শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, ১৮ রমজান ১৪৪৫ হিজরী

সারা বাংলার খবর

লকডাউন, আইসোলেশন এবং হোম কোয়ারেন্টিন ৩ এপ্রিল

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ৩ এপ্রিল, ২০২০, ৯:৪৫ এএম | আপডেট : ৯:১৫ পিএম, ৩ এপ্রিল, ২০২০

আনোয়ারায় দুইজনের নমুনা সংগ্রহ, হোম কোয়ারেন্টিনে ৪২
আনোয়ারা(চট্টগ্রাম) উপজেলা সংবাদদাতা
করোনাভাইরাস প্রতিরোধে সরকারের গৃহীত পদক্ষেপের অংশ হিসেবে চট্টগ্রামের আনোয়ারায় ২ জনের নমুনা সংগ্রহ করে চট্টগ্রামের ফৌজদারহাট বিআইটিআইডিতে প্রেরণ করা হয়েছে। বর্তমানে ৪২ জন প্রবাসী হোম কোয়ারেন্টিনে রয়েছে বলে জানা গেছে।

আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানাযায়, করোনাভাইরাস সনাক্ত করতে সরকার সারা দেশে প্রতি উপজেলা থেকে ২ জন করে মোট ১ হাজার নমুনা সনাক্ত করেছে। তারই অংশ হিসেবে গত বৃহস্পতিবার আনোয়ারায় ২ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়। এই নমুনা গত বৃহস্পতিবারই চট্টগ্রামের ফৌজদারহাটে অবস্থিত করোনাভাইরাসেরর বিশেষ চিকিৎসা কেন্দ্র বিআইটিআইডি এ পাঠানো হলেও শুক্রবার পর্যন্ত এর ফলাফল জানা যায়নি। অপরদিকে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বিদেশ ফেরত ৪২ জন প্রবাসী হোম কেয়ারেন্টিনে রয়েছে বলে জানা যায়।

আনোয়ারা উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবু জাহেদ মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন জানান, হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা দুইজন লোকের নমুনা সংগ্রহ তরে ফৌজদারহাট বিআইডিআইটি হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে, তবে ফলাফল এখনো আসেনি।

 

কুষ্টিয়ায় জ্বর ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে রিকশাচালক আইসোলেশনে
কুষ্টিয়া থেকে স্টাফ রিপোর্টার

কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে আসা এক ব্যক্তিকে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ সন্দেহে আইসোলেশন ওয়ার্ডে নেয়া হয়েছে। পেশায় রিকশাচালক ওই ব্যক্তির বয়স ৪৫ বছর। তিনি পরিবারসহ কুষ্টিয়া শহরের চরথানাপাড়া এলাকায় বাস করেন।

কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক তাপস কুমার সরকার বলেন, শুক্রবার বেলা ১২টার দিকে জ্বর, সর্দি, কাশি ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে এক ব্যক্তিকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন পরিবারের সদস্যরা।

পরিবারের সদস্যরা জানান, একমাস আগে থেকে জ্বরে ভুগছিলেন তিনি। গত তিনদিন ধরে সর্দি, কাশি শুরু হয়। বৃহস্পতিবার থেকে প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট বাড়ে। এ তথ্য জানার পর অসুস্থ ব্যক্তিকে আইসোলেশনে নেয়া হয়।

কুষ্টিয়ার সিভিল সার্জন ডা. এইচ এম আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি আইইডিসিআরকে জানানো হয়েছে। অসুস্থ ব্যক্তির নমুনা সংগ্রহ করে ঢাকায় পাঠানো হবে।

 

বাগেরহাটে পুলিশ সদস্য আইসোলেশনে

খুলনা ব্যুরো
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত সন্দেহে বাগেরহাটে কর্মরত এক পুলিশ সদস্য (২৪) আইসোলেশনে রয়েছেন। বৃহস্পতিবার দুপুরে বাগেরহাট সদর হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে তিনি ভর্তি হন। বাগেরহাটের সিভিল সার্জন ডা. একেএম হুমায়ুন কবির এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

