করোণা ভাইরাস বাংলাদেশ থেকে বিদায় নিয়েছে। নাকি বাংলাদেশে করোণা ভাইরাস নিমূল হয়েছে। এ প্রশ্ন দিনাজপুরের সচেতন মহলে। কারন সকাল থেকে দিনাজপুরের সড়ক ও বাজারঘাট যানবাহন ও লোকে লোকারণ্য। নেই কোন বিধিনিষেধ। সংঘনিরোধ পরের কথা সুস্থভাবে দাড়ানোর জায়গা পাওয়া যাচেছ না। এ দৃশ্য দিনাজপুর শহরের প্রাণ কেন্দ্র বাহাদুরবাজার, নিমতলা, গুদরিবাজার, রেলবাজারসহ প্রায় সব এলাকার।শহরের কিছু কিছু দোকান বন্ধ থাকলেও শহরতলী ও গ্রামাঞ্চলের দৃশ্য আগের মতই। বাজারগুলিতে ব্যাপক জনসমাগমের কারনে দাড়ানোর জায়গা পর্যন্ত পাওয়া যাচ্ছে না। জনগনকে ঘরমুখী করতে অথবা সংঘনিরোধ অর্থাৎ নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রাখতে প্রশাসনের কোন কার্যক্রম চোখে পড়ছে না। তবে প্রশাসনের একটি সুত্র মতে বেলা ১টা পর্যন্ত সাধারন মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় বাজারসহ আনুসাঙ্গিক কাজ সম্পাদনের সুযোগ দেয়া হয়েছে। বেলা ১টার পর কাঁচাবাজারসহ সকল দোকান বন্ধসহ চলাচলে কঠোর পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। যা গত কয়েকদিন ধরেই চলছে। এখন প্রশ্ন দেখা দিয়েছে যে, দুপুর ১টা পর্যন্ত কি করোণা ভাইরাস বিস্তার লাভ করবে না !!!
করোণা ভাইরাসের বিস্তার রোধে দেশব্যাপী লকডাউন চলছে। সরকারী ছুটি ১১ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। গণ পরিবহন বন্ধ ঘোষনা করা হয়েছে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন