করোনাভাইরাসের কারণে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বিশেষ ফ্লাইটে ঢাকা ছাড়ছেন ৩৫৬ জন মার্কিন নাগরিক ও কূটনীতিক। একই ফ্লাইটে তাদের পোষা ৯টি কুকুরও ঢাকা ত্যাগ করবে। আজ সোমবার (৩০ মার্চ) কাতার এয়ারওয়েজের একটি বিশেষ ফ্লাইটে তারা ঢাকা ছাড়বেন বলে জানিয়েছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)।
বেবিচক জানিয়েছে, আজ সন্ধ্যা ৬টায় ফ্লাইটটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্ধর ত্যাগ করবে। ঢাকা ত্যাগ করার তালিকায় মার্কিন নাগরিকদের মধ্যে কূটনীতিক, পর্যটক ও বাংলাদেশে কর্মরতরা আছেন।
ফ্লাইটটি ঢাকা ছেড়ে যাওয়ার আগে সার্বিক প্রস্তুতি দেখতে দুপুরে বিমানবন্দরে যাবেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত।
এর আাগে বাংলাদেশ ত্যাগ করেছেন ৩৬৪ জন মালয়েশিয়ান ও ভুটানের নাগরিক। গত ২৫ মার্চ রাতে মালয়েশিয়ান এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে মালয়েশিয়ান নাগরিকরা ঢাকা ত্যাগ করেন। ওই ফ্লাইটে মালয়েশীয় দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাসহ দেশটির মোট ২২৫ জন নাগরিক ছিলেন।
অন্যদিকে, ২৬ মার্চ সকালে দ্রুক এয়ারের দুটি বিশেষ ফ্লাইটে ঢাকা ছেড়েছেন ১৩৯ জন ভুটানের নাগরিক। ওই দুটি ফ্লাইটে ঢাকায় কর্মরত ভুটান দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাসহ বাংলাদেশে অধ্যয়নরত দেশটির শিক্ষার্থীরা ছিলেন।আরও কিছুটা বাড়তে পারে। হকার্সগণও উপকৃত হবেন।”
চট্টগ্রাম নগরীর প্রাণকেন্দ্র পত্রিকা পাড়া জামাল খান চেরাগী পাহাড়, কে সি দে রোড, ষোলশহর দুই নম্বর গেইট এলাকা। গত শুক্রবার হকার্স ছিলেন একদম কম। শনিবার থেকে আজ অবধি পর পর তিন দিনে হকার্স আগমনের সংখ্যা বেড়ে গেছে। স্বাভাবিক সময়ের মতো না হোক, বিলি-বন্টনও কিছুটা বেড়েছে। পত্রিকাগুলো বুঝে নেয়ার ফাঁকে টং-ঘরে চা-সিঙ্গারা, বিস্কুট খাওয়াও হচ্ছে।
তবে সবমিলিয়ে তো সেই আগের প্রাণবন্ত দৃশ্য এখন নেই। কেননা দেশের সবখাতের মতো সংবাদপত্র শিল্পেও করোনার ধাক্কা পড়েছে। সামাল দেয়া কঠিনই হবে। অবশ্য এরজন্য বাংলাদেশের সংবাদপত্র শিল্প মালিক বা উদ্যোক্তাগণ, সাংবাদিক ও সংবাদপত্রসেবী-শ্রমিকগণ সরকারের তরফ থেকে অবিলম্বে আর্থিক সাপোর্ট তথা আপদকালীন প্রণোদনা আশা করছেন। সেই দাবিও উঠেছে। সবচেয়ে বড় এলার্মিংÑ হঠাৎ সংবাদপত্রে সরকারি ও বেসরকারি বিজ্ঞাপন কমে গেছে। পত্রিকা চালানো মানে এমনেিতই বলা হয় ‘রোজ রোজ হাতির খোরাক জোগানো’।
অবশ্য চট্টগ্রামেরই কৃতিসন্তান তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এমপি হয়তো এসব বিষয়ের গুরুত্ব উপলব্ধি করছেন। সংবাদপত্রসেবীগণ তাকিয়ে আছেন। চট্টগ্রামের সাংবাদিক সমাজ ইতোমধ্যে মন্ত্রীর সুদৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। আর, সবচেয়ে বড় কথা, বাংলাদেশের সাংবাদিক-বান্ধব প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা বরাবর এক কদম এগিয়ে থাকেন। যখনই সাংবাদিক ও সংবাদপত্র শিল্পের সমস্যা, অভাব-অভিযোগ কিংবা সুখ-দুঃখের কথা আসে। নিজেও খোঁজ-খবর নিয়ে থাকেন। যার নজির অতীতেও বারেবারে দেখা গেছে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন