তোমাদের প্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদ। অনেক তার বই। অনেক তার সুনাম। আজ তিনি বেঁচে নেই। কিন্তু বেঁচে আছে তার মধুভরা বিচিত্র সব গল্প, উপন্যাস। এই হাজার বছরের ইতিহাসে তিনি সবচেয়ে জনপ্রিয় লেখক। হুমায়ূন আহমদের ৬৭তম জন্মদিন উপলক্ষে সাজানো হলো সোনালী আসর।
ফা হি ম ফি রো জ
হুমায়ূন আহমেদ আজ বেঁচে নেই কিন্তু বেঁচে আছে তার মজার মজার বইগুলো। বন্ধুরা জানো, মানুষ কেন তার বই এত আগ্রহ করে পড়ে? তার বইয়ের ভেতর থাকে নানা সব মজার ঘটনা, থাকে লেখার মধ্যে আজগুবিসব চরিত্র। অন্যদের লেখা বই যখন আমরা পড়ি কিন্তু এসব মজা আমরা পাই না। হুমায়ূন আহমেদ সহজেই বুঝতে পারতেন মানুষের মনÑ কি চায়। তিনি বেঁচে থাকা অবস্থায় বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষের সঙ্গে মিশেছেন, মানুষের হাসি-কান্না-ঠাট্টা-মশকরা নিজ চোখে দেখেছেন আর এসব তার লেখায় ফুটিয়ে তুলেছেন। তার লেখা থেকে কাজের অসহায় মেয়েও বাদ যায়নি।
হুমায়ূন আহমেদের গল্প, উপন্যাস নাটকের কথা শুনলে এখনো সব বয়সের মানুষ হুমড়ি খেয়ে পড়ে। শুধু আমাদের দেশ নয় পাশের দেশ ভারতেও হুমায়ূনের অনেক অনেক ভক্ত পাঠক আছে। বন্ধুরা, তোমরা হয়তো জাননা হুমায়ূন আহমদ ছিলেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ জনপ্রিয় লেখক। এইরকম একজন লেখক যুগে যুগে জন্মগ্রহণ করে না। শিশু-কিশোরদের তিনি খুবই ভালো বাসতেন। গাজীপুর নূহাশ পল্লী তার অপূর্ব স্মৃতি। সেখানে ঘুমিয়ে আছেন এই মহান লেখক। পারলে দেখে এসো কত চমৎকার নূহাশ পল্লী। বড় হয়ে তোমরা হুমায়ূন আহমদ সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারবে।
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মন্তব্য করুন