সিভিল সার্জন জানান, দুপুরে ওই পুলিশ সদস্য জ্বর ও কাশি নিয়ে নিজেই এসে আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি হন। গত কয়েকদিন ধরে তার জ্বর ও কাশি থাকায় তাকে আইসোলেশন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে। পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য তার নমুনা সংগ্রহ করে ঢাকায় আইইডিসিআরে পাঠানো হয়েছে। তবে ওই পুলিশ সদস্যের সর্দি ও গলা ব্যথা নেই।

এর আগে বাগেরহাটে চার জনের নমুনা সংগহ করে পরীক্ষা করা হলেও তাদের কারও শরীরে করোনাভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া যায়নি। তারা সবাই সুস্থ হয়ে বাড়িতে রয়েছেন।

 

 

 

সাতক্ষীরায় জ্বর শ্বাসকষ্ট নিয়ে মারা যাওয়া কলেজ ছাত্রের বাড়িসহ পাঁচটি বাড়ি লকডাউন

সাতক্ষীরা জেলা সংবাদদাতা
সাতক্ষীরায় জ্বর ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে মারা যাওয়া কলেজ ছাত্র হোসেন আলীর বাড়িসহ আশপাশের পাঁচটি বাড়ি লকডাউন করেছে প্রশাসন। শুক্রবার (০৩ এপ্রিল) দুপুরে সেখানে এই নির্দেশ প্রদান করা হয়।

সাতক্ষীরা সদর ইউএনও দেবাশীষ চৌধুরি সাংবাদিকদের জানান, কলেজ ছাত্র হোসেন আলীর বাড়িসহ পাঁচটি বাড়ি লকডাউন ঘোষনা করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত ওই পাঁচটি বাড়ির ১৮ জন কেউ বাড়ির বাইরে আসতে পারবেন না। এলাকাবাসীকেও সতর্ক করা হয়েছে বিনা প্রয়োজনে ঘরের বাইরে না আসার জন্য। তিনি সকলকে আতংকিত না হয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন। এলাকায় আইন-শৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা নজরদারি বৃদ্ধি করেছেন।
উল্লেখ্য, সাতক্ষীরার ঝাউডাঙ্গা ডিগ্রি কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র হোসেন আলী শুক্রবার (০৩ এপ্রিল) ভোরে নিজ বাড়িতে মৃত্যুবরণ করেন। তিনি সপ্তাহখানেক ধরে জ্বর ও শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন। হোসেনের বাড়ি সদর উপজেলার নারায়নপুর গ্রামে।

এদিকে, সাতক্ষীরার সিভিল সার্জন ডাঃ হুসাইন শাফায়াত জানান, মৃত হোসেনের নমুনা সংগ্রহ করে আইইডিসিআরে পরক্ষীরার জন্য প্রেরণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। রিপোর্ট আসার পর বলা যাবে তিনি করোনায় আক্রান্ত ছিলেন কি-না।

 

সিলেট বিভাগে কোয়ারিন্টেনে সংযুক্ত ১০, মুক্ত ১৮৩ জন


সিলেট ব্যুরো

গত ২৪ ঘন্টায় সিলেট বিভাগে হোম কোয়ারেন্টিনে নেয়া হয়েছে আরো ১০ জনকে। আর ওই সময়ে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে ১৮৩ জনকে। ১৪ দিনের হোম কোয়ারেন্টিন শেষে ছাড়পত্র পেয়েছেন তারা। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সিলেটের বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক ডা. আনিসুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। কোয়ারেন্টিনে সংযুক্তদের মধ্যে হবিগঞ্জে ৫ জন এবং মৌলভীবাজারে ৫ জন রয়েছেন। এই সময়ে সিলেট ও সুনামগঞ্জে নতুন করে কাউকে কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়নি। ছাড়পত্র প্রাপ্তদের মধ্যে রয়েছেন সিলেটে ২৯ জন, সুনামগঞ্জে ৩২ জন, হবিগঞ্জে ৮৭ জন ও মৌলভীবাজারের ৩৫ জন।

 

কুড়িগ্রামে গত ২৪ ঘন্টায় ১ জনসহ হোম কোয়ারেন্টাইনে ৪৮ জন

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামে গত ২৪ ঘন্টায় ১ জনসহ ৪৮ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। ইতিমধ্যে ২৯০ জনের ১৪ দিনের হোম কোয়ারেন্টাইন শেষ হয়েছে।
স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, জেলার ৯ উপজেলায় মোট ৫৪০ জন বিদেশ ফেরত প্রবাসী এসেছে। এদের মধ্যে ৩৩৮ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইন করতে সক্ষম হয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ।

কুড়িগ্রাম সিভিল সার্জন ডাঃ হাবিবুর রহমান জানান, যারা হোম কোয়ারেন্টাইনে আছেন তারা সকলে সুস্থ রয়েছেন। কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে আইসোলেশন ওয়ার্ডে ১০টি ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স গুলোতে আরো ৪০টি বেড প্রস্তুত রাখা হয়েছে।

 

 

যশোরে ২৪ঘন্টায় ৩৫জনসহ ২৪৫১ হোম কোয়ারেন্টিনে

যশোর ব্যুরো
যশোরে গত ২৪ঘন্টায় ৩৫জনসহ শুক্রবার পর্যন্ত মোটÍ ২হাজার ৪শ’৫১ জন হোম কোয়ারেন্টানে রাখা হয়েছে। হাসপাতাল কোয়ারেন্টানে থাকা ২ মহিলার নমুনা পরীক্ষার জন্য ঢাকা আই ই ডিসিআরে পাঠানো হয়। তার রিপোর্ট এসেছে নেগেটিভ। করোনাভাইরাসের উপস্থিতি নেই। গত ২৫মার্চ থেকে এ পর্যন্ত করোনা সন্দেভাজন ১হাজার ৮শ’৭জনকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। যশোরের সিভিল সার্জন ডা. শেখ আবু শাহীন জানান, যশোরের করোনা পরিস্থিতি এখনো পর্যন্ত মোটামুটি ভালো।

স্বাস্থ্য বিভাগ জানায়, সেনাবাহিনী, প্রশান ও পুলিশের সহায়তায় স্বাস্থ্যবিভাগ করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে যখাযখ ব্যবস্থা নিয়েছে। জেলায় যে ৫হাজার বিদেশ ফেরত ব্যক্তির তালিকা রয়েছে। তাদের খোঁজে চেষ্টা চলছে। ইতোমধ্যে যাদের সন্ধান পাওয়া গেছে তাদের বাড়িতে লাল পতাকা টাঙিয়ে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। সতর্ক ও সচেতনতার কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।

 

 

করোনা ভাইরাসে নারায়ণগঞ্জের এক নারীর মৃত্যু হয়েছে এ ঘটনায় রসুলবাগ এলাকার একটি সড়ক লকডাউন করে দিয়েছে প্রশাসন
নারায়ণগঞ্জ থেকে স্টাফ রিপোর্টার
করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে নারায়ণগঞ্জের এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় ২৩নং ওয়ার্ডের রসুলবাগ এলাকার একটি সড়ক লকডাউন করে দিয়েছে প্রশাসন। ঢাকার কুর্মিটোলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ৩০ মার্চ তার মৃত্যু হয়েছে৷ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইমতিয়াজ ও বন্দর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শুক্লা সরকার৷

মৃত্যুর পর নমুনা সংগ্রহের পরীক্ষা শেষে পজেটিভ রিপোর্ট আসায় ২ এপ্রিল রাতে ঘটনাস্থলে ছুটে যান জেলা সিভিল সার্জন ইমতিয়াজ আহমেদ, বন্দরের ইউএনও শুক্লা সরকার সহ প্রশাসনের কর্মকর্তারা।

সিভিল সার্জন ও উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের বন্দর অঞ্চলের ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের রসূলবাগ এলাকায় বসবাসরত ওই নারীর বয়স ছিল ৫০৷ করোনা আক্রান্ত রোগীর উপসর্গ নিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন ওই নারী। পরে তাকে কুর্মিটোলা হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ৩০ মার্চ তার মৃত্যু হয়। পরে ঐ নারীর নমুনা পরীক্ষা করে তার দেহে করোনা সংক্রমনের প্রমাণ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় ২৩নং ওয়ার্ডের রসুলবাগ এলাকার একটি সড়ক লকডাউন করে দিয়েছে প্রশাসন।

 

 

 

টাঙ্গাইলে নতুন করে ২০ জনসহ ৩৩৩ জন হোম কোয়ারেন্টাইনে রয়েছে
আইসোলেশনে আছে ২ জন
টাঙ্গাইল জেলা সংবাদদাতা
টাঙ্গাইলে নতুন করে গত ২৪ ঘন্টায় ২০ জনসহ বর্তমানে জেলার ১২টি উপজেলায় মোট ৩৩৩ জন হোম কোয়ারেন্টাইনে রয়েছে। এছাড়াও দুইজনকে আইসোলেশনে রাখা হয়েছে। এর মধ্যে নির্দিষ্ট মেয়াদ শেষ হওয়ায় ৭৩ জনকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে।

জেলায় সর্বমোট ১৭৭৯ জন বিদেশ ফেরতকে হোম কোয়ারেন্টাইনের আওতায় আনা হয়েছিল। এর মধ্যে মেয়াদ শেষ হওয়ায় ১৪৪৬ জনকে ছাত্রপত্র দেওয়া হয়েছে।

এদিকে এ পর্যন্ত জেলায় জ্বর, সর্দি, কাশি রোগে আক্রান্ত তিনজনের নমুনা পরীক্ষার জন্য প্রেরণ করা হয়েছিল। পরীক্ষায় তাদের শরীরে করোনা ভাইরাসের সংক্রমন পাওয়া যায়নি। এছাড়াও নতুন করে গত ২৪ ঘন্টায় সর্দি, জ্বরে আক্রান্ত তিনজনের নমুনা পরীক্ষার জন্য প্রেরণ করা হয়েছে।

টাঙ্গাইলের সিভিল সার্জন ডাঃ মোহাম্মদ ওয়াহীদুজ্জামান এসব তথ্য নিশ্চিত করে তিনি আরো জনান, সখীপুরে দুইজনকে প্রাতিষ্ঠানিক হোমকোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। এছাড়াও ধনবাড়ী ও সখীপুরে দুইজনকে আইসোলেশনের আওতায় আনা হয়েছে। জেলায় এখন পর্যন্ত কোন করোনাভাইরাস রোগী সনাক্ত হয়নি। যে কোন পরিস্থিতি মোকাবেলায় জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ তৎপর রয়েছে।

 

লক্ষ্মীপুরে আইসোলেশনে থাকা দুই জনই করোনামুক্ত

লক্ষ্মীপুর জেলা সংবাদদাতা
লক্ষ্মীপুরে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত সন্দেহে আইসোলেশনে থাকা দুই জনই করোনামুক্ত বলে জানিয়েছে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ। এদের মধ্যে একজনকে হাসপাতাল থেকে ছাড় দেওয়া হয়েছে। বাকী জন আরও কয়েকদিন হাসপাতালে চিকিৎসা নেবেন।
বৃহস্পতিবার রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন জেলা সিভিল সার্জন ড. আবদুল গাফ্ফার।

তিনি জানান, সম্প্রতি করোনাভাইরাস সন্দেহে তাদের নমুনা সংগ্রহ করে ঢাকার আইইডিসিআর এ প্রেরণ করা হয়। নমুনা পরীক্ষার পর তাদের ফলাফল নেগেটিভ আসে। তারা দুইজনই করোনাভাইরাস মুক্ত। এর মধ্যে একজনের বয়স ৮০, অন্যজনের ৩২ বছর। ৮০ বছরের ওই বৃদ্ধ হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরে গেছেন।

১ এপ্রিল করোনা আক্রান্ত সন্দেহে জ্বর–শ্বাসকষ্টের আইসোলেশন রাখা ২ রোগীর নমুনা সংগ্রহ করে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে (আইইসিডিআর) পাঠানো হয়।

 

Thank you for your decesion. Show Result
সর্বমোট মন্তব্য (0)

এ সংক্রান্ত আরও খবর

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন