শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

জাতীয় সংবাদ

ক্ষুদ্র ঋণের কিস্তি আদায় বন্ধ

এনজিওর বিরুদ্ধে মনিটরিং সেল

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ৩ এপ্রিল, ২০২০, ১২:০২ এএম

করোনা ভাইরাসের তান্ডবে সারাবিশ্বের মতো বাংলাদেশে চলছে অঘোষিত লকডাউন। সরকারি ছুটি এবং মানুষের ঘরে বসে থাকায় ব্যবসা-বাণিজ্য স্থাবির হয়ে পড়েছে। করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে সবকিছু বন্ধ করে বাড়িতে থাকতে বাধ্য করা হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে কিছু এনজিও কিস্তি আদায় করছে। সেটা নজরে আসায় ক্ষুদ্র ঋণ গ্রহীতাদের মধ্যে কিছুটা স্বস্তি দিয়েছে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি।

দেশের যেসবক্ষুদ্র উদ্যোক্তা এনজিও বা ক্ষুদ্র ঋণ প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ নিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করছেন সেসব প্রতিষ্ঠান আগামী জুন পর্যন্ত কোনো কিস্তি জোর করে আদায় করতে পারবে না। তবে কেউ সেচ্ছায় দিলে নিতে পারবেন উল্লেখ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সংস্থাটি। জারি করা প্রজ্ঞাপনের নির্দেশনা সঠিকভাবে পালন হচ্ছে কিনা তা দেখভালে স¤প্রতি মনিটরিং সেলও গঠন করেছে অথরিটি।

মনিটরিং সেল গঠন সংক্রান্ত অফিস আদেশে বলা হয়, বিশ্বব্যাপী মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়া করোনা ভাইরাস বাংলাদেশেও দ্রæত ছড়িয়ে পড়েছে। এ প্রেক্ষিতে ক্ষুদ্র ঋণ প্রতিষ্ঠানসমূহের মাঠ পর্যায়ের কর্মকাÐে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে।
অথরিটি ইতিমধ্যেক্ষুদ্র ঋণ প্রতিষ্ঠানসমূহের করণীয় বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। উল্লেখিত সার্কুলার এবং উদ্ভূত পরিস্থিতিতে মাঠ পর্যায়ের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগের জন্য অথরিটি ৯ সদস্যের মনিটরিং সেল গঠন করেছে। প্রত্যেক সদস্যদের মোবাইল নম্বরও দেয়া হয়েছে। ক্ষুদ্র ঋণ সেক্টর সম্পর্কিত যে কেউ কোনো কিছু জানতে চাইলে কমিটির সদস্যেদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবে।

ঢাকার এক পরিচালককে সমন্বয়ক এবং আট বিভাগের আট উপপরিচালককে সদস্য করে এ সেল গঠন করা হয়েছে। গঠিত সেলের কার্যপরিধিতে বলা হয়েছে, অথরিটি কর্তৃক প্রকাশিত সার্কুলারের নির্দেশনার বাস্তবায়ন ও স্পষ্টীকরণ বিষয়ে ক্ষুদ্র ঋণ প্রতিষ্ঠানসহ সংশ্লিষ্ট সকলের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রক্ষা করা, করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে ক্ষুদ্র ঋণ প্রতিষ্ঠানের ঋণ কার্যক্রম ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতাসহ গৃহীত বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাÐ পর্যবেক্ষণ, করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সরকারের সংশ্লিষ্ট দফতরের নির্দেশাবলীর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ক্ষুদ্র ঋণ প্রতিষ্ঠান সমূহের কার্যক্রম পরিচালনা বিষয়ক পরামর্শ প্রদান ও বাস্তবায়ন পর্যবেক্ষণ করা।

কার্যপরিধিতে আরও বলা হয়, প্রয়োজন অনুযায়ী স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা, গ্রাহক স্টেকহোল্ডারদের অভিযোগ বিষয়ে ক্ষুদ্র ঋণ প্রতিষ্ঠানসম‚হের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা, বর্ণিত বিষয়াবলী বিষয়ে সমন্বয়কের মাধ্যমে অথরিটিকে অবহিত করা।

আগামী জুন পর্যন্ত নতুন করে কাউকে ঋণ খেলাপি ঘোষণা করা যাবে না উল্লেখ করে গত ২২ মার্চ এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে সনদপ্রাপ্ত সব ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে পাঠিয়েছে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি। এরপরও এ প্রজ্ঞাপনের ভুল ব্যাখা দিয়ে দেশের কিছু এলাকায়ক্ষুদ্র ঋণ গ্রহীতাকে কিস্তি পরিশোধে বাধ্য করা হচ্ছে। বিষয়টি স্পষ্ট করার জন্য গত ২৫ মার্চ আরও একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে অথরিটি।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (41)
মোঃ জাহাঙ্গীর আলম ৩ এপ্রিল, ২০২০, ২:০৫ এএম says : 0
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ, কিস্তি বন্ধ করার জন্যে,না হলে মানুষ কঠিন একটি সমস্যায় পড়ে যেত।
Total Reply(0)
Khademul ৩ এপ্রিল, ২০২০, ৬:৩৬ এএম says : 0
Manonio Prodhan Montri ke Dhonbad Janai Ai Odog Ar Jnno .Kichu Kichu Pribaba Khuddoro Khuddoro Riner Jnno Anek Chintay Pre Jay . Ai Jnno Kichu Din Rin Bondho Thaka Valo Hbe Sbar Jnno
Total Reply(0)
ataullah ৩ এপ্রিল, ২০২০, ৭:২০ এএম says : 0
thanks
Total Reply(0)
**হতদরিদ্র দিনমজূর কহে** ৩ এপ্রিল, ২০২০, ১২:০২ পিএম says : 0
কিস্তি দিতে অপরগ হলে কিস্তি নিবেনা।কিন্তূ নতুন ঋন প্রস্তাব করলে ঋন দিবে?
Total Reply(0)
Monir Hosain ৩ এপ্রিল, ২০২০, ১২:২০ পিএম says : 0
আমাদের এলাকায় কিস্তি ওয়ালারা এই কথা মানে না,, তারা কিস্তি নিবেই
Total Reply(0)
মুর্খ মানব ৭ মে, ২০২০, ১০:৩৬ এএম says : 0
tnx madam
Total Reply(0)
Sk Ruhan ২৯ মে, ২০২০, ১২:৪০ এএম says : 0
এনজিওর কিস্তি আদায়ের লক্ষ্যে অভিযোগ করার জন্য মোবাইল নাম্বার প্রয়োজন,যাতে আমরা আমাদের অভিযোগ জানাতে পারি।
Total Reply(0)
Mohin uddin jaky ৩১ মে, ২০২০, ১০:৩২ এএম says : 0
Mananio Pradan mantrika donnabad.
Total Reply(0)
মোঃ মুনিউর রহমান খান ৩১ মে, ২০২০, ১২:০৩ পিএম says : 0
দেশের প্রায় সকল এনজিও সারা দেশ ব্যাপি 28/05/2020 ইং তারিখ থেকে লকডাউন শিথিল করনের আগাম বার্তা পেয়ে কিস্তি আদায়ের লক্ষে কর্মী বাহিনী নিয়ে মাঠে নেমে পরে এবং কিস্তি আদায়ের জন্য সাধানর মানুষের উপর অমানুষিক চাপ সৃষ্টি করতে থোকে। ঘরে খাবার নাই অথচ সাধারন মানুষ এনজিওর চাপে দিশে হারা হয়ে পাগনের মতো বিলাপ করছে। সাধারন দরিদ্র মানুষের কথা বিবেচনা করে যথা সময়ে সঠিক ও কার্যকরী সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য গরীব ও দুঃস্থ মানুষের পক্ষে দাড়ানোর যথাযথ কর্তৃপক্ষকে বিনীত ভাবে অনুরোধ করছি।
Total Reply(0)
মোঃ সেলিম রেজা ১ জুন, ২০২০, ১১:৪০ এএম says : 0
আমি ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার একজন নাগরিক । এনজিও গুলো বাড়ি বাড়ি গিয়ে বলছে কিস্তি নিতে আসব । এবং চাপ প্রয়োগ করছে । এর জন্য হেল্প লাইন বা হট লাইন নম্বর থাকলে জানাবেন দয়া করে
Total Reply(0)
কিস্তি কর্মী দের মানা করুন কারো বাড়ি যাতে না যায়।
Total Reply(0)
আরিফা খাতুন ২ জুন, ২০২০, ৬:০৯ পিএম says : 0
এনজিও কর্মীরা বাড়ি বাড়ি এসে খুব খারাপ ভাষায় গালিগালাজ করছে।লকডাউন খোলার সাথে সাথেই কি গরিবের ঘরে টাকা এসে হাজির হয়েছে।প্লিজ এ নিয়ে কিছু করুন।
Total Reply(0)
Apon khan ২ জুন, ২০২০, ১১:৩৯ পিএম says : 0
এগুলো মানছে না আমাদের উপর তারা চাপ দিয়ে আজকেই কিস্তি নিলো তারা,দুই মাস বসে থাকার পর আবার কিস্তি দেওয়া সম্ভব না আমাদের অভিযোগ জানাতে আপনাদের নাম্বার চাই
Total Reply(1)
সমুন ৩ জুন, ২০২০, ৬:৪৬ পিএম says : 0
এনজিও গুলো মানতে রাজি না। বলে তারা এ সমন্ধে কোনা কিছু জানে না। তাদের কিস্তি নিতে উপর থেকে নির্দেশনা দিয়েছে। জুন মাসে ও।
MONIRUZZAMAN ৩ জুন, ২০২০, ১০:৪১ এএম says : 0
ব্র্যাক এন,জি,ও কর্মী অস্বাভাবিক চাপ প্রয়োগ করে আজকে কিস্তি আদায় করছে।আমি জিজ্ঞাসা করেছিলাম জুন পর্যন্ত কিস্তি না নেওয়ার জন্য সরকারী প্রঞ্জাপন আছে উনি আমার সাথে তুমুলঝগড়া করে এবং ঋণ গ্রহীতাদের কাছ থেকে যেকোনো মূল্যে কিস্তি আদায় করছে।
Total Reply(0)
MONIRUZZAMAN স ৩ জুন, ২০২০, ১১:০১ এএম says : 0
জাউয়া এলাকায় কঠিন করোনাপরিস্থিতির মধ্যে ব্র্যাক এন,জি ও কর্মী বাড়ি বাড়ি গিয়ে তুমুল চাপ সৃষ্টি করে কিস্তি আদায় করছে।যা সম্পুর্ণ অযুক্তিক,অনিরাপদ এবং সরকারী প্রঞ্জাপন ও স্বাস্থ্যবিধি বিরুধী।যথাযথ কতৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
Total Reply(0)
শামিম ৪ জুন, ২০২০, ১০:২৭ পিএম says : 0
আমাকে আজকেও কিস্তির জন্য বলে গেছে কিস্তি দিতেই হবে। আমি বললাম লকডাউনের মধ্যে কিস্তি কিভাবে দিব কিন্তু কোন কথা শুনেনা।। বলেছে লকডাউন তো খোলেদিছে কিস্তি দিতেই হবে। আপনারা কিছু করুন।
Total Reply(0)
আবির ৬ জুন, ২০২০, ৯:০৭ এএম says : 0
আমার সিএসএস এনজিওতে ঋণ নেয়া ছিলো। ৩০মে লকডাউন উঠে যাওয়ার পরদিন অর্থাৎ ৩১ মে সকালে বাধ্যতামূলকভাবে সাপ্তাহিক কিস্তির ২৫০০ টাকা নিয়ে গেছে। তাহলে আমার প্রশ্ন মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটির মূল্যায়ণ কোথায়? ফোন নম্বর দেয়া হোক আমরা যেন অভিযোগ জানাতে পারি।
Total Reply(0)
মোঃ সজিব ৮ জুন, ২০২০, ৯:৪৬ এএম says : 0
কিস্তি আরো আগামী সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত বাড়িয়ে দেওয়া হলে যারা লোন নিয়েছে সকল জন্য ভালো হতো।কিস্তির লোনটা এখন আরও কমিয়ে দিলে ভালো হতো ,এবং কিস্তি টা সকলেই দিতে পারত তাহলে ।কিস্তির লাভের টাকা % টা আরো কমিয়ে দিলে ভালো হতো ।
Total Reply(0)
লালন আহমেদ ৮ জুন, ২০২০, ১২:১৬ পিএম says : 0
কিস্তি পরিশোধ করার জন্য বাইরে যেতে হচ্ছে তা না হলে বাইরে যেতাম না
Total Reply(0)
রানা ৮ জুন, ২০২০, ১১:৩৭ পিএম says : 0
আগামী২ মাস কিস্তিপরিশোধেরচাপ না দিলে ভালোহয়।
Total Reply(0)
রানা ৮ জুন, ২০২০, ১১:৩৮ পিএম says : 0
আগামী২ মাস কিস্তিপরিশোধেরচাপ না দিলে ভালোহয়।
Total Reply(0)
মোঃলতিফুর রহমান নয়ন ১০ জুন, ২০২০, ১২:৩৩ পিএম says : 0
আমার বাসা বগুড়াজেলার ধুনট উপজেলায়,আজ এন জি ও কর্মি আমাদের বাড়িতে এসে অনেক খারাপ ব্যাবহার করতেছে উনারা বলতেছে লকডাউন শেষ হয়ে গেছে,আমরা তো আজ ও আমাদের কর্মস্থলে জেতে পারতেছি না,তো এখন আমরা কি করতে পারি?প্লিজ কিছু একটা করুন।আমাদের চলাই এখন কষ্টকর।
Total Reply(0)
টুটুল ১৩ জুন, ২০২০, ১:৩৫ পিএম says : 0
ভাই কি অভিযোগের জন্য কোন নাম্বার আছে তাকলে পাঠাবেন ।
Total Reply(0)
মোঃশফিকুল ইসলাম ১৪ জুন, ২০২০, ২:০৩ পিএম says : 0
DSK আজ ১৪ জুন টাকা নেওয়ার জন্য আসছে কোন অভিযোগ করার মতো নাম্বার থাকলে যদি দিতেন খুশি হতাম
Total Reply(0)
সাইফুল ইসলাম ১৬ জুন, ২০২০, ১১:১৭ এএম says : 0
আপনাদের অনুরোধে আমি ঠিকানা দিয়ে দিয়েছি। আপনার অভিযোগ করতে পারবেন। Microcredit Regulatory Authority 8, Shahid Sangbadik Selina Pervin Sarak Gulfeshan Plaza, 6th Floor, Baro Mogbazar Ramna, Dhaka - 1217
Total Reply(0)
Rubel ১৬ জুন, ২০২০, ৬:০৮ পিএম says : 0
কিস্তির জন্য প্রচুর চাপ দিচ্ছে আবার জরিপানা ধরছে কিরভ কিবাবে দিব
Total Reply(0)
Rubel ১৭ জুন, ২০২০, ১০:৩৫ এএম says : 0
কিস্তির জন্য অনেক চাপ। তাচারাও করোনাভাইরাসে কিস্তি বন্ধ তাকাই জরিপানা করেছে আমাদের বাছার ওপাবলেন নাম্বার তাকলে দেন
Total Reply(0)
মোঃ মুনিউর রহমান খান ১৮ জুন, ২০২০, ৫:৩৫ পিএম says : 0
মনিটরিং সেলের মোবাইল নম্বর দেয়া হোক তাহলে অসহায় মানুষেরা নিশ্বাস নিতে পারে। কারন এনজিও প্রতিনিধিরা কোন কথা মানে না । তাদের কথা কিস্তি দিতেই হবে।
Total Reply(0)
জয়নাল ২৩ জুন, ২০২০, ৯:৫৩ এএম says : 0
এখন আমার কাছে জোর করে কিস্তি চাচ্ছে। আমি কি করব জানান অনুগ্রহ করে।
Total Reply(0)
জয়নাল ২৩ জুন, ২০২০, ৯:৫৪ এএম says : 0
এখন আমার কাছে জোর করে কিস্তি চাচ্ছে। আমি কি করব জানান অনুগ্রহ করে।
Total Reply(0)
Rubel ২৩ জুন, ২০২০, ৮:৪০ পিএম says : 0
জোর করে কিস্তি নিচ্ছে জরিপানা নিচ্ছে আমাদের তেকে
Total Reply(0)
Afroza ২৪ জুন, ২০২০, ১০:৩৩ পিএম says : 0
Jor Kore kisti nichche
Total Reply(0)
Afroza ২৪ জুন, ২০২০, ১০:৩৩ পিএম says : 0
Jor Kore kisti nichche
Total Reply(0)
Tamim123 ২৯ জুন, ২০২০, ১২:১৯ এএম says : 0
Microcredit regulatory authority ki amn kaj korlo je ngo kono kothai suncena
Total Reply(0)
মোঃ আনিসুর রহমান ২৯ জুন, ২০২০, ১১:৪৯ পিএম says : 0
আমি আপনাদের সাথে কথা বলতে চাই
Total Reply(0)
md Mahfujur Rahman ১ জুলাই, ২০২০, ১১:২৮ এএম says : 0
জোর করে কিস্তি আদায় সংক্রান্ত
Total Reply(0)
Jilan Uddin ২৮ জুলাই, ২০২০, ৬:৫০ এএম says : 0
আর ডি আর এস কর্মী খারাপ আচরণ,আমার মা অসুস্থ বলার পরেও লোনের টাকার জন্য চাপাচাপি। মোবাইলে নানান কথা,টাকা না দিলে এরিয়া ম্যানেজারকে নিয়ে আসবে, এরা কী অন্ধ ?
Total Reply(0)
আবদুল আলিম -খেদাপাড়া ইউনিয়ন মনিরামপুর ২৯ জুলাই, ২০২০, ৪:১৪ পিএম says : 0
শনিবার ঈদ আজকে সমিতির লোক এসে বসে রয়েছে টাকা না নিয়ে যাবে না আমার আয় নেই করনার কারনে এখন আমার গলাই দড়ি দিয়া ছাড়া কোনো পথ নেই
Total Reply(0)
MD.MASUD RANA ১১ এপ্রিল, ২০২১, ১০:০২ পিএম says : 0
Microcredit regulatory authority Hotline :16394
Total Reply(0)
মোঃ ফাইজুল ইসলাম ১৩ জুলাই, ২০২১, ৮:৩৪ পিএম says : 0
আমি দেরবছর হলো ওমানে এসেছি,ওমানে আসার সময় বাংলাদেশ প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে দের লক্ষ টাকা লোন নিয়ে এসেছি ।আসার পর থেকেই ওমানে লকডাউন আর কার্ফিওর কারনে কোম্পানিতে কাজ করতে পারিনি ।সাপ্লাই কোম্পানি খাবার নিজের ১২০ ওমানি রিয়াল বেতন ।কোম্পানির কাজ না থাকার কারনে মাঝেমধ্যে বাড়ী থেকে ধারকরে খাবারের টাকা আনতে হয়ে ।অথচ কিস্তি দেওয়ার জন্য ব্যাংক থেকে ফোন দিচ্ছে এবং ঋন খেলাপির ভয় দেখিয়ে কিস্তি পরিশোধ করতে বাধ্য করছে ।নিরুপায় হয়ে সুদে টাকা এনে কিস্তিপরিশোধ করতে হচ্ছে ।তাই আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমার অনুরোধ এই মহামারী করোনার পরিস্থিতি শিথিল না হওয়ার আগ পর্যন্ত কিস্তি যেনো নাদিতে হয় সেজন্য আমরা প্রবাসীদেরকে সুযোগ দেওয়া হোক । আমার পরিবারের মাঝে একমাত্র আমিই রুজি করার উপযোগী কিন্তু করোনার কারনে লকডাউন হওয়াই আমার পরিবারের ৫জন সদস্যের ভরনপোষণ জোগাড় করা খুব কষ্ককর হয়ে পরছে ।একজন প্রবাসী হয়ে সরকারি ব্যাংক যদি আমাদের ছাড় নাদেয় তাহলে আমরা অসহায় প্রবাসীরা পরিবার নিয়ে যাবো কোথায় ? তাই আকুল আবেদন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেনো এদিকে সুদৃষ্টি দেন । ঠিকানাঃ নাম- মোঃ ফাইজুল ইসলাম জেলা-ব্রাহ্মনবাড়ীয়া । থানা-নাসির নগর । গ্রাম- কুলিকন্ডা ।
Total Reply(0)
Roton Babu ১৮ জুলাই, ২০২১, ৪:৩৪ পিএম says : 0
কিস্তি বন্ধ থাক মানুষের ইনকাম নেই
Total Reply(0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন