে থাকে (যা না চালিয়ে উপায়ও নেই), তাহলে আমাদের মতো গরিব মানুষদের কষ্ট আরও বেড়ে যাবে। শুধু অল্পস্বল্প পত্রিকা বেচে-কিনে তো আর নিজের এবং সংসারের পেট চালানো সম্ভব নয়। সবার সাহায্য-সহযোগিতা দরকার। চট্টগ্রামে পত্রিকাগুলোর (বিশেষ করে ঢাকা থেকে বিশেষ যানবাহনে আসা জাতীয় দৈনিক সংবাদপত্রসমূহ) সাকুলেশন যেখানে কয়েক লাখের হিসাবের অঙ্ক। আজ করোনার কারণে তা হাজারের ঘরে নেমে গেছে। চট্টগ্রামের একাধিক পত্রিকা আপাতত বন্ধ। অন্যগুলোর পাতা ও মূল্য কমানো হয়েছে। গত সপ্তাহ থেকে এ অবস্থা।
ঢাকা থেকে প্রকাশিত জাতীয় এবং চট্টগ্রামের সব সংবাদপত্র বাজারজাতকরণ করে থাকে চট্টগ্রাম সংবাদপত্র এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশন এবং চিটাগাং সংবাদপত্র হকার্স বহুমুখী সমবায় সমিতি লিমিটেড। পুরনো দুটি সমিতি। এই বঙ্গ-জনপদে তথা আজকের বাংলাদেশে বাংলা ভাষায় এমনকি ফারসি ও উর্দু ভাষায় এবং ইংরেজি সংবাদপত্রের আদিস্থান তথা সুতিকাগার হচ্ছে চট্টগ্রাম শহর, বীর চট্টলা। যার অন্যতম পুরোধা ব্রিটিশ বিরোধী আন্দালনের বীর সেনানী ও আজীবন ভাষাসংগ্রামী মাওলানা মনিরুজ্জামান মনিরুজ্জামান ইসলামাবাদী (রহ.)। আরও ছিলেন অনেকেই। মোমিন রোড কদম মোবারকে যিনি শায়িত। এই প্রেক্ষাপটে বন্দরনগরীসহ বৃহত্তর চট্টগ্রাম এমনকি রাঙ্গামাটির পাহাড়ি জনপদে পর্যন্ত সকল জাতীয় এবং আঞ্চলিক সংবাদপত্রের সাকুলেশন তথা বাজারজাতকরণের ক্ষেত্রে রাজধানী ঢাকার পরই সবচেয়ে বড় জায়গা।
সংবাদপত্র বিপণন-মার্কেটিং খাতে জাতীয় পর্যায়ে বহু বছর যাবৎ নেতৃত্ব প্রদান করে গেছেন মরহুম মোহাম্মদ ইছহাক, মোহাম্মদ ইব্রাহিমের মতো জাঁদরেল সংবাদপত্রসেবি। প্রসঙ্গত এই দুই জনকে আজীবন পরম স্নেহের চোখে দেখতেন, সাদরে কাছে টেনে নিতেন ‘শুধু দেশ ও জনগণের পক্ষে’ বলিষ্ঠ মুখপত্র দৈনিক ইনকিলাব-এর প্রতিষ্ঠাতা হযরত মাওলানা এম এ মান্নান (রহ.)। যিনি বাংলাদেশে আধুনিক সংবাদপত্র শিল্পের স্থপতি, গাউসুল আজম কমপ্লেক্স-এর প্রতিষ্ঠাতা, সাবেক মন্ত্রী এবং বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সাবেক সভাপতি। তাঁর উৎসাহেই চট্টগ্রামের সংবাদপত্রসেবী মোহাম্মদ ইছহাক এবং মোহাম্মদ ইব্রাহিম এজেন্টদের জাতীয় সংগঠনের হাল ধরেন। সফলও হন।
সেই কথাগুলো আজও আমার নিকট কৃতজ্ঞতা ও ভক্তিভরা কণ্ঠে বললেন চট্টগ্রাম সংবাদপত্র হকার্স বহুমুখী সমবায় সমিতি লিমিটেডের সাধারণ সম্পাদক সম্পাদক নজরুল ইসলাম লিটন এবং তার চেয়েও বেশি বয়সী কয়েকজন হকার। এটাও স্মরণ করিয়ে দিলেন, ‘দেশের একটি প্রাচীন ও পাঠকপ্রিয় পত্রিকা হিসেবে দৈনিক ইনকিলাবের চাহিদা বলুন আর সাকুলেশন বলুন এটা জারি থাকবেই। কেননা ইনকিলাবের নির্দিষ্ট ও পুরনো অনেক গ্রাহক আছেন। যারা পত্রিকাটি হাতে পেলেই ততক্ষণে সন্তুষ্ঠ। অন্য পত্রিকায় ওদের মন ভরে না। তা যতোই থাকুক চাকচিক্য।


বৃহত্তর চট্টগ্রামের সংবাদপত্র এজেন্টসগণ এবং হকার্স সমিতি উভয় চ্যানেলে চট্টগ্রামে প্রায় দেড় হাজার হকার লাখো পত্র-পত্রিকা বুঝে নিয়ে টাটকা খবর-বার্তা পাঠকদের হাতে তুলে দেন। ভোর সকালেই চট্টগ্রাম নগরে আসে ঢাকার তরতাজা পত্রিকা। বর্তমান পরিস্থিতিতে শহরের হকার প্রায় গ্রামে চলে যাওয়ার কারণে ওদের সংখ্যা শ’এ নেমে গেছে। হকার্স সমিতির প্রায় ৫০ জন মাত্র সদস্য আজ পত্রিকা নিয়ে গেছেন। তবে আগের দু’দিন ছিলেন অর্ধেকেরও কম। ফলে পত্রিকা বিলি-বন্টন সবকিছুতেই ভাটার টান চলছে। অথচ পত্রিকা বিলি-বিক্রির নেশা ছাড়া অন্য কোন আয়ের বিকল্প নেই এমন সংবাদপত্র হকারের সংখ্যা কম নয়। ভাবতে হবে ওদের নিয়ে।
চলমান বিশ্বমহামারী দুর্যোগ পরিস্থিতির মাঝেও ইনকিলাব তার স্বকীয়তা, নিজস্বতা ও বলিষ্ঠতা এবং ইতিবাচকতার বৈশিষ্ট্যগুলো অটুট রেখেই প্রকাশনা অব্যাহত রেখেছে। এর পাশাপাশি আরও বহুগুণে সুসমৃদ্ধ ইনকিলাবঅলাইন ভার্সন পাঠকদের জন্য সবরকম খবরাখবর, বিশেষ ভাষ্য, সংবাদ ভাষ্য, ফটো গ্যালারি, ইসলামী প্রশ্নোত্তর, ফিচার প্রতিবেদন ইত্যাদি পরিবেশন করে চলেছে। ক্ষিপ্রগতিতে অথচ সতর্কচোখেই চলছে প্রতি মুহূর্ত সংবাদ প্রবাহের আপডেট। একটি তারুণ্যের মেধা-মনন সমৃদ্ধ টিম ওয়ার্ক এরজন্য সার্বক্ষণিক (২৪/৭) জাগ্রত। নেপথ্যে নীরবে সাবলীল নেতৃত্ব প্রদান করছেন ইনকিলাব-এর নির্বাহী পরিচালক ফাহিমা বাহাউদ্দীন। আর বলাই বাহুল্য, সার্বিক গাইড লাইন দূরদর্শী প্রজ্ঞাবান ইনকিলাব সম্পাদক এ এম এম বাহাউদ্দীন-এর।
আমেরিকায় প্রবাসী তরুণ উদ্যোক্তা চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের কৃতিসন্তান মোহাম্মদ ফরহাদ এই প্রতিবেদককে প্রতিদিনই ফোন করে অথবা বার্তা পাঠিয়ে থাকেন। ইনকিলাবের প্রিন্ট ভার্সন (ইপেপার) এবং চলমান ইনকিলাবঅলাইন পড়ে দেখার পরিতৃপ্তির কথাগুলো ফিডব্যাক হিসেবেই জানান দিতেই তার যেন আনন্দ। ফরহাদের মতো ইনকিলাবের পাঠক গ্রাহক অগণিত যারা সমগ্র বাংলাদেশে এবং বহির্বিশ্বে অবস্থান করছেন। ইনকিলাব তাদেরই জন্য তারাও ইনকিলাব পরিবারের একেকজন সদস্যই তো!

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (2)
*হতদরিদ্র দীনমজুর কহে* ৩০ মার্চ, ২০২০, ৩:১৮ পিএম says : 0
ইনকিলাব এখন আমার খবরা খবরের এক মাত্র মাধ্যম।কর্মহীন অলস দিন কাটাচ্ছি।তাই কতখ্খন পর পরই ইনকিলাব পড়ি।
Total Reply(0)
Aminul Islam ৩০ মার্চ, ২০২০, ৪:৪৫ পিএম says : 0
Only Dailyinqilab is the Bangladeshi paper, that's why we have been reading to knowing Bangladesh as well.
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন